দিলীপ দাস, ভাঙ্গা (ফরিদপুর)
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় এ বছর পেঁয়াজের ভালো ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। পেঁয়াজ উৎপাদনে ভাঙ্গা দেশের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা হিসেবে স্বীকৃত। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ভাঙ্গায় পেঁয়াজ দানা কিনতে আসেন কৃষকেরা। হরেক রকমের পেঁয়াজের চাষ হয় এই উপজেলায়। এর মধ্যে দানা পেঁয়াজ, মুড়িকাটা পেঁয়াজ ও হালি পেঁয়াজ অন্যতম।
কদম ফুলের মতো দেখতে পেঁয়াজের বীজ উৎপাদনকারী কদম দানা পেঁয়াজ বা দানা পেঁয়াজ ও মুড়িকাটা পেঁয়াজ চারা ইতিমধ্যে বড় হতে শুরু করেছে। বর্তমানে চাষাবাদ চলছে হালি পেঁয়াজ বীজের। কৃষকেরা ব্যস্ত হালি পেঁয়াজের চারা রোপণে।
ভাঙ্গা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার আলগী ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজের আবাদ হয়। অন্যদিকে দানা পেঁয়াজ বেশি উৎপাদন হয় ঘারুয়া ইউনিয়নে। এই দুটি ইউনিয়ন ছাড়াও হামিরদী, তুজারপুর, চান্দ্রা, মানিকদহ ও নাসিরাবাদ এলাকায় ব্যাপক পরিমাণে পেঁয়াজের চাষ করা হয়।
উপজেলার আলগী ইউনিয়নের কৃষক মজিদ মিয়া বলেন, এ বছর দাম ভালো থাকায় গত বছরের তুলনায় বেশি জমিতে পেঁয়াজের আবাদ করেছেন। এ বছর আরও বেশি ফসল পাবেন বলে আশা করেন তিনি।
পেঁয়াজের বীজ উৎপাদন সবচেয়ে বেশি হয় ঘারুয়া ইউনিয়নের চৌকিঘাটা গ্রামে। ওই গ্রামের আব্দুস সামাদ মোল্লা বলেন, তাঁদের গ্রাম পেঁয়াজের বীজ উৎপাদনে প্রসিদ্ধ। কুষ্টিয়া, রাজশাহী, পাংশা, পাবনাসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে এখানে পেঁয়াজচাষিরা পেঁয়াজ দানা কিনতে আসেন। তাঁদের পেঁয়াজ দানা গুণে ও মানে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় অনেক ভালো।
তিনি আরও বলেন, পেঁয়াজ দানা উৎপাদনে লাভ হলেও খরচ অনেক বেশি। এক বিঘা জমিতে দিনমজুর, পানি, সারসহ অন্যান্য খরচ মিলিয়ে প্রায় এক লাখ টাকা ব্যয় হয়। এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজের ভালো ফলন হলে তিন থেকে চার মণ পেঁয়াজ দানা পাওয়া যায়। উৎপাদনের ওপর ভিত্তি করে পেঁয়াজ বীজের দাম নির্ধারিত হয়। গত বছর এক মণ পেঁয়াজের দানা ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকায় বিক্রি করলেও পরে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। অনেক সময় চাহিদা কম হলে এক মণ পেঁয়াজ দানা ৫০ হাজার টাকায়ও বিক্রি হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুদর্শন সিকদার বলেন, চলতি মৌসুমে উপজেলায় হালি পেঁয়াজের আবাদ ২ হাজার ৫০০ হেক্টর ছাড়িয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যেই ৩ হাজার হেক্টরের বেশি হালি পেঁয়াজের আবাদ হবে বলে আশা করেন তিনি। হালি পেঁয়াজ ছাড়াও এ বছর ২৩০ হেক্টর দানা পেঁয়াজ ও ৮৯০ হেক্টর মুড়িকাটা পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে।
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় এ বছর পেঁয়াজের ভালো ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। পেঁয়াজ উৎপাদনে ভাঙ্গা দেশের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা হিসেবে স্বীকৃত। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ভাঙ্গায় পেঁয়াজ দানা কিনতে আসেন কৃষকেরা। হরেক রকমের পেঁয়াজের চাষ হয় এই উপজেলায়। এর মধ্যে দানা পেঁয়াজ, মুড়িকাটা পেঁয়াজ ও হালি পেঁয়াজ অন্যতম।
কদম ফুলের মতো দেখতে পেঁয়াজের বীজ উৎপাদনকারী কদম দানা পেঁয়াজ বা দানা পেঁয়াজ ও মুড়িকাটা পেঁয়াজ চারা ইতিমধ্যে বড় হতে শুরু করেছে। বর্তমানে চাষাবাদ চলছে হালি পেঁয়াজ বীজের। কৃষকেরা ব্যস্ত হালি পেঁয়াজের চারা রোপণে।
ভাঙ্গা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার আলগী ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজের আবাদ হয়। অন্যদিকে দানা পেঁয়াজ বেশি উৎপাদন হয় ঘারুয়া ইউনিয়নে। এই দুটি ইউনিয়ন ছাড়াও হামিরদী, তুজারপুর, চান্দ্রা, মানিকদহ ও নাসিরাবাদ এলাকায় ব্যাপক পরিমাণে পেঁয়াজের চাষ করা হয়।
উপজেলার আলগী ইউনিয়নের কৃষক মজিদ মিয়া বলেন, এ বছর দাম ভালো থাকায় গত বছরের তুলনায় বেশি জমিতে পেঁয়াজের আবাদ করেছেন। এ বছর আরও বেশি ফসল পাবেন বলে আশা করেন তিনি।
পেঁয়াজের বীজ উৎপাদন সবচেয়ে বেশি হয় ঘারুয়া ইউনিয়নের চৌকিঘাটা গ্রামে। ওই গ্রামের আব্দুস সামাদ মোল্লা বলেন, তাঁদের গ্রাম পেঁয়াজের বীজ উৎপাদনে প্রসিদ্ধ। কুষ্টিয়া, রাজশাহী, পাংশা, পাবনাসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে এখানে পেঁয়াজচাষিরা পেঁয়াজ দানা কিনতে আসেন। তাঁদের পেঁয়াজ দানা গুণে ও মানে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় অনেক ভালো।
তিনি আরও বলেন, পেঁয়াজ দানা উৎপাদনে লাভ হলেও খরচ অনেক বেশি। এক বিঘা জমিতে দিনমজুর, পানি, সারসহ অন্যান্য খরচ মিলিয়ে প্রায় এক লাখ টাকা ব্যয় হয়। এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজের ভালো ফলন হলে তিন থেকে চার মণ পেঁয়াজ দানা পাওয়া যায়। উৎপাদনের ওপর ভিত্তি করে পেঁয়াজ বীজের দাম নির্ধারিত হয়। গত বছর এক মণ পেঁয়াজের দানা ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকায় বিক্রি করলেও পরে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। অনেক সময় চাহিদা কম হলে এক মণ পেঁয়াজ দানা ৫০ হাজার টাকায়ও বিক্রি হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুদর্শন সিকদার বলেন, চলতি মৌসুমে উপজেলায় হালি পেঁয়াজের আবাদ ২ হাজার ৫০০ হেক্টর ছাড়িয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যেই ৩ হাজার হেক্টরের বেশি হালি পেঁয়াজের আবাদ হবে বলে আশা করেন তিনি। হালি পেঁয়াজ ছাড়াও এ বছর ২৩০ হেক্টর দানা পেঁয়াজ ও ৮৯০ হেক্টর মুড়িকাটা পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে