আবুল কাসেম, সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর আগেই প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। নৌকা প্রতীকে এ আসনে টানা দুবার নির্বাচিত হয়েছেন ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী। এবার আওয়ামী লীগের নেতারা নৌকা ফিরে পেতে মাঠে সরব রয়েছেন। অন্যদিকে বিএনপির একমাত্র সম্ভাব্য প্রার্থী রয়েছেন জেলে। ভোটের চেয়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন জোরদারে গুরুত্ব দিচ্ছেন বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। মনোনয়ন পেতে মাঠে রয়েছেন জাতীয় পার্টির নেতাও।
সাতক্ষীরার তালা উপজেলার ১২টি, কলারোয়া উপজেলার ১২টি ও কলারোয়া পৌরসভা নিয়ে সাতক্ষীরা-১ আসন গঠিত। জেলা নির্বাচন অফিসের তথ্যমতে, গত ছয়বারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, এ আসনে জামায়াতের প্রার্থী জিতেছিলেন একবার, বিএনপি একবার, আওয়ামী লীগ দুবার এবং ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা নৌকা প্রতীকে দুবার নির্বাচিত হন।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাতক্ষীরা-১ আসনে ইতিমধ্যে দেখা গেছে সম্ভাব্য প্রার্থীদের গণসংযোগ। কোন দলের কাকে দেওয়া হবে সংসদ সদস্য পদের মনোনয়ন, এ আলোচনা এখন তুঙ্গে। বর্তমান সংসদ সদস্য মুস্তফা লুৎফুল্লাহ। পেশায় আইনজীবী এ নেতা ২০১৩-১৪ সালে সাতক্ষীরায় জামায়াতের সহিংসতার বিরুদ্ধে সাহসী ভূমিকা রেখেছিলেন। ১৪ দলের জেলা সদস্যসচিব হিসেবে রাজপথের সেই আন্দোলনের প্রতিদানস্বরূপ তিনি ওয়ার্কার্স পার্টির পক্ষ থেকে নৌকা প্রতীক পেয়ে ভোটে বিজয়ী হন। জয়ী হয়ে বিতর্কিত কর্মকাণ্ড যথাসম্ভব এড়িয়ে চলেন তিনি। আগামী নির্বাচনেও মনোনয়ন পাওয়ার প্রত্যাশা করেন দুবারের এ সংসদ সদস্য। তবে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন না হওয়ায় স্থানীয়ভাবে সমালোচনার মধ্যেও রয়েছেন মুস্তফা লুৎফুল্লাহ।
এ বিষয়ে মুস্তফা লুৎফুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ৯ বছরে আমি অনেক কাজ করেছি। সব সময় সমন্বয় করে চলার চেষ্টা করেছি। তবে নিয়োগ-বাণিজ্য ও দুর্নীতির বিষয়ে আপসহীন থেকেছি বলে অনেকেই অনেক কথা বলতে পারেন।’
এদিকে টানা দুবার ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা নৌকা প্রতীক পাওয়ায় স্থানীয় অনেক আওয়ামী লীগের নেতারই ক্ষোভ রয়েছে। এবার ক্ষমতাসীন দলের মনোনয়ন পেতে সরব রয়েছেন হাফ ডজন নেতা। তাঁদের মধ্যে অন্যতম সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান। জানা গেছে, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে জয়ী হওয়া এই রাজনীতিক স্থানীয়ভাবে অনুসারী তৈরি করতে পারেননি। এ ছাড়া ২০১০ সালে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির পদ হারিয়েছিলেন তিনি।
তবে এ বিষয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, ‘পদ্মা সেতুর অর্থায়নে দাতা গোষ্ঠীর যে ষড়যন্ত্র হয়েছিল, তারই বলি হয়েছি আমি ও আবুল হোসেন ভাই।’
এ ছাড়া আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন তালা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ নুরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ঘোষ সনৎ, যুবলীগের কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য রফিকুল ইসলাম, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন, কলারোয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফিরোজ আহমেদ স্বপন ও সৈনিক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা সরদার মুজিব। তবে চেষ্টা চালালেও কেন্দ্র থেকে যাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হবে তাঁকেই মেনে নেবেন বলে জানান সম্ভাব্য প্রার্থীরা।
এ আসনে বিএনপির একক সম্ভাব্য প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিব। তিনি দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির প্রকাশনা সম্পাদক এবং সাবেক ডাকসু নেতা। এলাকায় তাঁর বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে। তবে ২০০৪ সালে তালা উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ বি এম আলতাফ হোসেন এবং ২০০৬ সালে জেলা মৎস্যজীবী দলের নেতা মির্জা মাসুদ জুয়েল দুর্বৃত্তদের ছোড়া বোমা হামলায় নিহত হন। বিএনপির শাসনামলে দলের এই দুই নেতা নিহত হওয়ার পরে ব্যাপক ইমেজ-সংকটে পড়েন হাবিবুল ইসলাম হাবিব। এ ছাড়া সাতক্ষীরার কলারোয়ায় শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে সাজা খাটছেন তিনি। তবে তিনি জেলে থাকলেও তাঁর স্ত্রী উচ্চ আদালতের আইনজীবী শাহানা আক্তার বকুল এলাকার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।
নির্বাচন প্রসঙ্গে শাহানারা আক্তার বকুল বলেন, ‘আমার স্বামীর অবর্তমানে আমি এলাকার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি, তাঁদের সুখে-দুঃখে পাশে থাকার চেষ্টা করছি।’
নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন চান কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ দিদার বখত। ১৯৮৮-৯০ সালে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ দিদার বখত পেশায় একজন সাংবাদিক ছিলেন। তাঁর আমলে তালা-কলারোয়ায় বেশ উন্নয়ন হলেও নানাবিধ কারণে তিনি এলাকায় তাঁর অবস্থান ধরে রাখতে পারেননি। তা ছাড়া ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে তিনি বিএনপিতে যোগ দিয়ে পরে আবারও জাতীয় পার্টিতে ফিরে গিয়ে বিতর্কিত হন।
এ বিষয়ে সৈয়দ সৈয়দ দিদার বখত জানান, সুষ্ঠু ভোট হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে তিনি মনোনয়ন চাইবেন। এ ছাড়া নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে মাঠে রয়েছেন জামায়াতের অধ্যক্ষ ইজ্জতুল্লাহ।
সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর আগেই প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। নৌকা প্রতীকে এ আসনে টানা দুবার নির্বাচিত হয়েছেন ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী। এবার আওয়ামী লীগের নেতারা নৌকা ফিরে পেতে মাঠে সরব রয়েছেন। অন্যদিকে বিএনপির একমাত্র সম্ভাব্য প্রার্থী রয়েছেন জেলে। ভোটের চেয়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন জোরদারে গুরুত্ব দিচ্ছেন বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। মনোনয়ন পেতে মাঠে রয়েছেন জাতীয় পার্টির নেতাও।
সাতক্ষীরার তালা উপজেলার ১২টি, কলারোয়া উপজেলার ১২টি ও কলারোয়া পৌরসভা নিয়ে সাতক্ষীরা-১ আসন গঠিত। জেলা নির্বাচন অফিসের তথ্যমতে, গত ছয়বারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, এ আসনে জামায়াতের প্রার্থী জিতেছিলেন একবার, বিএনপি একবার, আওয়ামী লীগ দুবার এবং ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা নৌকা প্রতীকে দুবার নির্বাচিত হন।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাতক্ষীরা-১ আসনে ইতিমধ্যে দেখা গেছে সম্ভাব্য প্রার্থীদের গণসংযোগ। কোন দলের কাকে দেওয়া হবে সংসদ সদস্য পদের মনোনয়ন, এ আলোচনা এখন তুঙ্গে। বর্তমান সংসদ সদস্য মুস্তফা লুৎফুল্লাহ। পেশায় আইনজীবী এ নেতা ২০১৩-১৪ সালে সাতক্ষীরায় জামায়াতের সহিংসতার বিরুদ্ধে সাহসী ভূমিকা রেখেছিলেন। ১৪ দলের জেলা সদস্যসচিব হিসেবে রাজপথের সেই আন্দোলনের প্রতিদানস্বরূপ তিনি ওয়ার্কার্স পার্টির পক্ষ থেকে নৌকা প্রতীক পেয়ে ভোটে বিজয়ী হন। জয়ী হয়ে বিতর্কিত কর্মকাণ্ড যথাসম্ভব এড়িয়ে চলেন তিনি। আগামী নির্বাচনেও মনোনয়ন পাওয়ার প্রত্যাশা করেন দুবারের এ সংসদ সদস্য। তবে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন না হওয়ায় স্থানীয়ভাবে সমালোচনার মধ্যেও রয়েছেন মুস্তফা লুৎফুল্লাহ।
এ বিষয়ে মুস্তফা লুৎফুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ৯ বছরে আমি অনেক কাজ করেছি। সব সময় সমন্বয় করে চলার চেষ্টা করেছি। তবে নিয়োগ-বাণিজ্য ও দুর্নীতির বিষয়ে আপসহীন থেকেছি বলে অনেকেই অনেক কথা বলতে পারেন।’
এদিকে টানা দুবার ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা নৌকা প্রতীক পাওয়ায় স্থানীয় অনেক আওয়ামী লীগের নেতারই ক্ষোভ রয়েছে। এবার ক্ষমতাসীন দলের মনোনয়ন পেতে সরব রয়েছেন হাফ ডজন নেতা। তাঁদের মধ্যে অন্যতম সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান। জানা গেছে, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে জয়ী হওয়া এই রাজনীতিক স্থানীয়ভাবে অনুসারী তৈরি করতে পারেননি। এ ছাড়া ২০১০ সালে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির পদ হারিয়েছিলেন তিনি।
তবে এ বিষয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, ‘পদ্মা সেতুর অর্থায়নে দাতা গোষ্ঠীর যে ষড়যন্ত্র হয়েছিল, তারই বলি হয়েছি আমি ও আবুল হোসেন ভাই।’
এ ছাড়া আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন তালা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ নুরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ঘোষ সনৎ, যুবলীগের কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য রফিকুল ইসলাম, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন, কলারোয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফিরোজ আহমেদ স্বপন ও সৈনিক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা সরদার মুজিব। তবে চেষ্টা চালালেও কেন্দ্র থেকে যাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হবে তাঁকেই মেনে নেবেন বলে জানান সম্ভাব্য প্রার্থীরা।
এ আসনে বিএনপির একক সম্ভাব্য প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিব। তিনি দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির প্রকাশনা সম্পাদক এবং সাবেক ডাকসু নেতা। এলাকায় তাঁর বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে। তবে ২০০৪ সালে তালা উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ বি এম আলতাফ হোসেন এবং ২০০৬ সালে জেলা মৎস্যজীবী দলের নেতা মির্জা মাসুদ জুয়েল দুর্বৃত্তদের ছোড়া বোমা হামলায় নিহত হন। বিএনপির শাসনামলে দলের এই দুই নেতা নিহত হওয়ার পরে ব্যাপক ইমেজ-সংকটে পড়েন হাবিবুল ইসলাম হাবিব। এ ছাড়া সাতক্ষীরার কলারোয়ায় শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে সাজা খাটছেন তিনি। তবে তিনি জেলে থাকলেও তাঁর স্ত্রী উচ্চ আদালতের আইনজীবী শাহানা আক্তার বকুল এলাকার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।
নির্বাচন প্রসঙ্গে শাহানারা আক্তার বকুল বলেন, ‘আমার স্বামীর অবর্তমানে আমি এলাকার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি, তাঁদের সুখে-দুঃখে পাশে থাকার চেষ্টা করছি।’
নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন চান কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ দিদার বখত। ১৯৮৮-৯০ সালে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ দিদার বখত পেশায় একজন সাংবাদিক ছিলেন। তাঁর আমলে তালা-কলারোয়ায় বেশ উন্নয়ন হলেও নানাবিধ কারণে তিনি এলাকায় তাঁর অবস্থান ধরে রাখতে পারেননি। তা ছাড়া ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে তিনি বিএনপিতে যোগ দিয়ে পরে আবারও জাতীয় পার্টিতে ফিরে গিয়ে বিতর্কিত হন।
এ বিষয়ে সৈয়দ সৈয়দ দিদার বখত জানান, সুষ্ঠু ভোট হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে তিনি মনোনয়ন চাইবেন। এ ছাড়া নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে মাঠে রয়েছেন জামায়াতের অধ্যক্ষ ইজ্জতুল্লাহ।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে