শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার একটি সেতুর প্রবেশমুখের মাটি সরে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সংকীর্ণ হয়ে পড়েছে চলাচলের পথ। এতে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। স্থানীয়দের চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। এ চিত্র শ্রীপুর-কাপাসিয়া সংযোগ সড়কের গোসিংগা ইউনিয়নের বাউনি বাজার এলাকায় সেরার খালের ওপর নির্মিত সেতুর।
জানা গেছে, শ্রীপুরের বিভিন্ন এলাকা ও পাশের কাপাসিয়া উপজেলার হাজারো মানুষ পণ্য আনা-নেওয়ার কাজে এ সড়কটি ব্যবহার করেন। কিন্তু সড়কের ওপর নির্মিত সেতুর প্রবেশমুখে ভাঙন দেখা দেওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
গতকাল শনিবার সরেজমিন দেখা যায়, সেতুর প্রবেশমুখের পশ্চিম পাশের অর্ধেকের বেশি অংশ ভেঙে খালে মিশে গেছে। এখনো ভাঙন অব্যাহত। এরপরও ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। ভাঙন অব্যাহত থাকলে এ সড়কে যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
সেতুপাড়ের হোটেল ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম বলেন, এর আগেও সেতুর প্রবেশমুখ বেশ কয়েকবার ভেঙে যায়। সমাধানে স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এবার ভাঙনের মাত্রা ভয়াবহ। এভাবে ভাঙতে থাকলে কয়েক দিনের মধ্যে এ সড়ক দিয়ে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘সেতুটি নির্মাণের দুই বছরও হয়নি। এরই মধ্যে দুবার ভেঙেছে সেতুর প্রবেশমুখ। ভাঙনরোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া না হলে এ সড়ক দিয়ে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবে। এতে ভোগান্তিতে পড়বে হাজারো মানুষ।
তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকবাহী বাসের চালক লিয়াকত আলী বলেন, এখন আমাদের একপাশ দিয়ে যেতে হয়। রাতে চলাচল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। বৃষ্টি হলে ভাঙনের পরিমাণ বেড়ে যায়। তখন ইট-মাটি সরে গিয়ে খালের পানিতে পড়ে। গত দুদিনের বৃষ্টিতে সেতুর প্রবেশমুখের অর্ধেকের বেশি ভেঙে খালে মিশে গেছে।
সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক আবদুল খালেক বলেন, যাত্রী বহনের সময় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতুর ভাঙা অংশ সংস্কার করা দরকার।
এ বিষয়ে কথা হলে শ্রীপুর উপজেলা প্রকৌশলী রাকিবুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতুর মুখে মাটি ভরাট করে স্থায়ীভাবে সংস্কার করা হবে। ভারী বৃষ্টিতে সেতুর গোড়ার মাটি সরে যাওয়ায় এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।’
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিগগির সেতুর প্রবেশমুখে মাটি ভরাট করে ঝুঁকিমুক্ত যান চলাচলের ব্যবস্থা করা হবে। ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্টদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার একটি সেতুর প্রবেশমুখের মাটি সরে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সংকীর্ণ হয়ে পড়েছে চলাচলের পথ। এতে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। স্থানীয়দের চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। এ চিত্র শ্রীপুর-কাপাসিয়া সংযোগ সড়কের গোসিংগা ইউনিয়নের বাউনি বাজার এলাকায় সেরার খালের ওপর নির্মিত সেতুর।
জানা গেছে, শ্রীপুরের বিভিন্ন এলাকা ও পাশের কাপাসিয়া উপজেলার হাজারো মানুষ পণ্য আনা-নেওয়ার কাজে এ সড়কটি ব্যবহার করেন। কিন্তু সড়কের ওপর নির্মিত সেতুর প্রবেশমুখে ভাঙন দেখা দেওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
গতকাল শনিবার সরেজমিন দেখা যায়, সেতুর প্রবেশমুখের পশ্চিম পাশের অর্ধেকের বেশি অংশ ভেঙে খালে মিশে গেছে। এখনো ভাঙন অব্যাহত। এরপরও ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। ভাঙন অব্যাহত থাকলে এ সড়কে যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
সেতুপাড়ের হোটেল ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম বলেন, এর আগেও সেতুর প্রবেশমুখ বেশ কয়েকবার ভেঙে যায়। সমাধানে স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এবার ভাঙনের মাত্রা ভয়াবহ। এভাবে ভাঙতে থাকলে কয়েক দিনের মধ্যে এ সড়ক দিয়ে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘সেতুটি নির্মাণের দুই বছরও হয়নি। এরই মধ্যে দুবার ভেঙেছে সেতুর প্রবেশমুখ। ভাঙনরোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া না হলে এ সড়ক দিয়ে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবে। এতে ভোগান্তিতে পড়বে হাজারো মানুষ।
তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকবাহী বাসের চালক লিয়াকত আলী বলেন, এখন আমাদের একপাশ দিয়ে যেতে হয়। রাতে চলাচল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। বৃষ্টি হলে ভাঙনের পরিমাণ বেড়ে যায়। তখন ইট-মাটি সরে গিয়ে খালের পানিতে পড়ে। গত দুদিনের বৃষ্টিতে সেতুর প্রবেশমুখের অর্ধেকের বেশি ভেঙে খালে মিশে গেছে।
সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক আবদুল খালেক বলেন, যাত্রী বহনের সময় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতুর ভাঙা অংশ সংস্কার করা দরকার।
এ বিষয়ে কথা হলে শ্রীপুর উপজেলা প্রকৌশলী রাকিবুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতুর মুখে মাটি ভরাট করে স্থায়ীভাবে সংস্কার করা হবে। ভারী বৃষ্টিতে সেতুর গোড়ার মাটি সরে যাওয়ায় এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।’
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিগগির সেতুর প্রবেশমুখে মাটি ভরাট করে ঝুঁকিমুক্ত যান চলাচলের ব্যবস্থা করা হবে। ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্টদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে