মোছা. জেলি খাতুন
৪০ তম বিসিএসে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার গণিতে মেধাক্রম তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন শফিক বিন ফিরোজ। অভিজ্ঞতার আলোকে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতি সম্পর্কে জানিয়েছেন তার পরামর্শ: খুব শীঘ্রই ৪৩ তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর কিছুদিন পরেই হবে ৪৪ তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা। বিসিএসের তিনটি ধাপের মধ্যে লিখিত পরীক্ষাই ক্যাডার হওয়ার পথে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এ জন্য এই ধাপটিতে পরিকল্পিত প্রস্তুতি নিতে হয়।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপটি লিখিত পরীক্ষা। লিখিত পরীক্ষার মানবণ্টন লিখিত পরীক্ষায় জেনারেল বিষয়ে ৯০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। এর মধ্যে বাংলা ১ম পত্র ও ২য় পত্রে ২০০ নম্বর, ইংরেজি ১ম পত্র ও ২য় পত্রে ২০০ নম্বর, বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে ২০০ নম্বর, আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে ১০০ নম্বর, গণিত ও মানসিক দক্ষতায় ১০০ নম্বর, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে ১০০ নম্বর থাকে।
বাংলা বিষয়ে লিখিতে প্রস্তুতি প্রসঙ্গে
বাংলা ১ম পত্রে ব্যাকরণ ও সাহিত্য অংশ দুইটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাকরণ অংশে শব্দগঠন, বানানের নিয়ম, বাক্য শুদ্ধি, প্রবাদ-প্রবচন ও বাক্যগঠন থেকে প্রশ্ন আসে। ব্যাকরণের এই টপিকগুলো প্রিলিমিনারি সিলেবাসের সঙ্গে মিল আছে। ফলে এখানে অল্প পরিশ্রমেই অধিক নম্বর তোলা সহজ।
ড. হায়াৎ মামুদ স্যারের ভাষা শিক্ষা এবং সৌমিত্র শেখর স্যারের বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা বই দুইটি থেকেই ব্যাকরণ অংশের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করা যায়। সাহিত্য অংশটিও প্রিলিমিনারির সঙ্গে মিল আছে। তবে এই অংশের জন্য বিখ্যাত সাহিত্যিকগণের বিভিন্ন গ্রন্থের সারাংশ ও চরিত্রগুলো সম্পর্কেও ভালো ধারণা রাখতে হবে। সৌমিত্র শেখর স্যারের বইটি সাহিত্য অংশের জন্য পড়া যেতে পারে। বাংলা ২য় পত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে রচনা। বাংলাদেশ বিষয়াবলির প্রস্তুতি ভালো থাকলে রচনা অংশটির প্রস্তুতিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। রচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তথ্য ও উপাত্তের ব্যবহার এবং চমৎকার উপস্থাপনা রচনায় ভালো নম্বর পেতে সহায়তা করে।
ইংরেজি বিষয়ে লিখিতে প্রস্তুতি প্রসঙ্গে
ইংরেজি বিষয়ে অনুবাদ অনুশীলন করলে সেটা বাংলার জন্য যথেষ্ট। গ্রন্থ সমালোচনার ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর লেখা বই, মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, দেশের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি সম্পর্কিত একটি করে বই সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। অন্যান্য টপিক যেমন, ভাব সম্প্রসারণ, সারমর্ম, কাল্পনিক সংলাপ, পত্রলেখা ইত্যাদি বিষয়ে গুছিয়ে লিখতে পারলেই ভালো নম্বর পাওয়া যায়। আলাদা করে প্রস্তুতি নেওয়ার প্রয়োজনে পড়ে না।
ইংরেজিতে তিনটি টপিক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। প্যাসেজ, রচনা এবং অনুবাদ। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য যাদের ভোকাবুলারি ও গ্রামারের ওপর ভালো প্রস্তুতি ছিল তাদের জন্য প্যাসেজ অংশে খুব একটা বেগ পেতে হবে না। বাংলা রচনার প্রস্তুতি নিলে ইংরেজি রচনার জন্য আলাদা করে প্রস্তুতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। তবে এখানে গুছিয়ে লেখা ও সুন্দর সুন্দর শব্দ ও বাক্য লেখার অভ্যাস গুরুত্বপূর্ণ। এ জন্য নিয়মিত ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং-এর অভ্যাস তৈরি করতে হবে। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় বাংলা ইংরেজি দুই বিষয় মিলিয়ে মোট ৬৫ নম্বরের অনুবাদ থাকে। এর মধ্যে ইংরেজি থেকে বাংলায় ৭৫ এবং বাংলা থেকে ইংরেজিতে ৫০ নম্বর থাকে। অনুবাদে ভালো করার একমাত্র উপায় বেশি বেশি অনুশীলন। অনুবাদের ক্ষেত্রে ভাবানুবাদ করতে হবে, কোনোভাবেই আক্ষরিক অনুবাদ করা যাবে না। নিয়মিত ইংরেজি বই বা পত্রিকা পড়ার অভ্যাস তৈরি হলে তা অনুবাদ তথা পুরো ইংরেজি বিষয়ে ভালো করার ক্ষেত্রে কাজে লাগে। পত্রিকায় প্রকাশের জন্য সম্পাদক বরাবর লেটার লেখার জন্য আলাদা প্রস্তুতির দরকার নেই। শুধু নিয়ম জেনে রাখলেই হবে।
বাংলাদেশ বিষয়াবলির লিখিতে প্রস্তুতি প্রসঙ্গে
বাংলাদেশ বিষয়াবলির সিলেবাস বেশ বড়। এই অংশে এলোমেলো পড়াশোনা না করে সিলেবাসের টপিকগুলোর গুরুত্ব বুঝে প্রস্তুতি নিতে হবে। ২০০ নম্বরের প্রশ্নে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা অংশ থেকেই ৫০ নম্বর থাকে। এই অংশ থেকে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য গুরুত্ব দিয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক কিছু বিখ্যাত বই পড়ে নিতে পারলে ভালো হবে। এ ছাড়া সংবিধান ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্পর্কেও অনেক নম্বর থাকে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের প্রায় প্রত্যেকটি অনুচ্ছেদ ও সংবিধানের বিভিন্ন সংশোধনী পড়ে নিতে হবে। সর্বশেষ অর্থনৈতিক সমীক্ষা থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও উপাত্ত নোট করে রাখতে হবে যেন পরীক্ষার প্রয়োজনে ব্যবহার করা যায়। বাংলাদেশ বিষয়াবলির অন্যান্য টপিকগুলো যেমন, দেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও তার সুবিধা, জনতাত্ত্বিক অবস্থা, পরিবেশ ও জলবায়ু, দেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, পররাষ্ট্রনীতি, দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সরকারি প্রতিষ্ঠান, রাজনীতি, নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদি বিষয়ে ভালো প্রস্তুতির জন্য যেকোনো গাইড অনুসরণ করা যেতে পারে। তবে যাদের নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস আছে তারা বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে নিঃসন্দেহে এগিয়ে থাকবে। সঙ্গে ইন্টারনেটে সার্চ করে বিভিন্ন টপিকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করতে পারলে একটা গোছানো প্রস্তুতি নেওয়া যায়।
অনুলিখন: মোছা. জেলি খাতুন
৪০ তম বিসিএসে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার গণিতে মেধাক্রম তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন শফিক বিন ফিরোজ। অভিজ্ঞতার আলোকে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতি সম্পর্কে জানিয়েছেন তার পরামর্শ: খুব শীঘ্রই ৪৩ তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর কিছুদিন পরেই হবে ৪৪ তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা। বিসিএসের তিনটি ধাপের মধ্যে লিখিত পরীক্ষাই ক্যাডার হওয়ার পথে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এ জন্য এই ধাপটিতে পরিকল্পিত প্রস্তুতি নিতে হয়।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপটি লিখিত পরীক্ষা। লিখিত পরীক্ষার মানবণ্টন লিখিত পরীক্ষায় জেনারেল বিষয়ে ৯০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। এর মধ্যে বাংলা ১ম পত্র ও ২য় পত্রে ২০০ নম্বর, ইংরেজি ১ম পত্র ও ২য় পত্রে ২০০ নম্বর, বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে ২০০ নম্বর, আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে ১০০ নম্বর, গণিত ও মানসিক দক্ষতায় ১০০ নম্বর, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে ১০০ নম্বর থাকে।
বাংলা বিষয়ে লিখিতে প্রস্তুতি প্রসঙ্গে
বাংলা ১ম পত্রে ব্যাকরণ ও সাহিত্য অংশ দুইটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাকরণ অংশে শব্দগঠন, বানানের নিয়ম, বাক্য শুদ্ধি, প্রবাদ-প্রবচন ও বাক্যগঠন থেকে প্রশ্ন আসে। ব্যাকরণের এই টপিকগুলো প্রিলিমিনারি সিলেবাসের সঙ্গে মিল আছে। ফলে এখানে অল্প পরিশ্রমেই অধিক নম্বর তোলা সহজ।
ড. হায়াৎ মামুদ স্যারের ভাষা শিক্ষা এবং সৌমিত্র শেখর স্যারের বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা বই দুইটি থেকেই ব্যাকরণ অংশের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করা যায়। সাহিত্য অংশটিও প্রিলিমিনারির সঙ্গে মিল আছে। তবে এই অংশের জন্য বিখ্যাত সাহিত্যিকগণের বিভিন্ন গ্রন্থের সারাংশ ও চরিত্রগুলো সম্পর্কেও ভালো ধারণা রাখতে হবে। সৌমিত্র শেখর স্যারের বইটি সাহিত্য অংশের জন্য পড়া যেতে পারে। বাংলা ২য় পত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে রচনা। বাংলাদেশ বিষয়াবলির প্রস্তুতি ভালো থাকলে রচনা অংশটির প্রস্তুতিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। রচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তথ্য ও উপাত্তের ব্যবহার এবং চমৎকার উপস্থাপনা রচনায় ভালো নম্বর পেতে সহায়তা করে।
ইংরেজি বিষয়ে লিখিতে প্রস্তুতি প্রসঙ্গে
ইংরেজি বিষয়ে অনুবাদ অনুশীলন করলে সেটা বাংলার জন্য যথেষ্ট। গ্রন্থ সমালোচনার ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর লেখা বই, মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, দেশের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি সম্পর্কিত একটি করে বই সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। অন্যান্য টপিক যেমন, ভাব সম্প্রসারণ, সারমর্ম, কাল্পনিক সংলাপ, পত্রলেখা ইত্যাদি বিষয়ে গুছিয়ে লিখতে পারলেই ভালো নম্বর পাওয়া যায়। আলাদা করে প্রস্তুতি নেওয়ার প্রয়োজনে পড়ে না।
ইংরেজিতে তিনটি টপিক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। প্যাসেজ, রচনা এবং অনুবাদ। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য যাদের ভোকাবুলারি ও গ্রামারের ওপর ভালো প্রস্তুতি ছিল তাদের জন্য প্যাসেজ অংশে খুব একটা বেগ পেতে হবে না। বাংলা রচনার প্রস্তুতি নিলে ইংরেজি রচনার জন্য আলাদা করে প্রস্তুতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। তবে এখানে গুছিয়ে লেখা ও সুন্দর সুন্দর শব্দ ও বাক্য লেখার অভ্যাস গুরুত্বপূর্ণ। এ জন্য নিয়মিত ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং-এর অভ্যাস তৈরি করতে হবে। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় বাংলা ইংরেজি দুই বিষয় মিলিয়ে মোট ৬৫ নম্বরের অনুবাদ থাকে। এর মধ্যে ইংরেজি থেকে বাংলায় ৭৫ এবং বাংলা থেকে ইংরেজিতে ৫০ নম্বর থাকে। অনুবাদে ভালো করার একমাত্র উপায় বেশি বেশি অনুশীলন। অনুবাদের ক্ষেত্রে ভাবানুবাদ করতে হবে, কোনোভাবেই আক্ষরিক অনুবাদ করা যাবে না। নিয়মিত ইংরেজি বই বা পত্রিকা পড়ার অভ্যাস তৈরি হলে তা অনুবাদ তথা পুরো ইংরেজি বিষয়ে ভালো করার ক্ষেত্রে কাজে লাগে। পত্রিকায় প্রকাশের জন্য সম্পাদক বরাবর লেটার লেখার জন্য আলাদা প্রস্তুতির দরকার নেই। শুধু নিয়ম জেনে রাখলেই হবে।
বাংলাদেশ বিষয়াবলির লিখিতে প্রস্তুতি প্রসঙ্গে
বাংলাদেশ বিষয়াবলির সিলেবাস বেশ বড়। এই অংশে এলোমেলো পড়াশোনা না করে সিলেবাসের টপিকগুলোর গুরুত্ব বুঝে প্রস্তুতি নিতে হবে। ২০০ নম্বরের প্রশ্নে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা অংশ থেকেই ৫০ নম্বর থাকে। এই অংশ থেকে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য গুরুত্ব দিয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক কিছু বিখ্যাত বই পড়ে নিতে পারলে ভালো হবে। এ ছাড়া সংবিধান ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্পর্কেও অনেক নম্বর থাকে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের প্রায় প্রত্যেকটি অনুচ্ছেদ ও সংবিধানের বিভিন্ন সংশোধনী পড়ে নিতে হবে। সর্বশেষ অর্থনৈতিক সমীক্ষা থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও উপাত্ত নোট করে রাখতে হবে যেন পরীক্ষার প্রয়োজনে ব্যবহার করা যায়। বাংলাদেশ বিষয়াবলির অন্যান্য টপিকগুলো যেমন, দেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও তার সুবিধা, জনতাত্ত্বিক অবস্থা, পরিবেশ ও জলবায়ু, দেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, পররাষ্ট্রনীতি, দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সরকারি প্রতিষ্ঠান, রাজনীতি, নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদি বিষয়ে ভালো প্রস্তুতির জন্য যেকোনো গাইড অনুসরণ করা যেতে পারে। তবে যাদের নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস আছে তারা বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে নিঃসন্দেহে এগিয়ে থাকবে। সঙ্গে ইন্টারনেটে সার্চ করে বিভিন্ন টপিকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করতে পারলে একটা গোছানো প্রস্তুতি নেওয়া যায়।
অনুলিখন: মোছা. জেলি খাতুন
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে