কয়রা প্রতিনিধি
খুলনার কয়রায় প্রতিবছর শীত মৌসুমে ঝাঁকে ঝাঁকে পরিযায়ী পাখিদের আগমন ঘটে। তবে এ বছর এখন পর্যন্ত তেমন কোনো পরিযায়ী পাখির বিচরণ দেখা যাচ্ছে না। পাখি বিশেষজ্ঞরা জলবায়ু পরিবর্তনকেই এমন অবস্থার কারণ বলে মনে করছেন।
কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের ঘড়িলাল, আংটিহারা, বিনাপানি, শিংয়ের টেক, মেদেরচর, উত্তর দেকাশি ইউনিয়নের গাজিপাড়া, পাথরখালি, কাটকাটা, কাঠমারচর, গাববুনিয়ার চর, কয়রা সদর ইউনিয়নের ৬ নম্বর কয়রা, গোবরা, মহারাজপুর ইউনিয়নের পবনা, বাওলিয়াঘাটা, কয়রা নদীরচর, হায়াতখালী, মঠবাড়ী, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের তেতুলতলার চর, নয়ানী, হড্ডা, সরদাঘাট, বানীয়াখালী, বাগালী ইউনিয়নের হোগলা, শেওড়া, বাঁশখালী, ঠাকুরেরচক, আমাদী ইউনিয়নের জায়গীরমহল, ভান্ডরপোল, চান্নিরচক, বালিয়াডাঙ্গা সহ বিভিন্ন এলাকায় প্রতি বছর হাজার হাজার অতিথি পাখি আসতে দেখা যেত শীত মৌসুমে।
সরেজমিনে কয়রার এসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষের সঙ্গে বললে তাঁরা জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এই এলাকাগুলোতে লবণাক্ততা বেড়ে গেছে। এ ছাড়া গাছের মড়ক লেগেই আছে। আর এর কারণেই উপকূলীয় অঞ্চলে পরিযায়ী পাখির বিচরণ কম বলে তাঁরা মনে করেছেন। এ জন্য তাঁরা পরিযায়ী পাখি টিকিয়ে রাখতে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
কয়রা উপজেলার ৫ নম্বর কয়রা গ্রামের বৃদ্ধ আ. জব্বার হাওলাদার বলেন, ‘এ বছর এলাকায় গুটিকয়েক পরীযায়ী পাখি দেখা যাচ্ছে। আগের মতন না।’
উত্তর বেদকাশি ইউপি সদস্য রেজাউল করিম কারিম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এ অঞ্চলে লবণাক্ততার পরিমাণ বেড়ে গেছে। ইতিমধ্যে পরিবেশে এর বিরূপ প্রতিক্রিয়াও দেখা যাচ্ছে।
এসব কারণে পরিযায়ী পাখি কম আসছে। তা ছাড়া নদী বেষ্টিত এলাকায় লবণ পানির মৎস্য ঘের হওয়ায় পাখির বিচরণ এলাকা বাধাগ্রস্ত হওয়ায় এ সমস্যা বলে তিনি মনে করেন।
একটি সমীক্ষায় জানা গেছে, বিগত দিনগুলোতে উপকূলীয় এলাকায় আইলা, সিডর ও নারগিসের আক্রমণের পর উপকূলীয় এলাকার পাখির আবাসস্থল বলে পরিচিতি এলাকাগুলোতে বেশির ভাগ গাছ পালায় লবণাক্ততার কারণে মোড়ক রোগ দেখা দিয়েছে। কোথাও আর আগের মতো ঝোপ ঝাড় নেই। এ জন্য পরিযায়ী পাখি আসছে না।
এদিকে পরিবেশ ও পাখি বিশেষজ্ঞরা জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে সুন্দরবন সংলগ্ন উপকূলীয় কয়রা এলাকায় পানি থেকে শুরু করে জমি পর্যন্ত সর্বত্রই লবণাক্ততা বৃদ্ধি পেয়েছে। পরিবেশের লবণাক্ততার প্রভাব ও প্রাকৃতিক ভারসাম্যর কারণেই পরিযায়ী পাখি কম আসছে।
কয়রা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সাধারণ ইমতিয়াজ উদ্দীন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বারবার নদী ভাঙনের কবলে পড়ছে কয়রা উপজেলা। যার ফলে এই এলাকার গাছগাছালিগুলো লোনা পানির কারণে মারা গেছে। যার ফলশ্রুতিতে আর আগের মতো আর পরিযায়ী পাখির দেখা মিলছে না।
খুলনার কয়রায় প্রতিবছর শীত মৌসুমে ঝাঁকে ঝাঁকে পরিযায়ী পাখিদের আগমন ঘটে। তবে এ বছর এখন পর্যন্ত তেমন কোনো পরিযায়ী পাখির বিচরণ দেখা যাচ্ছে না। পাখি বিশেষজ্ঞরা জলবায়ু পরিবর্তনকেই এমন অবস্থার কারণ বলে মনে করছেন।
কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের ঘড়িলাল, আংটিহারা, বিনাপানি, শিংয়ের টেক, মেদেরচর, উত্তর দেকাশি ইউনিয়নের গাজিপাড়া, পাথরখালি, কাটকাটা, কাঠমারচর, গাববুনিয়ার চর, কয়রা সদর ইউনিয়নের ৬ নম্বর কয়রা, গোবরা, মহারাজপুর ইউনিয়নের পবনা, বাওলিয়াঘাটা, কয়রা নদীরচর, হায়াতখালী, মঠবাড়ী, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের তেতুলতলার চর, নয়ানী, হড্ডা, সরদাঘাট, বানীয়াখালী, বাগালী ইউনিয়নের হোগলা, শেওড়া, বাঁশখালী, ঠাকুরেরচক, আমাদী ইউনিয়নের জায়গীরমহল, ভান্ডরপোল, চান্নিরচক, বালিয়াডাঙ্গা সহ বিভিন্ন এলাকায় প্রতি বছর হাজার হাজার অতিথি পাখি আসতে দেখা যেত শীত মৌসুমে।
সরেজমিনে কয়রার এসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষের সঙ্গে বললে তাঁরা জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এই এলাকাগুলোতে লবণাক্ততা বেড়ে গেছে। এ ছাড়া গাছের মড়ক লেগেই আছে। আর এর কারণেই উপকূলীয় অঞ্চলে পরিযায়ী পাখির বিচরণ কম বলে তাঁরা মনে করেছেন। এ জন্য তাঁরা পরিযায়ী পাখি টিকিয়ে রাখতে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
কয়রা উপজেলার ৫ নম্বর কয়রা গ্রামের বৃদ্ধ আ. জব্বার হাওলাদার বলেন, ‘এ বছর এলাকায় গুটিকয়েক পরীযায়ী পাখি দেখা যাচ্ছে। আগের মতন না।’
উত্তর বেদকাশি ইউপি সদস্য রেজাউল করিম কারিম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এ অঞ্চলে লবণাক্ততার পরিমাণ বেড়ে গেছে। ইতিমধ্যে পরিবেশে এর বিরূপ প্রতিক্রিয়াও দেখা যাচ্ছে।
এসব কারণে পরিযায়ী পাখি কম আসছে। তা ছাড়া নদী বেষ্টিত এলাকায় লবণ পানির মৎস্য ঘের হওয়ায় পাখির বিচরণ এলাকা বাধাগ্রস্ত হওয়ায় এ সমস্যা বলে তিনি মনে করেন।
একটি সমীক্ষায় জানা গেছে, বিগত দিনগুলোতে উপকূলীয় এলাকায় আইলা, সিডর ও নারগিসের আক্রমণের পর উপকূলীয় এলাকার পাখির আবাসস্থল বলে পরিচিতি এলাকাগুলোতে বেশির ভাগ গাছ পালায় লবণাক্ততার কারণে মোড়ক রোগ দেখা দিয়েছে। কোথাও আর আগের মতো ঝোপ ঝাড় নেই। এ জন্য পরিযায়ী পাখি আসছে না।
এদিকে পরিবেশ ও পাখি বিশেষজ্ঞরা জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে সুন্দরবন সংলগ্ন উপকূলীয় কয়রা এলাকায় পানি থেকে শুরু করে জমি পর্যন্ত সর্বত্রই লবণাক্ততা বৃদ্ধি পেয়েছে। পরিবেশের লবণাক্ততার প্রভাব ও প্রাকৃতিক ভারসাম্যর কারণেই পরিযায়ী পাখি কম আসছে।
কয়রা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সাধারণ ইমতিয়াজ উদ্দীন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বারবার নদী ভাঙনের কবলে পড়ছে কয়রা উপজেলা। যার ফলে এই এলাকার গাছগাছালিগুলো লোনা পানির কারণে মারা গেছে। যার ফলশ্রুতিতে আর আগের মতো আর পরিযায়ী পাখির দেখা মিলছে না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে