রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রলীগের ২৬তম সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল ১২ নভেম্বর। সম্মেলন ঘিরে নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেখা দেয় প্রাণচাঞ্চল্য। নিজেদের প্রচারের জন্য পুরো ক্যাম্পাসে ব্যানার, পোস্টারসহ বড় বড় বিলবোর্ড লাগিয়েছেন পদপ্রত্যাশীরা। ব্যানার-পোস্টার-বিলবোর্ডে ছেয়ে গেছে প্রায় পুরো ক্যাম্পাস।
সম্মেলন স্থগিতের সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও এসব ব্যানার, ফেস্টুন ও বিলবোর্ড অপসারণের কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এতে ক্যাম্পাসের নান্দনিক সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে বলে অভিযোগ তাঁদের।
তবে প্রশাসন বলছে, ছাত্রলীগ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে দ্রুতই এসব ব্যানার-পোস্টার অপসারণ করা হবে। শিক্ষার্থীরা বলছেন,ক্যাম্পাসের মোড়ে মোড়ে লাগানো এসব ব্যানার দৃষ্টিকটু। এতে ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে। গাছে ব্যানারের অধিকাংশই পেরেক দিয়ে লাগানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্য রক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকসহ তিনটি প্রধান ফটক, জোহা চত্বর, প্যারিস রোড, টুকিটাকি চত্বর, পরিবহন মার্কেটে লাগানো হয়েছে বড় বড় ব্যানার ও বিলবোর্ড। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, ড. মমতাজ উদ্দীন, সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবনসহ প্রতিটি ভবনেই লাগানো হয়েছে ছোট ছোট পোস্টার। বাদ যায়নি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি প্রশাসনিক ভবন ও সিনেট ভবনও। এতে ভবনগুলো নিজস্ব সৌন্দর্য হারাচ্ছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী যুথি আক্তার বলেন, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্য সম্পর্কে ভর্তির আগে থেকেই একটা ইতিবাচক ধারণা ছিল। প্যারিস রোড নিয়ে একটা উচ্ছ্বাস সব সময় কাজ করত। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পর থেকেই দেখছি, পুরো ক্যাম্পাসে বড় বড় ব্যানার, যা অত্যন্ত দৃষ্টিকটু।’
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ছাত্রলীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে যে প্রচার শুরু হয়েছিল তার কবল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকটিও রক্ষা পায়নি। ব্যানার-পোস্টার লাগানোর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাহ্যিক সৌন্দর্য, স্বকীয়তা, সর্বোপরি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। আমরা ক্যাম্পাসকে ব্যানার-পোস্টারমুক্ত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে নন্দিত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখতে চাই।’
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘ক্যাম্পাসের নির্দিষ্ট কিছু স্থান ছাড়া দেয়ালে পোস্টার বা প্রচারপত্র লাগানোর অনুমতি নেই। ছাত্রলীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে পদপ্রত্যাশীরা ব্যানার-পোস্টার লাগিয়েছে। আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলে খুব দ্রুতই এগুলো অপসারণের ব্যবস্থা করব।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রলীগের ২৬তম সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল ১২ নভেম্বর। সম্মেলন ঘিরে নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেখা দেয় প্রাণচাঞ্চল্য। নিজেদের প্রচারের জন্য পুরো ক্যাম্পাসে ব্যানার, পোস্টারসহ বড় বড় বিলবোর্ড লাগিয়েছেন পদপ্রত্যাশীরা। ব্যানার-পোস্টার-বিলবোর্ডে ছেয়ে গেছে প্রায় পুরো ক্যাম্পাস।
সম্মেলন স্থগিতের সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও এসব ব্যানার, ফেস্টুন ও বিলবোর্ড অপসারণের কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এতে ক্যাম্পাসের নান্দনিক সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে বলে অভিযোগ তাঁদের।
তবে প্রশাসন বলছে, ছাত্রলীগ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে দ্রুতই এসব ব্যানার-পোস্টার অপসারণ করা হবে। শিক্ষার্থীরা বলছেন,ক্যাম্পাসের মোড়ে মোড়ে লাগানো এসব ব্যানার দৃষ্টিকটু। এতে ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে। গাছে ব্যানারের অধিকাংশই পেরেক দিয়ে লাগানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্য রক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকসহ তিনটি প্রধান ফটক, জোহা চত্বর, প্যারিস রোড, টুকিটাকি চত্বর, পরিবহন মার্কেটে লাগানো হয়েছে বড় বড় ব্যানার ও বিলবোর্ড। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, ড. মমতাজ উদ্দীন, সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবনসহ প্রতিটি ভবনেই লাগানো হয়েছে ছোট ছোট পোস্টার। বাদ যায়নি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি প্রশাসনিক ভবন ও সিনেট ভবনও। এতে ভবনগুলো নিজস্ব সৌন্দর্য হারাচ্ছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী যুথি আক্তার বলেন, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্য সম্পর্কে ভর্তির আগে থেকেই একটা ইতিবাচক ধারণা ছিল। প্যারিস রোড নিয়ে একটা উচ্ছ্বাস সব সময় কাজ করত। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পর থেকেই দেখছি, পুরো ক্যাম্পাসে বড় বড় ব্যানার, যা অত্যন্ত দৃষ্টিকটু।’
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ছাত্রলীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে যে প্রচার শুরু হয়েছিল তার কবল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকটিও রক্ষা পায়নি। ব্যানার-পোস্টার লাগানোর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাহ্যিক সৌন্দর্য, স্বকীয়তা, সর্বোপরি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। আমরা ক্যাম্পাসকে ব্যানার-পোস্টারমুক্ত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে নন্দিত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখতে চাই।’
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘ক্যাম্পাসের নির্দিষ্ট কিছু স্থান ছাড়া দেয়ালে পোস্টার বা প্রচারপত্র লাগানোর অনুমতি নেই। ছাত্রলীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে পদপ্রত্যাশীরা ব্যানার-পোস্টার লাগিয়েছে। আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলে খুব দ্রুতই এগুলো অপসারণের ব্যবস্থা করব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে