সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মহানগরীতে ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন হওয়ায় ১৪৭টি হিউম্যান হলার বিআরটিএর চলমান জরিপে অংশ নেয়নি। অথচ এসব গণপরিবহন নগরীতে চলাচল করছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, হিউম্যান হলার রুট পারমিটের এসব গাড়ি মিনিবাসের বডিতে রূপান্তর করে চলছে। কাগজপত্র হালনাগাদ না থাকাসহ এসব যানবাহন ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় গাড়িগুলো জরিপে অংশ নেয়নি। হিউম্যান হলারগুলো সাধারণত দেখতে ছোট আকৃতির। অনেকটা টেম্পোর মতো।
একটি পরিবহন সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে কাঠামো পরিবর্তন করে চলাচল করা এসব ত্রুটিপূর্ণ গাড়ির সংখ্যা অন্তত ৫০০। যেসব অবৈধভাবে চলছে। নগরের ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর রুটে এসব গাড়ির চলাচল বেশি বলে জানায় সংগঠনটি।
এর আগে গত ২৭ জুন থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত নগরের চলাচলরত হিউম্যান হলারের জরিপ কার্যক্রম চালায় চট্টগ্রাম বিআরটিএ ও মেট্রোপলিটন পুলিশ। গণপরিবহনে নৈরাজ্য ও শৃঙ্খলায় আনতে গত ২৩ মে এক বৈঠকে এ জরিপ চালানোর সিদ্ধান্ত হয়। এর ধারাবাহিকতায় প্রথমে নগরীতে চলাচলরত হিউম্যান হলারের ওপর জরিপ শুরু হয়।
জরিপের তথ্য অনুযায়ী, নগরে ১৭টি রুটে বিআরটিএ অনুমোদিত হিউম্যান হলারের সংখ্যা ৯৬৬টি। এর মধ্যে ৮১৯টি হিউম্যান হলার নির্ধারিত তারিখে জরিপে অংশ নিয়েছে। জরিপে অংশ নেয়নি ১৪৭টি গাড়ি। রুটগুলোতে মোট ১৪০৬টি সিলিং নির্ধারিত আছে। অভিযোগ রয়েছে, কাঠামোগত পরিবর্তন ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় জরিপের বাইরে ছিল একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক গাড়ি।
সাধারণত বিআরটিএ আইনে কোনো গাড়ির কাঠামোগত পরিবর্তন করা যায় না। এ ছাড়া রুট পারমিটবিহীন গাড়ির চলাচল নিষিদ্ধ রয়েছে। কিন্তু এসব নিয়ম তোয়াক্কা করছে না মালিকেরা। পুলিশকে ম্যানেজ করে অবৈধভাবে এসব হিউম্যান হলার দীর্ঘদিন ধরে নগরীতে চলছে।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বিআরটিএর সহকারী পরিচালক আতিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, জরিপ কার্যক্রমে যারা অংশ নেয়নি তাঁদের বিষয়ে আরটিসি কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে। যারা জরিপে অংশ নিয়েছে তাঁদের ক্ষেত্রেও সিদ্ধান্ত হবে। তবে কী ধরনের সিদ্ধান্ত হবে সেটা এই মুহূর্তে বলা যাবে না। কাঠামো পরিবর্তন করে গাড়ি চলাচলের বিষয়ে তিনি অবগত নন বলে জানান।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ট্রাফিক পুলিশের উপকমিশনার (দক্ষিণ) এন এম নাসিরুদ্দিন বলেন, হতে পারে এসব গাড়ি পুরোনো হয়ে গেছে কিংবা মালিকেরা বিক্রি করে দিয়েছেন। আরও কিছু কারণ থাকতে পারে। মূলত ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় গাড়িগুলো জরিপে অংশ নেয়নি।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের (চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কমিটি) সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল বিশ্বাস বলেন, হিউম্যান হলারগুলো আসনসংখ্যা বাড়িয়ে মিনিবাসের বডিতে রূপান্তর করা হয়। এগুলো বিভিন্ন মালিক সমিতির ব্যানারে চলছে।
চট্টগ্রাম মহানগরীতে ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন হওয়ায় ১৪৭টি হিউম্যান হলার বিআরটিএর চলমান জরিপে অংশ নেয়নি। অথচ এসব গণপরিবহন নগরীতে চলাচল করছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, হিউম্যান হলার রুট পারমিটের এসব গাড়ি মিনিবাসের বডিতে রূপান্তর করে চলছে। কাগজপত্র হালনাগাদ না থাকাসহ এসব যানবাহন ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় গাড়িগুলো জরিপে অংশ নেয়নি। হিউম্যান হলারগুলো সাধারণত দেখতে ছোট আকৃতির। অনেকটা টেম্পোর মতো।
একটি পরিবহন সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে কাঠামো পরিবর্তন করে চলাচল করা এসব ত্রুটিপূর্ণ গাড়ির সংখ্যা অন্তত ৫০০। যেসব অবৈধভাবে চলছে। নগরের ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর রুটে এসব গাড়ির চলাচল বেশি বলে জানায় সংগঠনটি।
এর আগে গত ২৭ জুন থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত নগরের চলাচলরত হিউম্যান হলারের জরিপ কার্যক্রম চালায় চট্টগ্রাম বিআরটিএ ও মেট্রোপলিটন পুলিশ। গণপরিবহনে নৈরাজ্য ও শৃঙ্খলায় আনতে গত ২৩ মে এক বৈঠকে এ জরিপ চালানোর সিদ্ধান্ত হয়। এর ধারাবাহিকতায় প্রথমে নগরীতে চলাচলরত হিউম্যান হলারের ওপর জরিপ শুরু হয়।
জরিপের তথ্য অনুযায়ী, নগরে ১৭টি রুটে বিআরটিএ অনুমোদিত হিউম্যান হলারের সংখ্যা ৯৬৬টি। এর মধ্যে ৮১৯টি হিউম্যান হলার নির্ধারিত তারিখে জরিপে অংশ নিয়েছে। জরিপে অংশ নেয়নি ১৪৭টি গাড়ি। রুটগুলোতে মোট ১৪০৬টি সিলিং নির্ধারিত আছে। অভিযোগ রয়েছে, কাঠামোগত পরিবর্তন ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় জরিপের বাইরে ছিল একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক গাড়ি।
সাধারণত বিআরটিএ আইনে কোনো গাড়ির কাঠামোগত পরিবর্তন করা যায় না। এ ছাড়া রুট পারমিটবিহীন গাড়ির চলাচল নিষিদ্ধ রয়েছে। কিন্তু এসব নিয়ম তোয়াক্কা করছে না মালিকেরা। পুলিশকে ম্যানেজ করে অবৈধভাবে এসব হিউম্যান হলার দীর্ঘদিন ধরে নগরীতে চলছে।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বিআরটিএর সহকারী পরিচালক আতিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, জরিপ কার্যক্রমে যারা অংশ নেয়নি তাঁদের বিষয়ে আরটিসি কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে। যারা জরিপে অংশ নিয়েছে তাঁদের ক্ষেত্রেও সিদ্ধান্ত হবে। তবে কী ধরনের সিদ্ধান্ত হবে সেটা এই মুহূর্তে বলা যাবে না। কাঠামো পরিবর্তন করে গাড়ি চলাচলের বিষয়ে তিনি অবগত নন বলে জানান।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ট্রাফিক পুলিশের উপকমিশনার (দক্ষিণ) এন এম নাসিরুদ্দিন বলেন, হতে পারে এসব গাড়ি পুরোনো হয়ে গেছে কিংবা মালিকেরা বিক্রি করে দিয়েছেন। আরও কিছু কারণ থাকতে পারে। মূলত ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় গাড়িগুলো জরিপে অংশ নেয়নি।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের (চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কমিটি) সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল বিশ্বাস বলেন, হিউম্যান হলারগুলো আসনসংখ্যা বাড়িয়ে মিনিবাসের বডিতে রূপান্তর করা হয়। এগুলো বিভিন্ন মালিক সমিতির ব্যানারে চলছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে