নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজারে গত বছরের নভেম্বর থেকেই দফায় দফায় বেড়ে চলেছে চিনির দাম। ঊর্ধ্বমুখী এই প্রবণতার মধ্যে পণ্যটির দাম আরেক দফা বাড়াতে সরকারকে চাপ দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চিনির দাম আরেক দফা বাড়াতে গত সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে আমদানি ও পরিশোধনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন। বাণিজ্যসচিবের কাছে পাঠানো ওই চিঠিতে প্রতি কেজি খোলা চিনি ১৪০ এবং প্যাকেটজাত চিনির দাম ১৫০ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। বর্তমানে সরকারের বেঁধে দেওয়া প্রতি কেজি খোলা চিনির দাম ১০৪ ও প্যাকেটজাত চিনির দাম ১০৯ টাকা। যদিও সরকার-নির্ধারিত এই দাম শুরু থেকেই মানছেন না ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে প্রতি কেজি চিনি ১৪০ টাকায় কিনতে হচ্ছে ভোক্তাদের।
সরকারকে দেওয়া চিঠিতে চিনির মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাবের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে ব্যবসায়ীরা বলেন, বর্তমানে প্রতি টন অপরিশোধিত চিনির আমদানি মূল্য ৬৪০ থেকে ৬৫০ ডলার। আমদানি মূল্য, ডলারের বিনিময় হার, বর্ধিত ব্যাংক সুদ, জাহাজ বিলম্বজনিত কারণে জরিমানা এবং স্থানীয় পরিশোধনকারী মিলের উৎপাদন ব্যয় বিবেচনায় নিয়ে চিনির দাম সমন্বয় করা দরকার।
এ বিষয়ে দেশবন্ধু গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম রহমান বলেন, চিনির দাম বাড়ানোর বিষয়ে সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি গোলাম মোস্তফার পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে।
জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের একান্ত সচিব (পিএস) গোলাম রাব্বি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সুগার রিফাইনার্স সমিতি চিনির মূল্য সমন্বয় করতে একটি চিঠি দিয়েছে। তবে সেটির সর্বশেষ অবস্থা তিনি জানাতে পারেননি।
এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের চিঠি দেওয়ার খবরে বাজারে চিনির দাম আবার বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন মৌলভীবাজারের পাইকারি ব্যবসায়ীরা। তাঁরা জানান, বাজেটের আগে প্রতিমণ (৩৭ কেজি ৩২০ গ্রাম) চিনির দাম ছিল ৪ হাজার ৪১০ টাকা। কিন্তু গতকাল শনিবার তা বিক্রি হয়েছে ৪ হাজার ৫৮০ টাকায়।
পুরান ঢাকার নয়াবাজারের মেসার্স কালাম স্টোরের ব্যবসায়ী আবুল কালাম বলেন, চিনির দাম ওঠানামা করছে। কখনো কখনো বস্তাপ্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা বাড়তি দামে কিনতে হচ্ছে। সাইফুল ইসলাম নামের এক মুদিদোকানি জানান, এক সপ্তাহ আগে ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা চিনি ৬ হাজার ১৫০ টাকায় কিনেছিলেন তিনি। বর্তমানে তা ৬ হাজার ২২০ টাকায় কিনতে হচ্ছে তাঁকে।
টিসিবির বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল শনিবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হয়েছে ১২০ থেকে ১৪০ টাকা। তবে ১২০ টাকায় কোথাও চিনি পাওয়া যায়নি।
বাজারে গত বছরের নভেম্বর থেকেই দফায় দফায় বেড়ে চলেছে চিনির দাম। ঊর্ধ্বমুখী এই প্রবণতার মধ্যে পণ্যটির দাম আরেক দফা বাড়াতে সরকারকে চাপ দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চিনির দাম আরেক দফা বাড়াতে গত সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে আমদানি ও পরিশোধনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন। বাণিজ্যসচিবের কাছে পাঠানো ওই চিঠিতে প্রতি কেজি খোলা চিনি ১৪০ এবং প্যাকেটজাত চিনির দাম ১৫০ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। বর্তমানে সরকারের বেঁধে দেওয়া প্রতি কেজি খোলা চিনির দাম ১০৪ ও প্যাকেটজাত চিনির দাম ১০৯ টাকা। যদিও সরকার-নির্ধারিত এই দাম শুরু থেকেই মানছেন না ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে প্রতি কেজি চিনি ১৪০ টাকায় কিনতে হচ্ছে ভোক্তাদের।
সরকারকে দেওয়া চিঠিতে চিনির মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাবের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে ব্যবসায়ীরা বলেন, বর্তমানে প্রতি টন অপরিশোধিত চিনির আমদানি মূল্য ৬৪০ থেকে ৬৫০ ডলার। আমদানি মূল্য, ডলারের বিনিময় হার, বর্ধিত ব্যাংক সুদ, জাহাজ বিলম্বজনিত কারণে জরিমানা এবং স্থানীয় পরিশোধনকারী মিলের উৎপাদন ব্যয় বিবেচনায় নিয়ে চিনির দাম সমন্বয় করা দরকার।
এ বিষয়ে দেশবন্ধু গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম রহমান বলেন, চিনির দাম বাড়ানোর বিষয়ে সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি গোলাম মোস্তফার পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে।
জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের একান্ত সচিব (পিএস) গোলাম রাব্বি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সুগার রিফাইনার্স সমিতি চিনির মূল্য সমন্বয় করতে একটি চিঠি দিয়েছে। তবে সেটির সর্বশেষ অবস্থা তিনি জানাতে পারেননি।
এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের চিঠি দেওয়ার খবরে বাজারে চিনির দাম আবার বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন মৌলভীবাজারের পাইকারি ব্যবসায়ীরা। তাঁরা জানান, বাজেটের আগে প্রতিমণ (৩৭ কেজি ৩২০ গ্রাম) চিনির দাম ছিল ৪ হাজার ৪১০ টাকা। কিন্তু গতকাল শনিবার তা বিক্রি হয়েছে ৪ হাজার ৫৮০ টাকায়।
পুরান ঢাকার নয়াবাজারের মেসার্স কালাম স্টোরের ব্যবসায়ী আবুল কালাম বলেন, চিনির দাম ওঠানামা করছে। কখনো কখনো বস্তাপ্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা বাড়তি দামে কিনতে হচ্ছে। সাইফুল ইসলাম নামের এক মুদিদোকানি জানান, এক সপ্তাহ আগে ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা চিনি ৬ হাজার ১৫০ টাকায় কিনেছিলেন তিনি। বর্তমানে তা ৬ হাজার ২২০ টাকায় কিনতে হচ্ছে তাঁকে।
টিসিবির বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল শনিবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হয়েছে ১২০ থেকে ১৪০ টাকা। তবে ১২০ টাকায় কোথাও চিনি পাওয়া যায়নি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে