সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে টাকার বিনিময়ে রোহিঙ্গাদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) করে দেওয়ার অভিযোগের প্রাথমিক তদন্তে নির্বাচন কমিশন (ইসি) কিছু পায়নি। তবে পুলিশের তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ অনেক কিছু উঠে এসেছে।
গত ২৬ অক্টোবর চট্টগ্রামে হালিশহরে একটি স্কুলে রোহিঙ্গা নাগরিকদের ভোটার করার অভিযোগে ইসির পাঁচজন ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, দুজন রোহিঙ্গাসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার বিনিময়ে রোহিঙ্গাদের এনআইডি করিয়ে দেওয়ার কথা তখন পুলিশের কাছে স্বীকার করেছিলেন।
ওই ঘটনায় হালিশহর থানায় হওয়া মামলাটি বর্তমানে নগর গোয়েন্দা পুলিশের হাতে তদন্তাধীন রয়েছে। একই ঘটনা তদন্তে নির্বাচন কমিশন চট্টগ্রাম কার্যালয়ের তিন কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. কামরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশের অভিযানে উদ্ধার হওয়া সাতক্ষীরা জেলার দুটি ভোটার নিবন্ধন ফরম ও চট্টগ্রাম জেলা নির্বাচন অফিস থেকে কোনো ফরম রোহিঙ্গাদের ভোটার নিবন্ধন করার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছিল কি না, সেই বিষয়ে আমরা তদন্ত করেছিলাম। তদন্তে চট্টগ্রামে এ ধরনের ফরম ব্যবহারের বিষয়ে কোনো সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি।’
কামরুল আলম আরও বলেন, ‘চট্টগ্রামে নির্বাচন কমিশনের কাউকে এ ধরনের কাজে যোগসাজশ থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এ-সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন ইতিমধ্যে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আরও যাচাই-বাছাই করার জন্য আমরা নির্বাচন কমিশনে লিখেছিলাম। ঢাকা থেকে ২৭ নভেম্বর চট্টগ্রাম সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে তদন্ত কার্যক্রমের বিষয়ে শুনানির জন্য রাখা হয়েছে।’
মো. কামরুল আলম বলেন, ‘তদন্তে চট্টগ্রামে বিভিন্ন উপজেলার নির্বাচন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের বক্তব্য নেওয়া হয়েছিল। তবে যেসবআসামি পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে আমাদের কথা বলার সুযোগ হয়নি। পুলিশ ঘটনাটির তদন্ত করায় তাঁদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ নেই।’
জানা গেছে, ২৭ নভেম্বর শুনানির তারিখে ঢাকা থেকে একটি কমিটি চট্টগ্রামে আসার কথা রয়েছে। এ-সংক্রান্ত দাপ্তরিক চিঠিতে চট্টগ্রাম জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা, নগরীর পাহাড়তলী ও জেলার লোহাগাড়া, হাটহাজারী নির্বাচন কর্মকর্তাদের উপস্থিত থাকার জন্য বলা হয়েছে।
হালিশহর থানায় হওয়া মামলাটির তদন্ত সংস্থা নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার মোহাম্মদ আলী হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তদন্তে এখনো পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের আর কারও সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। এটা পরে জানা যাবে।
মোহাম্মদ আলী হোসেন আরও বলেন, কক্সবাজার জেলার বাসিন্দা একজনের বিষয়ে কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। মূলত তিনি রোহিঙ্গাদের ভোটার করার ক্ষেত্রে ইসির নিবন্ধন ফরম দুটি সরবরাহ করেছিলেন।
কিন্তু তিনি নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ের কেউ নন। তাঁকে ধরতে পারলে নির্বাচন কমিশনের আর কেউ এ কাজে জড়িত আছেন কি না, সেই বিষয়সহ আরও অনেক কিছু জানা যাবে।
এদিকে গোয়েন্দা পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে, হালিশহর অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া দুই দালাল শামসু মাস্টার ও নুরুল আবছার দীর্ঘদিন ধরে রোহিঙ্গাদের সরবরাহ করে এনআইডি তৈরির সঙ্গে জড়িত। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার নির্বাচন কমিশনের চুক্তিভিত্তিক ডেটা এন্ট্রি অপারেটরদের কাজ ছিল রোহিঙ্গাদের সব ডেটা কালেকশন করে তাঁদের যে সাইট আছে সেখানে ইনপুট করে দেওয়া। এরপর এনআইডি অনুমোদন দেওয়ার বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের অন্যরা দেখতেন। প্রাথমিক তদন্তে গোয়েন্দা পুলিশ নির্বাচন কমিশনের কয়েকজনের নাম পেয়েছেন। যাঁরা এনআইডি কার্ড দ্রুত করে দেওয়ার জন্য চক্রটিকে সহযোগিতা করেন।
গ্রেপ্তার ১০ আসামির মধ্যে শামসু ও নুরুল আবছারকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশের পৃথক বিভাগ কাউন্টার টেররিজম।
কাউন্টার টেররিজম কর্মকর্তারা বলেছেন, এ দুজনের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ২২ আগস্ট নগরের কোতোয়ালি থানায় এনআইডি জালিয়াতির মামলায় সরাসরি জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। এখন পর্যন্ত ওই মামলাটিতে গ্রেপ্তার হয়েছেন ১৮ জন। তাঁদের মধ্যে চট্টগ্রাম নির্বাচন কার্যালয়ের অফিস সহায়ক জয়নাল আবেদিনসহ ১২ জন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কর্মী। তাঁদের চারজন স্থায়ী ও আটজন অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত ছিলেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেররিজম বিভাগের পরিদর্শক সঞ্জয় কুমার সিনহা বলেন, সামসু ও নুরুল আবছার ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কক্সবাজার, বান্দরবানসহ আশপাশের এলাকা থেকে রোহিঙ্গা সংগ্রহ করতেন। তাঁরা এ মামলায় ইতিপূর্বে গ্রেপ্তার দুই রোহিঙ্গা দালাল নজিবুল্লাহ ও আবসার উল্লাহের কাছে রোহিঙ্গাদের সরবরাহ করতেন। তাঁদের সহায়তায় চট্টগ্রাম নির্বাচন কমিশনের অফিস সহায়ক জয়নাল আবেদিনসহ অন্য আসামিদের মাধ্যমে রোহিঙ্গা নাগরিকদের বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করে সরবরাহ করতেন।
চট্টগ্রামে টাকার বিনিময়ে রোহিঙ্গাদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) করে দেওয়ার অভিযোগের প্রাথমিক তদন্তে নির্বাচন কমিশন (ইসি) কিছু পায়নি। তবে পুলিশের তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ অনেক কিছু উঠে এসেছে।
গত ২৬ অক্টোবর চট্টগ্রামে হালিশহরে একটি স্কুলে রোহিঙ্গা নাগরিকদের ভোটার করার অভিযোগে ইসির পাঁচজন ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, দুজন রোহিঙ্গাসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার বিনিময়ে রোহিঙ্গাদের এনআইডি করিয়ে দেওয়ার কথা তখন পুলিশের কাছে স্বীকার করেছিলেন।
ওই ঘটনায় হালিশহর থানায় হওয়া মামলাটি বর্তমানে নগর গোয়েন্দা পুলিশের হাতে তদন্তাধীন রয়েছে। একই ঘটনা তদন্তে নির্বাচন কমিশন চট্টগ্রাম কার্যালয়ের তিন কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. কামরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশের অভিযানে উদ্ধার হওয়া সাতক্ষীরা জেলার দুটি ভোটার নিবন্ধন ফরম ও চট্টগ্রাম জেলা নির্বাচন অফিস থেকে কোনো ফরম রোহিঙ্গাদের ভোটার নিবন্ধন করার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছিল কি না, সেই বিষয়ে আমরা তদন্ত করেছিলাম। তদন্তে চট্টগ্রামে এ ধরনের ফরম ব্যবহারের বিষয়ে কোনো সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি।’
কামরুল আলম আরও বলেন, ‘চট্টগ্রামে নির্বাচন কমিশনের কাউকে এ ধরনের কাজে যোগসাজশ থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এ-সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন ইতিমধ্যে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আরও যাচাই-বাছাই করার জন্য আমরা নির্বাচন কমিশনে লিখেছিলাম। ঢাকা থেকে ২৭ নভেম্বর চট্টগ্রাম সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে তদন্ত কার্যক্রমের বিষয়ে শুনানির জন্য রাখা হয়েছে।’
মো. কামরুল আলম বলেন, ‘তদন্তে চট্টগ্রামে বিভিন্ন উপজেলার নির্বাচন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের বক্তব্য নেওয়া হয়েছিল। তবে যেসবআসামি পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে আমাদের কথা বলার সুযোগ হয়নি। পুলিশ ঘটনাটির তদন্ত করায় তাঁদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ নেই।’
জানা গেছে, ২৭ নভেম্বর শুনানির তারিখে ঢাকা থেকে একটি কমিটি চট্টগ্রামে আসার কথা রয়েছে। এ-সংক্রান্ত দাপ্তরিক চিঠিতে চট্টগ্রাম জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা, নগরীর পাহাড়তলী ও জেলার লোহাগাড়া, হাটহাজারী নির্বাচন কর্মকর্তাদের উপস্থিত থাকার জন্য বলা হয়েছে।
হালিশহর থানায় হওয়া মামলাটির তদন্ত সংস্থা নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার মোহাম্মদ আলী হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তদন্তে এখনো পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের আর কারও সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। এটা পরে জানা যাবে।
মোহাম্মদ আলী হোসেন আরও বলেন, কক্সবাজার জেলার বাসিন্দা একজনের বিষয়ে কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। মূলত তিনি রোহিঙ্গাদের ভোটার করার ক্ষেত্রে ইসির নিবন্ধন ফরম দুটি সরবরাহ করেছিলেন।
কিন্তু তিনি নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ের কেউ নন। তাঁকে ধরতে পারলে নির্বাচন কমিশনের আর কেউ এ কাজে জড়িত আছেন কি না, সেই বিষয়সহ আরও অনেক কিছু জানা যাবে।
এদিকে গোয়েন্দা পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে, হালিশহর অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া দুই দালাল শামসু মাস্টার ও নুরুল আবছার দীর্ঘদিন ধরে রোহিঙ্গাদের সরবরাহ করে এনআইডি তৈরির সঙ্গে জড়িত। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার নির্বাচন কমিশনের চুক্তিভিত্তিক ডেটা এন্ট্রি অপারেটরদের কাজ ছিল রোহিঙ্গাদের সব ডেটা কালেকশন করে তাঁদের যে সাইট আছে সেখানে ইনপুট করে দেওয়া। এরপর এনআইডি অনুমোদন দেওয়ার বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের অন্যরা দেখতেন। প্রাথমিক তদন্তে গোয়েন্দা পুলিশ নির্বাচন কমিশনের কয়েকজনের নাম পেয়েছেন। যাঁরা এনআইডি কার্ড দ্রুত করে দেওয়ার জন্য চক্রটিকে সহযোগিতা করেন।
গ্রেপ্তার ১০ আসামির মধ্যে শামসু ও নুরুল আবছারকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশের পৃথক বিভাগ কাউন্টার টেররিজম।
কাউন্টার টেররিজম কর্মকর্তারা বলেছেন, এ দুজনের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ২২ আগস্ট নগরের কোতোয়ালি থানায় এনআইডি জালিয়াতির মামলায় সরাসরি জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। এখন পর্যন্ত ওই মামলাটিতে গ্রেপ্তার হয়েছেন ১৮ জন। তাঁদের মধ্যে চট্টগ্রাম নির্বাচন কার্যালয়ের অফিস সহায়ক জয়নাল আবেদিনসহ ১২ জন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কর্মী। তাঁদের চারজন স্থায়ী ও আটজন অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত ছিলেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেররিজম বিভাগের পরিদর্শক সঞ্জয় কুমার সিনহা বলেন, সামসু ও নুরুল আবছার ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কক্সবাজার, বান্দরবানসহ আশপাশের এলাকা থেকে রোহিঙ্গা সংগ্রহ করতেন। তাঁরা এ মামলায় ইতিপূর্বে গ্রেপ্তার দুই রোহিঙ্গা দালাল নজিবুল্লাহ ও আবসার উল্লাহের কাছে রোহিঙ্গাদের সরবরাহ করতেন। তাঁদের সহায়তায় চট্টগ্রাম নির্বাচন কমিশনের অফিস সহায়ক জয়নাল আবেদিনসহ অন্য আসামিদের মাধ্যমে রোহিঙ্গা নাগরিকদের বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করে সরবরাহ করতেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে