গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে চলতি মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। বাজারদরের চেয়ে সরকারিভাবে ধানের মূল্য কম নির্ধারণসহ বিভিন্ন কারণে কৃষকেরা ধান বিক্রি করতে রাজি হননি। ফলে চলতি মৌসুমে সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ অভিযান সফল হয়নি।
অন্যদিকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ চাল সরবরাহ করেননি চালকল মালিকেরা। মিলমালিকেরা দাবি করেন, লোডশেডিংয়ের কারণে নির্ধারিত সময়ে চাল সরবরাহ করতে পারেননি।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় সরকার নির্ধারিত ২৭ টাকা কেজি দরে ২ হাজার ৭৪৭ টন বোরো ধান ও ৪০ টাকা কেজি করে ৩ হাজার ৪৬৯ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। অভ্যন্তরীণ বোরো ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান গত ২৮ এপ্রিল শুরু হয়ে ৩১ আগস্ট শেষ হয়েছে।
চলতি মৌসুমে উপজেলার ২৭টি হাসকিং চালকল এবং তিনটি অটোমেটিক চালকলের সঙ্গে চাল সরবরাহের চুক্তি হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চালকল মালিকেরা ২ হাজার ৪৭০ টন চাল গুদামে সরবরাহ করেন। ঘাটতি রয়েছে ২৭৭ মেট্রিক টন।
এদিকে ধান সংগ্রহ হয়েছে শূন্য। সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে ধান ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা এবারও অর্জিত হয়নি।
স্থানীয় কৃষক ও মিলারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরকার নির্ধারিত ধানের দামের চেয়ে কৃষকেরা বেশি দামে স্থানীয় বাজারে ধান বিক্রি করেছেন। সরকারি পর্যায়ে ধানের সংগ্রহ প্রক্রিয়ার জটিলতার কারণে কৃষক খাদ্য গুদামমুখী হননি।
দত্তেরবাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রামের কৃষক মোজাম্মেল হোসেন বলেন, ‘সরকারি খাদ্য গুদামে শতভাগ শুকানো ছাড়া ধান গ্রহণ করে না। মেশিনের মাধ্যমে ধান পরীক্ষা করে টিকলে বিক্রি আর না টিকলে ফেরত। এতে কৃষকের পরিবহন খরচ গচ্চা যায়। তা ছাড়া বাজারে ধানের দাম বেশি থাকায় কৃষক গুদামে যাননি।’
উপজেলা চালকল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশিদ বলেন, ‘সরকারনির্ধারিত মূল্যে গুদামে চাল সরবরাহ করে মিলমালিকেরা লোকসানে পড়েছেন। শুধু চুক্তির কারণে লাইসেন্স রক্ষার জন্য বাধ্য হয়ে দিতে হয়েছে। অনেকেই দিতে পারেনি বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে।
গয়েশপুর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও খাদ্য পরিদর্শক ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সরকারি পর্যায়ে ধান সংগ্রহ অভিযান এবার বিফলে গিয়েছে। চাল সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি রয়েছে।’
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. সাইদুর রহমান বলেন, ‘চলতি মৌসুমে খোলাবাজারে ধান ও চালের মূল্য বেশি থাকায় কৃষকেরা গুদামে ধান নিয়ে আসেনি। মিলারেরা চুক্তির আশি ভাগ চাল সরবরাহ করেছেন। যাঁরা দেননি তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে চলতি মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। বাজারদরের চেয়ে সরকারিভাবে ধানের মূল্য কম নির্ধারণসহ বিভিন্ন কারণে কৃষকেরা ধান বিক্রি করতে রাজি হননি। ফলে চলতি মৌসুমে সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ অভিযান সফল হয়নি।
অন্যদিকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ চাল সরবরাহ করেননি চালকল মালিকেরা। মিলমালিকেরা দাবি করেন, লোডশেডিংয়ের কারণে নির্ধারিত সময়ে চাল সরবরাহ করতে পারেননি।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় সরকার নির্ধারিত ২৭ টাকা কেজি দরে ২ হাজার ৭৪৭ টন বোরো ধান ও ৪০ টাকা কেজি করে ৩ হাজার ৪৬৯ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। অভ্যন্তরীণ বোরো ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান গত ২৮ এপ্রিল শুরু হয়ে ৩১ আগস্ট শেষ হয়েছে।
চলতি মৌসুমে উপজেলার ২৭টি হাসকিং চালকল এবং তিনটি অটোমেটিক চালকলের সঙ্গে চাল সরবরাহের চুক্তি হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চালকল মালিকেরা ২ হাজার ৪৭০ টন চাল গুদামে সরবরাহ করেন। ঘাটতি রয়েছে ২৭৭ মেট্রিক টন।
এদিকে ধান সংগ্রহ হয়েছে শূন্য। সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে ধান ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা এবারও অর্জিত হয়নি।
স্থানীয় কৃষক ও মিলারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরকার নির্ধারিত ধানের দামের চেয়ে কৃষকেরা বেশি দামে স্থানীয় বাজারে ধান বিক্রি করেছেন। সরকারি পর্যায়ে ধানের সংগ্রহ প্রক্রিয়ার জটিলতার কারণে কৃষক খাদ্য গুদামমুখী হননি।
দত্তেরবাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রামের কৃষক মোজাম্মেল হোসেন বলেন, ‘সরকারি খাদ্য গুদামে শতভাগ শুকানো ছাড়া ধান গ্রহণ করে না। মেশিনের মাধ্যমে ধান পরীক্ষা করে টিকলে বিক্রি আর না টিকলে ফেরত। এতে কৃষকের পরিবহন খরচ গচ্চা যায়। তা ছাড়া বাজারে ধানের দাম বেশি থাকায় কৃষক গুদামে যাননি।’
উপজেলা চালকল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশিদ বলেন, ‘সরকারনির্ধারিত মূল্যে গুদামে চাল সরবরাহ করে মিলমালিকেরা লোকসানে পড়েছেন। শুধু চুক্তির কারণে লাইসেন্স রক্ষার জন্য বাধ্য হয়ে দিতে হয়েছে। অনেকেই দিতে পারেনি বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে।
গয়েশপুর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও খাদ্য পরিদর্শক ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সরকারি পর্যায়ে ধান সংগ্রহ অভিযান এবার বিফলে গিয়েছে। চাল সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি রয়েছে।’
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. সাইদুর রহমান বলেন, ‘চলতি মৌসুমে খোলাবাজারে ধান ও চালের মূল্য বেশি থাকায় কৃষকেরা গুদামে ধান নিয়ে আসেনি। মিলারেরা চুক্তির আশি ভাগ চাল সরবরাহ করেছেন। যাঁরা দেননি তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে