লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
বিজয়ের মাসেও অরক্ষিত হয়ে পড়ে আছে ভোলার লালমোহনের ১০ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিফলকটি।
লালমোহন পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্র থানার মোড়ে উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের পাশে ও প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে দেশের এই দশ সূর্য সন্তানের নাম সংবলিত স্মৃতিফলকটি অবস্থিত।
বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধারা হলেন-শহীদ তানসেন মৃধা, শহীদ আব্দুল জলিল, শহীদ ছলেমান, শহীদ নুরুল ইসলাম, শহীদ রফিকুল ইসলাম, শহীদ মো. জামাল, শহীদ আ. শহীদ, শহীদ আবুল হোসেন, শহীদ আমির হোসেন ও শহীদ আবু ছায়েদ।
দীর্ঘদিন ধরে ফলকটিকে ঘিরে গড়ে উঠেছে অবৈধ সিএনজি ও ইজিবাইক স্ট্যান্ড। পাশেই দখলে নিয়েছে পুরোনো শীতবস্ত্রের দোকানিরা। ফলকটি স্ট্যান্ডের পেছনে ও আড়ালে পড়ে যাওয়ার সুযোগে এখানে মলমূত্রত্যাগ করছে পথচারীরা। ফলে দূষণ ও অরক্ষিত হয়ে অস্তিত্ব হারানোর শঙ্কায় রয়েছে স্মৃতিফলকটি। আর এই ফলকটিকে রক্ষায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও যেন উদাসীন।
১৯৯৩-৯৪ সালের দিকে লালমোহন পৌরসভা থেকে এই দশ বীর শহীদদের নাম সংবলিত স্মৃতিফলকটি নির্মাণ করা হয়েছিল।
উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ কমান্ডের সভাপতি আনম শাহ জামাল দুলাল বলেন, ‘বিজয়ের ৫০ বছরে এসেও বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি এমন অবজ্ঞা আমাদের ব্যথিত করে।’
লালমোহন পৌরসভার মেয়র এমদাদুল ইসলাম তুহিন বলেন, ‘শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিফলকটি অন্যত্র স্থানান্তরের জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে কোনো দাবি-আবেদন পাইনি। তবে স্মৃতিফলকটি যেখানে আছে, এখানেই ভালো আছে। কারণ ফলকটি ব্যস্ততম এলাকায় হওয়ায় বীর শহীদদের নামগুলো সাধারণ মানুষসহ নতুন প্রজন্মের চোখে পড়ছে।’
পথচারীদের মলমূত্রত্যাগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দিনের বেলায় কেউ এমন সাহস করে না। তবে রাতের আঁধারে হতে পারে।’
বিজয়ের মাসেও অরক্ষিত হয়ে পড়ে আছে ভোলার লালমোহনের ১০ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিফলকটি।
লালমোহন পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্র থানার মোড়ে উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের পাশে ও প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে দেশের এই দশ সূর্য সন্তানের নাম সংবলিত স্মৃতিফলকটি অবস্থিত।
বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধারা হলেন-শহীদ তানসেন মৃধা, শহীদ আব্দুল জলিল, শহীদ ছলেমান, শহীদ নুরুল ইসলাম, শহীদ রফিকুল ইসলাম, শহীদ মো. জামাল, শহীদ আ. শহীদ, শহীদ আবুল হোসেন, শহীদ আমির হোসেন ও শহীদ আবু ছায়েদ।
দীর্ঘদিন ধরে ফলকটিকে ঘিরে গড়ে উঠেছে অবৈধ সিএনজি ও ইজিবাইক স্ট্যান্ড। পাশেই দখলে নিয়েছে পুরোনো শীতবস্ত্রের দোকানিরা। ফলকটি স্ট্যান্ডের পেছনে ও আড়ালে পড়ে যাওয়ার সুযোগে এখানে মলমূত্রত্যাগ করছে পথচারীরা। ফলে দূষণ ও অরক্ষিত হয়ে অস্তিত্ব হারানোর শঙ্কায় রয়েছে স্মৃতিফলকটি। আর এই ফলকটিকে রক্ষায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও যেন উদাসীন।
১৯৯৩-৯৪ সালের দিকে লালমোহন পৌরসভা থেকে এই দশ বীর শহীদদের নাম সংবলিত স্মৃতিফলকটি নির্মাণ করা হয়েছিল।
উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ কমান্ডের সভাপতি আনম শাহ জামাল দুলাল বলেন, ‘বিজয়ের ৫০ বছরে এসেও বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি এমন অবজ্ঞা আমাদের ব্যথিত করে।’
লালমোহন পৌরসভার মেয়র এমদাদুল ইসলাম তুহিন বলেন, ‘শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিফলকটি অন্যত্র স্থানান্তরের জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে কোনো দাবি-আবেদন পাইনি। তবে স্মৃতিফলকটি যেখানে আছে, এখানেই ভালো আছে। কারণ ফলকটি ব্যস্ততম এলাকায় হওয়ায় বীর শহীদদের নামগুলো সাধারণ মানুষসহ নতুন প্রজন্মের চোখে পড়ছে।’
পথচারীদের মলমূত্রত্যাগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দিনের বেলায় কেউ এমন সাহস করে না। তবে রাতের আঁধারে হতে পারে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে