যশোর প্রতিনিধি
ঢাকায় কাল বিএনপির গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে যশোরে শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির নেতারা। গ্রেপ্তার আতঙ্কে দলটির নেতা-কর্মীরা বাড়িতে থাকতে পারছেন না, অনেকে রাত কাটাচ্ছেন জঙ্গলে। বিএনপি এ অভিযানকে গণগ্রেপ্তার বলে দাবি করেছে। তবে পুলিশ বলছে, যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, কেবল তাঁদেরই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিএনপির নেতারা জানান, ১ ডিসেম্বর থেকে ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেলায় দুই শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা হয়েছে। এর মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন শতাধিক নেতা-কর্মী। এসব মামলার বেশির ভাগ পুলিশ নিজেই বিশেষ ক্ষমতা আইন ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে করেছে।
সর্বশেষ গত বুধবার রাতে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাবেরুল হক সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন ও সদস্য মিজানুর রহমান খানের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ। এ ছাড়া ওই রাতেই নগর বিএনপি ও যুবদলের ১০ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বিএনপির নেতারা বলছেন, বিএনপির নেতাদের বাড়িতে অভিযান চালানো হবে, এমন আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল। কিন্তু অভিযান এত জোরালো হবে, সেটি তাঁরা বুঝতে পারেননি।
দলটির নেতারা বলছেন, ‘গ্রেপ্তার এড়াতে অনেক নেতা এখন এলাকা ছেড়েছেন। কোন থানায় কে আটক হচ্ছেন, কার বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে, এই তথ্যও কেউ জানাতে পারছেন না তাঁরা। তবে মামলা যতই করুক না কেন, আমাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকার সমাবেশে যোগ দেবেন।’
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাবেরুল হক সাবু বলেন, ‘ঢাকার সমাবেশ বানচাল করতে সরকার গায়েবি মামলা দিচ্ছে। যতই হামলা-মামলা করা হোক না কেন, সরকার বিএনপির আন্দোলন রুখতে পারবে না। আমরা সব বাধা উপেক্ষা করে ঢাকার সমাবেশ সফল করব।’
সাবেরুল হক সাবু আরও বলেন, বুধবার রাতে বিএনপির নেতাদের বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। প্রতি রাতেই বাড়ি বাড়ি অভিযান ও গণগ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত শতাধিক নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন। সবাই এখন কারাগারে রয়েছেন।
দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন বলেন, পুলিশ আবারও গণগ্রেপ্তারে নেমেছে। গ্রেপ্তার-আতঙ্কে নেতা-কর্মীরা বাড়ি থাকতে পারছেন না। বনজঙ্গলে রাত কাটছে তাঁদের।
এ বিষয়ে যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যাঁদের আটক করা হয়েছে, তাঁরা বিএনপির নেতা-কর্মী কি না, বলতে পারব না। যাঁদের নামে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা রয়েছে, তাদেরই কেবল গ্রেপ্তার করছে পুলিশ।’
এ বিষয়ে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক সার্কেল) বেলাল হোসাইন বলেন, গণগ্রেপ্তার বা অভিযান চালানোর তথ্য সঠিক নয়। যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, তাঁদেরই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ঢাকায় কাল বিএনপির গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে যশোরে শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির নেতারা। গ্রেপ্তার আতঙ্কে দলটির নেতা-কর্মীরা বাড়িতে থাকতে পারছেন না, অনেকে রাত কাটাচ্ছেন জঙ্গলে। বিএনপি এ অভিযানকে গণগ্রেপ্তার বলে দাবি করেছে। তবে পুলিশ বলছে, যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, কেবল তাঁদেরই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিএনপির নেতারা জানান, ১ ডিসেম্বর থেকে ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেলায় দুই শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা হয়েছে। এর মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন শতাধিক নেতা-কর্মী। এসব মামলার বেশির ভাগ পুলিশ নিজেই বিশেষ ক্ষমতা আইন ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে করেছে।
সর্বশেষ গত বুধবার রাতে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাবেরুল হক সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন ও সদস্য মিজানুর রহমান খানের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ। এ ছাড়া ওই রাতেই নগর বিএনপি ও যুবদলের ১০ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বিএনপির নেতারা বলছেন, বিএনপির নেতাদের বাড়িতে অভিযান চালানো হবে, এমন আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল। কিন্তু অভিযান এত জোরালো হবে, সেটি তাঁরা বুঝতে পারেননি।
দলটির নেতারা বলছেন, ‘গ্রেপ্তার এড়াতে অনেক নেতা এখন এলাকা ছেড়েছেন। কোন থানায় কে আটক হচ্ছেন, কার বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে, এই তথ্যও কেউ জানাতে পারছেন না তাঁরা। তবে মামলা যতই করুক না কেন, আমাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকার সমাবেশে যোগ দেবেন।’
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাবেরুল হক সাবু বলেন, ‘ঢাকার সমাবেশ বানচাল করতে সরকার গায়েবি মামলা দিচ্ছে। যতই হামলা-মামলা করা হোক না কেন, সরকার বিএনপির আন্দোলন রুখতে পারবে না। আমরা সব বাধা উপেক্ষা করে ঢাকার সমাবেশ সফল করব।’
সাবেরুল হক সাবু আরও বলেন, বুধবার রাতে বিএনপির নেতাদের বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। প্রতি রাতেই বাড়ি বাড়ি অভিযান ও গণগ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত শতাধিক নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন। সবাই এখন কারাগারে রয়েছেন।
দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন বলেন, পুলিশ আবারও গণগ্রেপ্তারে নেমেছে। গ্রেপ্তার-আতঙ্কে নেতা-কর্মীরা বাড়ি থাকতে পারছেন না। বনজঙ্গলে রাত কাটছে তাঁদের।
এ বিষয়ে যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যাঁদের আটক করা হয়েছে, তাঁরা বিএনপির নেতা-কর্মী কি না, বলতে পারব না। যাঁদের নামে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা রয়েছে, তাদেরই কেবল গ্রেপ্তার করছে পুলিশ।’
এ বিষয়ে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক সার্কেল) বেলাল হোসাইন বলেন, গণগ্রেপ্তার বা অভিযান চালানোর তথ্য সঠিক নয়। যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, তাঁদেরই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে