জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে চললেও সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে মানা হচ্ছে না সরকারি বিধিনিষেধ। উপজেলার প্রতিটি সড়কে যানবাহনের পাশাপাশি মানুষের ভিড় লক্ষণীয়। বিভিন্ন বাজারে চলছে উপজেলাবাসীর অসচেতন চলাফেরা।
উপজেলায় এত দিন করোনা সংক্রমণ ছিল না বললেই চলে। কিন্তু গত এক সপ্তাহ থেকে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। তবে এ নিয়ে সচেতনতা দেখা যাচ্ছে না সাধারণ মানুষের মধ্যে।
গতকাল শনিবার উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, মাস্কবিহীন মানুষের অবাধ চলাফেরা। কোথাও কোথাও চলছে আড্ডা । গণপরিবহনেও মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। যাত্রীরা যারা আসছেন তাদের অনেকেই অসচেতন। অনেকেই মাস্কবিহীন ভাবেই চলাফেরা করছেন। এমনকি চালক-হেলপাররাও মাস্ক ব্যবহার করছেন না।
জগন্নাথপুরের প্রাণকেন্দ্র পৌর পয়েন্ট দেখা গেছে, অনেকেই মাস্ক ছাড়া ঘোরাফেরা করছেন। উপজেলা সদরের অন্যতম ব্যস্ত স্থান পৌর পয়েন্ট ও টিঅ্যান্ডটি রোডের হোটেল-রেস্তোরাঁ, শপিংমল, সবজি বাজারসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দোকানগুলোর সামনেও ছিল মাস্কবিহীন মানুষের চলাচল।
এদিকে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অনুপম দাস অনুপ করোনায় আক্রান্ত হয়ে হোম আইসোলেশনে রয়েছেন। এ জন্য মাঠ পর্যায়ে পদক্ষেপ নিতে পারছে না প্রশাসন।
তবে, জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে বিভিন্ন বাজারে সচেতনতামূলক প্রচার চালানো হচ্ছে।
জগন্নাথপুর বাজারে আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তির কাছে মুখে মাস্ক নেই কেন জানতে চাইলে তাঁরা বলেন, ‘টিকা দিয়েছি মাস্ক আর কেন পড়ব?’
জগন্নাথপুর সরকারি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র রুম্মান আহমদ বলেন, করোনা শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। তাই তো সবকিছু খোলা আর আমাদের কলেজ বন্ধ।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের করোনা বিভাগে দায়িত্বরত (পিএলপিএ) আবু সাঈদ বলেন, গত এক সপ্তাহে নতুন আরও ৯ জনসহ এ উপজেলা মোট ৫৯১ জন করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে মারা গেছেন ১৯ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ৯ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৫৬৩ জন।
জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে আমরা করোনায় আক্রান্ত হয়ে হোম আইসোলেশনে রয়েছি। কিন্তু আমাদের পক্ষ থেকে বিধিনিষেধ মেনে চলতে জনসচেতনতা মূলক প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন জনপ্রতিনিধিরা। মসজিদের ইমামরাও মাইকিং করছেন। আমরা সুস্থ হয়ে বিধিনিষেধ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে চললেও সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে মানা হচ্ছে না সরকারি বিধিনিষেধ। উপজেলার প্রতিটি সড়কে যানবাহনের পাশাপাশি মানুষের ভিড় লক্ষণীয়। বিভিন্ন বাজারে চলছে উপজেলাবাসীর অসচেতন চলাফেরা।
উপজেলায় এত দিন করোনা সংক্রমণ ছিল না বললেই চলে। কিন্তু গত এক সপ্তাহ থেকে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। তবে এ নিয়ে সচেতনতা দেখা যাচ্ছে না সাধারণ মানুষের মধ্যে।
গতকাল শনিবার উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, মাস্কবিহীন মানুষের অবাধ চলাফেরা। কোথাও কোথাও চলছে আড্ডা । গণপরিবহনেও মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। যাত্রীরা যারা আসছেন তাদের অনেকেই অসচেতন। অনেকেই মাস্কবিহীন ভাবেই চলাফেরা করছেন। এমনকি চালক-হেলপাররাও মাস্ক ব্যবহার করছেন না।
জগন্নাথপুরের প্রাণকেন্দ্র পৌর পয়েন্ট দেখা গেছে, অনেকেই মাস্ক ছাড়া ঘোরাফেরা করছেন। উপজেলা সদরের অন্যতম ব্যস্ত স্থান পৌর পয়েন্ট ও টিঅ্যান্ডটি রোডের হোটেল-রেস্তোরাঁ, শপিংমল, সবজি বাজারসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দোকানগুলোর সামনেও ছিল মাস্কবিহীন মানুষের চলাচল।
এদিকে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অনুপম দাস অনুপ করোনায় আক্রান্ত হয়ে হোম আইসোলেশনে রয়েছেন। এ জন্য মাঠ পর্যায়ে পদক্ষেপ নিতে পারছে না প্রশাসন।
তবে, জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে বিভিন্ন বাজারে সচেতনতামূলক প্রচার চালানো হচ্ছে।
জগন্নাথপুর বাজারে আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তির কাছে মুখে মাস্ক নেই কেন জানতে চাইলে তাঁরা বলেন, ‘টিকা দিয়েছি মাস্ক আর কেন পড়ব?’
জগন্নাথপুর সরকারি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র রুম্মান আহমদ বলেন, করোনা শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। তাই তো সবকিছু খোলা আর আমাদের কলেজ বন্ধ।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের করোনা বিভাগে দায়িত্বরত (পিএলপিএ) আবু সাঈদ বলেন, গত এক সপ্তাহে নতুন আরও ৯ জনসহ এ উপজেলা মোট ৫৯১ জন করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে মারা গেছেন ১৯ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ৯ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৫৬৩ জন।
জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে আমরা করোনায় আক্রান্ত হয়ে হোম আইসোলেশনে রয়েছি। কিন্তু আমাদের পক্ষ থেকে বিধিনিষেধ মেনে চলতে জনসচেতনতা মূলক প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন জনপ্রতিনিধিরা। মসজিদের ইমামরাও মাইকিং করছেন। আমরা সুস্থ হয়ে বিধিনিষেধ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে