সম্পাদকীয়
সপ্তাহখানেক পরেই (৫ নভেম্বর) জানা যাবে কে হচ্ছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। এবারের নির্বাচনে প্রধান দুই প্রার্থী ডেমোক্রেটিক পার্টির কমলা হ্যারিস ও রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে কঠিন লড়াই হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। জনমত জরিপে ট্রাম্পের তুলনায় কমলা সামান্য এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত দুই প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের কথাই শোনা যাচ্ছে।
সর্বোচ্চ ভোট পেলেই কেউ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হবেন, তার নিশ্চয়তা নেই। কারণ দেশটিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সরাসরি ভোটারদের রায়ের বদলে ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ পদ্ধতিতে বিজয়ী বেছে নেওয়া হয়।
এই পদ্ধতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের একটিতে মানুষের ভোটে (পপুলার ভোট) জয়ী হওয়ার অর্থ একজন প্রার্থী সেই অঙ্গরাজ্যের সব কটি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পেয়ে যাবেন।
লেকটোরাল কলেজে মোট ভোটের সংখ্যা ৫৩৮। যে প্রার্থী ২৭০ বা তার বেশি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পান, তিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ফলে পপুলার ভোটের পাশাপাশি এই ইলেকটোরাল কলেজের দিকেও নজর রাখতে হয় প্রার্থীদের। বিভিন্ন জরিপে ইঙ্গিত মিলছে, পপুলার ভোটে এখন পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প। এর আগে গত আট নির্বাচনের মধ্যে সাতটিতেই সর্বোচ্চসংখ্যক ভোট পান ডেমোক্র্যাটরা।
কিন্তু এই পপুলার ভোটের কল্যাণে সব সময় হোয়াইট হাউসের নিয়ন্ত্রণ নিতে পারেনি দলটি। ফলে ভবিষ্যতেও যে এর পুনরাবৃত্তি হবে না; তা নিশ্চিত করে বলার সুযোগ নেই। এবার ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলার জন্য একটি বাড়তি সমস্যাও আছে। তিনি একজন নারী। নারীকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করতে আমেরিকা নাকি এখনো প্রস্তুত নয়। মেয়েদের জন্য মার্কিন সমাজের এই যে অদৃশ্য বাধা, সেটা হিলারি ক্লিনটন ভাঙতে পারেননি। কমলা হ্যারিস পারেন কি না, সেটাই দেখার অপেক্ষা।
কমলার জন্য ইতিবাচক এটাই যে তিনি এমন একজনের (ট্রাম্প) বিরুদ্ধে লড়ছেন, যিনি দুবার কংগ্রেসে অভিশংসিত হয়েছেন এবং ৩৪ দফা ফৌজদারি অপরাধে দোষী প্রমাণিত হয়েছেন। রিপাবলিকান পার্টির গুরুত্বপূর্ণ একাধিক ব্যক্তি মনে করেন, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য নন।
কিন্তু তহবিল সংগ্রহে ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে আছেন কমলা। কমলার পক্ষে ভোটের জন্য অর্থ সংগ্রহ হয়েছে ১৮০ কোটি ডলার। অন্যদিকে ট্রাম্পের ২০২২ সাল থেকে এ পর্যন্ত সংগ্রহ ১০০ কোটি ডলার। ফলে কমলার পক্ষ থেকে নির্বাচনী খরচের জন্য হাত খুলে ব্যয় করা হচ্ছে।
বিগত কয়েকটি নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের ভোটাররা অপতথ্যের ছড়াছড়ি দেখেছেন। এবার অর্থকড়ির ছড়াছড়িও দেখছেন তাঁরা। সর্বশেষ ১৬ দিনে দুই প্রার্থী ব্যয় করেছেন ৫০ কোটি মার্কিন ডলার। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনকুবের ইলন মাস্ক এবার ট্রাম্পের পাশে দাঁড়িয়েছেন। ট্রাম্পের জন্য তিনি বরাদ্দ রেখেছেন ১১ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
অন্যদিকে কমলার পক্ষে ভোটের মাঠে নেমেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। হোয়াইট হাউসে দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করা ওবামাকে এখনো মার্কিন রাজনীতিতে যথেষ্ট প্রভাবশালী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। দেখা যাক, জয়ের মালা কার গলায় ঝোলে।
সপ্তাহখানেক পরেই (৫ নভেম্বর) জানা যাবে কে হচ্ছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। এবারের নির্বাচনে প্রধান দুই প্রার্থী ডেমোক্রেটিক পার্টির কমলা হ্যারিস ও রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে কঠিন লড়াই হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। জনমত জরিপে ট্রাম্পের তুলনায় কমলা সামান্য এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত দুই প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের কথাই শোনা যাচ্ছে।
সর্বোচ্চ ভোট পেলেই কেউ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হবেন, তার নিশ্চয়তা নেই। কারণ দেশটিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সরাসরি ভোটারদের রায়ের বদলে ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ পদ্ধতিতে বিজয়ী বেছে নেওয়া হয়।
এই পদ্ধতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের একটিতে মানুষের ভোটে (পপুলার ভোট) জয়ী হওয়ার অর্থ একজন প্রার্থী সেই অঙ্গরাজ্যের সব কটি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পেয়ে যাবেন।
লেকটোরাল কলেজে মোট ভোটের সংখ্যা ৫৩৮। যে প্রার্থী ২৭০ বা তার বেশি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পান, তিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ফলে পপুলার ভোটের পাশাপাশি এই ইলেকটোরাল কলেজের দিকেও নজর রাখতে হয় প্রার্থীদের। বিভিন্ন জরিপে ইঙ্গিত মিলছে, পপুলার ভোটে এখন পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প। এর আগে গত আট নির্বাচনের মধ্যে সাতটিতেই সর্বোচ্চসংখ্যক ভোট পান ডেমোক্র্যাটরা।
কিন্তু এই পপুলার ভোটের কল্যাণে সব সময় হোয়াইট হাউসের নিয়ন্ত্রণ নিতে পারেনি দলটি। ফলে ভবিষ্যতেও যে এর পুনরাবৃত্তি হবে না; তা নিশ্চিত করে বলার সুযোগ নেই। এবার ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলার জন্য একটি বাড়তি সমস্যাও আছে। তিনি একজন নারী। নারীকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করতে আমেরিকা নাকি এখনো প্রস্তুত নয়। মেয়েদের জন্য মার্কিন সমাজের এই যে অদৃশ্য বাধা, সেটা হিলারি ক্লিনটন ভাঙতে পারেননি। কমলা হ্যারিস পারেন কি না, সেটাই দেখার অপেক্ষা।
কমলার জন্য ইতিবাচক এটাই যে তিনি এমন একজনের (ট্রাম্প) বিরুদ্ধে লড়ছেন, যিনি দুবার কংগ্রেসে অভিশংসিত হয়েছেন এবং ৩৪ দফা ফৌজদারি অপরাধে দোষী প্রমাণিত হয়েছেন। রিপাবলিকান পার্টির গুরুত্বপূর্ণ একাধিক ব্যক্তি মনে করেন, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য নন।
কিন্তু তহবিল সংগ্রহে ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে আছেন কমলা। কমলার পক্ষে ভোটের জন্য অর্থ সংগ্রহ হয়েছে ১৮০ কোটি ডলার। অন্যদিকে ট্রাম্পের ২০২২ সাল থেকে এ পর্যন্ত সংগ্রহ ১০০ কোটি ডলার। ফলে কমলার পক্ষ থেকে নির্বাচনী খরচের জন্য হাত খুলে ব্যয় করা হচ্ছে।
বিগত কয়েকটি নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের ভোটাররা অপতথ্যের ছড়াছড়ি দেখেছেন। এবার অর্থকড়ির ছড়াছড়িও দেখছেন তাঁরা। সর্বশেষ ১৬ দিনে দুই প্রার্থী ব্যয় করেছেন ৫০ কোটি মার্কিন ডলার। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনকুবের ইলন মাস্ক এবার ট্রাম্পের পাশে দাঁড়িয়েছেন। ট্রাম্পের জন্য তিনি বরাদ্দ রেখেছেন ১১ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
অন্যদিকে কমলার পক্ষে ভোটের মাঠে নেমেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। হোয়াইট হাউসে দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করা ওবামাকে এখনো মার্কিন রাজনীতিতে যথেষ্ট প্রভাবশালী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। দেখা যাক, জয়ের মালা কার গলায় ঝোলে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে