ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে যাওয়া সেই শিশুটির আবারও জেলা জেনারেল হাসপাতালে ঠাঁই হয়েছে। গত বুধবার রাতে শিশুটিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে সোমবার শিশুটিকে মা পরিচয় দেওয়া এক নারীর হাতে তুলে দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। গত মঙ্গলবার সকালে শিশুটিকে আবারও স্টেশনে ‘স্বজনেরা’ ফেলে গেলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৩ জানুয়ারি আশুগঞ্জের বৈকন্ঠপুর এলাকায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে যায় শিশুটি। পরে আশুগঞ্জ থানা-পুলিশ রেললাইনের পাশ থেকে শিশুটিকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। প্রায় ২৫ দিন পর শিশুটির জ্ঞান ফেরে কিন্তু সে বাক্শক্তি হারিয়ে ফেলে। মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে যায়। জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে শিশুটির চিকিৎসা চলছিল। হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতাকর্মী উজ্জ্বল খান শিশুটিকে লালন-পালন করছিলেন।
এক বছরেও শিশুটির পরিবারের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে গত সোমবার সকালে শিশুটির মা ও নানি হাসপাতালে তাকে শনাক্ত করেন। পরিচয় হিসেবে জন্ম নিবন্ধন ও মায়ের সঙ্গে একটি ছবি দেখায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। কর্তৃপক্ষ যাচাই-বাছাইয়ের করে দুপুরে শিশুটিকে তার মায়ের হাতে তুলে দেয়। কিন্তু গত বুধবার রাতে হুইল চেয়ারে থাকা অসুস্থ শিশুটিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে পান এক ফেরিওয়ালা। তিনি শিশুটিকে উদ্ধার করে রাত ১০টার দিকে জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সেখানে সার্জারি ওয়ার্ডে শিশুটিকে ভর্তি করা হয়।
শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা ফেরিওয়ালা আব্দুর রহিম বলেন, গতকাল মঙ্গলবার সকালে শিশুটিকে নিয়ে এক নারী রেলস্টেশনে ভিক্ষা করছিলেন। পরে ওই নারীকে আর দেখা যায়নি। শিশুটি হুইলচেয়ার থেকে পড়ে যায়। তা দেখে আমি শিশুটিকে উদ্ধার করি।
জেলার জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, ‘শিশুটিকে হাসপাতালে রাখার আর সুযোগ নেই। আমরা যাচাই-বাছাই করে শিশুটিকে তার পরিবারের কাছে তুলে দিয়েছিলাম। আমরা বসে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব। বিষয়টি থানায় জানানো হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল ইসলাম বলেন, ‘শিশুটিকে ফেলে যাওয়ার বিষয়টি জানতে পেরেছি। আসলেই ওই নারী শিশুটির মা কি-না তা যাচাই করা হবে। আমরা গুরুত্ব সহকারে বিষয়টি দেখছি।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে যাওয়া সেই শিশুটির আবারও জেলা জেনারেল হাসপাতালে ঠাঁই হয়েছে। গত বুধবার রাতে শিশুটিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে সোমবার শিশুটিকে মা পরিচয় দেওয়া এক নারীর হাতে তুলে দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। গত মঙ্গলবার সকালে শিশুটিকে আবারও স্টেশনে ‘স্বজনেরা’ ফেলে গেলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৩ জানুয়ারি আশুগঞ্জের বৈকন্ঠপুর এলাকায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে যায় শিশুটি। পরে আশুগঞ্জ থানা-পুলিশ রেললাইনের পাশ থেকে শিশুটিকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। প্রায় ২৫ দিন পর শিশুটির জ্ঞান ফেরে কিন্তু সে বাক্শক্তি হারিয়ে ফেলে। মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে যায়। জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে শিশুটির চিকিৎসা চলছিল। হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতাকর্মী উজ্জ্বল খান শিশুটিকে লালন-পালন করছিলেন।
এক বছরেও শিশুটির পরিবারের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে গত সোমবার সকালে শিশুটির মা ও নানি হাসপাতালে তাকে শনাক্ত করেন। পরিচয় হিসেবে জন্ম নিবন্ধন ও মায়ের সঙ্গে একটি ছবি দেখায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। কর্তৃপক্ষ যাচাই-বাছাইয়ের করে দুপুরে শিশুটিকে তার মায়ের হাতে তুলে দেয়। কিন্তু গত বুধবার রাতে হুইল চেয়ারে থাকা অসুস্থ শিশুটিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে পান এক ফেরিওয়ালা। তিনি শিশুটিকে উদ্ধার করে রাত ১০টার দিকে জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সেখানে সার্জারি ওয়ার্ডে শিশুটিকে ভর্তি করা হয়।
শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা ফেরিওয়ালা আব্দুর রহিম বলেন, গতকাল মঙ্গলবার সকালে শিশুটিকে নিয়ে এক নারী রেলস্টেশনে ভিক্ষা করছিলেন। পরে ওই নারীকে আর দেখা যায়নি। শিশুটি হুইলচেয়ার থেকে পড়ে যায়। তা দেখে আমি শিশুটিকে উদ্ধার করি।
জেলার জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, ‘শিশুটিকে হাসপাতালে রাখার আর সুযোগ নেই। আমরা যাচাই-বাছাই করে শিশুটিকে তার পরিবারের কাছে তুলে দিয়েছিলাম। আমরা বসে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব। বিষয়টি থানায় জানানো হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল ইসলাম বলেন, ‘শিশুটিকে ফেলে যাওয়ার বিষয়টি জানতে পেরেছি। আসলেই ওই নারী শিশুটির মা কি-না তা যাচাই করা হবে। আমরা গুরুত্ব সহকারে বিষয়টি দেখছি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে