নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সরকার পতনের লক্ষ্যে ঘরে-বাইরের নানা চ্যালেঞ্জ পূরণ নিয়ে সংশয়ে আছে বিএনপি। এর সঙ্গে কর্মসূচি ঘিরে তৃণমূলে আসা বড় আঘাতে সংশয় আরও বেড়েছে। তৃণমূলে শক্তি ক্ষয় করে আগামী দিনে বিএনপি কতখানি আগে বাড়বে–এমন প্রশ্ন উঠেছে দলের ভেতরেই। বিএনপি সরকারের পাতা ফাঁদে পা দিয়েছে কি না, এ প্রশ্নও উঠেছে। যদিও এসব প্রশ্নে অতটা গুরুত্ব দিচ্ছেন না দলের নীতিনির্ধারকেরা। এমন এক বাস্তবতায় আজ ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করতে যাচ্ছে দেড় দশক ক্ষমতার বাইরে থাকা প্রধান বিরোধী দল বিএনপি।
বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরকার পতনের আন্দোলনকে বেগবান করতে ছোট ছোট কর্মসূচি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই মাঠে সক্রিয় রয়েছে বিএনপি। ক্ষমতাসীনদের শক্ত অবস্থানের বিপরীতে শুধু নিজ সামর্থ্যের ওপর ভরসা না করে সমমনাদের শরিক করতে চাচ্ছে দলটি। এটা করতে গিয়ে ২০-দলীয় জোট এবং জামায়াতে ইসলামীকে নিয়েও সমস্যা তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি জামায়াতের আমিরের বক্তব্যে সম্পর্ক-ছেদের আভাস একধরনের জটিলতা তৈরি করেছে। এরই মাঝে আন্দোলনের পরিধি বাড়াতে গিয়ে তৃণমূলে পদক্ষেপ নিয়ে অনেকটাই ধরাশায়ী হয়েছে দলটি।
কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় হামলা-মামলা ও গ্রেপ্তারের শিকার হয়েছেন অনেক নেতা-কর্মী। সম্প্রতি ভোলায় বিএনপির অঙ্গসংগঠনের দুই নেতার মৃত্যু হয়েছে।
গত ২৯ আগস্ট রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, ২২ আগস্ট কর্মসূচি শুরুর এক সপ্তাহে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ পুলিশ ও সরকারদলীয় সংগঠনের নেতা-কর্মীদের হামলায় বিএনপির ৭৭৫ জনের বেশি নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। মামলা করা হয়েছে কয়েক হাজার নেতা-কর্মীর নামে। এ পর্যন্ত গ্রেপ্তারের শিকার হয়েছেন অন্তত ৬০ জন নেতা-কর্মী।
তৃণমূলের নেতারা বলছেন, বিএনপিতে কর্মীর অভাব নাই, জীবন দেওয়ার মতো কর্মীও আছে অনেক। শুধু দরকার সঠিক পরিকল্পনা। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে দলটির পরিকল্পনাই অগোছালো মনে হচ্ছে। এই বিষয়ে নীতিনির্ধারকদের মনোযোগী হওয়া দরকার। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তৃণমূলের এক নেতা বলেন, ‘কদিন আগে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হলো, বিরোধী দলের সভা-সমাবেশে কোনো বাধা দেওয়া হবে না। এটা শুনেই আমাদের নেতারা আন্দোলনকে ঢাকা থেকে গ্রামে পাঠিয়ে দিলেন। কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে গ্রেপ্তার, হামলা-মামলা নিয়ে তাদের এখন ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা। তারা এখন নিজেদের গা বাঁচাবে নাকি দলের জন্য আন্দোলন করবে? এই বিষয়গুলো দায়িত্বশীলদের বোঝা উচিত ছিল।’
এদিকে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত নিয়েও সন্দেহ আছে দলের অনেকেরই মনে। তাঁদের সন্দেহ সরকারের সঙ্গে দলের একটি অংশের নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। সম্প্রতি জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের কথাতেও এমন ইঙ্গিত মিলেছে। দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে আগামী নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণের বিষয়ে তারা সরকার ও গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে আলাপ করছে বলেও গুঞ্জন রয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, এই অংশটি সরকারের সঙ্গে পরামর্শ করেই দলকে ভুলপথে পরিচালিত করছে। আগেভাগে নেতা-কর্মীদের মাঠে নামিয়ে বিএনপির শক্তিক্ষয়ের জন্য সরকারের ফাঁদ কি না, সে নিয়ে সন্দেহ এখন জোরালো হয়েছে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিরাজমান পরিস্থিতিতে লক্ষ্য পূরণে বিএনপিকে মেপে মেপে পথ চলতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছে সরকার এটাই চাচ্ছে যে বিএনপি সহিংসতার দিকে যাক। আওয়ামী লীগ ওই ফাঁদেই বিএনপিকে ফেলতে চাচ্ছে। ফাঁদে ফেলে বিএনপিকে সহিংস দল হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা করা।’ এই বিষয়টিতে বিএনপির নীতিনির্ধারকদের সতর্ক থাকা উচিত বলে অভিমত দিয়েছেন তিনি।
তবে বিষয়টিকে ঠিক ওইভাবে বিবেচনা করছেন না দলের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা। তাঁদের দাবি, সরকার বিএনপির আন্দোলনকে ভয় পেয়েই কর্মসূচিতে হামলা চালাচ্ছে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘আন্দোলন মানেই মুখোমুখি হওয়া। আন্দোলনে রক্তক্ষরণ হবে না, ভাঙচুর হবে না–এটা কখনো হয়নি আমাদের এখানে। সেখানে শক্তির বিপরীতে পাল্টা শক্তি আসবে, এটা স্বাভাবিক ঘটনা।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘আন্দোলন একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়। ছোট ছোট কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে এখন বোঝা যাচ্ছে যে কর্মীদের মাঝে আন্দোলন করার আগ্রহ হচ্ছে। এটা ধরে রাখতে হবে।’
বিএনপির কর্মসূচি
৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশে দলীয় কার্যালয়ে ভোর ৬টায় দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। এদিন দুপুর ১২টায় দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ফাতিহা পাঠের আয়োজন করা হয়েছে। বেলা ৩টায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। শোভাযাত্রায় সব স্তরের নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ করবেন। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর গুলিস্তানের মহানগর নাট্যমঞ্চে বেলা আড়াইটায় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। একইভাবে দেশব্যাপী জেলা, মহানগরসহ সব ইউনিটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কর্মসূচি পালন করা হবে বলে দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সরকার পতনের লক্ষ্যে ঘরে-বাইরের নানা চ্যালেঞ্জ পূরণ নিয়ে সংশয়ে আছে বিএনপি। এর সঙ্গে কর্মসূচি ঘিরে তৃণমূলে আসা বড় আঘাতে সংশয় আরও বেড়েছে। তৃণমূলে শক্তি ক্ষয় করে আগামী দিনে বিএনপি কতখানি আগে বাড়বে–এমন প্রশ্ন উঠেছে দলের ভেতরেই। বিএনপি সরকারের পাতা ফাঁদে পা দিয়েছে কি না, এ প্রশ্নও উঠেছে। যদিও এসব প্রশ্নে অতটা গুরুত্ব দিচ্ছেন না দলের নীতিনির্ধারকেরা। এমন এক বাস্তবতায় আজ ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করতে যাচ্ছে দেড় দশক ক্ষমতার বাইরে থাকা প্রধান বিরোধী দল বিএনপি।
বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরকার পতনের আন্দোলনকে বেগবান করতে ছোট ছোট কর্মসূচি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই মাঠে সক্রিয় রয়েছে বিএনপি। ক্ষমতাসীনদের শক্ত অবস্থানের বিপরীতে শুধু নিজ সামর্থ্যের ওপর ভরসা না করে সমমনাদের শরিক করতে চাচ্ছে দলটি। এটা করতে গিয়ে ২০-দলীয় জোট এবং জামায়াতে ইসলামীকে নিয়েও সমস্যা তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি জামায়াতের আমিরের বক্তব্যে সম্পর্ক-ছেদের আভাস একধরনের জটিলতা তৈরি করেছে। এরই মাঝে আন্দোলনের পরিধি বাড়াতে গিয়ে তৃণমূলে পদক্ষেপ নিয়ে অনেকটাই ধরাশায়ী হয়েছে দলটি।
কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় হামলা-মামলা ও গ্রেপ্তারের শিকার হয়েছেন অনেক নেতা-কর্মী। সম্প্রতি ভোলায় বিএনপির অঙ্গসংগঠনের দুই নেতার মৃত্যু হয়েছে।
গত ২৯ আগস্ট রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, ২২ আগস্ট কর্মসূচি শুরুর এক সপ্তাহে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ পুলিশ ও সরকারদলীয় সংগঠনের নেতা-কর্মীদের হামলায় বিএনপির ৭৭৫ জনের বেশি নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। মামলা করা হয়েছে কয়েক হাজার নেতা-কর্মীর নামে। এ পর্যন্ত গ্রেপ্তারের শিকার হয়েছেন অন্তত ৬০ জন নেতা-কর্মী।
তৃণমূলের নেতারা বলছেন, বিএনপিতে কর্মীর অভাব নাই, জীবন দেওয়ার মতো কর্মীও আছে অনেক। শুধু দরকার সঠিক পরিকল্পনা। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে দলটির পরিকল্পনাই অগোছালো মনে হচ্ছে। এই বিষয়ে নীতিনির্ধারকদের মনোযোগী হওয়া দরকার। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তৃণমূলের এক নেতা বলেন, ‘কদিন আগে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হলো, বিরোধী দলের সভা-সমাবেশে কোনো বাধা দেওয়া হবে না। এটা শুনেই আমাদের নেতারা আন্দোলনকে ঢাকা থেকে গ্রামে পাঠিয়ে দিলেন। কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে গ্রেপ্তার, হামলা-মামলা নিয়ে তাদের এখন ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা। তারা এখন নিজেদের গা বাঁচাবে নাকি দলের জন্য আন্দোলন করবে? এই বিষয়গুলো দায়িত্বশীলদের বোঝা উচিত ছিল।’
এদিকে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত নিয়েও সন্দেহ আছে দলের অনেকেরই মনে। তাঁদের সন্দেহ সরকারের সঙ্গে দলের একটি অংশের নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। সম্প্রতি জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের কথাতেও এমন ইঙ্গিত মিলেছে। দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে আগামী নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণের বিষয়ে তারা সরকার ও গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে আলাপ করছে বলেও গুঞ্জন রয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, এই অংশটি সরকারের সঙ্গে পরামর্শ করেই দলকে ভুলপথে পরিচালিত করছে। আগেভাগে নেতা-কর্মীদের মাঠে নামিয়ে বিএনপির শক্তিক্ষয়ের জন্য সরকারের ফাঁদ কি না, সে নিয়ে সন্দেহ এখন জোরালো হয়েছে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিরাজমান পরিস্থিতিতে লক্ষ্য পূরণে বিএনপিকে মেপে মেপে পথ চলতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছে সরকার এটাই চাচ্ছে যে বিএনপি সহিংসতার দিকে যাক। আওয়ামী লীগ ওই ফাঁদেই বিএনপিকে ফেলতে চাচ্ছে। ফাঁদে ফেলে বিএনপিকে সহিংস দল হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা করা।’ এই বিষয়টিতে বিএনপির নীতিনির্ধারকদের সতর্ক থাকা উচিত বলে অভিমত দিয়েছেন তিনি।
তবে বিষয়টিকে ঠিক ওইভাবে বিবেচনা করছেন না দলের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা। তাঁদের দাবি, সরকার বিএনপির আন্দোলনকে ভয় পেয়েই কর্মসূচিতে হামলা চালাচ্ছে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘আন্দোলন মানেই মুখোমুখি হওয়া। আন্দোলনে রক্তক্ষরণ হবে না, ভাঙচুর হবে না–এটা কখনো হয়নি আমাদের এখানে। সেখানে শক্তির বিপরীতে পাল্টা শক্তি আসবে, এটা স্বাভাবিক ঘটনা।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘আন্দোলন একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়। ছোট ছোট কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে এখন বোঝা যাচ্ছে যে কর্মীদের মাঝে আন্দোলন করার আগ্রহ হচ্ছে। এটা ধরে রাখতে হবে।’
বিএনপির কর্মসূচি
৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশে দলীয় কার্যালয়ে ভোর ৬টায় দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। এদিন দুপুর ১২টায় দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ফাতিহা পাঠের আয়োজন করা হয়েছে। বেলা ৩টায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। শোভাযাত্রায় সব স্তরের নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ করবেন। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর গুলিস্তানের মহানগর নাট্যমঞ্চে বেলা আড়াইটায় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। একইভাবে দেশব্যাপী জেলা, মহানগরসহ সব ইউনিটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কর্মসূচি পালন করা হবে বলে দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে