বিনোদন ডেস্ক
বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলন ও সরকার পতন নিয়ে শুরু থেকেই সরব বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রনৌত। ঠোঁটকাটা স্বভাবের কারণে অনেকবার সমালোচিত হয়েছেন তিনি। রাজনীতিতে আসার পরও স্বভাব বদলায়নি তাঁর। বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই একের পর এক পোস্ট করেছেন ইনস্টাগ্রামে। কঙ্গনার বেশির ভাগ পোস্টেই ছিল ভুল তথ্যের ছড়াছড়ি।
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ভাঙচুরের ছবি ও ভিডিও পোস্ট করেছেন কঙ্গনা। এ ছাড়া বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্বিচারে হামলা হচ্ছে, এমন দাবি করেও একাধিক স্টোরি দিয়েছেন তিনি।
সম্প্রতি শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশকে উদ্দেশ করে এক্সে কঙ্গনা লিখেছেন, ‘মুসলিম দেশগুলোতে কেউ নিরাপদ নয়, এমনকি মুসলিমরাও।’ এএনআই নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেন, ‘বরাবরই দেখে আসছি, পৃথিবীতে যত ইসলামি জনপদ আছে, আজ না হোক কাল এমন পরিস্থিতি সেখানে হয়েই যায়। ওসব দেশে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা চলে। আমরা দেখছি, আমাদের আশপাশের পরিস্থিতি কতটা খারাপ হয়ে পড়েছে, মানুষের জীবনের কোনো মূল্যই নেই। বাংলাদেশের কথাই ধরুন, আমাদের ভালো বন্ধু ছিল দেশটি। বাংলাদেশও আর আমাদের বন্ধু রইল না। আমাদের এখন বুঝেশুনে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
তবে কঙ্গনার এই বক্তব্যের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও অন্য মন্ত্রীদের মন্তব্যের কোনো মিল নেই। বাংলাদেশের নতুন সরকারকে অভিনন্দন জানিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন তাঁরা। তবু থামছেন না কঙ্গনা। গতকালও শেখ হাসিনাসংক্রান্ত একটি খবরের ছবি পোস্ট করে ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে কঙ্গনা ইঙ্গিত দিয়েছেন, বাংলাদেশ নাকি ধীরে ধীরে ধর্মীয় শাসনের দিকে এগোচ্ছে!
এদিকে, বলিউড অভিনেত্রী প্রীতি জিনতার পোস্টেও উঠে এসেছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা হচ্ছে, এমন দাবি করে এক্সে ‘সেভ বাংলাদেশি হিন্দুজ’ হ্যাশট্যাগ দিয়ে প্রীতি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতার খবর শুনে মন ভেঙে গেছে, বিধ্বস্ত লাগছে।
মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, অনেক পরিবারকে উচ্ছেদ করা হয়েছে, উপাসনালয়ে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, নতুন সরকার এসবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে এই মানুষগুলোকে রক্ষা করবে। যাঁরা এই কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, আমি মন থেকে তাঁদের জন্য প্রার্থনা করছি।’
এর আগে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে একাধিক বার্তা দিয়েছেন সোনু সুদ, রাভিনা ট্যান্ডন, আদিল হোসেন প্রমুখ।
বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলন ও সরকার পতন নিয়ে শুরু থেকেই সরব বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রনৌত। ঠোঁটকাটা স্বভাবের কারণে অনেকবার সমালোচিত হয়েছেন তিনি। রাজনীতিতে আসার পরও স্বভাব বদলায়নি তাঁর। বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই একের পর এক পোস্ট করেছেন ইনস্টাগ্রামে। কঙ্গনার বেশির ভাগ পোস্টেই ছিল ভুল তথ্যের ছড়াছড়ি।
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ভাঙচুরের ছবি ও ভিডিও পোস্ট করেছেন কঙ্গনা। এ ছাড়া বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্বিচারে হামলা হচ্ছে, এমন দাবি করেও একাধিক স্টোরি দিয়েছেন তিনি।
সম্প্রতি শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশকে উদ্দেশ করে এক্সে কঙ্গনা লিখেছেন, ‘মুসলিম দেশগুলোতে কেউ নিরাপদ নয়, এমনকি মুসলিমরাও।’ এএনআই নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেন, ‘বরাবরই দেখে আসছি, পৃথিবীতে যত ইসলামি জনপদ আছে, আজ না হোক কাল এমন পরিস্থিতি সেখানে হয়েই যায়। ওসব দেশে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা চলে। আমরা দেখছি, আমাদের আশপাশের পরিস্থিতি কতটা খারাপ হয়ে পড়েছে, মানুষের জীবনের কোনো মূল্যই নেই। বাংলাদেশের কথাই ধরুন, আমাদের ভালো বন্ধু ছিল দেশটি। বাংলাদেশও আর আমাদের বন্ধু রইল না। আমাদের এখন বুঝেশুনে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
তবে কঙ্গনার এই বক্তব্যের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও অন্য মন্ত্রীদের মন্তব্যের কোনো মিল নেই। বাংলাদেশের নতুন সরকারকে অভিনন্দন জানিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন তাঁরা। তবু থামছেন না কঙ্গনা। গতকালও শেখ হাসিনাসংক্রান্ত একটি খবরের ছবি পোস্ট করে ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে কঙ্গনা ইঙ্গিত দিয়েছেন, বাংলাদেশ নাকি ধীরে ধীরে ধর্মীয় শাসনের দিকে এগোচ্ছে!
এদিকে, বলিউড অভিনেত্রী প্রীতি জিনতার পোস্টেও উঠে এসেছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা হচ্ছে, এমন দাবি করে এক্সে ‘সেভ বাংলাদেশি হিন্দুজ’ হ্যাশট্যাগ দিয়ে প্রীতি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতার খবর শুনে মন ভেঙে গেছে, বিধ্বস্ত লাগছে।
মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, অনেক পরিবারকে উচ্ছেদ করা হয়েছে, উপাসনালয়ে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, নতুন সরকার এসবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে এই মানুষগুলোকে রক্ষা করবে। যাঁরা এই কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, আমি মন থেকে তাঁদের জন্য প্রার্থনা করছি।’
এর আগে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে একাধিক বার্তা দিয়েছেন সোনু সুদ, রাভিনা ট্যান্ডন, আদিল হোসেন প্রমুখ।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে