নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চোটে পড়ায় ভারতের বিপক্ষে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খুব বেশি সময় খেলতে পারেননি মিরাজুল ইসলাম। ডান পায়ের হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট ভুগিয়েছে টুর্নামেন্টজুড়েই। চোট নিয়েই বাংলাদেশের হয়ে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ ৪ গোল করে আলো ছড়িয়েছেন তরুণ এই স্ট্রাইকার।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বদলি হিসেবে নেমে গোল করে জয়ের নায়ক হয়েছিলেন মিরাজ। পরের ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে চোটের কারণে নামতেই পারেননি। শুধু মালদ্বীপের বিপক্ষেই পুরো ৯০ মিনিট খেলেছেন। আর তাতেই হ্যাটট্রিক। পরের ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে আবারও বিশ্রামে। চোটের কারণে ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে অল্প সময়ই খেলতে পেরেছেন। ততক্ষণে শিরোপার দৌড় থেকে ছিটকে গেছে বাংলাদেশ।
স্ট্রাইকার-খরার দেশে একজন আক্রমণভাগের ফুটবলার হ্যাটট্রিকসহ ৪ গোল করে বিশেষ নজর কেড়েছেন। তবু কণ্ঠে উচ্ছ্বাস নেই মিরাজের। কেন? নিষ্প্রভ কণ্ঠে কারণটা বললেন মিরাজ, ‘আসলে কিছুই বলার নেই। গোল করে লাভ কী হলো, আমরা তো শিরোপা জিততে পারলাম না!’ বাফুফে এলিট একাডেমি থেকে ফোনের ওপর প্রান্ত থেকে মিরাজের শীতল কণ্ঠই বুঝিয়ে দিচ্ছে—শিরোপা জিততে না পারার আক্ষেপ এখনো পোড়াচ্ছে তাঁকে।
আক্ষেপ মেটানোর আরেকটা সুযোগ অবশ্য পাচ্ছেন মিরাজ। আগামী সেপ্টেম্বরে শ্রীলঙ্কায় অনূর্ধ্ব-১৭ সাফের দলে রাখা হয়েছে তাঁকে। সেই দলে খেলবেন বলে ভারত থেকে ফিরে মা-বাবার সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার সুযোগও হয়নি তাঁর। ফিট থাকলে অনূর্ধ্ব-২০ ফুটবল ফাইনালে ভারতের কাছে হারের আক্ষেপ ভুলতে চান মিরাজ। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলছিলেন, ‘যদি ফিট থাকি আর ফাইনালে ভারতকে পাই, তবে এবার আর ছাড় নেই। আর ফাইনালে আটকে থাকব না। এবারের পুরো দলটা এলিট একাডেমির, আমরা সবাই সবাইকে ভালো করে জানি।’
বাংলাদেশের ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (বিকেএসপি) দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী মিরাজ। ঝালকাঠি জেলার স্বরূপকাঠি থানার সাগরডাঙ্গা গ্রামে থাকেন অসুস্থ মা-বাবা। তিন ভাইয়ের মধ্যে সবার বড় যিনি, তিনি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশে কর্মরত। একাই চালাচ্ছেন সংসার। ভাইয়ের সেই বোঝাটা ছোট কাঁধে কমাতে চান মিরাজ। ধরতে চান সংসারের হাল। সদ্য শেষ হওয়া বিপিএলে বাফুফে এলিট একাডেমি থেকে ধারে খেলেছেন মোহামেডানের হয়ে।
যদিও খুব বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়নি মিরাজের। খেলেছেন সাকল্যে তিন ম্যাচ। সাফের পারফরম্যান্সে পরিচিতি মিলেছে। আর বয়সভিত্তিক সব ফুটবলারের মতো তাঁর স্বপ্ন, একদিন বাংলাদেশের জাতীয় দলে খেলা। সুযোগ পেলে মিরাজ হতে চান বাংলাদেশের ‘সুনীল ছেত্রী’। স্বপ্নাতুর চোখে তিনি বললেন, ‘সুনীল ছেত্রী আমাদের দেশের বিপক্ষে অনেক গোল করেছেন। ভারতের হয়ে তিনি যত গোল করেছেন, তাঁকেও ছাড়িয়ে যেতে চাই।’ অতি আত্মবিশ্বাস কিংবা অপরিণত বোধ থেকে নয়, মিরাজ কথাটা বলছেন যুক্তি দিয়েই, ‘এ রকম একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা ভালো।’
চোটে পড়ায় ভারতের বিপক্ষে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খুব বেশি সময় খেলতে পারেননি মিরাজুল ইসলাম। ডান পায়ের হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট ভুগিয়েছে টুর্নামেন্টজুড়েই। চোট নিয়েই বাংলাদেশের হয়ে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ ৪ গোল করে আলো ছড়িয়েছেন তরুণ এই স্ট্রাইকার।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বদলি হিসেবে নেমে গোল করে জয়ের নায়ক হয়েছিলেন মিরাজ। পরের ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে চোটের কারণে নামতেই পারেননি। শুধু মালদ্বীপের বিপক্ষেই পুরো ৯০ মিনিট খেলেছেন। আর তাতেই হ্যাটট্রিক। পরের ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে আবারও বিশ্রামে। চোটের কারণে ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে অল্প সময়ই খেলতে পেরেছেন। ততক্ষণে শিরোপার দৌড় থেকে ছিটকে গেছে বাংলাদেশ।
স্ট্রাইকার-খরার দেশে একজন আক্রমণভাগের ফুটবলার হ্যাটট্রিকসহ ৪ গোল করে বিশেষ নজর কেড়েছেন। তবু কণ্ঠে উচ্ছ্বাস নেই মিরাজের। কেন? নিষ্প্রভ কণ্ঠে কারণটা বললেন মিরাজ, ‘আসলে কিছুই বলার নেই। গোল করে লাভ কী হলো, আমরা তো শিরোপা জিততে পারলাম না!’ বাফুফে এলিট একাডেমি থেকে ফোনের ওপর প্রান্ত থেকে মিরাজের শীতল কণ্ঠই বুঝিয়ে দিচ্ছে—শিরোপা জিততে না পারার আক্ষেপ এখনো পোড়াচ্ছে তাঁকে।
আক্ষেপ মেটানোর আরেকটা সুযোগ অবশ্য পাচ্ছেন মিরাজ। আগামী সেপ্টেম্বরে শ্রীলঙ্কায় অনূর্ধ্ব-১৭ সাফের দলে রাখা হয়েছে তাঁকে। সেই দলে খেলবেন বলে ভারত থেকে ফিরে মা-বাবার সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার সুযোগও হয়নি তাঁর। ফিট থাকলে অনূর্ধ্ব-২০ ফুটবল ফাইনালে ভারতের কাছে হারের আক্ষেপ ভুলতে চান মিরাজ। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলছিলেন, ‘যদি ফিট থাকি আর ফাইনালে ভারতকে পাই, তবে এবার আর ছাড় নেই। আর ফাইনালে আটকে থাকব না। এবারের পুরো দলটা এলিট একাডেমির, আমরা সবাই সবাইকে ভালো করে জানি।’
বাংলাদেশের ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (বিকেএসপি) দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী মিরাজ। ঝালকাঠি জেলার স্বরূপকাঠি থানার সাগরডাঙ্গা গ্রামে থাকেন অসুস্থ মা-বাবা। তিন ভাইয়ের মধ্যে সবার বড় যিনি, তিনি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশে কর্মরত। একাই চালাচ্ছেন সংসার। ভাইয়ের সেই বোঝাটা ছোট কাঁধে কমাতে চান মিরাজ। ধরতে চান সংসারের হাল। সদ্য শেষ হওয়া বিপিএলে বাফুফে এলিট একাডেমি থেকে ধারে খেলেছেন মোহামেডানের হয়ে।
যদিও খুব বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়নি মিরাজের। খেলেছেন সাকল্যে তিন ম্যাচ। সাফের পারফরম্যান্সে পরিচিতি মিলেছে। আর বয়সভিত্তিক সব ফুটবলারের মতো তাঁর স্বপ্ন, একদিন বাংলাদেশের জাতীয় দলে খেলা। সুযোগ পেলে মিরাজ হতে চান বাংলাদেশের ‘সুনীল ছেত্রী’। স্বপ্নাতুর চোখে তিনি বললেন, ‘সুনীল ছেত্রী আমাদের দেশের বিপক্ষে অনেক গোল করেছেন। ভারতের হয়ে তিনি যত গোল করেছেন, তাঁকেও ছাড়িয়ে যেতে চাই।’ অতি আত্মবিশ্বাস কিংবা অপরিণত বোধ থেকে নয়, মিরাজ কথাটা বলছেন যুক্তি দিয়েই, ‘এ রকম একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা ভালো।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে