নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় গণসমাবেশ আগামী ৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। এই সমাবেশের আগে বিএনপির স্থানীয় নেতারা মামলার আসামি হচ্ছেন। ইতিমধ্যে রাজশাহীর তিন থানায় তিনটি মামলা হয়েছে। পুলিশ বলছে, নাশকতার পরিকল্পনা করায় মামলা করা হচ্ছে।
তবে বিএনপির নেতারা বলছেন, গণসমাবেশের আগে নেতা-কর্মীদের ফেরারি করতে পুলিশ বানোয়াট মামলা করছে। স্থানীয় নেতারা যেন কর্মীদের সংগঠিত করে সমাবেশে আনতে না পারেন, সেই জন্যই মামলাগুলো করা হচ্ছে। পুলিশ অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করছে।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত চার দিনে রাজশাহীর বাগমারা, মোহনপুর ও গোদাগাড়ী থানায় বিএনপির ৫৫০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। সব মামলারই বাদী পুলিশ। এই মামলাগুলোতে বিএনপির স্থানীয় কয়েকজন নেতার নাম উল্লেখ থাকলেও বাকিদের অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। পুলিশের দাবি, তিন উপজেলাতেই বিএনপির নেতা-কর্মীদের গোপন বৈঠকের স্থান থেকে তাজা ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে।
১৭ নভেম্বর রাতে গোদাগাড়ী থানায় পুলিশ একটি মামলা করে। এই মামলায় গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান বিপ্লবসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ আছে। এই মামলায় অজ্ঞাত আসামির সংখ্যা আরও প্রায় ২০০।
গত শুক্রবার বাগমারা থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা করে পুলিশ। এই মামলায় ভবানীগঞ্জ পৌর বিএনপির আহ্বায়ক আখতারুজ্জামান বল্টু, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি মহব্বত আলী ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মামুন-অর-রশিদসহ অজ্ঞাত ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এর আগে ১৫ নভেম্বর রাজশাহীর মোহনপুর থানায় একই আইনে একটি মামলা করে পুলিশ। এ মামলায় উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপির নেতা আবদুস সামাদ, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহবুব রহমানসহ সাতজন আসামির নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া বিএনপির আরও অজ্ঞাত ১৫০ থেকে ১৬০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ বলেন, ‘সমাবেশ বানচালের উদ্দেশ্যে পুলিশ নেতা-কর্মীদের নামে এসব বানোয়াট মামলা করছে। কিন্তু এসব করে সমাবেশ বানচাল করা যাবে না।’
জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইফতেখায়ের আলম বলেন, ‘মিথ্যা মামলা করার অভিযোগ একেবারেই ভিত্তিহীন। যেটা প্রকৃত ঘটনা, সে অনুযায়ীই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
কামারখন্দে আসামি ২০০ সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি জানান কামারখন্দে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ২৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ১৫০-২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সেলিম রেজা। এ মামলায় ইতিমধ্য উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক হাবিল ও উপজেলা কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবলুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় গণসমাবেশ আগামী ৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। এই সমাবেশের আগে বিএনপির স্থানীয় নেতারা মামলার আসামি হচ্ছেন। ইতিমধ্যে রাজশাহীর তিন থানায় তিনটি মামলা হয়েছে। পুলিশ বলছে, নাশকতার পরিকল্পনা করায় মামলা করা হচ্ছে।
তবে বিএনপির নেতারা বলছেন, গণসমাবেশের আগে নেতা-কর্মীদের ফেরারি করতে পুলিশ বানোয়াট মামলা করছে। স্থানীয় নেতারা যেন কর্মীদের সংগঠিত করে সমাবেশে আনতে না পারেন, সেই জন্যই মামলাগুলো করা হচ্ছে। পুলিশ অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করছে।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত চার দিনে রাজশাহীর বাগমারা, মোহনপুর ও গোদাগাড়ী থানায় বিএনপির ৫৫০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। সব মামলারই বাদী পুলিশ। এই মামলাগুলোতে বিএনপির স্থানীয় কয়েকজন নেতার নাম উল্লেখ থাকলেও বাকিদের অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। পুলিশের দাবি, তিন উপজেলাতেই বিএনপির নেতা-কর্মীদের গোপন বৈঠকের স্থান থেকে তাজা ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে।
১৭ নভেম্বর রাতে গোদাগাড়ী থানায় পুলিশ একটি মামলা করে। এই মামলায় গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান বিপ্লবসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ আছে। এই মামলায় অজ্ঞাত আসামির সংখ্যা আরও প্রায় ২০০।
গত শুক্রবার বাগমারা থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা করে পুলিশ। এই মামলায় ভবানীগঞ্জ পৌর বিএনপির আহ্বায়ক আখতারুজ্জামান বল্টু, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি মহব্বত আলী ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মামুন-অর-রশিদসহ অজ্ঞাত ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এর আগে ১৫ নভেম্বর রাজশাহীর মোহনপুর থানায় একই আইনে একটি মামলা করে পুলিশ। এ মামলায় উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপির নেতা আবদুস সামাদ, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহবুব রহমানসহ সাতজন আসামির নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া বিএনপির আরও অজ্ঞাত ১৫০ থেকে ১৬০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ বলেন, ‘সমাবেশ বানচালের উদ্দেশ্যে পুলিশ নেতা-কর্মীদের নামে এসব বানোয়াট মামলা করছে। কিন্তু এসব করে সমাবেশ বানচাল করা যাবে না।’
জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইফতেখায়ের আলম বলেন, ‘মিথ্যা মামলা করার অভিযোগ একেবারেই ভিত্তিহীন। যেটা প্রকৃত ঘটনা, সে অনুযায়ীই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
কামারখন্দে আসামি ২০০ সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি জানান কামারখন্দে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ২৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ১৫০-২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সেলিম রেজা। এ মামলায় ইতিমধ্য উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক হাবিল ও উপজেলা কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবলুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে