জহুরুল হক, লোহাগড়া (নড়াইল)
মো. সুজন সরদারের ‘র’-চা। নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার সবার কাছে সমাদৃত। বিশেষভাবে তৈরি এই রং চা লোহাগড়াসহ বিভিন্ন শহর থেকে আগত মানুষের কাছে ও পরিচিতি পেয়েছে।
লোহাগড়া উপজেলার মরিচ পাশা হাসপাতাল মোড়ে জয়পুর ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে ছোট একটি দোকানে বসে মো. সুজন সরদার চা বিক্রি করেন। চায়ের সঙ্গে কফিও বিক্রি হয়। দুধ চা, রং চা, কফি, মালাই কফি এ নিয়েই তাঁর ব্যবসা। চায়ের পাশাপাশি রুটি, কলা, বিস্কুট বিক্রি করেন। মো. সুজন সরদার লোহাগড়া উপজেলার জয়পুর ইউনিয়নের মরিচ পাশা গ্রামের মো. জাহাঙ্গীর সরদারের ছেলে।
চা বিক্রি করতে করতেই বিশেষ ধরনের রেসপিতে ‘রচা’ তৈরি শুরু করেন তিনি। পরবর্তীতে তাঁর সফলতা ও আসে। শহরে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠে এই রং চা। মুহূর্তেই ছোট শহর লোহাগড়ার সর্বত্র মো. সুজন সরদারের চা এর কথা চাউর হয়ে যায়। সবাই ভিড় জমায় তাঁর দোকানে।
পাশেই মরিচপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং একটি হাসপাতাল রয়েছে সেখান থেকেও অর্ডার আশা শুরু হয়। শীতের কনকনে হাওয়ায় মো. সুজন সরদারের চা বাড়তি আমেজ এনে দেয়। মো. সুজন সরদার জানালেন তাঁর চায়ের রহস্য। খাঁটি মধু দিয়ে বিশেষ প্রক্রিয়ায় তিনি এ চা তৈরি করেন।
সুজনরা দুই ভাই, তিন বোন। দুই ভাইয়ের মধ্যে মো. সুজন সরদার ছোট। বোনদের বিবাহ দিয়েছেন। বৃদ্ধ মা-বাবা ও স্ত্রী-সন্তান নিয়ে সংসার মোটামুটি ভালোই চলছে তাঁর। মো. সুজন সরদারের একটি পুত্র সন্তান আছে। সবাইকে নিয়ে সুখেই দিন কাটছে তাঁর। পরিশ্রমী মো. সুজন সরদার পুরো সংসারের হাল ধরছেন। নিজে এ পেশায় জড়িত থাকলেও ছেলেকে পড়ালেখা শিখিয়ে শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে চান।
ভোর না হতেই উনুনে গরম পানি বসাতে হয়। দোকানে রাত ১০টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলে বেচাকেনা। প্রতি দিন একশ থেকে দেড় শত কাপ চা বিক্রি হয়। চা এবং অন্যান্য জিনিস বিক্রি করে তাঁর প্রতিদিন ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকা আয় হয় ।
লোহাগড়া উপজেলার মরিচ পাশা গ্রামের মো. ইমরান শরিফ বলেন, ‘আমি প্রতিদিন সকাল-বিকেল চা পান করার জন্য সুজনের দোকানে যাই। আমার মতো শত শত লোকজন চা পান করতে আসেন এ দোকানে। তাঁর চায়ের কোনো জুড়ি নেই। এক চুমুকে তৃপ্তিতে ভরে যায় মন। যে যেরকম চা পান করতে চান সে সেরকম চা তৈরি করে দেন সুজন।’
জয়পুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) এক নম্বর ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি শরিফ বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘আমি এবং আমার এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ সুজনের দোকানের বসে চা পান করি। আমরা এ চা পানে অনেক তৃপ্তি পাই। আমাদের বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও হাসপাতালের কর্মকর্তা এবং কোনো অতিথি আসলে তারাও এই দোকানের চা পান করতে ভালোবাসে। তাঁর দোকানের চায়ের গুণগতমান ভালো। তাঁর চায়ের কোনো তুলনা হয় না।’
মো. সুজন সরদারের ‘র’-চা। নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার সবার কাছে সমাদৃত। বিশেষভাবে তৈরি এই রং চা লোহাগড়াসহ বিভিন্ন শহর থেকে আগত মানুষের কাছে ও পরিচিতি পেয়েছে।
লোহাগড়া উপজেলার মরিচ পাশা হাসপাতাল মোড়ে জয়পুর ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে ছোট একটি দোকানে বসে মো. সুজন সরদার চা বিক্রি করেন। চায়ের সঙ্গে কফিও বিক্রি হয়। দুধ চা, রং চা, কফি, মালাই কফি এ নিয়েই তাঁর ব্যবসা। চায়ের পাশাপাশি রুটি, কলা, বিস্কুট বিক্রি করেন। মো. সুজন সরদার লোহাগড়া উপজেলার জয়পুর ইউনিয়নের মরিচ পাশা গ্রামের মো. জাহাঙ্গীর সরদারের ছেলে।
চা বিক্রি করতে করতেই বিশেষ ধরনের রেসপিতে ‘রচা’ তৈরি শুরু করেন তিনি। পরবর্তীতে তাঁর সফলতা ও আসে। শহরে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠে এই রং চা। মুহূর্তেই ছোট শহর লোহাগড়ার সর্বত্র মো. সুজন সরদারের চা এর কথা চাউর হয়ে যায়। সবাই ভিড় জমায় তাঁর দোকানে।
পাশেই মরিচপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং একটি হাসপাতাল রয়েছে সেখান থেকেও অর্ডার আশা শুরু হয়। শীতের কনকনে হাওয়ায় মো. সুজন সরদারের চা বাড়তি আমেজ এনে দেয়। মো. সুজন সরদার জানালেন তাঁর চায়ের রহস্য। খাঁটি মধু দিয়ে বিশেষ প্রক্রিয়ায় তিনি এ চা তৈরি করেন।
সুজনরা দুই ভাই, তিন বোন। দুই ভাইয়ের মধ্যে মো. সুজন সরদার ছোট। বোনদের বিবাহ দিয়েছেন। বৃদ্ধ মা-বাবা ও স্ত্রী-সন্তান নিয়ে সংসার মোটামুটি ভালোই চলছে তাঁর। মো. সুজন সরদারের একটি পুত্র সন্তান আছে। সবাইকে নিয়ে সুখেই দিন কাটছে তাঁর। পরিশ্রমী মো. সুজন সরদার পুরো সংসারের হাল ধরছেন। নিজে এ পেশায় জড়িত থাকলেও ছেলেকে পড়ালেখা শিখিয়ে শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে চান।
ভোর না হতেই উনুনে গরম পানি বসাতে হয়। দোকানে রাত ১০টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলে বেচাকেনা। প্রতি দিন একশ থেকে দেড় শত কাপ চা বিক্রি হয়। চা এবং অন্যান্য জিনিস বিক্রি করে তাঁর প্রতিদিন ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকা আয় হয় ।
লোহাগড়া উপজেলার মরিচ পাশা গ্রামের মো. ইমরান শরিফ বলেন, ‘আমি প্রতিদিন সকাল-বিকেল চা পান করার জন্য সুজনের দোকানে যাই। আমার মতো শত শত লোকজন চা পান করতে আসেন এ দোকানে। তাঁর চায়ের কোনো জুড়ি নেই। এক চুমুকে তৃপ্তিতে ভরে যায় মন। যে যেরকম চা পান করতে চান সে সেরকম চা তৈরি করে দেন সুজন।’
জয়পুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) এক নম্বর ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি শরিফ বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘আমি এবং আমার এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ সুজনের দোকানের বসে চা পান করি। আমরা এ চা পানে অনেক তৃপ্তি পাই। আমাদের বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও হাসপাতালের কর্মকর্তা এবং কোনো অতিথি আসলে তারাও এই দোকানের চা পান করতে ভালোবাসে। তাঁর দোকানের চায়ের গুণগতমান ভালো। তাঁর চায়ের কোনো তুলনা হয় না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে