ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
যানজট নিরসনে ময়মনসিংহ শহরে যৌথ উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে নগরীর ব্রিজ মোড়ে এই অভিযান চালানো হয়। এ সময় তিন শতাধিক স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
উচ্ছেদ অভিযানে অংশ নেয় সিটি করপোরেশন, জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ। এতে ব্রিজ মোড়ের দীর্ঘদিনের জট খুলেছে।
জানা গেছে, ময়মনসিংহ নগরীর প্রবেশপথ শম্ভুগঞ্জ ব্রিজ মোড়। নেত্রকোনা, শেরপুর, কুড়িগ্রাম এবং কিশোরগঞ্জ জেলার বিভিন্ন পরিবহন এই ব্রিজ হয়ে ঢাকায় যাওয়া-আসা করে। শত শত গাড়ির চাপ থাকলেও সেতুর দুই পাশে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলায় প্রতিনিয়ত যানজট ভোগান্তিতে পড়তে হতো মানুষকে। ভোগান্তি থেকে সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিতে যৌথ উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। প্রশাসনের এমন অভিযানকে স্বাগত জানিয়েছে সাধারণ মানুষ। যানজটমুক্ত শহর গড়তে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা। তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন এলাকায় ৮ লক্ষাধিক মানুষের বসবাস। দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এই অভিযান চালানো হয়। আমরাও লক্ষ করেছি রাস্তার দুই পাশে অবৈধ স্থাপনা গড়ে ওঠায় রাস্তা সরু হওয়ার কারণে যানজটের সৃষ্টি হয়। সিটি করপোরেশন, জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত এই উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
ময়মনসিংহ জেলা মোটর মালিক সমিতির মহাসচিব মাহাবুবুর রহমান বলেন, শম্ভুগঞ্জ ব্রিজ হয়ে ঢাকার উদ্দেশে প্রতিদিন প্রায় সাত হাজারের মতো পরিবহন চলাচল করে। ব্রিজের মধ্যে রাস্তার দুই পাশে অবৈধ দোকানপাটের কারণে থেমে থেমে গাড়ি চলাচল করতে গিয়ে যানজটের সৃষ্টি হতো। উচ্ছেদ অভিযানের ফলে ব্রিজ মোড়ে গাড়ি আর আটকাবে না। মানুষকে অসহনীয় যানজটে আর ভুগতেও হবে না।
অভিযানে অংশ নিয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম বলেন, রাস্তার দুই পাশে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলা হয়েছে। কিছু মানুষ নিজেদের স্বার্থে সরকারের জায়গায় এসব স্থাপনা করেছে। যার জন্য সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত ভোগান্তি পোহাচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য মানুষকে স্বস্তি দেওয়া। এ কারণে সব স্টেক হোল্ডারের সমন্বয়ে এ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হলে মানুষ বিভাগীয় শহরের সুফল পাবে।
ময়মনসিংহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, সিটি করপোরেশনের মধ্যে প্রধান রাস্তাগুলোই সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে। এসব রাস্তার পাশে অনেক অবৈধ স্থাপনা গড়ে উঠেছে। আমরা চেষ্টা করছি জায়গাগুলো মুক্ত করতে। সেটি বাস্তবায়ন হলে মানুষ পুরো রাস্তায় অবাধে যাতায়াত করতে পারবে।
জেলা পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূঞা বলেন, ‘শহরের যানজট নিরসনকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ শুরু করেছি। সবাই পুলিশ প্রশাসনকে সহযোগিতাও করছে। ব্রিজ মোড়ে উচ্ছেদ অভিযান দিয়ে আমাদের কার্যক্রম শুরু হলো। সাধারণ মানুষের বসবাস উপযোগী একটি নগরী উপহার দিতে পুলিশ প্রশাসন সর্বদা বদ্ধপরিকর। যাদের উচ্ছেদ করা হচ্ছে তারা কোনোভাবেই পুনরায় সেখানে বসতে পারবে না। কেউ বসার চেষ্টা করলে আমরা কঠোর হস্তে দমন করব।’
পুলিশ সুপার আরও বলেন, ‘একটি স্বার্থান্বেষী সুবিধাভোগী মহলের জন্যই আজকে শহর যানজটে নাকাল। আমি বলতে চাই, ভবিষ্যতে তারা যদি অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ করে ভাড়া দেয় তাহলে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।’
যানজট নিরসনে ময়মনসিংহ শহরে যৌথ উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে নগরীর ব্রিজ মোড়ে এই অভিযান চালানো হয়। এ সময় তিন শতাধিক স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
উচ্ছেদ অভিযানে অংশ নেয় সিটি করপোরেশন, জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ। এতে ব্রিজ মোড়ের দীর্ঘদিনের জট খুলেছে।
জানা গেছে, ময়মনসিংহ নগরীর প্রবেশপথ শম্ভুগঞ্জ ব্রিজ মোড়। নেত্রকোনা, শেরপুর, কুড়িগ্রাম এবং কিশোরগঞ্জ জেলার বিভিন্ন পরিবহন এই ব্রিজ হয়ে ঢাকায় যাওয়া-আসা করে। শত শত গাড়ির চাপ থাকলেও সেতুর দুই পাশে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলায় প্রতিনিয়ত যানজট ভোগান্তিতে পড়তে হতো মানুষকে। ভোগান্তি থেকে সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিতে যৌথ উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। প্রশাসনের এমন অভিযানকে স্বাগত জানিয়েছে সাধারণ মানুষ। যানজটমুক্ত শহর গড়তে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা। তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন এলাকায় ৮ লক্ষাধিক মানুষের বসবাস। দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এই অভিযান চালানো হয়। আমরাও লক্ষ করেছি রাস্তার দুই পাশে অবৈধ স্থাপনা গড়ে ওঠায় রাস্তা সরু হওয়ার কারণে যানজটের সৃষ্টি হয়। সিটি করপোরেশন, জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত এই উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
ময়মনসিংহ জেলা মোটর মালিক সমিতির মহাসচিব মাহাবুবুর রহমান বলেন, শম্ভুগঞ্জ ব্রিজ হয়ে ঢাকার উদ্দেশে প্রতিদিন প্রায় সাত হাজারের মতো পরিবহন চলাচল করে। ব্রিজের মধ্যে রাস্তার দুই পাশে অবৈধ দোকানপাটের কারণে থেমে থেমে গাড়ি চলাচল করতে গিয়ে যানজটের সৃষ্টি হতো। উচ্ছেদ অভিযানের ফলে ব্রিজ মোড়ে গাড়ি আর আটকাবে না। মানুষকে অসহনীয় যানজটে আর ভুগতেও হবে না।
অভিযানে অংশ নিয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম বলেন, রাস্তার দুই পাশে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলা হয়েছে। কিছু মানুষ নিজেদের স্বার্থে সরকারের জায়গায় এসব স্থাপনা করেছে। যার জন্য সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত ভোগান্তি পোহাচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য মানুষকে স্বস্তি দেওয়া। এ কারণে সব স্টেক হোল্ডারের সমন্বয়ে এ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হলে মানুষ বিভাগীয় শহরের সুফল পাবে।
ময়মনসিংহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, সিটি করপোরেশনের মধ্যে প্রধান রাস্তাগুলোই সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে। এসব রাস্তার পাশে অনেক অবৈধ স্থাপনা গড়ে উঠেছে। আমরা চেষ্টা করছি জায়গাগুলো মুক্ত করতে। সেটি বাস্তবায়ন হলে মানুষ পুরো রাস্তায় অবাধে যাতায়াত করতে পারবে।
জেলা পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূঞা বলেন, ‘শহরের যানজট নিরসনকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ শুরু করেছি। সবাই পুলিশ প্রশাসনকে সহযোগিতাও করছে। ব্রিজ মোড়ে উচ্ছেদ অভিযান দিয়ে আমাদের কার্যক্রম শুরু হলো। সাধারণ মানুষের বসবাস উপযোগী একটি নগরী উপহার দিতে পুলিশ প্রশাসন সর্বদা বদ্ধপরিকর। যাদের উচ্ছেদ করা হচ্ছে তারা কোনোভাবেই পুনরায় সেখানে বসতে পারবে না। কেউ বসার চেষ্টা করলে আমরা কঠোর হস্তে দমন করব।’
পুলিশ সুপার আরও বলেন, ‘একটি স্বার্থান্বেষী সুবিধাভোগী মহলের জন্যই আজকে শহর যানজটে নাকাল। আমি বলতে চাই, ভবিষ্যতে তারা যদি অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ করে ভাড়া দেয় তাহলে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে