ফারুক হোসাইন রাজ, কলারোয়া (সাতক্ষীরা)
বৃক্ষরোপণে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে দেশের সেরা হয়ে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার পেয়েছে সাতক্ষীরার কলারোয়ার ১০৫ বছরের প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন ৷
গত বৃহস্পতিবার সকালে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বন শাখা-২ একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এটি প্রকাশ করে গত মঙ্গলবার। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক আজিজুর রহমান।
প্রজ্ঞাপন সূত্র জানায়, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকী সফল সার্থক হোক’ এ স্লোগান সামনে রেখে, বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার ২০১৯ দেওয়ার জন্য ১০টি শ্রেণিতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে চূড়ান্ত ভাবে মনোনীত করা হয়েছে। প্রতিটি শ্রেণিতে পুরস্কার প্রাপ্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে একটি সনদ, একটি ক্রেস্টসহ অ্যাকাউন্ট পেয়িং চেকে প্রথম পুরস্কারের জন্য ৩০ হাজার টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কারের জন্য ২০ হাজার টাকা ও তৃতীয় পুরস্কারের জন্য ১৫ হাজার টাকার চেক দেওয়া হবে।
প্রজ্ঞাপনের আলোকে সারা দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ মাধ্যমিক, ইবতেদায়ি ও সিনিয়র মাদ্রাসার মধ্যে (ক) শ্রেণিভুক্ত উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম স্থান অর্জন করে পুরস্কার প্রাপ্ত হয় সাতক্ষীরা কলারোয়ার ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন ৷ দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছেন নরসিংদী শিবপুরের কাজী মফিজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ও তৃতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান পটুয়াখালী শিয়ালীর তালেমুন কোরআন নুরানি ও হফেজিয়া মাদ্রাসা ৷
অপরদিকে, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়কে (খ) শ্রেণিভুক্ত করা হয়। এতে সারা দেশের মধ্যে প্রথম পুরস্কার অর্জন করে পটুয়াখালী মৌকরণের মৌকরণ বি এল পি ডিগ্রি কলেজ, দ্বিতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত হয় পটুয়াখালী লাউকাঠীর আছমত আলী খান কলেজ ও তৃতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত হয় খুলনা দিঘলিয়ার আলহাজ মোল্লা জালাল উদ্দিন কলেজ ৷
সারা দেশ থেকে ১৬টি প্রতিষ্ঠানকে বৃক্ষরোপণে বিশেষ অবদান রাখার জন্য এ পুরস্কার ঘোষণা করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ৷
ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক মাস্টার আজিজুর রহমান প্রজ্ঞাপনের তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে জানান, শতবর্ষী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি নব্বই দশকের পর থেকে অনেকটা একঘেয়েমিতে চলছিল। পরে প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পর সার্বিক উন্নয়ন ঘটিয়ে স্কুলের পরিবেশকে সুন্দর করার পরিকল্পনা থেকেই অর্জন করা সম্ভব হয়েছে আজকের এই দেশের সেরা সম্মাননা পাওয়া। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও ছাত্রছাত্রীদের পাঠদানে মনোযোগী করার ক্ষেত্রে মনোরম পরিবেশের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
সার্বিক দিক বিবেচনা করে তিনি স্কুলের শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটি এলাকাবাসীর সার্বিক সহযোগিতা অনুপ্রেরণা নিয়ে স্কুলের ১৭.৫ বিঘা জমিতে বৃক্ষরোপণ করেন। যা এখন সারা দেশের ১৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। প্রাচীন এ প্রতিষ্ঠান শুধু এলাকাবাসীর মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই বরং জেলা ও খুলনা বিভাগের গর্ব ৷
ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশনের সাবেক ছাত্র দেবাশীষ চক্রবর্তী জানায়, কলারোয়া উপজেলার প্রথম প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয় ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন হলেও সাম্প্রতিক অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মত অবকাঠামোর উন্নয়ন হয়নি ৷ শিক্ষকদের পাঠদানে যেমন আন্তরিকতা তেমনি ছাত্র ছাত্রীদের মনোযোগ ফলাফলের সাফল্য অর্জন করেছে । ভবন না থাকায় রোদ্দুর, ঝড়, বর্ষার সময় ভোগান্তি পোহাতে হয় ৷ প্রাচীন প্রতিষ্ঠানটি যাতে একটি ভবন পেয়ে ভোগান্তি কাটিয়ে উঠতে পারে এ জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন ৷
কলারোয়া উপজেলা বনায়ন কর্মকর্তা ইউনুস আলী জানায়, ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশনের আঙিনার পরিবেশকে সুন্দর মনোরম করতে বিস্তীর্ণ জায়গা জুড়ে প্রায় ৩০ ধরনের বনজ, ফলদ ও ঔষধী বৃক্ষরোপণ করে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য প্রথম স্থান অর্জন করেছে ৷
সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এসএম আব্দুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে জানান, কপোতাক্ষ নদের তীরবর্তী মনোরম পরিবেশে ১০৫ বছর ধরে ছাত্র ছাত্রীদের পাঠদান দিচ্ছে ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন ৷
ছাত্র ছাত্রীদের ফলাফল অর্জন সাফল্যজনক হলেও একটি ভবনের অভাবে ছোট্ট পরিসরে অনেকগুলো ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে শিক্ষকদের পাঠদান দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ৷ প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রীরা ক্রীড়া অঙ্গনেও ভূমিকা রাখছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সাতক্ষীরা জেলার দ্বিতীয়তম প্রতিষ্ঠিত উচ্চ মাধ্যমিক এ প্রতিষ্ঠানটিতে যদি ভবনের ব্যবস্থা করেন তাহলে শিক্ষাঙ্গন ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠাটির অবদান আরও ত্বরান্বিত হবে ৷
বৃক্ষরোপণে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে দেশের সেরা হয়ে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার পেয়েছে সাতক্ষীরার কলারোয়ার ১০৫ বছরের প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন ৷
গত বৃহস্পতিবার সকালে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বন শাখা-২ একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এটি প্রকাশ করে গত মঙ্গলবার। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক আজিজুর রহমান।
প্রজ্ঞাপন সূত্র জানায়, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকী সফল সার্থক হোক’ এ স্লোগান সামনে রেখে, বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার ২০১৯ দেওয়ার জন্য ১০টি শ্রেণিতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে চূড়ান্ত ভাবে মনোনীত করা হয়েছে। প্রতিটি শ্রেণিতে পুরস্কার প্রাপ্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে একটি সনদ, একটি ক্রেস্টসহ অ্যাকাউন্ট পেয়িং চেকে প্রথম পুরস্কারের জন্য ৩০ হাজার টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কারের জন্য ২০ হাজার টাকা ও তৃতীয় পুরস্কারের জন্য ১৫ হাজার টাকার চেক দেওয়া হবে।
প্রজ্ঞাপনের আলোকে সারা দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ মাধ্যমিক, ইবতেদায়ি ও সিনিয়র মাদ্রাসার মধ্যে (ক) শ্রেণিভুক্ত উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম স্থান অর্জন করে পুরস্কার প্রাপ্ত হয় সাতক্ষীরা কলারোয়ার ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন ৷ দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছেন নরসিংদী শিবপুরের কাজী মফিজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ও তৃতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান পটুয়াখালী শিয়ালীর তালেমুন কোরআন নুরানি ও হফেজিয়া মাদ্রাসা ৷
অপরদিকে, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়কে (খ) শ্রেণিভুক্ত করা হয়। এতে সারা দেশের মধ্যে প্রথম পুরস্কার অর্জন করে পটুয়াখালী মৌকরণের মৌকরণ বি এল পি ডিগ্রি কলেজ, দ্বিতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত হয় পটুয়াখালী লাউকাঠীর আছমত আলী খান কলেজ ও তৃতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত হয় খুলনা দিঘলিয়ার আলহাজ মোল্লা জালাল উদ্দিন কলেজ ৷
সারা দেশ থেকে ১৬টি প্রতিষ্ঠানকে বৃক্ষরোপণে বিশেষ অবদান রাখার জন্য এ পুরস্কার ঘোষণা করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ৷
ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক মাস্টার আজিজুর রহমান প্রজ্ঞাপনের তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে জানান, শতবর্ষী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি নব্বই দশকের পর থেকে অনেকটা একঘেয়েমিতে চলছিল। পরে প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পর সার্বিক উন্নয়ন ঘটিয়ে স্কুলের পরিবেশকে সুন্দর করার পরিকল্পনা থেকেই অর্জন করা সম্ভব হয়েছে আজকের এই দেশের সেরা সম্মাননা পাওয়া। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও ছাত্রছাত্রীদের পাঠদানে মনোযোগী করার ক্ষেত্রে মনোরম পরিবেশের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
সার্বিক দিক বিবেচনা করে তিনি স্কুলের শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটি এলাকাবাসীর সার্বিক সহযোগিতা অনুপ্রেরণা নিয়ে স্কুলের ১৭.৫ বিঘা জমিতে বৃক্ষরোপণ করেন। যা এখন সারা দেশের ১৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। প্রাচীন এ প্রতিষ্ঠান শুধু এলাকাবাসীর মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই বরং জেলা ও খুলনা বিভাগের গর্ব ৷
ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশনের সাবেক ছাত্র দেবাশীষ চক্রবর্তী জানায়, কলারোয়া উপজেলার প্রথম প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয় ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন হলেও সাম্প্রতিক অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মত অবকাঠামোর উন্নয়ন হয়নি ৷ শিক্ষকদের পাঠদানে যেমন আন্তরিকতা তেমনি ছাত্র ছাত্রীদের মনোযোগ ফলাফলের সাফল্য অর্জন করেছে । ভবন না থাকায় রোদ্দুর, ঝড়, বর্ষার সময় ভোগান্তি পোহাতে হয় ৷ প্রাচীন প্রতিষ্ঠানটি যাতে একটি ভবন পেয়ে ভোগান্তি কাটিয়ে উঠতে পারে এ জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন ৷
কলারোয়া উপজেলা বনায়ন কর্মকর্তা ইউনুস আলী জানায়, ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশনের আঙিনার পরিবেশকে সুন্দর মনোরম করতে বিস্তীর্ণ জায়গা জুড়ে প্রায় ৩০ ধরনের বনজ, ফলদ ও ঔষধী বৃক্ষরোপণ করে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য প্রথম স্থান অর্জন করেছে ৷
সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এসএম আব্দুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে জানান, কপোতাক্ষ নদের তীরবর্তী মনোরম পরিবেশে ১০৫ বছর ধরে ছাত্র ছাত্রীদের পাঠদান দিচ্ছে ধানদিয়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন ৷
ছাত্র ছাত্রীদের ফলাফল অর্জন সাফল্যজনক হলেও একটি ভবনের অভাবে ছোট্ট পরিসরে অনেকগুলো ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে শিক্ষকদের পাঠদান দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ৷ প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রীরা ক্রীড়া অঙ্গনেও ভূমিকা রাখছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সাতক্ষীরা জেলার দ্বিতীয়তম প্রতিষ্ঠিত উচ্চ মাধ্যমিক এ প্রতিষ্ঠানটিতে যদি ভবনের ব্যবস্থা করেন তাহলে শিক্ষাঙ্গন ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠাটির অবদান আরও ত্বরান্বিত হবে ৷
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে