আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, মধুপুর
সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় জব্দ করা যানবাহন ও মূল্যবান জিনিসপত্র মধুপুর থানা চত্বরে নষ্ট হচ্ছে। মামলার আলামত হিসেবে ব্যবহার হওয়া এসব সম্পদ দিন দিন রোদে পুড়ে ও বৃষ্টিতে ভিজে মাটির সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। মরিচা ধরে কিছু যানবাহন নষ্ট খাঁচায় পরিণত হয়েছে। মোটরসাইকেলের কঙ্কাল বলে দিচ্ছে এগুলো এক সময় মোটরসাইকেল ছিল।
মধুপুরের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য পুলিশ-র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে থাকেন। এই কার্যক্রম বাস্তবায়নকালে অবৈধ পণ্য পরিবহনে ব্যবহৃত যানবাহনসহ আদালতের প্রয়োজন এমন মূল্যবান সম্পদ জব্দ করা হয়।
পুলিশ, র্যাব ও বন বিভাগসহ বিভিন্ন বাহিনীর জব্দ করা আলামতগুলো বিধি অনুসারে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়ে থাকে। যেগুলো থানায় সংরক্ষিত থাকে। থানা কর্তৃপক্ষ আলামতগুলো সংরক্ষণ করে থাকেন। যে আলামতগুলো বিচারকার্য সম্পাদনে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। মধুপুর থানা কর্তৃপক্ষ এসব জিনিস সংরক্ষণের যথাসাধ্য চেষ্টা চালাচ্ছেন। কিন্তু ছাউনি বা গুদাম না থাকায় তাদের চেষ্টা অনেকটা ব্যর্থ।
মধুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তারিক কামাল বলেন, মালামাল সংরক্ষণের জন্য ছাউনি না থাকায় খোলা আকাশের নিচেই যানবাহন ও মালামাল রাখা হয়ে থাকে। সংরক্ষণের জন্য যতটুকু সম্ভব পদক্ষেপ নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তারপরও ত্রিশের অধিক মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন থানা চত্বরে সংরক্ষিত আছে। সংরক্ষণের জন্য ছাউনি থাকলে মালামাল সংরক্ষণ সহজ হতো।
গত শনিবার মধুপুর থানার দৃষ্টিনন্দন গেট অতিক্রম করতেই চোখে পড়ে পশ্চিম পাশে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কার্যালয়। পূর্ব পাশে ব্যাডমিন্টন খেলার মাঠ। এর উত্তরপাশ থেকে শুরু করে পুকুরপার পর্যন্ত জব্দ করা মালামালে ভরা। রয়েছে বাস, ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, মাহিন্দ্রাসহ বিভিন্ন যানবাহন।
রয়েছে জব্দ করা বনজ সম্পদ, রাবার। মূল্যবান জিনিসপত্রগুলো পলিথিন দিয়ে ঢেকে সংরক্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। কিছু মোটরসাইকেল একেবারেই নষ্ট হয়ে গেছে। কিছু ছোট ছোট যানবাহনের এখন শুধু খাঁচা রয়েছে। থানা পুকুরের পশ্চিম পাড়ে একটি ছাউনির নিচে কিছু মোটরসাইকেল, একটি পিকআপসহ কয়েকটি গাড়ি ধুলায় ধূসর হয়ে আছে।
টাঙ্গাইলের পাবলিক প্রসিকিউটর এস আকবর খান বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জব্দ করা যানবাহন অনেক সময় মালিকানা নিশ্চিত হওয়ার পর আদালতের নির্দেশে মালিকদের জিম্মায় দেওয়া হয়। যে যানবাহনগুলোর দাবিদার থাকে না ওইগুলো থানা চত্বরে রেখে দেওয়া হয়। বিচার শেষ হলে সেগুলো নিলামে বিক্রয় করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে অর্থ জমা করা হয়।
টাঙ্গাইলের পাবলিক প্রসিকিউটর এস আকবর খান আরও বলেন, আদালতের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য আলামত একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এগুলো থানায় সংরক্ষণের জন্য অবশ্যই আলামত সংরক্ষণাগার থাকা উচিত। যা আমাদের দেশের বেশির ভাগ থানায় নেই।
সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় জব্দ করা যানবাহন ও মূল্যবান জিনিসপত্র মধুপুর থানা চত্বরে নষ্ট হচ্ছে। মামলার আলামত হিসেবে ব্যবহার হওয়া এসব সম্পদ দিন দিন রোদে পুড়ে ও বৃষ্টিতে ভিজে মাটির সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। মরিচা ধরে কিছু যানবাহন নষ্ট খাঁচায় পরিণত হয়েছে। মোটরসাইকেলের কঙ্কাল বলে দিচ্ছে এগুলো এক সময় মোটরসাইকেল ছিল।
মধুপুরের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য পুলিশ-র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে থাকেন। এই কার্যক্রম বাস্তবায়নকালে অবৈধ পণ্য পরিবহনে ব্যবহৃত যানবাহনসহ আদালতের প্রয়োজন এমন মূল্যবান সম্পদ জব্দ করা হয়।
পুলিশ, র্যাব ও বন বিভাগসহ বিভিন্ন বাহিনীর জব্দ করা আলামতগুলো বিধি অনুসারে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়ে থাকে। যেগুলো থানায় সংরক্ষিত থাকে। থানা কর্তৃপক্ষ আলামতগুলো সংরক্ষণ করে থাকেন। যে আলামতগুলো বিচারকার্য সম্পাদনে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। মধুপুর থানা কর্তৃপক্ষ এসব জিনিস সংরক্ষণের যথাসাধ্য চেষ্টা চালাচ্ছেন। কিন্তু ছাউনি বা গুদাম না থাকায় তাদের চেষ্টা অনেকটা ব্যর্থ।
মধুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তারিক কামাল বলেন, মালামাল সংরক্ষণের জন্য ছাউনি না থাকায় খোলা আকাশের নিচেই যানবাহন ও মালামাল রাখা হয়ে থাকে। সংরক্ষণের জন্য যতটুকু সম্ভব পদক্ষেপ নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তারপরও ত্রিশের অধিক মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন থানা চত্বরে সংরক্ষিত আছে। সংরক্ষণের জন্য ছাউনি থাকলে মালামাল সংরক্ষণ সহজ হতো।
গত শনিবার মধুপুর থানার দৃষ্টিনন্দন গেট অতিক্রম করতেই চোখে পড়ে পশ্চিম পাশে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কার্যালয়। পূর্ব পাশে ব্যাডমিন্টন খেলার মাঠ। এর উত্তরপাশ থেকে শুরু করে পুকুরপার পর্যন্ত জব্দ করা মালামালে ভরা। রয়েছে বাস, ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, মাহিন্দ্রাসহ বিভিন্ন যানবাহন।
রয়েছে জব্দ করা বনজ সম্পদ, রাবার। মূল্যবান জিনিসপত্রগুলো পলিথিন দিয়ে ঢেকে সংরক্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। কিছু মোটরসাইকেল একেবারেই নষ্ট হয়ে গেছে। কিছু ছোট ছোট যানবাহনের এখন শুধু খাঁচা রয়েছে। থানা পুকুরের পশ্চিম পাড়ে একটি ছাউনির নিচে কিছু মোটরসাইকেল, একটি পিকআপসহ কয়েকটি গাড়ি ধুলায় ধূসর হয়ে আছে।
টাঙ্গাইলের পাবলিক প্রসিকিউটর এস আকবর খান বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জব্দ করা যানবাহন অনেক সময় মালিকানা নিশ্চিত হওয়ার পর আদালতের নির্দেশে মালিকদের জিম্মায় দেওয়া হয়। যে যানবাহনগুলোর দাবিদার থাকে না ওইগুলো থানা চত্বরে রেখে দেওয়া হয়। বিচার শেষ হলে সেগুলো নিলামে বিক্রয় করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে অর্থ জমা করা হয়।
টাঙ্গাইলের পাবলিক প্রসিকিউটর এস আকবর খান আরও বলেন, আদালতের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য আলামত একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এগুলো থানায় সংরক্ষণের জন্য অবশ্যই আলামত সংরক্ষণাগার থাকা উচিত। যা আমাদের দেশের বেশির ভাগ থানায় নেই।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে