নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে সারা দেশে টিসিবির পণ্য বিক্রির প্রথম দিন ছিল গতকাল। প্রথম দিনে কার্ডের মাধ্যমে পণ্য বিক্রিতে নানা অব্যবস্থাপনার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে ক্রেতাদের। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকে। অনেক এলাকায় কার্ড বিতরণে অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগও পাওয়া গেছে। কার্ড দেখিয়ে যাঁরা পণ্য পেয়েছেন, তাঁরা খুশি হলেও কার্ড না পেয়ে পণ্য কিনতে না পেরে মন খারাপ করে বাড়ি ফিরেছেন বাকিরা।
এদিকে টিসিবির পণ্য নিয়ে কারসাজি করলে শাস্তি পেতে হবে বলে সংশ্লিষ্টদের হুঁশিয়ার করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। গতকাল রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধনের পর তিনি বলেন, এই পণ্য নিয়ে কোনো অসাধু ব্যবসায়ী যদি খাদ্য মজুতসহ কোনোরূপ কারসাজি করে, তবে তাঁকে সর্বোচ্চ শাস্তি পেতে হবে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, এর আগে যাঁরা সরকারি ভাতা পেয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে নিম্ন আয়ের আরও ৫৭ লাখ মানুষকে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হয়েছে। এই কার্ড দিয়ে পবিত্র রমজান উপলক্ষে প্রতিটি পরিবার প্রতি লিটার ১১০ টাকা দরে দুই লিটার সয়াবিন তেল, ৫৫ টাকা কেজি দরে দুই কেজি চিনি, ৬৫ টাকা দরে দুই কেজি মসুর ডাল এবং ৫০ টাকা দরে দুই কেজি ছোলা কিনতে পারবেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় স্থানীয় জনসংখ্যা, দারিদ্র্যের সূচক বিবেচনায় নিয়ে তালিকা তৈরি করে তাদের ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হয়েছে।
ধনীদের হাতে কার্ড: মৌলভীবাজারে ফ্যামিলি কার্ড বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। সদর উপজেলার চাঁদনীঘাট ইউনিয়নে অনেক সচ্ছল পরিবারের সদস্যদের এই কার্ডের মাধ্যমে পণ্য কিনতে দেখা গেছে। বর্ষিজোড়া গ্রামের ব্যবসায়ী মামুনুর রশীদ মোটরসাইকেল চালিয়ে নিজের ও স্ত্রীর নামে দুটি কার্ড নিয়ে পণ্য কিনতে আসেন। সচ্ছল হয়েও কার্ড নেওয়ায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবরিনা রহমান তাঁর কার্ড বাতিল করে পণ্য আটকে দেন।
এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে ইসলামপুর গ্রামের আনোয়ারা বলেন, ‘আপনাদের চোখের সামনে মেম্বারদের পরিচিত বড়লোকেরা কার্ড দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, অথচ আমরা গরিবদের কেউ চেনে না।’
এ প্রসঙ্গে চাঁদনীঘাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আখতার উদ্দীন বলেন, দ্রুত কার্ড বিতরণ করতে গিয়ে দুয়েক জায়গায় একটু সমস্যা করেছেন মেম্বাররা। সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে দ্রুত সমাধান করা হবে।
ভোটের হিসাবে কার্ড: ময়মনসিংহ শহরের হামিদ উদ্দিন রোডের বাসিন্দা আব্দুল জলিল নিজে ও স্ত্রীর নামে টিসিবির কার্ড পেয়েছেন। কার্ড দুটি নিয়ে পণ্য কিনতে এসেছিলেন তাঁদের ছেলে প্রান্ত। প্রান্ত বলেন, ‘আমরা কাউন্সিলরের আত্মীয়, তাই দুটি কার্ড পেয়েছি। সব সময় তাঁকেই আমরা ভোট দিই।’
একই এলাকার আব্দুর রহমান পরিবারের চারজনের কার্ডে একাই পণ্য কিনে দারুণ খুশি। তিনি বলেন, ‘কাউন্সিলর আত্মীয় হয় বলেই আমি, আমার স্ত্রী, বোন ও ভাগনে কার্ড পেয়েছি।’
ভিড়, বিশৃঙ্খলা, অব্যবস্থাপনা: ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে কম দামে টিসিবির পণ্য কিনতে কার্ড না পেয়েও অনেক মানুষ ভিড় করেন। ফলে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। ডিলারদের কারণেও অনেক জায়গায় অব্যবস্থাপনা ছিল, ফলে কার্ড নিয়ে পণ্য কিনতে এসে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ।
কুড়িগ্রাম পৌরসভায় সকাল ১০টা থেকে পণ্য বিক্রি শুরুর কথা থাকলেও তা দেরিতে শুরু হয়। দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে বিরক্তি প্রকাশ করেন অনেকে। এক জায়গা থেকে হাজারেরও বেশি সুবিধাভোগীর কাছে পণ্য বিক্রির ব্যবস্থা করায় অনেক ভিড় হয়।
তবে ন্যায্যমূল্যে পণ্য পেয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন অনেকে। সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আগরদাড়ি গ্রামের ফজিলা খাতুন বলেন, ‘পাঁচজন সদস্য আমার পরিবারে। আমার স্বামী একা কামাই করে। সংসার চালাতি খুব কষ্ট হয়। দুবারের জন্যি হলিও চিনি, ডাল ও তেল পাতিছি। এতে আমাগির খুব উপকার হতিছে।’
আলীপুর ইউনিয়ন পরিষদ কেন্দ্রের ডিলার সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘গ্রাম পুলিশেরা সহায়তা না করায় হুড়োহুড়ি-ঠেলাঠেলিতে আমরা সুষ্ঠুভাবে পণ্য দিতে পারছি না।’
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার বেতগাড়ী ইউনিয়নের চান্দামারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য কেনেন অনেকে। বেতগাড়ী ইউনিয়নের সিটমহল গ্রামের আকলিমা বেগম বলেন, ‘বাবা, তেল না পাবার কোনো ভয় নাই, হামার কার্ড আছে। রইদোত পুড়লেও তেল, চিনি, ডাল পামো। আগোত তিন দিন ঘুরি এক দিন সরকারি কম টাকার মাল পাছনো। এ্যালা সেই দিন শ্যাষ। খালি হাতে আর ঘুরি যাবার নাগবে না।’
চট্টগ্রামে যাঁরা পণ্য কিনতে পেরেছেন, তাঁদের মুখে ছিল খুশির ঝিলিক। আর যাঁরা কার্ড পাননি, তাঁদের মুখ ছিল ভার। নগরীর পূর্ব নাসিরাবাদের তুলাতলি বস্তির বাসিন্দা হালিমা খাতুন বলেন, ‘বেকার ছেলেকে নিয়ে খুব কষ্টে আছি। দ্রব্যমূল্য বাড়ায় এত দিন দীর্ঘক্ষণ সারিতে দাঁড়িয়ে টিসিবির পণ্য সংগ্রহ করেছি। অনেক মানুষ দেখে এখানেও পণ্য কিনতে এসেছিলাম। কিন্তু কার্ড না থাকার কথা বলে আমাকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।’
[প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম এবং রংপুর, মৌলভীবাজার, কুড়িগ্রাম, সাতক্ষীরা, ময়মনসিংহ প্রতিনিধি]
ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে সারা দেশে টিসিবির পণ্য বিক্রির প্রথম দিন ছিল গতকাল। প্রথম দিনে কার্ডের মাধ্যমে পণ্য বিক্রিতে নানা অব্যবস্থাপনার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে ক্রেতাদের। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকে। অনেক এলাকায় কার্ড বিতরণে অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগও পাওয়া গেছে। কার্ড দেখিয়ে যাঁরা পণ্য পেয়েছেন, তাঁরা খুশি হলেও কার্ড না পেয়ে পণ্য কিনতে না পেরে মন খারাপ করে বাড়ি ফিরেছেন বাকিরা।
এদিকে টিসিবির পণ্য নিয়ে কারসাজি করলে শাস্তি পেতে হবে বলে সংশ্লিষ্টদের হুঁশিয়ার করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। গতকাল রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধনের পর তিনি বলেন, এই পণ্য নিয়ে কোনো অসাধু ব্যবসায়ী যদি খাদ্য মজুতসহ কোনোরূপ কারসাজি করে, তবে তাঁকে সর্বোচ্চ শাস্তি পেতে হবে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, এর আগে যাঁরা সরকারি ভাতা পেয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে নিম্ন আয়ের আরও ৫৭ লাখ মানুষকে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হয়েছে। এই কার্ড দিয়ে পবিত্র রমজান উপলক্ষে প্রতিটি পরিবার প্রতি লিটার ১১০ টাকা দরে দুই লিটার সয়াবিন তেল, ৫৫ টাকা কেজি দরে দুই কেজি চিনি, ৬৫ টাকা দরে দুই কেজি মসুর ডাল এবং ৫০ টাকা দরে দুই কেজি ছোলা কিনতে পারবেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় স্থানীয় জনসংখ্যা, দারিদ্র্যের সূচক বিবেচনায় নিয়ে তালিকা তৈরি করে তাদের ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হয়েছে।
ধনীদের হাতে কার্ড: মৌলভীবাজারে ফ্যামিলি কার্ড বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। সদর উপজেলার চাঁদনীঘাট ইউনিয়নে অনেক সচ্ছল পরিবারের সদস্যদের এই কার্ডের মাধ্যমে পণ্য কিনতে দেখা গেছে। বর্ষিজোড়া গ্রামের ব্যবসায়ী মামুনুর রশীদ মোটরসাইকেল চালিয়ে নিজের ও স্ত্রীর নামে দুটি কার্ড নিয়ে পণ্য কিনতে আসেন। সচ্ছল হয়েও কার্ড নেওয়ায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবরিনা রহমান তাঁর কার্ড বাতিল করে পণ্য আটকে দেন।
এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে ইসলামপুর গ্রামের আনোয়ারা বলেন, ‘আপনাদের চোখের সামনে মেম্বারদের পরিচিত বড়লোকেরা কার্ড দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, অথচ আমরা গরিবদের কেউ চেনে না।’
এ প্রসঙ্গে চাঁদনীঘাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আখতার উদ্দীন বলেন, দ্রুত কার্ড বিতরণ করতে গিয়ে দুয়েক জায়গায় একটু সমস্যা করেছেন মেম্বাররা। সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে দ্রুত সমাধান করা হবে।
ভোটের হিসাবে কার্ড: ময়মনসিংহ শহরের হামিদ উদ্দিন রোডের বাসিন্দা আব্দুল জলিল নিজে ও স্ত্রীর নামে টিসিবির কার্ড পেয়েছেন। কার্ড দুটি নিয়ে পণ্য কিনতে এসেছিলেন তাঁদের ছেলে প্রান্ত। প্রান্ত বলেন, ‘আমরা কাউন্সিলরের আত্মীয়, তাই দুটি কার্ড পেয়েছি। সব সময় তাঁকেই আমরা ভোট দিই।’
একই এলাকার আব্দুর রহমান পরিবারের চারজনের কার্ডে একাই পণ্য কিনে দারুণ খুশি। তিনি বলেন, ‘কাউন্সিলর আত্মীয় হয় বলেই আমি, আমার স্ত্রী, বোন ও ভাগনে কার্ড পেয়েছি।’
ভিড়, বিশৃঙ্খলা, অব্যবস্থাপনা: ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে কম দামে টিসিবির পণ্য কিনতে কার্ড না পেয়েও অনেক মানুষ ভিড় করেন। ফলে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। ডিলারদের কারণেও অনেক জায়গায় অব্যবস্থাপনা ছিল, ফলে কার্ড নিয়ে পণ্য কিনতে এসে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ।
কুড়িগ্রাম পৌরসভায় সকাল ১০টা থেকে পণ্য বিক্রি শুরুর কথা থাকলেও তা দেরিতে শুরু হয়। দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে বিরক্তি প্রকাশ করেন অনেকে। এক জায়গা থেকে হাজারেরও বেশি সুবিধাভোগীর কাছে পণ্য বিক্রির ব্যবস্থা করায় অনেক ভিড় হয়।
তবে ন্যায্যমূল্যে পণ্য পেয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন অনেকে। সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আগরদাড়ি গ্রামের ফজিলা খাতুন বলেন, ‘পাঁচজন সদস্য আমার পরিবারে। আমার স্বামী একা কামাই করে। সংসার চালাতি খুব কষ্ট হয়। দুবারের জন্যি হলিও চিনি, ডাল ও তেল পাতিছি। এতে আমাগির খুব উপকার হতিছে।’
আলীপুর ইউনিয়ন পরিষদ কেন্দ্রের ডিলার সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘গ্রাম পুলিশেরা সহায়তা না করায় হুড়োহুড়ি-ঠেলাঠেলিতে আমরা সুষ্ঠুভাবে পণ্য দিতে পারছি না।’
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার বেতগাড়ী ইউনিয়নের চান্দামারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য কেনেন অনেকে। বেতগাড়ী ইউনিয়নের সিটমহল গ্রামের আকলিমা বেগম বলেন, ‘বাবা, তেল না পাবার কোনো ভয় নাই, হামার কার্ড আছে। রইদোত পুড়লেও তেল, চিনি, ডাল পামো। আগোত তিন দিন ঘুরি এক দিন সরকারি কম টাকার মাল পাছনো। এ্যালা সেই দিন শ্যাষ। খালি হাতে আর ঘুরি যাবার নাগবে না।’
চট্টগ্রামে যাঁরা পণ্য কিনতে পেরেছেন, তাঁদের মুখে ছিল খুশির ঝিলিক। আর যাঁরা কার্ড পাননি, তাঁদের মুখ ছিল ভার। নগরীর পূর্ব নাসিরাবাদের তুলাতলি বস্তির বাসিন্দা হালিমা খাতুন বলেন, ‘বেকার ছেলেকে নিয়ে খুব কষ্টে আছি। দ্রব্যমূল্য বাড়ায় এত দিন দীর্ঘক্ষণ সারিতে দাঁড়িয়ে টিসিবির পণ্য সংগ্রহ করেছি। অনেক মানুষ দেখে এখানেও পণ্য কিনতে এসেছিলাম। কিন্তু কার্ড না থাকার কথা বলে আমাকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।’
[প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম এবং রংপুর, মৌলভীবাজার, কুড়িগ্রাম, সাতক্ষীরা, ময়মনসিংহ প্রতিনিধি]
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে