তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ৪২ বছর আগে নির্মাণ করা হয় ভবনটি। সেখানে বন বিভাগের কার্যক্রম পরিচালনার কথা থাকলেও ভবনটি জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ায় উপজেলা বন কর্মকর্তা নিজ বাড়িতে কাগজপত্র রেখে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এদিকে জনবল-সংকটের কারণে চারাবীজ উৎপাদন, চারা আবর্তন, বাগান কর্তনসহ অন্যান্য কাজকর্মে ঘটছে ছন্দপতন।
সরেজমিনে বন বিভাগের তাড়াশ উপজেলা কার্যালয়ে দেখা গেছে, তাড়াশ পৌর সদরে বন বিভাগের কার্যালয়টি দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে রয়েছে। একপাশে অল্প জায়গাজুড়ে বারান্দা থাকলেও ঘরে চালা নেই। জোড়াতালির টিনের চালা দিয়ে সাত বছর ধরে কার্যালয়ে কাজকর্ম চালিয়ে আসছেন বন কর্মকর্তা ও মালি। সে চালাও ফুটো হয়ে বৃষ্টি হলে ভেতরে পানি পড়ে। এদিকে শতভাগ বিদ্যুতায়িত উপজেলা ঘোষিত হলেও ওই কার্যালয়ে নেই কোনো বিদ্যুৎ সংযোগ। ভবনের দেয়ালে বড় বড় ফাটল ধরেছে। নেই কোনো আসবাব।
উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান জানান, ১৯৮০ সালে নির্মিত বন বিভাগের বর্তমান কার্যালয়টি আধা পাকা ভবনে সরকারি হাঁস-মুরগির খামার কার্যালয় করা হয়। পরে হাঁস-মুরগির খামারের কার্যক্রম বন্ধ হলে ওই ভবনেই উপজেলা বন বিভাগের অফিস স্থাপন করা হয়। ভবন নির্মাণের পর আর কোনো সংস্কারকাজ আজ পর্যন্ত করা হয়নি। ফলে বর্তমানে ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে যাওয়ায় ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান জানান, বর্তমানে উপজেলা বন বিভাগের সব কাগজপত্র তাঁর বাড়িতে রেখে কার্যক্রম চলছে।দুই বছর আগে বন অধিদপ্তরের কার্যালয়ের ভবন নির্মাণের জন্য প্রস্তাবনা চাইলে অধিদপ্তর বরাবর প্রস্তাবনা পাঠানো হয়; কিন্তু দুই বছর পার হলেও এখন পর্যন্ত ভবন নির্মাণের কোনো অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না।
এদিকে ২০১৫ সালে কালবৈশাখীতে জরাজীর্ণ ভবনটির চালা উড়ে যায়। ফাটল ধরে ভবনের দেয়ালে আর ওই ঝড়ে একেবারেই পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে উপজেলা বন বিভাগের কার্যালয়টি।
এই ভবনেই কাজ করছেন বন বিভাগের উপজেলা কার্যালয়ে কর্মরত মালি মো. জয়নুল আবেদীন (৫৫)। ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হলেও এখানেই কোনো রকমে বন বিভাগের চারাবীজ উৎপাদন, চারা আবর্তন, বাগান কর্তন, বিভিন্ন উৎপাদিত চারা বিক্রির কাজ সম্পন্ন করতে হয় তাঁকে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মেজবাউল করিম জানান, বন বিভাগের নতুন ভবন নির্মাণ করার কাজটি বন অধিদপ্তরের। তবে ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে বন অধিদপ্তরের কোনো সহযোগিতা লাগলে উপজেলা প্রশাসন থেকে দেওয়া হবে।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ৪২ বছর আগে নির্মাণ করা হয় ভবনটি। সেখানে বন বিভাগের কার্যক্রম পরিচালনার কথা থাকলেও ভবনটি জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ায় উপজেলা বন কর্মকর্তা নিজ বাড়িতে কাগজপত্র রেখে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এদিকে জনবল-সংকটের কারণে চারাবীজ উৎপাদন, চারা আবর্তন, বাগান কর্তনসহ অন্যান্য কাজকর্মে ঘটছে ছন্দপতন।
সরেজমিনে বন বিভাগের তাড়াশ উপজেলা কার্যালয়ে দেখা গেছে, তাড়াশ পৌর সদরে বন বিভাগের কার্যালয়টি দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে রয়েছে। একপাশে অল্প জায়গাজুড়ে বারান্দা থাকলেও ঘরে চালা নেই। জোড়াতালির টিনের চালা দিয়ে সাত বছর ধরে কার্যালয়ে কাজকর্ম চালিয়ে আসছেন বন কর্মকর্তা ও মালি। সে চালাও ফুটো হয়ে বৃষ্টি হলে ভেতরে পানি পড়ে। এদিকে শতভাগ বিদ্যুতায়িত উপজেলা ঘোষিত হলেও ওই কার্যালয়ে নেই কোনো বিদ্যুৎ সংযোগ। ভবনের দেয়ালে বড় বড় ফাটল ধরেছে। নেই কোনো আসবাব।
উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান জানান, ১৯৮০ সালে নির্মিত বন বিভাগের বর্তমান কার্যালয়টি আধা পাকা ভবনে সরকারি হাঁস-মুরগির খামার কার্যালয় করা হয়। পরে হাঁস-মুরগির খামারের কার্যক্রম বন্ধ হলে ওই ভবনেই উপজেলা বন বিভাগের অফিস স্থাপন করা হয়। ভবন নির্মাণের পর আর কোনো সংস্কারকাজ আজ পর্যন্ত করা হয়নি। ফলে বর্তমানে ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে যাওয়ায় ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান জানান, বর্তমানে উপজেলা বন বিভাগের সব কাগজপত্র তাঁর বাড়িতে রেখে কার্যক্রম চলছে।দুই বছর আগে বন অধিদপ্তরের কার্যালয়ের ভবন নির্মাণের জন্য প্রস্তাবনা চাইলে অধিদপ্তর বরাবর প্রস্তাবনা পাঠানো হয়; কিন্তু দুই বছর পার হলেও এখন পর্যন্ত ভবন নির্মাণের কোনো অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না।
এদিকে ২০১৫ সালে কালবৈশাখীতে জরাজীর্ণ ভবনটির চালা উড়ে যায়। ফাটল ধরে ভবনের দেয়ালে আর ওই ঝড়ে একেবারেই পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে উপজেলা বন বিভাগের কার্যালয়টি।
এই ভবনেই কাজ করছেন বন বিভাগের উপজেলা কার্যালয়ে কর্মরত মালি মো. জয়নুল আবেদীন (৫৫)। ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হলেও এখানেই কোনো রকমে বন বিভাগের চারাবীজ উৎপাদন, চারা আবর্তন, বাগান কর্তন, বিভিন্ন উৎপাদিত চারা বিক্রির কাজ সম্পন্ন করতে হয় তাঁকে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মেজবাউল করিম জানান, বন বিভাগের নতুন ভবন নির্মাণ করার কাজটি বন অধিদপ্তরের। তবে ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে বন অধিদপ্তরের কোনো সহযোগিতা লাগলে উপজেলা প্রশাসন থেকে দেওয়া হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে