বিয়ানীবাজার প্রতিনিধি
বিয়ানীবাজার উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। নদীভাঙন রোধে কমিটি গঠন করা হলেও সে কমিটির কোনো কার্যক্রম নেই। কখনো কোনো এলাকা অতিরিক্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা পরিদর্শনে আসেন। কিন্তু ভাঙন রোধে কোনো কার্যক্রম চোখে পড়ে না। আতঙ্কে রয়েছেন সুরমা ও কুশিয়ারা নদীপাড়ের হাজারো মানুষ।
সম্প্রতি গিয়ে দেখা গেছে, শেওলা ইউনিয়নের কাকরদিয়া, তেরাদল ও কুড়ারবাজার ইউনিয়নের আঙ্গারজুর এলাকায় নদীতে বিলীন হয়েছে চলাচলের একমাত্র রাস্তা। এলাকাবাসী বিভিন্ন বাড়ির আঙিনা দিয়ে চলাচল করছেন। কাকরদিয়া গ্রামের জামে মসজিদে ফাটল দেখা দিয়েছে। যে কোনো সময় এটি নদীতে বিলীন হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
নদী ভাঙন রোধে কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় প্রশাসনের প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, গ্রাম টিকিয়ে রাখতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ প্রশাসনের দায়িত্বশীলদের ভাঙনরোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করা হলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
কুশিয়ারা নদীর ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে কুড়ারবাজার ইউনিয়নের আকাখাজানা, লাউঝারি, আঙুরা মোহাম্মদপুর, আঙুরা, গোবিন্দ্রশ্রী, দেউলগ্রাম ও গড়বন্দ গ্রামের বসতি, রাস্তা, কবরস্থান, বাজার। এ ছাড়া কুড়ারবাজার উচ্চবিদ্যালয়, পঞ্চখন্ড বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ও জামিয়া মাদানিয়া আঙুরা কওমি মাদ্রাসা ভবন যে কোনো সময় বিলীন হয়ে যেতে পারে। শেওলা ইউনিয়নের বালিঙ্গা, দুবাগ ইউনিয়নের নয়াদুবাগ এবং দক্ষিণচরিয়া ও মেওয়া এলাকার বসতবাড়িসহ রাস্তা যে কোনো সময় নদীতে বিলীন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
উপজেলার দুবাগ ইউনিয়নের নয়াদুবাগ, চরিয়া, হাজরাপরা, গয়লাপুর, মইয়াখালীসহ বেশ কয়েকটি গ্রামও নদীতে বিলীনের আশঙ্কা রয়েছে। শেওলা ইউনিয়নের কাকরদিয়া ও তেরাদল এবং কুড়ারবাজার এলাকার আঙ্গারজুর গ্রামের সড়ক নদীতে বিলীন হয়েছে। তেরাদল গ্রামের মসজিদও রয়েছে হুমকিতে। আরও প্রায় ২০টি গ্রামের মানুষও নিজেদের ঘরবাড়ি নিয়ে শঙ্কিত। শুষ্ক মৌসুমে শীতকালে নদীর পানি শুকিয়ে গেলে এসব এলাকায় ভাঙন বাড়ে।
কুড়ারবাজার ইউপি চেয়ারম্যান তুতিউর রহমান তোতা বলেন, গ্রামগুলোতে প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মিত না হওয়ায় ঝুঁকি বেড়েছে। প্রতি বছর নতুন নতুন এলাকা নদী ভাঙনের কবলে পড়ছে। বৈরাগী বাজার থেকে দেউলগ্রাম থেকে ভাঙন রোধ করতে ব্লক ফেলা খুবই জরুরি। যত দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হবে ভুক্তভোগী মানুষের সম্পদ রক্ষা পাবে।
বিয়ানীবাজারের ইউএনও আশিক নূর বলেন, ‘নদী ভাঙন রোধ করতে এরই মধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেটকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়েছে। আশা করি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ভাঙন কবলিত এলাকায় ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেট কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী আসিফ আহমেদ বলেন, ‘স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বিভিন্ন সময় আমাকে ফোনে ভাঙনের বিষয়টি জানিয়েছেন।’
বিয়ানীবাজার উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। নদীভাঙন রোধে কমিটি গঠন করা হলেও সে কমিটির কোনো কার্যক্রম নেই। কখনো কোনো এলাকা অতিরিক্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা পরিদর্শনে আসেন। কিন্তু ভাঙন রোধে কোনো কার্যক্রম চোখে পড়ে না। আতঙ্কে রয়েছেন সুরমা ও কুশিয়ারা নদীপাড়ের হাজারো মানুষ।
সম্প্রতি গিয়ে দেখা গেছে, শেওলা ইউনিয়নের কাকরদিয়া, তেরাদল ও কুড়ারবাজার ইউনিয়নের আঙ্গারজুর এলাকায় নদীতে বিলীন হয়েছে চলাচলের একমাত্র রাস্তা। এলাকাবাসী বিভিন্ন বাড়ির আঙিনা দিয়ে চলাচল করছেন। কাকরদিয়া গ্রামের জামে মসজিদে ফাটল দেখা দিয়েছে। যে কোনো সময় এটি নদীতে বিলীন হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
নদী ভাঙন রোধে কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় প্রশাসনের প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, গ্রাম টিকিয়ে রাখতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ প্রশাসনের দায়িত্বশীলদের ভাঙনরোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করা হলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
কুশিয়ারা নদীর ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে কুড়ারবাজার ইউনিয়নের আকাখাজানা, লাউঝারি, আঙুরা মোহাম্মদপুর, আঙুরা, গোবিন্দ্রশ্রী, দেউলগ্রাম ও গড়বন্দ গ্রামের বসতি, রাস্তা, কবরস্থান, বাজার। এ ছাড়া কুড়ারবাজার উচ্চবিদ্যালয়, পঞ্চখন্ড বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ও জামিয়া মাদানিয়া আঙুরা কওমি মাদ্রাসা ভবন যে কোনো সময় বিলীন হয়ে যেতে পারে। শেওলা ইউনিয়নের বালিঙ্গা, দুবাগ ইউনিয়নের নয়াদুবাগ এবং দক্ষিণচরিয়া ও মেওয়া এলাকার বসতবাড়িসহ রাস্তা যে কোনো সময় নদীতে বিলীন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
উপজেলার দুবাগ ইউনিয়নের নয়াদুবাগ, চরিয়া, হাজরাপরা, গয়লাপুর, মইয়াখালীসহ বেশ কয়েকটি গ্রামও নদীতে বিলীনের আশঙ্কা রয়েছে। শেওলা ইউনিয়নের কাকরদিয়া ও তেরাদল এবং কুড়ারবাজার এলাকার আঙ্গারজুর গ্রামের সড়ক নদীতে বিলীন হয়েছে। তেরাদল গ্রামের মসজিদও রয়েছে হুমকিতে। আরও প্রায় ২০টি গ্রামের মানুষও নিজেদের ঘরবাড়ি নিয়ে শঙ্কিত। শুষ্ক মৌসুমে শীতকালে নদীর পানি শুকিয়ে গেলে এসব এলাকায় ভাঙন বাড়ে।
কুড়ারবাজার ইউপি চেয়ারম্যান তুতিউর রহমান তোতা বলেন, গ্রামগুলোতে প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মিত না হওয়ায় ঝুঁকি বেড়েছে। প্রতি বছর নতুন নতুন এলাকা নদী ভাঙনের কবলে পড়ছে। বৈরাগী বাজার থেকে দেউলগ্রাম থেকে ভাঙন রোধ করতে ব্লক ফেলা খুবই জরুরি। যত দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হবে ভুক্তভোগী মানুষের সম্পদ রক্ষা পাবে।
বিয়ানীবাজারের ইউএনও আশিক নূর বলেন, ‘নদী ভাঙন রোধ করতে এরই মধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেটকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়েছে। আশা করি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ভাঙন কবলিত এলাকায় ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেট কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী আসিফ আহমেদ বলেন, ‘স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বিভিন্ন সময় আমাকে ফোনে ভাঙনের বিষয়টি জানিয়েছেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে