ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইমেজিং অ্যান্ড রেডিওলজি বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনটি ১০ দিন ধরে নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন সেবা নিতে আসা রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা। দ্রুত সিটি স্ক্যান মেশিন মেরামতের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
এক হাজার শয্যার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালটি বৃহত্তর ময়মনসিংহের ছয় জেলাসহ আশপাশের আরও কয়েকটি জেলার মানুষের সেবার অন্যতম ভরসারস্থল। প্রতিদিন এ হাসপাতালটিতে গড়ে তিন হাজার মানুষ সেবা নিয়ে থাকেন। সম্প্রতি হাসপাতালটিতে সিটি স্ক্যান মেশিন নষ্ট থাকায় হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীরা সিটি স্ক্যান পরীক্ষা করাতে না পেরে বাইরের প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ছুটছেন। ফলে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে পরীক্ষা করাতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
হাসপাতালের ইমেজিং অ্যান্ড রেডিওলজি বিভাগের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ইনচার্জ গণেশ বাড়ৈ জানান, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি সিটি স্ক্যান মেশিনের টেবিলের পাওয়ার সাপ্লাই নষ্ট হওয়ায় মেশিনটি অকেজো হয়ে রয়েছে। ফলে পরীক্ষার কাজ বন্ধ আছে। হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মাথার ব্রেইন, বুকের এইচআরসিটি, বুক এবং পেটের সিটি স্ক্যান পরীক্ষা করানো হয়। এই পরীক্ষা করাতে হাসপাতালে দুই থেকে চার হাজার টাকা লাগে। আর প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে করাতে রোগীদের সাড়ে ৩ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকার মতো লাগবে। সিটি স্ক্যান মেশিন সচল থাকলে প্রতিদিন গড়ে ৬০টির মতো পরীক্ষা করানো যায়।
হাসপাতালে ভর্তি করা রোগীর স্বজন সোহেল রানা জানান, হাসপাতালের সিটি স্ক্যান মেশিন নষ্ট থাকায় রোগীকে খুব কষ্ট করে বাইরে নিয়ে গিয়ে প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে পরীক্ষা করাতে হয়েছে। হাসপাতাল থেকে একটি রোগী বাইরে নিয়ে যেতে যে কষ্ট হয় তা বলা বাহুল্য।
সুরাইয়া খাতুন নামে আরেক রোগীর স্বজন জানান, একজন অসুস্থ রোগীকে পরীক্ষা করাতে হাসপাতাল থেকে বাইরে প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিতে হলে খুব ভোগান্তিতে পড়তে হয়। রোগীকে নিতে গিয়ে ট্রলিম্যানকে অতিরিক্ত টাকা দিতে হয় এবং বাইরের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পরীক্ষা করানো ফি কয়েকগুণ বেশি। এর ফলে গরিব অসহায় রোগীদের চিকিৎসা করাতে খুব ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) ময়মনসিংহ মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক আলী ইউসুফ বলেন, চিকিৎসা সেবা হচ্ছে মানুষের মৌলিক অধিকারের অন্যতম একটি। দেশ সেরা হাসপাতালে সিটি স্ক্যান মেশিন নষ্টের কারণে সেবা প্রার্থীরা ভোগান্তি পোহাবে সেটা উচিত নয়। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে বিকল্প ব্যবস্থা রাখা উচিত। তবে আশা দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. গোলাম কিবরিয়া জানান, নষ্ট সিটি স্ক্যান মেশিন সচল করতে ইতিমধ্যে জাপান থেকে পার্টস আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আগামী রোববার থেকে মেশিন সচল হবে এবং রোগীদের সিটিস্ক্যান পরীক্ষা করানো সম্ভব হবে দাবি করেন তিনি।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইমেজিং অ্যান্ড রেডিওলজি বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনটি ১০ দিন ধরে নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন সেবা নিতে আসা রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা। দ্রুত সিটি স্ক্যান মেশিন মেরামতের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
এক হাজার শয্যার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালটি বৃহত্তর ময়মনসিংহের ছয় জেলাসহ আশপাশের আরও কয়েকটি জেলার মানুষের সেবার অন্যতম ভরসারস্থল। প্রতিদিন এ হাসপাতালটিতে গড়ে তিন হাজার মানুষ সেবা নিয়ে থাকেন। সম্প্রতি হাসপাতালটিতে সিটি স্ক্যান মেশিন নষ্ট থাকায় হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীরা সিটি স্ক্যান পরীক্ষা করাতে না পেরে বাইরের প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ছুটছেন। ফলে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে পরীক্ষা করাতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
হাসপাতালের ইমেজিং অ্যান্ড রেডিওলজি বিভাগের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ইনচার্জ গণেশ বাড়ৈ জানান, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি সিটি স্ক্যান মেশিনের টেবিলের পাওয়ার সাপ্লাই নষ্ট হওয়ায় মেশিনটি অকেজো হয়ে রয়েছে। ফলে পরীক্ষার কাজ বন্ধ আছে। হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মাথার ব্রেইন, বুকের এইচআরসিটি, বুক এবং পেটের সিটি স্ক্যান পরীক্ষা করানো হয়। এই পরীক্ষা করাতে হাসপাতালে দুই থেকে চার হাজার টাকা লাগে। আর প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে করাতে রোগীদের সাড়ে ৩ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকার মতো লাগবে। সিটি স্ক্যান মেশিন সচল থাকলে প্রতিদিন গড়ে ৬০টির মতো পরীক্ষা করানো যায়।
হাসপাতালে ভর্তি করা রোগীর স্বজন সোহেল রানা জানান, হাসপাতালের সিটি স্ক্যান মেশিন নষ্ট থাকায় রোগীকে খুব কষ্ট করে বাইরে নিয়ে গিয়ে প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে পরীক্ষা করাতে হয়েছে। হাসপাতাল থেকে একটি রোগী বাইরে নিয়ে যেতে যে কষ্ট হয় তা বলা বাহুল্য।
সুরাইয়া খাতুন নামে আরেক রোগীর স্বজন জানান, একজন অসুস্থ রোগীকে পরীক্ষা করাতে হাসপাতাল থেকে বাইরে প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিতে হলে খুব ভোগান্তিতে পড়তে হয়। রোগীকে নিতে গিয়ে ট্রলিম্যানকে অতিরিক্ত টাকা দিতে হয় এবং বাইরের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পরীক্ষা করানো ফি কয়েকগুণ বেশি। এর ফলে গরিব অসহায় রোগীদের চিকিৎসা করাতে খুব ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) ময়মনসিংহ মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক আলী ইউসুফ বলেন, চিকিৎসা সেবা হচ্ছে মানুষের মৌলিক অধিকারের অন্যতম একটি। দেশ সেরা হাসপাতালে সিটি স্ক্যান মেশিন নষ্টের কারণে সেবা প্রার্থীরা ভোগান্তি পোহাবে সেটা উচিত নয়। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে বিকল্প ব্যবস্থা রাখা উচিত। তবে আশা দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. গোলাম কিবরিয়া জানান, নষ্ট সিটি স্ক্যান মেশিন সচল করতে ইতিমধ্যে জাপান থেকে পার্টস আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আগামী রোববার থেকে মেশিন সচল হবে এবং রোগীদের সিটিস্ক্যান পরীক্ষা করানো সম্ভব হবে দাবি করেন তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে