রোবেল মাহমুদ, গফরগাঁও (ময়মনসিংহ)
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে অনাবাদি জমি ও বাড়ির আঙিনায় ‘পারিবারিক পুষ্টি বাগান’ তৈরি করে লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পারিবারিক বিষমুক্ত সবজি পুষ্টি বাগান। পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপন প্রকল্পের আওতায় বিনা মূল্যে সবজি বীজ দিয়েছে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস।
কৃষি উপকরণ পেয়ে কৃষকেরা বসতবাড়ির আঙিনা ও পরিত্যক্ত জায়গায় সবজি চাষ করেন। বাড়ির উঠানে চাষকৃত সবজি যেমন পরিবারের চাহিদা পূরণ করছে, তেমনি সবজি বিক্রি করে কিছু টাকাও পাচ্ছেন দরিদ্র পরিবারের লোকজন। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, পতিত জমি ফেলে না রেখে পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপনে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। কৃষকদের বিনা মূল্যে বিভিন্ন প্রকার শাকসবজির বীজ ও ফলের গাছ বিতরণ করা হয়েছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপন প্রকল্পের আওতায় উপজেলায় পাঁচ শতাধিক পুষ্টি বাগান তৈরি করা হয়েছে। এ ছাড়াও উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে অনাবাদি জমি ও বাড়ির আঙিনায় পারিবারিক পুষ্টি বাগান তৈরির কাজ চলছে। উপজেলার দত্তেরবাজার ইউনিয়নের কন্যামণ্ডল আশ্রয়ণ প্রকল্পে ৭২টি পরিবার বসবাস করছেন। আশ্রয়ণ প্রকল্পের ১০টি বসতঘরের আঙিনায় পারিবারিক পুষ্টি বাগান তৈরি করা হয়েছে। আরও ১০টি পরিবারের আঙিনায় পুষ্টি বাগান তৈরির প্রস্তুতি চলছে। পর্যায়ক্রমে প্রতিটি পরিবারের আঙিনায় তৈরি করা হবে এ পুষ্টি বাগান।
প্রত্যেক পরিবারকে বিনা মূল্যে বিভিন্ন প্রকারের সবজির বীজ, সার, ফলের চারা, বীজ সংরক্ষণের পাত্র, বাগানে পানি দেওয়ার ঝাঝরিসহ অন্য সব উপকরণ বিনা মূল্যে দেওয়া হয়েছে। গ্রীষ্ম ও শীত মৌসুমের শুরুতে মুলা, লালশাক, পাটশাক, পুঁইশাক, লাউ, পালংশাক, শিম, ডাঁটা, ঢ্যাঁড়স, করলা, লালশাক, চিচিংঙ্গা, টমেটো, বেগুন ও কলমিশাকসহ নানা প্রজাতির সবজি চাষ করছেন।
উপজেলার দত্তেরবাজার ইউনিয়নের কন্যামণ্ডল আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা মফিজ উদ্দিন বলেন, ‘বাড়ির উঠানে ফাঁকা জায়গায় সবজি বাগান তৈরি করেছি। পুষ্টি বাগান থেকে নিজের পরিবারের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে আশপাশের মানুষকে শাকসবজি দিতে পারছি। এ ছাড়াও বাজারে বিক্রি করে বাড়তি আয় করতে পারছি।’
এই আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা হুরেনা খাতুন বলেন, ‘কৃষি অফিসের সহযোগিতায় উঠানের পতিত জায়গায় সবজির বাগান করি।’ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘পতিত জমি ফেলে না রেখে পারিবারিক পুষ্টি বাগান তৈরিতে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। পারিবারিক পুষ্টি বাগান তৈরি প্রকল্পের আওতায় আমরা কৃষকদের বিনা মূল্যে বিভিন্ন প্রকার শাকসবজির বীজ ও ফলের গাছ বিতরণ করেছি।
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে অনাবাদি জমি ও বাড়ির আঙিনায় ‘পারিবারিক পুষ্টি বাগান’ তৈরি করে লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পারিবারিক বিষমুক্ত সবজি পুষ্টি বাগান। পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপন প্রকল্পের আওতায় বিনা মূল্যে সবজি বীজ দিয়েছে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস।
কৃষি উপকরণ পেয়ে কৃষকেরা বসতবাড়ির আঙিনা ও পরিত্যক্ত জায়গায় সবজি চাষ করেন। বাড়ির উঠানে চাষকৃত সবজি যেমন পরিবারের চাহিদা পূরণ করছে, তেমনি সবজি বিক্রি করে কিছু টাকাও পাচ্ছেন দরিদ্র পরিবারের লোকজন। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, পতিত জমি ফেলে না রেখে পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপনে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। কৃষকদের বিনা মূল্যে বিভিন্ন প্রকার শাকসবজির বীজ ও ফলের গাছ বিতরণ করা হয়েছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপন প্রকল্পের আওতায় উপজেলায় পাঁচ শতাধিক পুষ্টি বাগান তৈরি করা হয়েছে। এ ছাড়াও উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে অনাবাদি জমি ও বাড়ির আঙিনায় পারিবারিক পুষ্টি বাগান তৈরির কাজ চলছে। উপজেলার দত্তেরবাজার ইউনিয়নের কন্যামণ্ডল আশ্রয়ণ প্রকল্পে ৭২টি পরিবার বসবাস করছেন। আশ্রয়ণ প্রকল্পের ১০টি বসতঘরের আঙিনায় পারিবারিক পুষ্টি বাগান তৈরি করা হয়েছে। আরও ১০টি পরিবারের আঙিনায় পুষ্টি বাগান তৈরির প্রস্তুতি চলছে। পর্যায়ক্রমে প্রতিটি পরিবারের আঙিনায় তৈরি করা হবে এ পুষ্টি বাগান।
প্রত্যেক পরিবারকে বিনা মূল্যে বিভিন্ন প্রকারের সবজির বীজ, সার, ফলের চারা, বীজ সংরক্ষণের পাত্র, বাগানে পানি দেওয়ার ঝাঝরিসহ অন্য সব উপকরণ বিনা মূল্যে দেওয়া হয়েছে। গ্রীষ্ম ও শীত মৌসুমের শুরুতে মুলা, লালশাক, পাটশাক, পুঁইশাক, লাউ, পালংশাক, শিম, ডাঁটা, ঢ্যাঁড়স, করলা, লালশাক, চিচিংঙ্গা, টমেটো, বেগুন ও কলমিশাকসহ নানা প্রজাতির সবজি চাষ করছেন।
উপজেলার দত্তেরবাজার ইউনিয়নের কন্যামণ্ডল আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা মফিজ উদ্দিন বলেন, ‘বাড়ির উঠানে ফাঁকা জায়গায় সবজি বাগান তৈরি করেছি। পুষ্টি বাগান থেকে নিজের পরিবারের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে আশপাশের মানুষকে শাকসবজি দিতে পারছি। এ ছাড়াও বাজারে বিক্রি করে বাড়তি আয় করতে পারছি।’
এই আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা হুরেনা খাতুন বলেন, ‘কৃষি অফিসের সহযোগিতায় উঠানের পতিত জায়গায় সবজির বাগান করি।’ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘পতিত জমি ফেলে না রেখে পারিবারিক পুষ্টি বাগান তৈরিতে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। পারিবারিক পুষ্টি বাগান তৈরি প্রকল্পের আওতায় আমরা কৃষকদের বিনা মূল্যে বিভিন্ন প্রকার শাকসবজির বীজ ও ফলের গাছ বিতরণ করেছি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে