অর্চি হক, ঢাকা
‘ব্যবসায় করোনার ধাক্কা সামাল দিতে ধার দেনা কইরা ধামাকায় সাড়ে ১২ লাখ টাকা ঢালছিলাম। লাভ কিছু পাইলাম না। আসল টাকাটাও পাইতেছি না। এখন আমার মরার অবস্থা।’ বলছিলেন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ধামাকা শপিংয়ের গ্রাহক সালেহ আহমেদ। গত জুলাইয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা কার্যকর হওয়ার পর কয়েক ধাপে ধামাকা শপিংয়ে সাড়ে ১২ লাখ টাকা পরিশোধ করেন তিনি। বিনিময়ে কোনো পণ্য পাননি। আটকে আছে টাকাও।
সালেহ আহমেদের মতো হাজার হাজার গ্রাহক পণ্য নিতে বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করে পণ্য তো পাননি, টাকাও ফেরত পাননি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, পেমেন্ট গেটওয়েতে ৪০ হাজার ই কমার্স গ্রাহকের প্রায় ৪৮৫ কোটি টাকা আটকে আছে। যদিও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডিজিটাল কমার্স পরিচালনার নির্দেশিকায় স্পষ্টভাবে বলা আছে, বিক্রেতা কোনো কারণে নির্ধারিত সময়ে পণ্য সরবরাহে ব্যর্থ হলে মূল্য পরিশোধের সর্বোচ্চ ১০ দিনের মধ্যে ক্রেতার পরিশোধিত সম্পূর্ণ অর্থ যে মাধ্যমে ক্রেতা অর্থ পরিশোধ করেছেন, সেই একই মাধ্যমে ফেরত দিতে হবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে টাকা পরিশোধের পর ১০ দিন তো দুরস্ত ১০ মাস পেরিয়ে গেলেও টাকা ফেরত পাচ্ছেন না অনেকেই।
পেমেন্ট গেটওয়ের সূত্রগুলো বলছেন, তাঁরা চলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা মেনে। ফলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তাঁদের আসলে তেমন কিছু করার নেই। তাঁরা আরও বলছেন, গ্রাহকের টাকা এভাবে (১০ দিনের মধ্যে) ফেরত দিতে হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের অবকাঠামোর পাশাপাশি নির্দেশিকা প্রয়োজন। এই অবকাঠামো তৈরি হলেই গ্রাহকের টাকা সেবে ই কমার্স গ্রাহকেরা শিগগির তাদের আটকে যাওয়া টাকা ফেরত পাচ্ছেন না।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, গত ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত পণ্য কিনতে গ্রাহকের বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়েতে ২৫টি ই-কমার্সের ৫৫৯ কোটি ৫২ লাখ ৭২ হাজার ৩০৪ টাকা জমা ছিল। সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী পণ্য না পেলে টাকা পরিশোধের ১০ দিনের মধ্যে সেটা গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে ফেরত যাওয়ার কথা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত ২৪ জানুয়ারি বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়েতে আটকে থাকা টাকা ফেরতের প্রক্রিয়া শুরু করে। এরপর গত ৮০ দিনে ১১টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের মোট ৭৪ কোটি ৮০ লাখ ২৫ হাজার টাকা ফেরত পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৯৯ জন গ্রাহক। সে হিসাবে বাকি ৪৮৪ কোটি ৭২ লাখ ৪৭ হাজার টাকা ফেরত দিতে অন্তত বছর খানিক লাগার কথা।
এ টাকা কত গ্রাহকের পাওনা, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বা ই-ক্যাব কারও কাছে নেই। তবে ই-ক্যাব ও গেটওয়ে সূত্রগুলোর ধারণা, টাকা আটকে যাওয়ায় অন্তত ৪০ হাজার লোক ক্ষতির শিকার।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, গত আগস্ট থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত ছয় মাসে ৪২টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান এবং ফেসবুক পেজের বিরুদ্ধে ১১ হাজার ৩৫৫টি অভিযোগ জমা পড়েছে। এর মধ্যে ১০ হাজার ৮৩টিই হলো ইভ্যালি এবং ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে। মালিকপক্ষ কারাবন্দী ছিল বলে এ সব অভিযোগের কোনোটিই নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়নি। যেসব প্রতিষ্ঠানের মালিকপক্ষকে পাওয়া যাচ্ছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে থাকা অভিযোগগুলো নিষ্পত্তি করা হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ই-কমার্স সেলের প্রধান ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেন, বিভিন্ন অভিযোগ থাকার পরেও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাঁরা ৩১ মার্চ পর্যন্ত সুযোগ দিয়েছিলেন। যারা এই সময়ের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং গ্রাহকদের টাকা ফেরতের উদ্যোগ নিয়েছে, তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার জন্য সহযোগিতা করা হবে। আর যারা যোগাযোগ করেনি তাদের তালিকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রাপ্ত ক্রয়াদেশের বিপরীতে ২৮ কোটি ৬১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আটকে আছে বিকাশ ও নগদসহ বিভিন্ন গেটওয়েতে। এ বিষয়ে বিকাশের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা বলেছেন, টাকা ছাড়ে তাঁদের নিজেদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ই-কমার্স সেলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাঁরা ব্যবস্থা নিয়ে থাকেন।
নগদ-এর হেড অব কমিউনিকেশনস জাহিদুল ইসলাম এ সম্পর্কে বলেন, তাদের কাছে বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া ক্রয়াদেশের বিপরীতে গ্রাহকের কিছু টাকা আটকে আছে। মূলত যেসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে, এ টাকা এসেছিল তাদের কাছ থেকে পণ্য কেনার জন্য। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক যখন যেভাবে নির্দেশনা দেয়, সে অনুযায়ী টাকা ছাড়ের ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া।
ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম শোভন আজকের পত্রিকাকে জানান, ই-কমার্স প্রতারণার বিষয়ে অনুসন্ধান চলমান আছে।
প্রাথমিকভাবে তারা ৫০টি প্রতিষ্ঠান ও ফেসবুক পেজের একটা তালিকা করেছেন। শিগগির এই তালিকা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর কথা রয়েছে।
ই-কমার্স সম্পর্কিত পড়ুন:
‘ব্যবসায় করোনার ধাক্কা সামাল দিতে ধার দেনা কইরা ধামাকায় সাড়ে ১২ লাখ টাকা ঢালছিলাম। লাভ কিছু পাইলাম না। আসল টাকাটাও পাইতেছি না। এখন আমার মরার অবস্থা।’ বলছিলেন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ধামাকা শপিংয়ের গ্রাহক সালেহ আহমেদ। গত জুলাইয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা কার্যকর হওয়ার পর কয়েক ধাপে ধামাকা শপিংয়ে সাড়ে ১২ লাখ টাকা পরিশোধ করেন তিনি। বিনিময়ে কোনো পণ্য পাননি। আটকে আছে টাকাও।
সালেহ আহমেদের মতো হাজার হাজার গ্রাহক পণ্য নিতে বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করে পণ্য তো পাননি, টাকাও ফেরত পাননি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, পেমেন্ট গেটওয়েতে ৪০ হাজার ই কমার্স গ্রাহকের প্রায় ৪৮৫ কোটি টাকা আটকে আছে। যদিও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডিজিটাল কমার্স পরিচালনার নির্দেশিকায় স্পষ্টভাবে বলা আছে, বিক্রেতা কোনো কারণে নির্ধারিত সময়ে পণ্য সরবরাহে ব্যর্থ হলে মূল্য পরিশোধের সর্বোচ্চ ১০ দিনের মধ্যে ক্রেতার পরিশোধিত সম্পূর্ণ অর্থ যে মাধ্যমে ক্রেতা অর্থ পরিশোধ করেছেন, সেই একই মাধ্যমে ফেরত দিতে হবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে টাকা পরিশোধের পর ১০ দিন তো দুরস্ত ১০ মাস পেরিয়ে গেলেও টাকা ফেরত পাচ্ছেন না অনেকেই।
পেমেন্ট গেটওয়ের সূত্রগুলো বলছেন, তাঁরা চলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা মেনে। ফলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তাঁদের আসলে তেমন কিছু করার নেই। তাঁরা আরও বলছেন, গ্রাহকের টাকা এভাবে (১০ দিনের মধ্যে) ফেরত দিতে হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের অবকাঠামোর পাশাপাশি নির্দেশিকা প্রয়োজন। এই অবকাঠামো তৈরি হলেই গ্রাহকের টাকা সেবে ই কমার্স গ্রাহকেরা শিগগির তাদের আটকে যাওয়া টাকা ফেরত পাচ্ছেন না।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, গত ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত পণ্য কিনতে গ্রাহকের বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়েতে ২৫টি ই-কমার্সের ৫৫৯ কোটি ৫২ লাখ ৭২ হাজার ৩০৪ টাকা জমা ছিল। সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী পণ্য না পেলে টাকা পরিশোধের ১০ দিনের মধ্যে সেটা গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে ফেরত যাওয়ার কথা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত ২৪ জানুয়ারি বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়েতে আটকে থাকা টাকা ফেরতের প্রক্রিয়া শুরু করে। এরপর গত ৮০ দিনে ১১টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের মোট ৭৪ কোটি ৮০ লাখ ২৫ হাজার টাকা ফেরত পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৯৯ জন গ্রাহক। সে হিসাবে বাকি ৪৮৪ কোটি ৭২ লাখ ৪৭ হাজার টাকা ফেরত দিতে অন্তত বছর খানিক লাগার কথা।
এ টাকা কত গ্রাহকের পাওনা, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বা ই-ক্যাব কারও কাছে নেই। তবে ই-ক্যাব ও গেটওয়ে সূত্রগুলোর ধারণা, টাকা আটকে যাওয়ায় অন্তত ৪০ হাজার লোক ক্ষতির শিকার।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, গত আগস্ট থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত ছয় মাসে ৪২টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান এবং ফেসবুক পেজের বিরুদ্ধে ১১ হাজার ৩৫৫টি অভিযোগ জমা পড়েছে। এর মধ্যে ১০ হাজার ৮৩টিই হলো ইভ্যালি এবং ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে। মালিকপক্ষ কারাবন্দী ছিল বলে এ সব অভিযোগের কোনোটিই নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়নি। যেসব প্রতিষ্ঠানের মালিকপক্ষকে পাওয়া যাচ্ছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে থাকা অভিযোগগুলো নিষ্পত্তি করা হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ই-কমার্স সেলের প্রধান ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেন, বিভিন্ন অভিযোগ থাকার পরেও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাঁরা ৩১ মার্চ পর্যন্ত সুযোগ দিয়েছিলেন। যারা এই সময়ের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং গ্রাহকদের টাকা ফেরতের উদ্যোগ নিয়েছে, তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার জন্য সহযোগিতা করা হবে। আর যারা যোগাযোগ করেনি তাদের তালিকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রাপ্ত ক্রয়াদেশের বিপরীতে ২৮ কোটি ৬১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আটকে আছে বিকাশ ও নগদসহ বিভিন্ন গেটওয়েতে। এ বিষয়ে বিকাশের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা বলেছেন, টাকা ছাড়ে তাঁদের নিজেদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ই-কমার্স সেলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাঁরা ব্যবস্থা নিয়ে থাকেন।
নগদ-এর হেড অব কমিউনিকেশনস জাহিদুল ইসলাম এ সম্পর্কে বলেন, তাদের কাছে বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া ক্রয়াদেশের বিপরীতে গ্রাহকের কিছু টাকা আটকে আছে। মূলত যেসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে, এ টাকা এসেছিল তাদের কাছ থেকে পণ্য কেনার জন্য। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক যখন যেভাবে নির্দেশনা দেয়, সে অনুযায়ী টাকা ছাড়ের ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া।
ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম শোভন আজকের পত্রিকাকে জানান, ই-কমার্স প্রতারণার বিষয়ে অনুসন্ধান চলমান আছে।
প্রাথমিকভাবে তারা ৫০টি প্রতিষ্ঠান ও ফেসবুক পেজের একটা তালিকা করেছেন। শিগগির এই তালিকা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর কথা রয়েছে।
ই-কমার্স সম্পর্কিত পড়ুন:
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে