শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিতে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ কারণে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রীদের এখন বাড়ি ফিরতে থ্রি-হুইলার ছাড়া বিকল্প উপায় নেই। লঞ্চ ও স্পিডবোটে পদ্মা পার হয়ে বাংলাবাজার ঘাটে আসা হাজারো যাত্রীরা থ্রি হুইলার, ইজিবাইকে করে ভেঙে ভেঙে গন্তব্যে ছুটে চলেছেন। বিআরটিসি বাস চালু থাকলেও তাতে বেশির ভাগ যাত্রীরই জায়গা হচ্ছে না। অন্য বাস বন্ধ থাকায় বাধ্য হয়েই ছোট যানবাহনে চেপে বসছেন তাঁরা। দূরপাল্লার যাত্রীদের ক্ষেত্রে থ্রি হুইলারে করে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি যেতে হচ্ছে। একই সঙ্গে বাড়তি ভাড়ার চাপ রয়েছে। গতকাল শনিবার শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে দেখা গেছে এই চিত্র।
ঘাট ঘুরে দেখা গেছে, লঞ্চ ও স্পিডবোট থেকে নেমেই যাত্রীরা জড়ো হচ্ছেন টার্মিনালে। বাস বন্ধ থাকায় থ্রি হুইলার চালকেরা ভাড়া বাড়িয়েছেন দুই থেকে তিনগুণ পর্যন্ত। যাত্রীর তুলনায় যানবাহন কম থাকায় যাত্রীরা বাধ্য হয়েই বাড়তি ভাড়া দিয়ে বাড়ি ফিরছেন। তবে দূরপাল্লার যাত্রীদের বাড়ি ফিরতে পথে একাধিকবার যানবাহন পাল্টাতে হচ্ছে। বাংলাবাজার ঘাট থেকে বরিশালের উদ্দেশে যাওয়া যাত্রীদের নিয়ে থ্রি হুইলার, মাহিন্দ্রা মাদারীপুরের মস্তফাপুর পেরিয়ে ভুরঘাটা পর্যন্ত যাচ্ছে। সেখানে নেমে ভিন্ন কোনো গাড়িতে বরিশাল যেতে হচ্ছে যাত্রীদের। খুলনা, বাগেরহাট, গোপালগঞ্জ যাওয়ার ক্ষেত্রেও এমনটা হচ্ছে। তবে স্বাভাবিকের তুলনায় ভাড়ার পরিমাণ দ্বিগুণও ছাড়িয়ে গেছে বলে যাত্রীরা জানিয়েছেন।
মাদারীপুরের টেকেরহাটের যাত্রী মো. রবিন বলেন, ‘বাংলাবাজার ঘাট থেকে টেকেরহাট যেতে সরাসরি মাহিন্দ্রা পেলাম না। রাজৈরের পান্তাপাড়া পর্যন্ত যাচ্ছে। সেখান থেকে অন্য গাড়িতে যেতে হবে। ভাড়ার পরিমাণও বেশি।’
ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার উদ্দেশে আসা যাত্রী আফসানা আক্তার বলেন, ‘বাস বন্ধ। ইজিবাইকে যেতে হচ্ছে। ভাড়াও বেশি। চালক ভাব ধরে বসে আছে। তাঁকে অনুরোধ করতে হচ্ছে। এই হলো অবস্থা।’
বিআইডব্লিউটিএ’র বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, সকাল থেকে লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। নৌরুটে ৮৭টি ছোট-বড় লঞ্চ চলছে। এখন আগের ভাড়াই নেওয়া হচ্ছে। তবে লঞ্চ মালিকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা যাচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিএ’র বাংলাবাজার ঘাটের ট্রাফিক পরিদর্শক আক্তার হোসেন বলেন, ‘নদীপথ শান্ত থাকায় লঞ্চ চলাচলের সময় বাড়ানো হয়েছে। স্বাভাবিক রয়েছে চলাচল। তবে বাস বন্ধ থাকায় যাত্রীদের বাড়ি পৌঁছাতে ভোগান্তিতে পরতে হচ্ছে।’
জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিতে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ কারণে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রীদের এখন বাড়ি ফিরতে থ্রি-হুইলার ছাড়া বিকল্প উপায় নেই। লঞ্চ ও স্পিডবোটে পদ্মা পার হয়ে বাংলাবাজার ঘাটে আসা হাজারো যাত্রীরা থ্রি হুইলার, ইজিবাইকে করে ভেঙে ভেঙে গন্তব্যে ছুটে চলেছেন। বিআরটিসি বাস চালু থাকলেও তাতে বেশির ভাগ যাত্রীরই জায়গা হচ্ছে না। অন্য বাস বন্ধ থাকায় বাধ্য হয়েই ছোট যানবাহনে চেপে বসছেন তাঁরা। দূরপাল্লার যাত্রীদের ক্ষেত্রে থ্রি হুইলারে করে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি যেতে হচ্ছে। একই সঙ্গে বাড়তি ভাড়ার চাপ রয়েছে। গতকাল শনিবার শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে দেখা গেছে এই চিত্র।
ঘাট ঘুরে দেখা গেছে, লঞ্চ ও স্পিডবোট থেকে নেমেই যাত্রীরা জড়ো হচ্ছেন টার্মিনালে। বাস বন্ধ থাকায় থ্রি হুইলার চালকেরা ভাড়া বাড়িয়েছেন দুই থেকে তিনগুণ পর্যন্ত। যাত্রীর তুলনায় যানবাহন কম থাকায় যাত্রীরা বাধ্য হয়েই বাড়তি ভাড়া দিয়ে বাড়ি ফিরছেন। তবে দূরপাল্লার যাত্রীদের বাড়ি ফিরতে পথে একাধিকবার যানবাহন পাল্টাতে হচ্ছে। বাংলাবাজার ঘাট থেকে বরিশালের উদ্দেশে যাওয়া যাত্রীদের নিয়ে থ্রি হুইলার, মাহিন্দ্রা মাদারীপুরের মস্তফাপুর পেরিয়ে ভুরঘাটা পর্যন্ত যাচ্ছে। সেখানে নেমে ভিন্ন কোনো গাড়িতে বরিশাল যেতে হচ্ছে যাত্রীদের। খুলনা, বাগেরহাট, গোপালগঞ্জ যাওয়ার ক্ষেত্রেও এমনটা হচ্ছে। তবে স্বাভাবিকের তুলনায় ভাড়ার পরিমাণ দ্বিগুণও ছাড়িয়ে গেছে বলে যাত্রীরা জানিয়েছেন।
মাদারীপুরের টেকেরহাটের যাত্রী মো. রবিন বলেন, ‘বাংলাবাজার ঘাট থেকে টেকেরহাট যেতে সরাসরি মাহিন্দ্রা পেলাম না। রাজৈরের পান্তাপাড়া পর্যন্ত যাচ্ছে। সেখান থেকে অন্য গাড়িতে যেতে হবে। ভাড়ার পরিমাণও বেশি।’
ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার উদ্দেশে আসা যাত্রী আফসানা আক্তার বলেন, ‘বাস বন্ধ। ইজিবাইকে যেতে হচ্ছে। ভাড়াও বেশি। চালক ভাব ধরে বসে আছে। তাঁকে অনুরোধ করতে হচ্ছে। এই হলো অবস্থা।’
বিআইডব্লিউটিএ’র বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, সকাল থেকে লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। নৌরুটে ৮৭টি ছোট-বড় লঞ্চ চলছে। এখন আগের ভাড়াই নেওয়া হচ্ছে। তবে লঞ্চ মালিকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা যাচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিএ’র বাংলাবাজার ঘাটের ট্রাফিক পরিদর্শক আক্তার হোসেন বলেন, ‘নদীপথ শান্ত থাকায় লঞ্চ চলাচলের সময় বাড়ানো হয়েছে। স্বাভাবিক রয়েছে চলাচল। তবে বাস বন্ধ থাকায় যাত্রীদের বাড়ি পৌঁছাতে ভোগান্তিতে পরতে হচ্ছে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১৪ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১৪ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১৪ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
১৫ ঘণ্টা আগে