আবদুল মান্নান, মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি)
এক মাসের কম সময় আছে ঈদুল আজহার। এই ঈদের প্রধান অনুষঙ্গ পশু কোরবানি। আর আসন্ন ঈদে বিক্রির জন্য খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় প্রাকৃতিক উপায়ে পালন করা হচ্ছে গরু-ছাগল। পাহাড়ের এসব প্রাণীর মাংস সুস্বাদু হওয়ায় চাহিদাও বেশি। তাই খামারিরা লাভবান হবেন বলেই আশা করছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় দেড় শ খামারে এবার কোরবানি উপযোগী গরু, ছাগল রয়েছে ২ হাজার ৬১০টি। তবে মাঝারি আকারের ষাঁড়ের সংখ্যা বেশি। বড় গরু হাতে গোনা। প্রাকৃতিক ঘাস, লতাপাতা, সাইলেজ (বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করে পুষ্টি উপাদান সঠিক রেখে বায়ুশূন্য অবস্থায় সবুজ ঘাসকে প্রক্রিয়াজাত করা) ও ভুট্টা খাওয়ানো হয় এসব প্রাণীকে। আর পাহাড়ের খামারিরা যত্নসহকারেই পালন করেন গরু-ছাগল।
উপজেলার গচ্ছাবিল এলাকার মো. জাবের হোসেন সোহাগের খামারে গাভির পাশাপাশি কোরবানি উপযোগী একটি ফ্রিজিয়ান ষাঁড় রয়েছে। কালো রঙের ষাঁড়টির নাম রাখা হয়েছে ‘রাজা বাবু’। ওজন ১৪-১৫ মণ। ঈদের বাজারে সাড়ে ৬ লাখ টাকায় ষাঁড়টি বিক্রি করতে চান তিনি।
শাহিওয়াল জাতের ১৫টি গরু পালন করা একসত্যাপাড়ার মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক সবুজ ঘাস, সাইলেজ ও ভুট্টা ছাড়া আর কোনো খাদ্য গরুর সামনে দেওয়া হয় না। গত বছর ঠিক এই সময়ে শাহিওয়াল গরুগুলো গড়ে এক লাখ টাকায় কিনেছি। গড়ে প্রতিটি গরু ৩ লাখ টাকায় বিক্রি করতে চাই। ইতিমধ্যে একাধিক ব্যবসায়ী ২ লাখ টাকা করে বলেছেন।’
একই গ্রামের খামারি মো. কামাল হোসেন এবার ১৪টি দেশি, শাহিওয়াল, ফ্রিজিয়ান ষাঁড় কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য পালন করছেন। তিনি বলেন, ‘আমি প্রাকৃতিক ঘাস ও সাইলেজ খাইয়ে গরু মোটাতাজা করে থাকি। ইতিমধ্যে শহরের অনেক পাইকার গরুর খোঁজ নেওয়া শুরু করেছেন। আশা করি, এবারও ঘরে রেখেই গরু বিক্রি করব।’
উপজেলার ইকবাল ডেইরি ফার্মের ব্যবস্থাপক মো. একরামুল করিম বলেন, ইতিমধ্যে শতাধিক শাহিওয়াল ও ফ্রিজিয়ান ষাঁড় বিক্রি হয়ে গেছে। আর ২৫-৩০টি ষাঁড় আছে।
তবে হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ৩-৪ বছর ধরে বাজারে গো-খাদ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে খামারিরা লোকসানের শিকার হচ্ছেন। যাঁদের নিজস্ব ঘাস, ভুট্টা চাষ আছে, তাঁরাই কেবল লাভবান হচ্ছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. গোলাম মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার উপজেলার দেড় শ খামারে ২ হাজার ৬১০টি গরু-ছাগল কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে। গো-খাদ্যের আকাশচুম্বী দামের বিপরীতে পাহাড়ের প্রাকৃতিক খাদ্য খামারিদের কিছুটা রেহাই দিয়েছে।
এক মাসের কম সময় আছে ঈদুল আজহার। এই ঈদের প্রধান অনুষঙ্গ পশু কোরবানি। আর আসন্ন ঈদে বিক্রির জন্য খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় প্রাকৃতিক উপায়ে পালন করা হচ্ছে গরু-ছাগল। পাহাড়ের এসব প্রাণীর মাংস সুস্বাদু হওয়ায় চাহিদাও বেশি। তাই খামারিরা লাভবান হবেন বলেই আশা করছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় দেড় শ খামারে এবার কোরবানি উপযোগী গরু, ছাগল রয়েছে ২ হাজার ৬১০টি। তবে মাঝারি আকারের ষাঁড়ের সংখ্যা বেশি। বড় গরু হাতে গোনা। প্রাকৃতিক ঘাস, লতাপাতা, সাইলেজ (বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করে পুষ্টি উপাদান সঠিক রেখে বায়ুশূন্য অবস্থায় সবুজ ঘাসকে প্রক্রিয়াজাত করা) ও ভুট্টা খাওয়ানো হয় এসব প্রাণীকে। আর পাহাড়ের খামারিরা যত্নসহকারেই পালন করেন গরু-ছাগল।
উপজেলার গচ্ছাবিল এলাকার মো. জাবের হোসেন সোহাগের খামারে গাভির পাশাপাশি কোরবানি উপযোগী একটি ফ্রিজিয়ান ষাঁড় রয়েছে। কালো রঙের ষাঁড়টির নাম রাখা হয়েছে ‘রাজা বাবু’। ওজন ১৪-১৫ মণ। ঈদের বাজারে সাড়ে ৬ লাখ টাকায় ষাঁড়টি বিক্রি করতে চান তিনি।
শাহিওয়াল জাতের ১৫টি গরু পালন করা একসত্যাপাড়ার মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক সবুজ ঘাস, সাইলেজ ও ভুট্টা ছাড়া আর কোনো খাদ্য গরুর সামনে দেওয়া হয় না। গত বছর ঠিক এই সময়ে শাহিওয়াল গরুগুলো গড়ে এক লাখ টাকায় কিনেছি। গড়ে প্রতিটি গরু ৩ লাখ টাকায় বিক্রি করতে চাই। ইতিমধ্যে একাধিক ব্যবসায়ী ২ লাখ টাকা করে বলেছেন।’
একই গ্রামের খামারি মো. কামাল হোসেন এবার ১৪টি দেশি, শাহিওয়াল, ফ্রিজিয়ান ষাঁড় কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য পালন করছেন। তিনি বলেন, ‘আমি প্রাকৃতিক ঘাস ও সাইলেজ খাইয়ে গরু মোটাতাজা করে থাকি। ইতিমধ্যে শহরের অনেক পাইকার গরুর খোঁজ নেওয়া শুরু করেছেন। আশা করি, এবারও ঘরে রেখেই গরু বিক্রি করব।’
উপজেলার ইকবাল ডেইরি ফার্মের ব্যবস্থাপক মো. একরামুল করিম বলেন, ইতিমধ্যে শতাধিক শাহিওয়াল ও ফ্রিজিয়ান ষাঁড় বিক্রি হয়ে গেছে। আর ২৫-৩০টি ষাঁড় আছে।
তবে হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ৩-৪ বছর ধরে বাজারে গো-খাদ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে খামারিরা লোকসানের শিকার হচ্ছেন। যাঁদের নিজস্ব ঘাস, ভুট্টা চাষ আছে, তাঁরাই কেবল লাভবান হচ্ছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. গোলাম মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার উপজেলার দেড় শ খামারে ২ হাজার ৬১০টি গরু-ছাগল কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে। গো-খাদ্যের আকাশচুম্বী দামের বিপরীতে পাহাড়ের প্রাকৃতিক খাদ্য খামারিদের কিছুটা রেহাই দিয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে