পুঠিয়া প্রতিনিধি
প্রায় এক সপ্তাহ ধরে পুঠিয়ায় সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন বন্ধ রয়েছে। ফলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকা নিতে আগ্রহীরা অনলাইনে নিবন্ধন করতে পারছেন না। ফলে টিকাপ্রত্যাশী শত শত ব্যক্তি প্রতিদিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভিড় করছেন। সেখান থেকেও নিরাশ হয়ে বাড়ি ফিরছেন তাঁরা।
পরিসংখ্যান অফিসের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, এই উপজেলায় করোনা টিকার নিবন্ধনের নির্ধারিত কোটা শেষ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আবার অনুমতি পেলে নতুন করে নিবন্ধন শুরু হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকা নিতে অনলাইনে নিবন্ধন করেছেন মোট ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৩৮ জন। ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন ১ লাখ ৩ হাজার ৩১১ জন। আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৮৪ হাজার ৩২০ জন। গত কয়েক দিন ধরে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম চলছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিকাদান কার্যক্রমে জড়িত ব্যক্তিরা বলছেন, এই উপজেলায় টিকা গ্রহণের উপযোগী জনসংখ্যা ছিল ১ লাখ ২০ হাজার। এমন তথ্য দিয়েছে পরিসংখ্যান অফিস। আর পরিসংখ্যান অফিসের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, এখানে নির্ধারিত কোটা শেষ হয়েছে অনেক আগেই। এরপরও ১৪ হাজারের বেশি আবেদন নেওয়া হয়েছে। এখন অনলাইনে আবেদন বন্ধ রাখা হয়েছে।
অতিরিক্ত আবেদনের কারণ জানতে চাইলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিসংখ্যান অফিসের কাছে এই এলাকার স্থায়ী বাসিন্দাদের সংখ্যা ছিল। কিন্তু এই উপজেলায় চাকরি, ব্যবসাসহ নানা কাজে কয়েক হাজার লোক পরিবার-পরিজন নিয়ে বসবাস করছেন। সে সুবাদে তাঁরাও এখানে টিকার আবেদন ও গ্রহণ করছেন।
শিলমাড়িয়া ইউনিয়ন এলাকা থেকে নিবন্ধনের বিষয়টি সমাধান করতে গতকাল শনিবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসেছেন আতাহার আলী। তিনি বলেন, ‘আমার পরিবারে পাঁচজন সদস্য রয়েছে। সবাই টিকা নিতে আগ্রহী। গত ছয় দিন ধরে অনলাইনে আবেদনের চেষ্টা করছি, কিন্তু হচ্ছে না। তাই বিষয়টির সমাধান পেতে এখানে এসেছি। এখানের লোকেরা বলছেন, এই উপজেলায় কোটা শেষ হয়ে গেছে। জেলা অথবা অন্য কোথাও থেকে আবেদন ও টিকা গ্রহণ করতে।’
মাজেদ আলী নামের স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘শুরু থেকে আমার দোকানে অনলাইনে সুরক্ষা অ্যাপে করোনাভাইরাসের টিকার আবেদন করছি। কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে আবেদন করতে অ্যাপে গেলে দেখা যায়, এই উপজেলায় কোটা শেষ। তবে অন্য উপজেলা বা জেলায় করা যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আব্দুল মতিন বলেন, ‘টিকার জন্য অনলাইনে নিবন্ধন করাতে না পেরে কয়েক দিন ধরে অনেকে এখানে আসছেন। কিন্তু টিকা নিবন্ধনের পুরো প্রক্রিয়া অনলাইনের মাধ্যমে হচ্ছে। এখানে আমাদের কোনো হাত নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রথম অবস্থায় এখানে আবেদনের যে নির্ধারিত কোটা ছিল তা পূরণ হয়ে গেছে। তবে আমরা আজকালের মধ্যে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবারও আবেদন জানাব। তারা আবেদন পেলে সুরক্ষা অ্যাপ আবারও চালু করে দেবেন।’
প্রায় এক সপ্তাহ ধরে পুঠিয়ায় সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন বন্ধ রয়েছে। ফলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকা নিতে আগ্রহীরা অনলাইনে নিবন্ধন করতে পারছেন না। ফলে টিকাপ্রত্যাশী শত শত ব্যক্তি প্রতিদিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভিড় করছেন। সেখান থেকেও নিরাশ হয়ে বাড়ি ফিরছেন তাঁরা।
পরিসংখ্যান অফিসের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, এই উপজেলায় করোনা টিকার নিবন্ধনের নির্ধারিত কোটা শেষ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আবার অনুমতি পেলে নতুন করে নিবন্ধন শুরু হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকা নিতে অনলাইনে নিবন্ধন করেছেন মোট ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৩৮ জন। ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন ১ লাখ ৩ হাজার ৩১১ জন। আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৮৪ হাজার ৩২০ জন। গত কয়েক দিন ধরে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম চলছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিকাদান কার্যক্রমে জড়িত ব্যক্তিরা বলছেন, এই উপজেলায় টিকা গ্রহণের উপযোগী জনসংখ্যা ছিল ১ লাখ ২০ হাজার। এমন তথ্য দিয়েছে পরিসংখ্যান অফিস। আর পরিসংখ্যান অফিসের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, এখানে নির্ধারিত কোটা শেষ হয়েছে অনেক আগেই। এরপরও ১৪ হাজারের বেশি আবেদন নেওয়া হয়েছে। এখন অনলাইনে আবেদন বন্ধ রাখা হয়েছে।
অতিরিক্ত আবেদনের কারণ জানতে চাইলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিসংখ্যান অফিসের কাছে এই এলাকার স্থায়ী বাসিন্দাদের সংখ্যা ছিল। কিন্তু এই উপজেলায় চাকরি, ব্যবসাসহ নানা কাজে কয়েক হাজার লোক পরিবার-পরিজন নিয়ে বসবাস করছেন। সে সুবাদে তাঁরাও এখানে টিকার আবেদন ও গ্রহণ করছেন।
শিলমাড়িয়া ইউনিয়ন এলাকা থেকে নিবন্ধনের বিষয়টি সমাধান করতে গতকাল শনিবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসেছেন আতাহার আলী। তিনি বলেন, ‘আমার পরিবারে পাঁচজন সদস্য রয়েছে। সবাই টিকা নিতে আগ্রহী। গত ছয় দিন ধরে অনলাইনে আবেদনের চেষ্টা করছি, কিন্তু হচ্ছে না। তাই বিষয়টির সমাধান পেতে এখানে এসেছি। এখানের লোকেরা বলছেন, এই উপজেলায় কোটা শেষ হয়ে গেছে। জেলা অথবা অন্য কোথাও থেকে আবেদন ও টিকা গ্রহণ করতে।’
মাজেদ আলী নামের স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘শুরু থেকে আমার দোকানে অনলাইনে সুরক্ষা অ্যাপে করোনাভাইরাসের টিকার আবেদন করছি। কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে আবেদন করতে অ্যাপে গেলে দেখা যায়, এই উপজেলায় কোটা শেষ। তবে অন্য উপজেলা বা জেলায় করা যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আব্দুল মতিন বলেন, ‘টিকার জন্য অনলাইনে নিবন্ধন করাতে না পেরে কয়েক দিন ধরে অনেকে এখানে আসছেন। কিন্তু টিকা নিবন্ধনের পুরো প্রক্রিয়া অনলাইনের মাধ্যমে হচ্ছে। এখানে আমাদের কোনো হাত নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রথম অবস্থায় এখানে আবেদনের যে নির্ধারিত কোটা ছিল তা পূরণ হয়ে গেছে। তবে আমরা আজকালের মধ্যে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবারও আবেদন জানাব। তারা আবেদন পেলে সুরক্ষা অ্যাপ আবারও চালু করে দেবেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে