কাজী শামিম আহমেদ, খুলনা
খুলনার ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ঢালাওভাবে চাঁদা চাওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি কয়েক দিন ধরে কিশোর গ্যাং ও পাতি নেতাদের দৌরাত্ম্য আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। এই চাঁদাবাজির সঙ্গে তাদের যোগসূত্র রয়েছে বলে একাধিক ব্যবসায়ী জানিয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খুলনার শিল্পপতি, পাট ব্যবসায়ী, আমদানি ও রপ্তানিকারক, নৌ-পরিবহন ব্যবসায়ী, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, স্বর্ণ খুলনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির বর্তমান ও সাবেক পরিচালক, বেসরকারি হাসপাতাল, বিভিন্ন মার্কেটসহ ছোট-বড় ব্যবসা
প্রতিষ্ঠানগুলোতে ঢালাওভাবে মোটা অঙ্কের চাঁদা চাওয়া হচ্ছে। চাঁদা না দিলে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বাসাবাড়িতে হামলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এসব চাঁদাবাজ ফোন করে চাদাঁ দাবি করে মুহূর্তের মধ্যে ফোন বন্ধ করে দিচ্ছেন। এ ছাড়া কিছু পাতি নেতা নিজেদের একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতার পরিচয় দিয়ে চাঁদা চাচ্ছেন। তারা কোমরে অস্ত্র নিয়ে একসঙ্গে ১৫-২০ জন সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে গোটা শহর দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। তাদের ওই দলের নেতারা পর্যন্ত চেনেন না।
সূত্রটি আরও জানায়, কিছু চিহ্নিত চাদাঁবাজকে একটি বিশেষ বাড়িতে দেখা যেত। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের মিছিলে সব সময় সরব দেখা গেছে। এসব চাদাঁবাজকে এখন বিএনপি-যুবদলের মিছিলে দেখা যাচ্ছে। সুবিধাভোগী এসব চাঁদাবাজ অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করছে। হঠাৎ নেতা হওয়া এসব পাতিনেতা এখন খুলনার পাড়া-মহল্লা নিয়ন্ত্রণ করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদের দৌরাত্ম্যের পাশাপাশি শহরে ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগের সঙ্গে খুলনার ‘কিশোর গ্যাং’ জড়িত।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি গোয়েন্দা সংস্থার এক কর্তা জানান, ৫ আগস্ট বিকেল থেকে খুলনা নগরী ও জেলায় ভাঙচুর শুরু হয়। প্রথম দফায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এর পেছনে কিশোর গ্যাংয়ের বড় অংশ জড়িত। এ ছাড়া এই গ্যাং এবং পাতি নেতারা বর্তমান চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত। একটি রাজনৈতিক দলের কতিপয় নেতাদের বিরুদ্ধে এদের পৃষ্ঠপোষকতা করার অভিযোগ রয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে পুলিশের বক্তব্য নেওয়ার জন্য একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোজাম্মেল হক ফোন ধরেননি। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘ইতিমধ্যেই খুলনা সদর, সোনাডাঙ্গা ও খালিশপুর থানায় সীমিত আকারে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পুরোপুরি দায়িত্ব পালন করার পর নাশকতা, লুটপাটকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
খুলনার ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ঢালাওভাবে চাঁদা চাওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি কয়েক দিন ধরে কিশোর গ্যাং ও পাতি নেতাদের দৌরাত্ম্য আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। এই চাঁদাবাজির সঙ্গে তাদের যোগসূত্র রয়েছে বলে একাধিক ব্যবসায়ী জানিয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খুলনার শিল্পপতি, পাট ব্যবসায়ী, আমদানি ও রপ্তানিকারক, নৌ-পরিবহন ব্যবসায়ী, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, স্বর্ণ খুলনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির বর্তমান ও সাবেক পরিচালক, বেসরকারি হাসপাতাল, বিভিন্ন মার্কেটসহ ছোট-বড় ব্যবসা
প্রতিষ্ঠানগুলোতে ঢালাওভাবে মোটা অঙ্কের চাঁদা চাওয়া হচ্ছে। চাঁদা না দিলে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বাসাবাড়িতে হামলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এসব চাঁদাবাজ ফোন করে চাদাঁ দাবি করে মুহূর্তের মধ্যে ফোন বন্ধ করে দিচ্ছেন। এ ছাড়া কিছু পাতি নেতা নিজেদের একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতার পরিচয় দিয়ে চাঁদা চাচ্ছেন। তারা কোমরে অস্ত্র নিয়ে একসঙ্গে ১৫-২০ জন সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে গোটা শহর দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। তাদের ওই দলের নেতারা পর্যন্ত চেনেন না।
সূত্রটি আরও জানায়, কিছু চিহ্নিত চাদাঁবাজকে একটি বিশেষ বাড়িতে দেখা যেত। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের মিছিলে সব সময় সরব দেখা গেছে। এসব চাদাঁবাজকে এখন বিএনপি-যুবদলের মিছিলে দেখা যাচ্ছে। সুবিধাভোগী এসব চাঁদাবাজ অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করছে। হঠাৎ নেতা হওয়া এসব পাতিনেতা এখন খুলনার পাড়া-মহল্লা নিয়ন্ত্রণ করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদের দৌরাত্ম্যের পাশাপাশি শহরে ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগের সঙ্গে খুলনার ‘কিশোর গ্যাং’ জড়িত।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি গোয়েন্দা সংস্থার এক কর্তা জানান, ৫ আগস্ট বিকেল থেকে খুলনা নগরী ও জেলায় ভাঙচুর শুরু হয়। প্রথম দফায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এর পেছনে কিশোর গ্যাংয়ের বড় অংশ জড়িত। এ ছাড়া এই গ্যাং এবং পাতি নেতারা বর্তমান চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত। একটি রাজনৈতিক দলের কতিপয় নেতাদের বিরুদ্ধে এদের পৃষ্ঠপোষকতা করার অভিযোগ রয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে পুলিশের বক্তব্য নেওয়ার জন্য একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোজাম্মেল হক ফোন ধরেননি। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘ইতিমধ্যেই খুলনা সদর, সোনাডাঙ্গা ও খালিশপুর থানায় সীমিত আকারে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পুরোপুরি দায়িত্ব পালন করার পর নাশকতা, লুটপাটকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে