ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্লাবের নাম বললে সবার আগে রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, লিভারপুল কিংবা বায়ার্ন মিউনিখের নামই আসবে। তবে এক পরিসংখ্যান বলছে এই ক্লাবগুলোতে নয়, ২০০০ সালের পর থেকে গড়ে সবচেয়ে বেশি দর্শক খেলা দেখতে এসেছে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের মাঠে। উল্লেখিত সময়ে ডর্টমুন্ডের মাঠে গড়ে খেলা দেখেছে ৭৬ হাজার ১৫৫ জন।
ডর্টমুন্ডের ঠিক পরের স্থানটি রিয়াল মাদ্রিদের। ‘লস ব্লাঙ্কোস’দের মাঠে খেলা উপভোগ করেছে গড়ে ৭০ হাজার ১৬ জন দর্শক। ৬৯ হাজার ৪৮৮ জন দর্শক নিয়ে তিন নম্বরে আছে ম্যানইউ। এ ছাড়া চার নম্বরে আছে বার্সেলোনা এবং পাঁচে আছে বায়ার্ন। ইউরোপের অন্যতম জনপ্রিয় ক্লাব লিভারপুলের অবস্থান তালিকার ১৬ নম্বরে।
অবশ্য এই তালিকায় শীর্ষে থাকা ক্লাবগুলোকে সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্লাবের তকমা দেওয়ার সুযোগ আছে সামান্যই। যার অন্যতম কারণ দর্শক ধারণ ক্ষমতা। শীর্ষে থাকা ডর্টমুন্ডের মাঠ সিগন্যাল ইদুনা পার্ক বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন মাঠগুলোর একটি। এই মাঠের ধারণ ক্ষমতা প্রায় ৮১ হাজার। বিপরীতে লিভারপুলের মাঠ অ্যানফিল্ডের ধারণ ক্ষমতা ৫৪ হাজার। আর ম্যানসিটির মাঠ ইতিহাদের ধারণ ক্ষমতা ৫৫ হাজারের মতো। তাই গড়ে দর্শক উপস্থিতিতে এসব মাঠের পিছিয়ে থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে সে ক্ষেত্রে মন খারাপ করতে পারে বার্সেলোনা সমর্থকেরা। প্রায় ৯৯ হাজার ধারণ ক্ষমতা নিয়েও সেরা তিনে নেই বার্সার মাঠ ন্যু ক্যাম্প।
অবশ্য করোনাকালে লম্বা সময় ইংল্যান্ড ও স্পেনের মাঠে দর্শক উপস্থিতি নিষিদ্ধ ছিল। যার প্রভাবও পড়েছে এই তালিকায়। এর মধ্যে সংস্কারের কবলেও পড়েছে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর মতো ঐতিহ্যবাহী মাঠ। এসব বেশি দর্শক উপস্থিতির ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছে। অনেক ক্ষেত্রে ক্লাবের সেরা খেলোয়াড়দের বিদায়ও দর্শকদের খেলা দেখার হারকে নিচের দিকে টেনে নামিয়েছে। যেমন রিয়াল থেকে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও বার্সেলোনা থেকে লিওনেল মেসির বিদায়ের পর দর্শক উপস্থিতি নিচের দিকে নেমেছে। নগরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাবগুলোর কারণেও ভাগাভাগি হয়েছে দর্শকদের উপস্থিতি। ডর্টমুন্ড নিজেদের শহরের একমাত্র ক্লাব, যারা জার্মান বুন্দেসলিগায় খেলে থাকে। সমর্থকদের স্টেডিয়ামে আনার ক্ষেত্রে তাদের তাই খুব বেশি বেগ পেতে হয় না।
তবে রিয়াল কিংবা বার্সার অবস্থা তেমন নয়। রিয়ালের নগরপ্রতিদ্বন্দ্বী আতলেতিকো মাদ্রিদ স্বনামেই বিখ্যাত। আর বার্সার নগরপ্রতিদ্বন্দ্বী এস্পানিওলও বেশ জনপ্রিয় ক্লাব। আর ইংল্যান্ডেও কোনো কোনো অঞ্চলে দর্শকেরা বহু ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। যেমন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও সিটি দুটোই জনপ্রিয় ক্লাবে। লিভারপুলেও তাই। আবার লন্ডন শহরে ক্লাবের সংখ্যা দুইয়ের অধিক। এসবও দর্শকদের মাঠে আসার ক্ষেত্রে প্রভাবিত করেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্লাবের নাম বললে সবার আগে রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, লিভারপুল কিংবা বায়ার্ন মিউনিখের নামই আসবে। তবে এক পরিসংখ্যান বলছে এই ক্লাবগুলোতে নয়, ২০০০ সালের পর থেকে গড়ে সবচেয়ে বেশি দর্শক খেলা দেখতে এসেছে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের মাঠে। উল্লেখিত সময়ে ডর্টমুন্ডের মাঠে গড়ে খেলা দেখেছে ৭৬ হাজার ১৫৫ জন।
ডর্টমুন্ডের ঠিক পরের স্থানটি রিয়াল মাদ্রিদের। ‘লস ব্লাঙ্কোস’দের মাঠে খেলা উপভোগ করেছে গড়ে ৭০ হাজার ১৬ জন দর্শক। ৬৯ হাজার ৪৮৮ জন দর্শক নিয়ে তিন নম্বরে আছে ম্যানইউ। এ ছাড়া চার নম্বরে আছে বার্সেলোনা এবং পাঁচে আছে বায়ার্ন। ইউরোপের অন্যতম জনপ্রিয় ক্লাব লিভারপুলের অবস্থান তালিকার ১৬ নম্বরে।
অবশ্য এই তালিকায় শীর্ষে থাকা ক্লাবগুলোকে সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্লাবের তকমা দেওয়ার সুযোগ আছে সামান্যই। যার অন্যতম কারণ দর্শক ধারণ ক্ষমতা। শীর্ষে থাকা ডর্টমুন্ডের মাঠ সিগন্যাল ইদুনা পার্ক বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন মাঠগুলোর একটি। এই মাঠের ধারণ ক্ষমতা প্রায় ৮১ হাজার। বিপরীতে লিভারপুলের মাঠ অ্যানফিল্ডের ধারণ ক্ষমতা ৫৪ হাজার। আর ম্যানসিটির মাঠ ইতিহাদের ধারণ ক্ষমতা ৫৫ হাজারের মতো। তাই গড়ে দর্শক উপস্থিতিতে এসব মাঠের পিছিয়ে থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে সে ক্ষেত্রে মন খারাপ করতে পারে বার্সেলোনা সমর্থকেরা। প্রায় ৯৯ হাজার ধারণ ক্ষমতা নিয়েও সেরা তিনে নেই বার্সার মাঠ ন্যু ক্যাম্প।
অবশ্য করোনাকালে লম্বা সময় ইংল্যান্ড ও স্পেনের মাঠে দর্শক উপস্থিতি নিষিদ্ধ ছিল। যার প্রভাবও পড়েছে এই তালিকায়। এর মধ্যে সংস্কারের কবলেও পড়েছে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর মতো ঐতিহ্যবাহী মাঠ। এসব বেশি দর্শক উপস্থিতির ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছে। অনেক ক্ষেত্রে ক্লাবের সেরা খেলোয়াড়দের বিদায়ও দর্শকদের খেলা দেখার হারকে নিচের দিকে টেনে নামিয়েছে। যেমন রিয়াল থেকে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও বার্সেলোনা থেকে লিওনেল মেসির বিদায়ের পর দর্শক উপস্থিতি নিচের দিকে নেমেছে। নগরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাবগুলোর কারণেও ভাগাভাগি হয়েছে দর্শকদের উপস্থিতি। ডর্টমুন্ড নিজেদের শহরের একমাত্র ক্লাব, যারা জার্মান বুন্দেসলিগায় খেলে থাকে। সমর্থকদের স্টেডিয়ামে আনার ক্ষেত্রে তাদের তাই খুব বেশি বেগ পেতে হয় না।
তবে রিয়াল কিংবা বার্সার অবস্থা তেমন নয়। রিয়ালের নগরপ্রতিদ্বন্দ্বী আতলেতিকো মাদ্রিদ স্বনামেই বিখ্যাত। আর বার্সার নগরপ্রতিদ্বন্দ্বী এস্পানিওলও বেশ জনপ্রিয় ক্লাব। আর ইংল্যান্ডেও কোনো কোনো অঞ্চলে দর্শকেরা বহু ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। যেমন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও সিটি দুটোই জনপ্রিয় ক্লাবে। লিভারপুলেও তাই। আবার লন্ডন শহরে ক্লাবের সংখ্যা দুইয়ের অধিক। এসবও দর্শকদের মাঠে আসার ক্ষেত্রে প্রভাবিত করেছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে