চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
‘পাত্রখাতা সরকারপাড়া স্লুইসগেটটি এখন আমাদের কোনো কাজে তো আসে না, উল্টো পানি বের হওয়ার পথ সরু হওয়ায় বাঁধের পশ্চিম পাড়ের এলাকা তলিয়ে যায়। স্লুইসগেটের কোনো দরকার নেই, আমরা এটি নিয়ে খুব বিপদে আছি।’ কথাগুলো বলেন কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা এলাকার বাসিন্দা খন্দকার মাজেদুল ইসলাম (৬৪) ও নজির হোসেন (৬০)।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, চিলমারী উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ব্রহ্মপুত্র নদের ডান তীরে বন্যা নিয়ন্ত্রণ রক্ষা বাঁধে পানি প্রবাহ সামঞ্জস্য রাখতে ১৯৭৬-৭৭ অর্থ বছরে পানি উন্নয়ন বোর্ড চারটি স্লুইসগেট নির্মাণ করে। এর মধ্যে মাগুরা স্লুইসগেটে পানি প্রবাহ পথ দুটি, চাচলার বিল স্লুইসগেটে দুটি, কাঁচকোল স্লুইসগেটে ১০টি ও পাত্রখাতা সরকারপাড়া মরা তিস্তা নদীর ওপর নির্মিত স্লুইসগেটে ১২টি পানি প্রবাহ পথ বিশিষ্ট। এই চার স্লুইসগেটের মধ্যে রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা সরকারপাড়া মরা তিস্তা নদীর ওপর নির্মিত স্লুইসগেটটি দিয়ে উলিপুর উপজেলার ধামশ্রেণী ক্যানেল, ঠাটমারী ক্যানেল, টকরাইহাট ক্যানেল, অনন্তপুর বিলসহ আশপাশের বিলের পানি ব্রহ্মপুত্র নদে নেমে যায়।
স্থানীয় যুবক মোস্তাফিজুর রহমান ও আশিকুর রহমান জানান, উজান থেকে যে পরিমাণ পানির ঢল নেমে আসে। ওই পরিমাণ পানি নেমে যাওয়ার সক্ষমতা নেই এ পাত্রখাতা সরকারপাড়া স্লুইসগেটের প্রবাহ পথে নেই। এর মধ্যে গেটটির উত্তর-দক্ষিণ দিকের প্রথম প্রবাহ পথ দুটি অকেজো অবস্থায় রয়েছে। এর মধ্যে দক্ষিণ অংশের তিনটি পুরোপুরি সচল থাকলেও বাকিগুলো পুরোপুরি সচল করা যায়নি।
পাত্রখাতা রিয়াজুল জান্নাহ দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা আব্দুল আজিজ আকন্দ বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে ব্রহ্মপুত্র নদে পানি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাঁধের পূর্বপাশের পাত্রখাতা ডাঙ্গার চর, মাদারীপাড়া, হরিপুরসহ বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল জেগে উঠলেও স্লুইসগেটের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত চিলমারী সদরসহ বিভিন্ন এলাকা অথই পানিতে তলিয়ে থাকে। স্লুইসগেটটি ভেঙে মরা তিস্তার ওপর সেতু নির্মাণ এখন সময়ের দাবি।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৮ সালের বন্যায় প্রবল চাপে স্লুইসগেটটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়। তৎকালীন পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক শীর্ষ কর্মকর্তা পরিদর্শনে এসে একটি জরিপ করেন। ওই সময় এ স্লুইসগেটের পূর্ব দিকে নজির হোসেনের বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় একটি স্লুইসগেট নির্মাণের নকশা চূড়ান্ত করা হয়। কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় ওইটি আর আলোর মুখ দেখেনি।’
এ বিষয়ে কুড়িগ্রাম পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘মেকানিক্যাল ডক্টরকে জানানো হয়েছে খুব শিগগিরই মেরামতের কাজ শুরু হবে।’
‘পাত্রখাতা সরকারপাড়া স্লুইসগেটটি এখন আমাদের কোনো কাজে তো আসে না, উল্টো পানি বের হওয়ার পথ সরু হওয়ায় বাঁধের পশ্চিম পাড়ের এলাকা তলিয়ে যায়। স্লুইসগেটের কোনো দরকার নেই, আমরা এটি নিয়ে খুব বিপদে আছি।’ কথাগুলো বলেন কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা এলাকার বাসিন্দা খন্দকার মাজেদুল ইসলাম (৬৪) ও নজির হোসেন (৬০)।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, চিলমারী উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ব্রহ্মপুত্র নদের ডান তীরে বন্যা নিয়ন্ত্রণ রক্ষা বাঁধে পানি প্রবাহ সামঞ্জস্য রাখতে ১৯৭৬-৭৭ অর্থ বছরে পানি উন্নয়ন বোর্ড চারটি স্লুইসগেট নির্মাণ করে। এর মধ্যে মাগুরা স্লুইসগেটে পানি প্রবাহ পথ দুটি, চাচলার বিল স্লুইসগেটে দুটি, কাঁচকোল স্লুইসগেটে ১০টি ও পাত্রখাতা সরকারপাড়া মরা তিস্তা নদীর ওপর নির্মিত স্লুইসগেটে ১২টি পানি প্রবাহ পথ বিশিষ্ট। এই চার স্লুইসগেটের মধ্যে রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা সরকারপাড়া মরা তিস্তা নদীর ওপর নির্মিত স্লুইসগেটটি দিয়ে উলিপুর উপজেলার ধামশ্রেণী ক্যানেল, ঠাটমারী ক্যানেল, টকরাইহাট ক্যানেল, অনন্তপুর বিলসহ আশপাশের বিলের পানি ব্রহ্মপুত্র নদে নেমে যায়।
স্থানীয় যুবক মোস্তাফিজুর রহমান ও আশিকুর রহমান জানান, উজান থেকে যে পরিমাণ পানির ঢল নেমে আসে। ওই পরিমাণ পানি নেমে যাওয়ার সক্ষমতা নেই এ পাত্রখাতা সরকারপাড়া স্লুইসগেটের প্রবাহ পথে নেই। এর মধ্যে গেটটির উত্তর-দক্ষিণ দিকের প্রথম প্রবাহ পথ দুটি অকেজো অবস্থায় রয়েছে। এর মধ্যে দক্ষিণ অংশের তিনটি পুরোপুরি সচল থাকলেও বাকিগুলো পুরোপুরি সচল করা যায়নি।
পাত্রখাতা রিয়াজুল জান্নাহ দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা আব্দুল আজিজ আকন্দ বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে ব্রহ্মপুত্র নদে পানি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাঁধের পূর্বপাশের পাত্রখাতা ডাঙ্গার চর, মাদারীপাড়া, হরিপুরসহ বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল জেগে উঠলেও স্লুইসগেটের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত চিলমারী সদরসহ বিভিন্ন এলাকা অথই পানিতে তলিয়ে থাকে। স্লুইসগেটটি ভেঙে মরা তিস্তার ওপর সেতু নির্মাণ এখন সময়ের দাবি।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৮ সালের বন্যায় প্রবল চাপে স্লুইসগেটটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়। তৎকালীন পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক শীর্ষ কর্মকর্তা পরিদর্শনে এসে একটি জরিপ করেন। ওই সময় এ স্লুইসগেটের পূর্ব দিকে নজির হোসেনের বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় একটি স্লুইসগেট নির্মাণের নকশা চূড়ান্ত করা হয়। কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় ওইটি আর আলোর মুখ দেখেনি।’
এ বিষয়ে কুড়িগ্রাম পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘মেকানিক্যাল ডক্টরকে জানানো হয়েছে খুব শিগগিরই মেরামতের কাজ শুরু হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে