আজকের পত্রিকা ডেস্ক
করোনা মহামারির প্রায় দুই বছর বিশ্ববাসীকে বাস্তবতা চিনিয়েছে নতুন করে। সংক্রমণ রোধে দেশে দেশে সরকার-ঘোষিত লকডাউন, বিধিনিষেধের মতো কঠোর নানা পদক্ষেপে ব্যাহত হয়েছে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। মহামারিতে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু যেমন সবাইকে ভাবিয়েছে, তেমনি ভয়াবহ অর্থনৈতিক মন্দা বয়ে এনেছে এক স্থবিরতা। এই সময়ের মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে ছোট-বড় অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, বেকার হয়েছে হাজারো মানুষ। তবে এমন পরিস্থিতির মধ্যেও অস্ত্র-বাণিজ্যে রেকর্ড মুনাফার বিস্ময়কর এক পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে সুইডিশ থিংক ট্যাংক স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআইপিআরআই)।
সংস্থাটি জানিয়েছে, ২০২০ সালে বিশ্বের ১০০টি বৃহত্তম অস্ত্র কোম্পানির অস্ত্র ও সামরিক পরিষেবার বিক্রয় রেকর্ড ৫৩ হাজার ১০০ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা আগের বছরের তুলনায় প্রকৃত অর্থে ১ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি।
এসআইপিআরআই বলছে, গত বছরসহ এ নিয়ে টানা ষষ্ঠ বছরের মতো বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ১০০টি সংস্থার অস্ত্র বিক্রি বেড়েছে এবং বিশ্ব অর্থনীতি সংকুচিত হওয়া সত্ত্বেও অস্ত্র-বাণিজ্যে করোনার প্রভাব পড়েনি। আর ২০১৫ সালের তুলনায় সামগ্রিক অস্ত্র বিক্রি ১৭ শতাংশ বেড়েছে। ওই বছর প্রথমবারের মতো চীনা অস্ত্র কোম্পানিগুলোর তথ্য অন্তর্ভুক্ত করেছিল সুইডিশ থিংক ট্যাংক।
এসআইপিআরআইর ‘মিলিটারি এক্সপেন্ডিচার অ্যান্ড আর্মস প্রোডাকশন প্রোগ্রামের’ গবেষক আলেকজান্দ্রা মার্কস্টেইনার গতকাল এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘বিশ্বের অনেক দেশ সামরিক ব্যয় বাড়িয়েছে এবং কিছু সরকার এমনকি করোনা-সংকটের প্রভাব প্রশমিত করার জন্য অস্ত্রশিল্পে অর্থায়ন ত্বরান্বিত করেছে।’
অস্ত্র-বাণিজ্যে আধিপত্য বজায় রেখে চলেছে মার্কিন কোম্পানিগুলো। করোনাকালে যুক্তরাষ্ট্রের ৪১টি কোম্পানি ২৮ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করেছে, যা বিশ্বের ১০০টি বৃহত্তম কোম্পানির সমস্ত অস্ত্র বিক্রির প্রায় ৫৪ শতাংশ।
এদিকে ২০২০ সালে চীনের শীর্ষ অস্ত্র কোম্পানিগুলোর অস্ত্র বিক্রির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৮০ কোটি ডলারে, যা ২০১৯ সালের তুলনায় ১ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি। এসআইপিআরআইর সিনিয়র গবেষক নান তিয়ান বলেছেন, ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোয় চীনের অস্ত্র কোম্পানিগুলো অন্যান্য দেশের সামরিক আধুনিকীকরণ কর্মসূচি থেকে উপকৃত হয়েছে।’
সুইডিশ থিংক ট্যাংক বলছে, বিশ্বের শীর্ষ ১০০-তে থাকা অস্ত্র কোম্পানির মধ্যে ২৬টি রয়েছে ইউরোপের। যৌথভাবে যারা মোট অস্ত্র বিক্রি করেছে ১০ হাজার ৯০০ কোটি ডলারের বা ২১ শতাংশ। এ ছাড়া যুক্তরাজ্যের ৭টি কোম্পানি ২০২০ সালে ৩ হাজার ৭৫০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রির রেকর্ড করেছে, যা ২০১৯ সালের তুলনায় ৬ দশমিক ২ শতাংশ বেশি।
তবে থিংক ট্যাংকের তথ্যানুসারে, রাফাল যুদ্ধবিমান সরবরাহ কমে যাওয়ার মধ্যেই এই সময়ে অস্ত্র বিক্রি ৭ দশমিক ৭ শতাংশ কমেছে ফরাসি কোম্পানিগুলোর। পাশাপাশি রাশিয়ার অস্ত্র বিক্রি কমেছে টানা তৃতীয় বছরের মতো। শীর্ষ ১০০-তে থাকা অন্য অস্ত্র প্রস্তুতকারক কোম্পানি রয়েছে ইসরায়েল, জাপান, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়ায়।
করোনা মহামারির প্রায় দুই বছর বিশ্ববাসীকে বাস্তবতা চিনিয়েছে নতুন করে। সংক্রমণ রোধে দেশে দেশে সরকার-ঘোষিত লকডাউন, বিধিনিষেধের মতো কঠোর নানা পদক্ষেপে ব্যাহত হয়েছে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। মহামারিতে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু যেমন সবাইকে ভাবিয়েছে, তেমনি ভয়াবহ অর্থনৈতিক মন্দা বয়ে এনেছে এক স্থবিরতা। এই সময়ের মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে ছোট-বড় অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, বেকার হয়েছে হাজারো মানুষ। তবে এমন পরিস্থিতির মধ্যেও অস্ত্র-বাণিজ্যে রেকর্ড মুনাফার বিস্ময়কর এক পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে সুইডিশ থিংক ট্যাংক স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআইপিআরআই)।
সংস্থাটি জানিয়েছে, ২০২০ সালে বিশ্বের ১০০টি বৃহত্তম অস্ত্র কোম্পানির অস্ত্র ও সামরিক পরিষেবার বিক্রয় রেকর্ড ৫৩ হাজার ১০০ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা আগের বছরের তুলনায় প্রকৃত অর্থে ১ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি।
এসআইপিআরআই বলছে, গত বছরসহ এ নিয়ে টানা ষষ্ঠ বছরের মতো বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ১০০টি সংস্থার অস্ত্র বিক্রি বেড়েছে এবং বিশ্ব অর্থনীতি সংকুচিত হওয়া সত্ত্বেও অস্ত্র-বাণিজ্যে করোনার প্রভাব পড়েনি। আর ২০১৫ সালের তুলনায় সামগ্রিক অস্ত্র বিক্রি ১৭ শতাংশ বেড়েছে। ওই বছর প্রথমবারের মতো চীনা অস্ত্র কোম্পানিগুলোর তথ্য অন্তর্ভুক্ত করেছিল সুইডিশ থিংক ট্যাংক।
এসআইপিআরআইর ‘মিলিটারি এক্সপেন্ডিচার অ্যান্ড আর্মস প্রোডাকশন প্রোগ্রামের’ গবেষক আলেকজান্দ্রা মার্কস্টেইনার গতকাল এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘বিশ্বের অনেক দেশ সামরিক ব্যয় বাড়িয়েছে এবং কিছু সরকার এমনকি করোনা-সংকটের প্রভাব প্রশমিত করার জন্য অস্ত্রশিল্পে অর্থায়ন ত্বরান্বিত করেছে।’
অস্ত্র-বাণিজ্যে আধিপত্য বজায় রেখে চলেছে মার্কিন কোম্পানিগুলো। করোনাকালে যুক্তরাষ্ট্রের ৪১টি কোম্পানি ২৮ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করেছে, যা বিশ্বের ১০০টি বৃহত্তম কোম্পানির সমস্ত অস্ত্র বিক্রির প্রায় ৫৪ শতাংশ।
এদিকে ২০২০ সালে চীনের শীর্ষ অস্ত্র কোম্পানিগুলোর অস্ত্র বিক্রির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৮০ কোটি ডলারে, যা ২০১৯ সালের তুলনায় ১ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি। এসআইপিআরআইর সিনিয়র গবেষক নান তিয়ান বলেছেন, ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোয় চীনের অস্ত্র কোম্পানিগুলো অন্যান্য দেশের সামরিক আধুনিকীকরণ কর্মসূচি থেকে উপকৃত হয়েছে।’
সুইডিশ থিংক ট্যাংক বলছে, বিশ্বের শীর্ষ ১০০-তে থাকা অস্ত্র কোম্পানির মধ্যে ২৬টি রয়েছে ইউরোপের। যৌথভাবে যারা মোট অস্ত্র বিক্রি করেছে ১০ হাজার ৯০০ কোটি ডলারের বা ২১ শতাংশ। এ ছাড়া যুক্তরাজ্যের ৭টি কোম্পানি ২০২০ সালে ৩ হাজার ৭৫০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রির রেকর্ড করেছে, যা ২০১৯ সালের তুলনায় ৬ দশমিক ২ শতাংশ বেশি।
তবে থিংক ট্যাংকের তথ্যানুসারে, রাফাল যুদ্ধবিমান সরবরাহ কমে যাওয়ার মধ্যেই এই সময়ে অস্ত্র বিক্রি ৭ দশমিক ৭ শতাংশ কমেছে ফরাসি কোম্পানিগুলোর। পাশাপাশি রাশিয়ার অস্ত্র বিক্রি কমেছে টানা তৃতীয় বছরের মতো। শীর্ষ ১০০-তে থাকা অন্য অস্ত্র প্রস্তুতকারক কোম্পানি রয়েছে ইসরায়েল, জাপান, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়ায়।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে