রামগতি (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার রামগতি-আলেকজান্ডার এবং রামগতি-চেওয়াখালী সড়ক দুটি দীর্ঘদিন ধরে বেহাল।
দিনের পর দিন সংস্কার না হওয়ায় সড়ক দুটি বড় বড় গর্তে ভরা। এ কারণে যানবাহন তো বটেই, সাধারণ মানুষকে হেঁটে চলাচলেও দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আরমান হোসেন মিরাজ জানান, রামগতি উপজেলার চরগাজী ও বড়খেরী ইউনিয়ন দুটি কৃষি ও মৎস্যনির্ভর এলাকা হিসেবে পরিচিত। দুটি ইউনিয়নে ৭০ হাজারের বেশি জনসংখ্যা বসবাস করে থাকেন। জনসংখ্যা বিবেচনায় এই এলাকার সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারেই উন্নত নয়।
এ এলাকার সঙ্গে উপজেলা সদর ও জেলা সদরের একমাত্র সড়ক রামগতি-আলেকজান্ডার ১৭ কিলোমিটার পাকা সড়কটি। তা ছাড়া নোয়াখালীর সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে রামগতি-চেওয়াখালী সড়ক। সড়ক দুটিতে অসংখ্য বড় বড় গর্ত থাকায় অসময়ে সামান্য বৃষ্টিতেও পানি জমে যায়।
এই পথে চলাচলকারী মো. আরজু আমিন জানান, রামগতি বাজার থেকে সদরের আলেকজান্ডারে যেতে আগে সময় লাগত আধা ঘণ্টারও কম। কিন্তু বর্তমানে বহু কষ্ট করে বহু পথ ঘুরে এক ঘণ্টার বেশি সময় লেগে যায়।
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মাহমুদ মোহন বলেন, ‘আমি প্রায়ই রামগতি-লক্ষ্মীপুরের আঞ্চলিক সড়ক দিয়ে যাতায়াত করি। এর মধ্যে রামগতি-আলেকজান্ডার সড়কের ৯ কিলোমিটার রাস্তার অবস্থা একেবারে বেহাল। এসব সড়ক দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে অনেক সময় ব্যয় করতে হয়।
স্থানীয় সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক মো. রাসেল উদ্দিন জানান, প্রয়োজনের তাগিদে এ সড়কগুলো দিয়ে চলতে গিয়ে প্রায়ই অটোরিকশার যন্ত্রাংশ বিকল হয়ে পড়ে। তা ছাড়া অনেক সময় দুর্ঘটনারও কবলে পড়ছে হয়।
সওদাগর ফাউন্ডেশনের সদস্য মো. সোহেল সওদাগর বলেন, ‘একে তো রাস্তা খারাপ। তার ওপর চলতে হয় অনিরাপদ যানবাহন সিএনজিচালিত অটোরিকশা দিয়ে। আমরা লক্ষ্মীপুরের দক্ষিণাঞ্চলের সাধারণ জনগণ সব সময়ই অবহেলিত। তাই দিনের পর দিন এ এলাকার সড়কগুলোর বেহাল দশা।’
এ বিষয়ে উপজেলার চরগাজী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান তাওহীদুল ইসলাম সুমন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে এ এলাকার সড়কগুলোর বেহাল দশা। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
বড়খেরী ইউপি চেয়ারম্যান হাসান মাকসুদ মিজান বলেন, উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী আবদুর রহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত পাকা সড়কগুলো জরুরি ভিত্তিতে সংস্কারের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, আমাদের পাঠানো তালিকা থেকে রামগতি-চেওয়াখালী সড়কটি বাদ পড়ে গেছে। তা ছাড়া রামগতি-আলেকজান্ডার সড়কটি সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের এটি সংস্কারের দায়িত্ব সওজের।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম শান্তুনু চৌধুরী বলেন, সড়কগুলো দ্রুত সংস্কার করে যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে বলা হয়েছে।
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার রামগতি-আলেকজান্ডার এবং রামগতি-চেওয়াখালী সড়ক দুটি দীর্ঘদিন ধরে বেহাল।
দিনের পর দিন সংস্কার না হওয়ায় সড়ক দুটি বড় বড় গর্তে ভরা। এ কারণে যানবাহন তো বটেই, সাধারণ মানুষকে হেঁটে চলাচলেও দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আরমান হোসেন মিরাজ জানান, রামগতি উপজেলার চরগাজী ও বড়খেরী ইউনিয়ন দুটি কৃষি ও মৎস্যনির্ভর এলাকা হিসেবে পরিচিত। দুটি ইউনিয়নে ৭০ হাজারের বেশি জনসংখ্যা বসবাস করে থাকেন। জনসংখ্যা বিবেচনায় এই এলাকার সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারেই উন্নত নয়।
এ এলাকার সঙ্গে উপজেলা সদর ও জেলা সদরের একমাত্র সড়ক রামগতি-আলেকজান্ডার ১৭ কিলোমিটার পাকা সড়কটি। তা ছাড়া নোয়াখালীর সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে রামগতি-চেওয়াখালী সড়ক। সড়ক দুটিতে অসংখ্য বড় বড় গর্ত থাকায় অসময়ে সামান্য বৃষ্টিতেও পানি জমে যায়।
এই পথে চলাচলকারী মো. আরজু আমিন জানান, রামগতি বাজার থেকে সদরের আলেকজান্ডারে যেতে আগে সময় লাগত আধা ঘণ্টারও কম। কিন্তু বর্তমানে বহু কষ্ট করে বহু পথ ঘুরে এক ঘণ্টার বেশি সময় লেগে যায়।
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মাহমুদ মোহন বলেন, ‘আমি প্রায়ই রামগতি-লক্ষ্মীপুরের আঞ্চলিক সড়ক দিয়ে যাতায়াত করি। এর মধ্যে রামগতি-আলেকজান্ডার সড়কের ৯ কিলোমিটার রাস্তার অবস্থা একেবারে বেহাল। এসব সড়ক দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে অনেক সময় ব্যয় করতে হয়।
স্থানীয় সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক মো. রাসেল উদ্দিন জানান, প্রয়োজনের তাগিদে এ সড়কগুলো দিয়ে চলতে গিয়ে প্রায়ই অটোরিকশার যন্ত্রাংশ বিকল হয়ে পড়ে। তা ছাড়া অনেক সময় দুর্ঘটনারও কবলে পড়ছে হয়।
সওদাগর ফাউন্ডেশনের সদস্য মো. সোহেল সওদাগর বলেন, ‘একে তো রাস্তা খারাপ। তার ওপর চলতে হয় অনিরাপদ যানবাহন সিএনজিচালিত অটোরিকশা দিয়ে। আমরা লক্ষ্মীপুরের দক্ষিণাঞ্চলের সাধারণ জনগণ সব সময়ই অবহেলিত। তাই দিনের পর দিন এ এলাকার সড়কগুলোর বেহাল দশা।’
এ বিষয়ে উপজেলার চরগাজী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান তাওহীদুল ইসলাম সুমন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে এ এলাকার সড়কগুলোর বেহাল দশা। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
বড়খেরী ইউপি চেয়ারম্যান হাসান মাকসুদ মিজান বলেন, উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী আবদুর রহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত পাকা সড়কগুলো জরুরি ভিত্তিতে সংস্কারের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, আমাদের পাঠানো তালিকা থেকে রামগতি-চেওয়াখালী সড়কটি বাদ পড়ে গেছে। তা ছাড়া রামগতি-আলেকজান্ডার সড়কটি সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের এটি সংস্কারের দায়িত্ব সওজের।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম শান্তুনু চৌধুরী বলেন, সড়কগুলো দ্রুত সংস্কার করে যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে বলা হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে