মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
বিদ্রোহী আর প্রবাসীদের দাপটে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। জনপ্রিয়তা ও ভোটের রাজনীতিতে বিদ্রোহী প্রার্থী এবং প্রবাসী প্রার্থীদের টাকার কাছে অসহায় নৌকা। নৌকার এই অবস্থার জন্য জেলা ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের দায় দেখছেন দলটির নেতা ও ভোটাররা।
আগামিকাল রোববার চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে মৌলভীবাজার সদর ও রাজনগর উপজেলার ২০টি ইউপির ১৯টিতে ভোটগ্রহণ হবে। এতে ৯২ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ২৭ এবং প্রবাসী প্রার্থী রয়েছেন ১৩ জন।
মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ১২টি ইউপিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী ৬০ জন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ১৫ ও স্বতন্ত্র ৩৩ জন। এখানে প্রবাসী প্রার্থীর সংখ্যা ৫।
রাজনগর উপজেলার ৭ ইউপিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী ৩২ জন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী ১২ ও স্বতন্ত্র ১৩ জন। প্রবাসী প্রার্থী ৮ জন। রাজনগর উপজেলার কামারচাক ইউপিতে নৌকার প্রার্থী বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন।
নৌকার প্রার্থীর এ অবস্থার জন্য সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা মনে করেন, যোগ্য ব্যক্তিকে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দেয়নি।
ভোটার ও ব্যবসায়ী সেলিম আহমদ বলেন, ‘ভোটারেরা এখন অনেক সচেতন। নির্দিষ্ট প্রতীক বা ভয়ভীতির কারণে ভোট দেবেন, সে অবস্থা আর নেই।’
ভোটার রুমেন আহমেদ বলেন, ‘এখন আওয়ামী লীগের নেতারাই নৌকার বিপক্ষে ভোট চাইছেন। ফলে এত দিন যারা নৌকায় ভোট দিচ্ছেন, তারাও পড়েছেন দোটানায়।’
কামালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি (সদ্য বহিষ্কৃত) ও বিদ্রোহী প্রার্থী আপ্পান আলী বলেন, ‘১৯৮৭ সালে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হই। পরে সভাপতি। কিন্তু দল থেকে আমি মনোনয়ন পাইনি। ইউনিয়নবাসী আমাকে চান। তাঁরাই জোর করে আমাকে নির্বাচনে দাঁড় করিয়েছেন।’
আখাইলকুড়া ইউনিয়নের আওয়ামী বিদ্রোহী প্রার্থী এমদাদুর রহমান রেনু বলেন, ‘পরিস্থিতির কারণে নৌকার বাইরে গিয়ে নির্বাচন করতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতির জন্য দলের ঊর্ধ্বতন নেতারা দায়ী।’
মুন্সিবাজার ইউপির চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রবাসী রাহেল হোসেন বলেন, ‘প্রবাসে থাকলেও ঘন ঘন দেশে এসেছি। মানুষের জন্য কাজ করেছি। এলাকার মানুষই আমাকে চেয়ারম্যান প্রার্থী করেছেন।’
জাসদ মৌলভীবাজার জেলার সভাপতি আব্দুল হক বলেন, ‘ইউপি নির্বাচনে গ্রাম, এলাকা, গোষ্ঠীতন্ত্র, সামাজিক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড গুরুত্বপূর্ণ।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিছবাহুর রহমান বলেন, ‘এটা কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত। এখানে আমাদের কিছু করার নেই।’
বিদ্রোহী আর প্রবাসীদের দাপটে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। জনপ্রিয়তা ও ভোটের রাজনীতিতে বিদ্রোহী প্রার্থী এবং প্রবাসী প্রার্থীদের টাকার কাছে অসহায় নৌকা। নৌকার এই অবস্থার জন্য জেলা ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের দায় দেখছেন দলটির নেতা ও ভোটাররা।
আগামিকাল রোববার চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে মৌলভীবাজার সদর ও রাজনগর উপজেলার ২০টি ইউপির ১৯টিতে ভোটগ্রহণ হবে। এতে ৯২ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ২৭ এবং প্রবাসী প্রার্থী রয়েছেন ১৩ জন।
মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ১২টি ইউপিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী ৬০ জন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ১৫ ও স্বতন্ত্র ৩৩ জন। এখানে প্রবাসী প্রার্থীর সংখ্যা ৫।
রাজনগর উপজেলার ৭ ইউপিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী ৩২ জন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী ১২ ও স্বতন্ত্র ১৩ জন। প্রবাসী প্রার্থী ৮ জন। রাজনগর উপজেলার কামারচাক ইউপিতে নৌকার প্রার্থী বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন।
নৌকার প্রার্থীর এ অবস্থার জন্য সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা মনে করেন, যোগ্য ব্যক্তিকে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দেয়নি।
ভোটার ও ব্যবসায়ী সেলিম আহমদ বলেন, ‘ভোটারেরা এখন অনেক সচেতন। নির্দিষ্ট প্রতীক বা ভয়ভীতির কারণে ভোট দেবেন, সে অবস্থা আর নেই।’
ভোটার রুমেন আহমেদ বলেন, ‘এখন আওয়ামী লীগের নেতারাই নৌকার বিপক্ষে ভোট চাইছেন। ফলে এত দিন যারা নৌকায় ভোট দিচ্ছেন, তারাও পড়েছেন দোটানায়।’
কামালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি (সদ্য বহিষ্কৃত) ও বিদ্রোহী প্রার্থী আপ্পান আলী বলেন, ‘১৯৮৭ সালে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হই। পরে সভাপতি। কিন্তু দল থেকে আমি মনোনয়ন পাইনি। ইউনিয়নবাসী আমাকে চান। তাঁরাই জোর করে আমাকে নির্বাচনে দাঁড় করিয়েছেন।’
আখাইলকুড়া ইউনিয়নের আওয়ামী বিদ্রোহী প্রার্থী এমদাদুর রহমান রেনু বলেন, ‘পরিস্থিতির কারণে নৌকার বাইরে গিয়ে নির্বাচন করতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতির জন্য দলের ঊর্ধ্বতন নেতারা দায়ী।’
মুন্সিবাজার ইউপির চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রবাসী রাহেল হোসেন বলেন, ‘প্রবাসে থাকলেও ঘন ঘন দেশে এসেছি। মানুষের জন্য কাজ করেছি। এলাকার মানুষই আমাকে চেয়ারম্যান প্রার্থী করেছেন।’
জাসদ মৌলভীবাজার জেলার সভাপতি আব্দুল হক বলেন, ‘ইউপি নির্বাচনে গ্রাম, এলাকা, গোষ্ঠীতন্ত্র, সামাজিক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড গুরুত্বপূর্ণ।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিছবাহুর রহমান বলেন, ‘এটা কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত। এখানে আমাদের কিছু করার নেই।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে