রাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)
খাসজমিতে একসময় অবস্থান নিয়েছিল ভূমিহীন কয়েকটি পরিবার। তাদের উচ্ছেদে যেন সরকারের ত্রাতা হিসেবে আসেন এক বেসরকারি প্রকৌশলী। পরে নিজেই সেই জমি দখল করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কেবল তা-ই নয়, আশপাশে ব্যক্তিমালিকানার অনেকের জমিও জোর করে দখলে নিয়েছেন বলে দাবি ভুক্তভোগীদের। এমনকি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি তাঁর জমিও হারিয়েছেন। এসব জমিতে তিনি গড়ে তুলেছেন রিসোর্ট ও খামারবাড়ি।
অভিযুক্ত এই প্রকৌশলীর নাম তৈয়বুর রহমান। তিনি উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নিজমাওনা গ্রামের মৃত হযরত আলীর ছেলে। তৈয়বুর রহমান ‘ইকো কটন মিলস’ নামে একটি কারখানার প্রকৌশলী ছিলেন। ২০১৪ সালে তিনি অবসরে যান।
স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের কাছে ভুক্তভোগীদের অভিযোগের সূত্র ধরে সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নিজমাওনা গ্রামের গাজীপুর মৌজার ১ নম্বর খতিয়ানভুক্ত আরএস দাগ ৮৪১৫, ৮৪৮৫, ৮৪৮৬, ৮৪৮৭, ৮৪৯২ ও ৮৪৯৩ নম্বর দাগের ১৫ বিঘা খাসজমি জবরদখল করেছেন তৈয়বুর রহমান। ওই জমিতে তিনি গড়ে তুলেছেন ‘গ্রিন প্যারাডাইস রিসোর্ট’, ‘আহম্মদিয়া অ্যাগ্রো ফার্ম ও মাছের খামার’। চারপাশে উঁচু সীমানাপ্রাচীর দিয়ে ঘিরে সেটি সুরক্ষিত করা হয়েছে। ওই খাসজমিতে প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা শাল-গজারি বনও রয়েছে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২০১৯ সালে এই রিসোর্ট ও খামারবাড়ির নির্মাণকাজ শুরু করেন তৈয়বুর। খামারবাড়ি ও রিসোর্টে কমপক্ষে ১০০ বিঘা জমি রয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুর মৌজার আরএস দাগ ৮৪৭৭, ৫৩৭৩, ৮৫৫৫, ৫৩৪১,৫৩৪২, ৯৪০, ৮৪৮০, ৮৪১৯, ৮৪২২, ৮৫৫৭ ও ৮৫৫৮ মোট ১১টি দাগে বিভিন্ন মালিকের কাছ থেকে ৭০ বিঘা জমি কিনেছেন। বাকি জমি জবরদখল করা।
নিজমাওনা গ্রামের বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আজ যে বিশাল সীমানাপ্রাচীর দেখছেন সেই খাসজমিতে একসময় হতদরিদ্র ভূমিহীন কয়েকটি পরিবার বাস করত। অনেকেই সরকারের কাছে আবেদন করছিল বন্দোবস্তের জন্য। কিন্তু তৈয়বুর রহমান প্রভাব খাটিয়ে অনেক পরিবারকে উঠিয়ে দিয়ে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করে গড়ে তুলেছেন রাজকীয় রিসোর্ট। ভূমিহীন মানুষগুলো এখন অন্যের বাড়ির রাস্তায় আশ্রয় নিয়েছে।’
তৈয়বুরের বিরুদ্ধে নিজমাওনা গ্রামের ষাটোর্ধ্ব হালিমা খাতুনের ব্যক্তিমালিকানার জমিও দখল করার অভিযোগ উঠেছে। হালিমা বলেন, ‘এখানে আমার স্বামীর ১৭ শতাংশ জমি ছিল। স্বামীর মৃত্যুর পর তৈয়বুর তাঁর ভাড়াটে লোকজন নিয়ে এক রাতেই আমার জমি জবরদখল করে নিয়েছে। আমার ছেলে হারুন অর রশিদকে মারধর করেন। এর কিছুদিন পর ছেলে মারা যায়।’
একই গ্রামের আবু সাঈদদের ৫ বিঘা জমি ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে জবরদখলের অভিযোগ তৈয়বুরের বিরুদ্ধে। সাঈদ বলেন, ‘এই জমির জন্য আমার মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। এরপর ওরা আমাদের জমিতে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করে।’
গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত নারী সদস্য কামরুন নাহারও জমি হারিয়েছেন তৈয়বুরের কাছে। কামরুন নাহার বলেন, ‘জনপ্রতিনিধি থাকা অবস্থায়ও আমি নিজের জমি রক্ষা করতে পারিনি। গত ২৭ এপ্রিল রাতে গাজীপুর মৌজার আরএস ৫৮৩ ও ৫৮৪ নম্বর খতিয়ানে আরএস ৮৪৭৭, ৮৫৭৬ দাগে আমার স্বামীর জমিসহ দেবর-ভাশুরের ৫ বিঘা জমিতে সীমানাপ্রাচীর করে দখলে নিয়েছে। আমি পুলিশকে জানানোর পর পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। কিন্তু পুলিশ চলে যাওয়ার পরপরই আবার কাজ শুরু করে পুরো জমি জবরদখলে নেয়।’
ভুক্তভোগী কামরুন নাহার জানান, এ ঘটনায় তিনি থানায় অভিযোগ ও উচ্চ আদালতে মামলা করেছেন। দখলকারীরা আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করে। প্রকৌশলীর দেওয়া সীমানার মধ্যে ১৫-২০ বিঘা খাসজমি আছে বলে জানান এই জনপ্রতিনিধি।
অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে তৈয়বুর রহমানের রিসোর্ট ও খামারবাড়িতে গেলে নিরাপত্তাপ্রহরী জানান, তৈয়বুর রহমান অসুস্থ, সেখানে নেই। আর অনুমতি ছাড়া ভেতরে যেতে পারবেন না। পরে তৈয়বুরের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি তা ধরেননি। পরে তাঁর স্ত্রী কিশোরগঞ্জের সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডা. জহিরুন নেছাকে ফোন দিলে তিনি বলেন, ‘জমির বিষয়ে আমি কোনো কথা বলতে পারব না।’
মাওনা ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াহাব বলেন, ‘একজন ইঞ্জিনিয়ারের দখলে সরকারের বহু জমি রয়েছে। সেখানে তিনি রিসোর্ট গড়ে তুলেছেন। বিষয়টি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আমাকে জানিয়েছেন। আমি সরেজমিনে তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়ার পর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকবর আলী খান বলেন, জমি জবরদখলের ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। পরে এ বিষয়ে ভুক্তভোগীদের আদালতের আশ্রয় নিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
শ্রীপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাইখা সুলতানা বলেন, সরকারি জমি জবরদখল করে রিসোর্ট, খামারবাড়ি নির্মাণের কোনো সুযোগ নেই। বিষয়টি তদন্তের জন্য ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট পেলে অভিযান চালিয়ে সরকারি জমি জবরদখলমুক্ত করা হবে।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আপনার মাধ্যমে আমি অবগত হয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
খাসজমিতে একসময় অবস্থান নিয়েছিল ভূমিহীন কয়েকটি পরিবার। তাদের উচ্ছেদে যেন সরকারের ত্রাতা হিসেবে আসেন এক বেসরকারি প্রকৌশলী। পরে নিজেই সেই জমি দখল করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কেবল তা-ই নয়, আশপাশে ব্যক্তিমালিকানার অনেকের জমিও জোর করে দখলে নিয়েছেন বলে দাবি ভুক্তভোগীদের। এমনকি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি তাঁর জমিও হারিয়েছেন। এসব জমিতে তিনি গড়ে তুলেছেন রিসোর্ট ও খামারবাড়ি।
অভিযুক্ত এই প্রকৌশলীর নাম তৈয়বুর রহমান। তিনি উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নিজমাওনা গ্রামের মৃত হযরত আলীর ছেলে। তৈয়বুর রহমান ‘ইকো কটন মিলস’ নামে একটি কারখানার প্রকৌশলী ছিলেন। ২০১৪ সালে তিনি অবসরে যান।
স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের কাছে ভুক্তভোগীদের অভিযোগের সূত্র ধরে সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নিজমাওনা গ্রামের গাজীপুর মৌজার ১ নম্বর খতিয়ানভুক্ত আরএস দাগ ৮৪১৫, ৮৪৮৫, ৮৪৮৬, ৮৪৮৭, ৮৪৯২ ও ৮৪৯৩ নম্বর দাগের ১৫ বিঘা খাসজমি জবরদখল করেছেন তৈয়বুর রহমান। ওই জমিতে তিনি গড়ে তুলেছেন ‘গ্রিন প্যারাডাইস রিসোর্ট’, ‘আহম্মদিয়া অ্যাগ্রো ফার্ম ও মাছের খামার’। চারপাশে উঁচু সীমানাপ্রাচীর দিয়ে ঘিরে সেটি সুরক্ষিত করা হয়েছে। ওই খাসজমিতে প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা শাল-গজারি বনও রয়েছে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২০১৯ সালে এই রিসোর্ট ও খামারবাড়ির নির্মাণকাজ শুরু করেন তৈয়বুর। খামারবাড়ি ও রিসোর্টে কমপক্ষে ১০০ বিঘা জমি রয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুর মৌজার আরএস দাগ ৮৪৭৭, ৫৩৭৩, ৮৫৫৫, ৫৩৪১,৫৩৪২, ৯৪০, ৮৪৮০, ৮৪১৯, ৮৪২২, ৮৫৫৭ ও ৮৫৫৮ মোট ১১টি দাগে বিভিন্ন মালিকের কাছ থেকে ৭০ বিঘা জমি কিনেছেন। বাকি জমি জবরদখল করা।
নিজমাওনা গ্রামের বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আজ যে বিশাল সীমানাপ্রাচীর দেখছেন সেই খাসজমিতে একসময় হতদরিদ্র ভূমিহীন কয়েকটি পরিবার বাস করত। অনেকেই সরকারের কাছে আবেদন করছিল বন্দোবস্তের জন্য। কিন্তু তৈয়বুর রহমান প্রভাব খাটিয়ে অনেক পরিবারকে উঠিয়ে দিয়ে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করে গড়ে তুলেছেন রাজকীয় রিসোর্ট। ভূমিহীন মানুষগুলো এখন অন্যের বাড়ির রাস্তায় আশ্রয় নিয়েছে।’
তৈয়বুরের বিরুদ্ধে নিজমাওনা গ্রামের ষাটোর্ধ্ব হালিমা খাতুনের ব্যক্তিমালিকানার জমিও দখল করার অভিযোগ উঠেছে। হালিমা বলেন, ‘এখানে আমার স্বামীর ১৭ শতাংশ জমি ছিল। স্বামীর মৃত্যুর পর তৈয়বুর তাঁর ভাড়াটে লোকজন নিয়ে এক রাতেই আমার জমি জবরদখল করে নিয়েছে। আমার ছেলে হারুন অর রশিদকে মারধর করেন। এর কিছুদিন পর ছেলে মারা যায়।’
একই গ্রামের আবু সাঈদদের ৫ বিঘা জমি ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে জবরদখলের অভিযোগ তৈয়বুরের বিরুদ্ধে। সাঈদ বলেন, ‘এই জমির জন্য আমার মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। এরপর ওরা আমাদের জমিতে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করে।’
গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত নারী সদস্য কামরুন নাহারও জমি হারিয়েছেন তৈয়বুরের কাছে। কামরুন নাহার বলেন, ‘জনপ্রতিনিধি থাকা অবস্থায়ও আমি নিজের জমি রক্ষা করতে পারিনি। গত ২৭ এপ্রিল রাতে গাজীপুর মৌজার আরএস ৫৮৩ ও ৫৮৪ নম্বর খতিয়ানে আরএস ৮৪৭৭, ৮৫৭৬ দাগে আমার স্বামীর জমিসহ দেবর-ভাশুরের ৫ বিঘা জমিতে সীমানাপ্রাচীর করে দখলে নিয়েছে। আমি পুলিশকে জানানোর পর পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। কিন্তু পুলিশ চলে যাওয়ার পরপরই আবার কাজ শুরু করে পুরো জমি জবরদখলে নেয়।’
ভুক্তভোগী কামরুন নাহার জানান, এ ঘটনায় তিনি থানায় অভিযোগ ও উচ্চ আদালতে মামলা করেছেন। দখলকারীরা আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করে। প্রকৌশলীর দেওয়া সীমানার মধ্যে ১৫-২০ বিঘা খাসজমি আছে বলে জানান এই জনপ্রতিনিধি।
অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে তৈয়বুর রহমানের রিসোর্ট ও খামারবাড়িতে গেলে নিরাপত্তাপ্রহরী জানান, তৈয়বুর রহমান অসুস্থ, সেখানে নেই। আর অনুমতি ছাড়া ভেতরে যেতে পারবেন না। পরে তৈয়বুরের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি তা ধরেননি। পরে তাঁর স্ত্রী কিশোরগঞ্জের সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডা. জহিরুন নেছাকে ফোন দিলে তিনি বলেন, ‘জমির বিষয়ে আমি কোনো কথা বলতে পারব না।’
মাওনা ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াহাব বলেন, ‘একজন ইঞ্জিনিয়ারের দখলে সরকারের বহু জমি রয়েছে। সেখানে তিনি রিসোর্ট গড়ে তুলেছেন। বিষয়টি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আমাকে জানিয়েছেন। আমি সরেজমিনে তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়ার পর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকবর আলী খান বলেন, জমি জবরদখলের ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। পরে এ বিষয়ে ভুক্তভোগীদের আদালতের আশ্রয় নিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
শ্রীপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাইখা সুলতানা বলেন, সরকারি জমি জবরদখল করে রিসোর্ট, খামারবাড়ি নির্মাণের কোনো সুযোগ নেই। বিষয়টি তদন্তের জন্য ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট পেলে অভিযান চালিয়ে সরকারি জমি জবরদখলমুক্ত করা হবে।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আপনার মাধ্যমে আমি অবগত হয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২১ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে