ডা. তাওহীদা রহমান ইরিন
ঋতু পরিবর্তন ত্বকের জন্য দারুণ এক চাপের বিষয়। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে তাপমাত্রা, আর্দ্রতা ইত্যাদি পরিবর্তিত হয়। সেই সঙ্গে কখনো কখনো যোগ হয় ধুলোবালি, জীবাণু ইত্যাদি। পরিবেশও পরিবর্তন হয়। সে জন্য সঠিকভাবে যত্ন না নিলে ত্বক তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। হারিয়ে ফেলে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং দুর্বল হয়ে যায়। দেখা দেয় বিভিন্ন রোগ। তার প্রভাব পড়বে সৌন্দর্যে।
আমাদের দেশ ষড়্ঋতুর। মূলত আমরা রূপচর্চার দুটি রুটিন মেনে চলি। একটি হলো গ্রীষ্মকালীন, অন্যটি শীতকালীন রুটিন। কিন্তু শীত ও গ্রীষ্ম ছাড়া আমাদের ঋতুতে, অর্থাৎ শীতের আগে ও শীতের শেষে একটি করে সংযোজন সময় থাকে। সে সময়ে তাপমাত্রা খুব একটা ঠান্ডা থাকে না, আবার গরমও থাকে না। আবার মাঝে মাঝে বৃষ্টিও হয়। সে ক্ষেত্রে ত্বকের যত্নও নিতে হয় শীত ও গ্রীষ্মকালীন রূপচর্চার রুটিনের সংমিশ্রণে।ঋতুরাজ বসন্ত সাজসজ্জার ঋতু। প্রকৃতিতে ফুল ফোটে এ সময়। বসন্তে ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবসের আমেজ থাকে। বইমেলা থাকে। আরও অনেক ইভেন্ট হয় এ সময়। করোনাকালে আমরা কয়েক বছর ধরে সবকিছু সীমিত আকারে করছি। আগের মতো বাইরে না গেলেও, ত্বক ও চুলের যত্ন নিতেই হয়। পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে যত্ন চালিয়ে যেতে হবে।
বসন্তে ত্বকের যত্ন
ত্বকের যত্নের ব্যাপারে প্রথম যে বিষয়টি আসে তা হলো, ক্লিনজিং; অর্থাৎ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। ত্বকের ধরন মূলত তৈলাক্ত, স্বাভাবিক, শুষ্ক, মিশ্র ও সংবেদনশীল হয়ে থাকে।
প্রথমে বলছি, তৈলাক্ত ত্বকের কথা। কারণ, আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষের ত্বক তৈলাক্ত ও মিশ্র। যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত তাঁরা গরমকালে গ্লাইকোলিক অ্যাসিডযুক্ত বা সেলিসালিক অ্যাসিডযুক্ত ফেসওয়াশ ব্যবহার করেন। শীতকালে ব্যবহার করেন জোজোবা অয়েলযুক্ত ক্লিনজার। সে ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তি এ সময়, অর্থাৎ বসন্তে শীতের জন্য যে ফেসওয়াশ ব্যবহার করতেন, সেটি সকালে ব্যবহার করবেন। রাতে ব্যবহার করবেন গ্লাইকোলিক অ্যাসিডযুক্ত বা সেলিসালিক অ্যাসিডযুক্ত ফেসওয়াশ। যাঁদের ত্বক শুষ্ক, তাঁরা সাধারণত সারা বছর গোট মিল্ক বা ক্যামোমাইলের নির্যাসযুক্ত ক্লিনজার ব্যবহার করবেন।যাঁদের ত্বক স্বাভাবিক তাঁরা হয়তো শীতে ওটমিলযুক্ত ক্লিনজার ব্যবহার করে থাকেন, গরমে জোজোবা অয়েলযুক্ত ক্লিনজার ব্যবহার করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে সকালে শীতের স্কিনকেয়ার রুটিন এবং রাতে গ্রীষ্মকালের স্কিনকেয়ার রুটিন মেনে চলবেন।
ময়েশ্চারাইজার
প্রতিটি ঋতুতে ত্বকের ধরন অনুযায়ী ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়। সাধারণত গ্রীষ্মকালীন ক্লিনজার একটু হালকা হয়ে থাকে। আর শীতকালের ক্রিম ভারী ফর্মুলার হয়ে থাকে। শীত কিংবা গ্রীষ্ম সব ঋতুর জন্য ভালো উপাদান হলো হায়ালুরোনিক অ্যাসিডযুক্ত সিরাম। সব ধরনের ত্বকের জন্য এটি ভালো। তবে শুষ্ক ও সাধারণ ত্বকের ক্ষেত্রে এর সঙ্গে আরও কিছু ময়েশ্চারাইজার উপাদান মেশাতে হবে। যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত তাঁরা যদি গ্রীষ্মকালে হায়ালুরোনিক অ্যাসিডযুক্ত সিরাম ব্যবহার করেন, তবে শীতে ইয়াসিনামাইড, টি ট্রি অয়েলযুক্ত সিরাম ব্যবহার করবেন। যাঁদের ত্বক স্বাভাবিক তাঁরা ভিটামিন ই, অ্যান্টি-অক্সিডেন্টযুক্ত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন। যাঁদের ত্বক অনেক শুষ্ক, তাঁরা সিরামাইড, লিপিড ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত ডি রিচ ক্রিমি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন।
সানস্ক্রিন
সাধারণত আমাদের দেশে ঋতুভেদে সানস্ক্রিন তেমন একটা পরিবর্তিত হয় না। সানস্ক্রিনটি ব্রড এক্সপেকট্রাম হয়, এসপিএফ ৫০ যুক্ত হয় এবং পি এ +++ যুক্ত হয়। সানক্রিন কেনার সময় খেয়াল করবেন সেটি যেন অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ হয়। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ইনফ্রা রে থেকে ত্বক রক্ষা করবে। ইনফ্রা রে আসে নানা ধরনের ডিভাইস, যেমন মোবাইল, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, হেয়ার ড্রায়ার, চুলার আগুন ইত্যাদি থেকে। যাঁরা ঘরের ভেতর কাজ করেন, তাঁরাও সানস্ক্রিন ব্যবহার করবেন। কারণ হাই এনার্জি ভিজিবল লাইট সেগুলো থেকে ইনফ্রা রে আসে; যা আমাদের ত্বক নষ্ট করে। বসন্তের অনুষ্ঠানের জন্য সাজার সময় প্রাইমারের আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।
এ সময়ের মেকআপ নিয়ে
বসন্তে ফুল ফোটে। ফুল ও রেণু থেকে দেখা দিতে পারে অ্যালার্জি। ইদানীং মাস্ক ব্যবহারের কারণে সমস্যা কমে আসছে। ঘরের দরজা-জানালা খুলে রাখতে হবে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। তারপর বন্ধ করে দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন ফুলের রেণু ঘরে প্রবেশ না করে।অনেকেই ফুলের গয়না পরেন। ফুল থেকে যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলে কাপড়ের তৈরি ক্রাউন কিংবা গয়না ব্যবহার করা যেতে পারে। যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিহিস্টামিন খেতে হবে। অ্যান্টি-অক্সিডেন্টযুক্ত খাবার খেলেও ভালো ফল পাওয়া যাবে। বসন্তে অনেকের গুটিবসন্ত হয়ে থাকে। পানিযুক্ত দানা পুরো শরীরে ছড়িয়ে যায়। এটি ছোঁয়াচে। র্যাশগুলোতে ব্যাকটেরিয়ার ইনফেকশন হয়। অনেকে এগুলো হাত দিয়ে ফোটায়, চুলকায়। তা থেকে দাগ হয়ে যেতে পারে। তাই র্যাশে হাত দেবেন না। সুথিং লোশন ব্যবহার করতে পারেন। সংক্রমণ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে।
লেখক: চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ, শিওর সেল মেডিকেল, ঢাকা
ঋতু পরিবর্তন ত্বকের জন্য দারুণ এক চাপের বিষয়। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে তাপমাত্রা, আর্দ্রতা ইত্যাদি পরিবর্তিত হয়। সেই সঙ্গে কখনো কখনো যোগ হয় ধুলোবালি, জীবাণু ইত্যাদি। পরিবেশও পরিবর্তন হয়। সে জন্য সঠিকভাবে যত্ন না নিলে ত্বক তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। হারিয়ে ফেলে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং দুর্বল হয়ে যায়। দেখা দেয় বিভিন্ন রোগ। তার প্রভাব পড়বে সৌন্দর্যে।
আমাদের দেশ ষড়্ঋতুর। মূলত আমরা রূপচর্চার দুটি রুটিন মেনে চলি। একটি হলো গ্রীষ্মকালীন, অন্যটি শীতকালীন রুটিন। কিন্তু শীত ও গ্রীষ্ম ছাড়া আমাদের ঋতুতে, অর্থাৎ শীতের আগে ও শীতের শেষে একটি করে সংযোজন সময় থাকে। সে সময়ে তাপমাত্রা খুব একটা ঠান্ডা থাকে না, আবার গরমও থাকে না। আবার মাঝে মাঝে বৃষ্টিও হয়। সে ক্ষেত্রে ত্বকের যত্নও নিতে হয় শীত ও গ্রীষ্মকালীন রূপচর্চার রুটিনের সংমিশ্রণে।ঋতুরাজ বসন্ত সাজসজ্জার ঋতু। প্রকৃতিতে ফুল ফোটে এ সময়। বসন্তে ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবসের আমেজ থাকে। বইমেলা থাকে। আরও অনেক ইভেন্ট হয় এ সময়। করোনাকালে আমরা কয়েক বছর ধরে সবকিছু সীমিত আকারে করছি। আগের মতো বাইরে না গেলেও, ত্বক ও চুলের যত্ন নিতেই হয়। পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে যত্ন চালিয়ে যেতে হবে।
বসন্তে ত্বকের যত্ন
ত্বকের যত্নের ব্যাপারে প্রথম যে বিষয়টি আসে তা হলো, ক্লিনজিং; অর্থাৎ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। ত্বকের ধরন মূলত তৈলাক্ত, স্বাভাবিক, শুষ্ক, মিশ্র ও সংবেদনশীল হয়ে থাকে।
প্রথমে বলছি, তৈলাক্ত ত্বকের কথা। কারণ, আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষের ত্বক তৈলাক্ত ও মিশ্র। যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত তাঁরা গরমকালে গ্লাইকোলিক অ্যাসিডযুক্ত বা সেলিসালিক অ্যাসিডযুক্ত ফেসওয়াশ ব্যবহার করেন। শীতকালে ব্যবহার করেন জোজোবা অয়েলযুক্ত ক্লিনজার। সে ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তি এ সময়, অর্থাৎ বসন্তে শীতের জন্য যে ফেসওয়াশ ব্যবহার করতেন, সেটি সকালে ব্যবহার করবেন। রাতে ব্যবহার করবেন গ্লাইকোলিক অ্যাসিডযুক্ত বা সেলিসালিক অ্যাসিডযুক্ত ফেসওয়াশ। যাঁদের ত্বক শুষ্ক, তাঁরা সাধারণত সারা বছর গোট মিল্ক বা ক্যামোমাইলের নির্যাসযুক্ত ক্লিনজার ব্যবহার করবেন।যাঁদের ত্বক স্বাভাবিক তাঁরা হয়তো শীতে ওটমিলযুক্ত ক্লিনজার ব্যবহার করে থাকেন, গরমে জোজোবা অয়েলযুক্ত ক্লিনজার ব্যবহার করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে সকালে শীতের স্কিনকেয়ার রুটিন এবং রাতে গ্রীষ্মকালের স্কিনকেয়ার রুটিন মেনে চলবেন।
ময়েশ্চারাইজার
প্রতিটি ঋতুতে ত্বকের ধরন অনুযায়ী ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়। সাধারণত গ্রীষ্মকালীন ক্লিনজার একটু হালকা হয়ে থাকে। আর শীতকালের ক্রিম ভারী ফর্মুলার হয়ে থাকে। শীত কিংবা গ্রীষ্ম সব ঋতুর জন্য ভালো উপাদান হলো হায়ালুরোনিক অ্যাসিডযুক্ত সিরাম। সব ধরনের ত্বকের জন্য এটি ভালো। তবে শুষ্ক ও সাধারণ ত্বকের ক্ষেত্রে এর সঙ্গে আরও কিছু ময়েশ্চারাইজার উপাদান মেশাতে হবে। যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত তাঁরা যদি গ্রীষ্মকালে হায়ালুরোনিক অ্যাসিডযুক্ত সিরাম ব্যবহার করেন, তবে শীতে ইয়াসিনামাইড, টি ট্রি অয়েলযুক্ত সিরাম ব্যবহার করবেন। যাঁদের ত্বক স্বাভাবিক তাঁরা ভিটামিন ই, অ্যান্টি-অক্সিডেন্টযুক্ত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন। যাঁদের ত্বক অনেক শুষ্ক, তাঁরা সিরামাইড, লিপিড ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত ডি রিচ ক্রিমি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন।
সানস্ক্রিন
সাধারণত আমাদের দেশে ঋতুভেদে সানস্ক্রিন তেমন একটা পরিবর্তিত হয় না। সানস্ক্রিনটি ব্রড এক্সপেকট্রাম হয়, এসপিএফ ৫০ যুক্ত হয় এবং পি এ +++ যুক্ত হয়। সানক্রিন কেনার সময় খেয়াল করবেন সেটি যেন অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ হয়। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ইনফ্রা রে থেকে ত্বক রক্ষা করবে। ইনফ্রা রে আসে নানা ধরনের ডিভাইস, যেমন মোবাইল, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, হেয়ার ড্রায়ার, চুলার আগুন ইত্যাদি থেকে। যাঁরা ঘরের ভেতর কাজ করেন, তাঁরাও সানস্ক্রিন ব্যবহার করবেন। কারণ হাই এনার্জি ভিজিবল লাইট সেগুলো থেকে ইনফ্রা রে আসে; যা আমাদের ত্বক নষ্ট করে। বসন্তের অনুষ্ঠানের জন্য সাজার সময় প্রাইমারের আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।
এ সময়ের মেকআপ নিয়ে
বসন্তে ফুল ফোটে। ফুল ও রেণু থেকে দেখা দিতে পারে অ্যালার্জি। ইদানীং মাস্ক ব্যবহারের কারণে সমস্যা কমে আসছে। ঘরের দরজা-জানালা খুলে রাখতে হবে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। তারপর বন্ধ করে দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন ফুলের রেণু ঘরে প্রবেশ না করে।অনেকেই ফুলের গয়না পরেন। ফুল থেকে যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলে কাপড়ের তৈরি ক্রাউন কিংবা গয়না ব্যবহার করা যেতে পারে। যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিহিস্টামিন খেতে হবে। অ্যান্টি-অক্সিডেন্টযুক্ত খাবার খেলেও ভালো ফল পাওয়া যাবে। বসন্তে অনেকের গুটিবসন্ত হয়ে থাকে। পানিযুক্ত দানা পুরো শরীরে ছড়িয়ে যায়। এটি ছোঁয়াচে। র্যাশগুলোতে ব্যাকটেরিয়ার ইনফেকশন হয়। অনেকে এগুলো হাত দিয়ে ফোটায়, চুলকায়। তা থেকে দাগ হয়ে যেতে পারে। তাই র্যাশে হাত দেবেন না। সুথিং লোশন ব্যবহার করতে পারেন। সংক্রমণ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে।
লেখক: চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ, শিওর সেল মেডিকেল, ঢাকা
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে