ভেদরগঞ্জ (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলায় মাত্র ১ সপ্তাহের ব্যবধানে প্রকারভেদে কেজিতে মাছের দাম বেড়েছে ৪৫ থেকে ১৫৫ টাকা। বাড়তি দামে মাছ কিনতে হিমশিম খাচ্ছে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষ। এদিকে বাজারে মাছের সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বেড়েছে পেয়েছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। মাছের খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে চাষ করা মাছের ওপরও।
গত শুক্রবার সকালে উপজেলার ভেদরগঞ্জ বাজার, মোল্লারহাট, সখীপুর বাজার, উত্তর তারবুনিয়া, বাংলাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে মাছের সরবরাহ চাহিদার তুলনায় অনেক কম। ইলিশের ভরা মৌসুম চললেও বাজারে নেই তেমন সরবরাহ। কিছুসংখ্যক ইলিশের দেখা পেলেও আকারে খুবই ছোট। ৫০০-৬০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি করতে দেখা গেছে। সরবরাহ কম থাকায় গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ১০০-১৫০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে এসব ছোট আকৃতির ইলিশ। গত সপ্তাহে এসব ইলিশ ৬০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হলেও শুক্রবার তা বিক্রি হয়েছে ৮০০-৮৫০ টাকা কেজি দরে। প্রাকৃতিক জলাশয়ের মাছের সংখ্যাও ছিল খুবই কম। তবে খামারে চাষ করা মাছে ভরপুর ছিল বিক্রেতাদের চৌকি। গত সপ্তাহের তুলনায় প্রাকৃতিক জলাশয়ের কই, কাতল, পাঙাশের দাম বেড়েছে কেজিতে ১০০-১৫০ টাকা। চাষের পাঙাশ গত সপ্তাহে ১৩০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও এই সপ্তাহে তা বিক্রি হচ্ছে ১৬৫-১৭০ টাকা দরে। মৎস্য খামারে চাষ করা কাতল, গ্রাসকার্প, শিং, কইসহ অন্যান্য মাছের নামও কেজিতে বেড়েছে ৩০-৭০ টাকা। চাষ করা রুই বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৪০০ টাকায়, যা পোনা মাছের সর্বোচ্চ দাম।
মাছের সরবরাহ কম থাকার কারণ জানতে জেলার পদ্মা ও মেঘনার তীরবর্তী মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে যোগাযোগ করে জানা গেছে, নদীতে মাছের পরিমাণ কমে গেছে। জেলেদের জালে মাছ আটকা পড়ছে না। সারা দিন নদীতে মাছ শিকার করে অল্প পরিমাণে নিয়ে আড়তে ফিরছেন জেলেরা। ইলিশের পরিমাণ একেবারেই কমে গেছে। দু-একটি ধরা পড়লেও তা সাইজে খুবই ছোট।
ভেদরগঞ্জ উপজেলার পদ্মা-মেঘনা পারের ইব্রাহিমপুর আড়তের তারেক মৃধা বলেন, সারা দিন মাছ শিকার করে অনেক সময় জেলেদের খরচের পয়সাও ওঠে না। বড় নৌকায় ১ হাজার ৬০ জন জেলে থাকেন। তারা দিনরাত নদীতে থাকার পর ৫-৭ হাজার টাকার মাছ বিক্রি করতে পারছেন। নৌকার তেলের খরচ বাদ দিলে আর কিছুই থাকে না। তাই অনেক জেলে নদীতে যেতে চাইছেন না। নদীতে মাছও একেবারে কম।
ভেদরগঞ্জ বাজারের মাছ বিক্রেতা ইয়াকুব মুন্সি বলেন, ‘গেল সপ্তাহে রুই মাছের দাম ছিল ৩৬০ টাকা। এ সপ্তাহে কেজিপ্রতি ৪০ টাকা বেড়েছে।’ মোল্লার বাজারের মাছের আড়তদার ফয়জুল মোল্লা বলেন, ‘মাছ কম ধরা পড়ায় রাজারে সরবরাহ কমে গেছে। অধিকাংশ জেলে চায়না দোয়ারি জালে মাছ শিকার করায় মাছের বংশবৃদ্ধি কমে যাওয়ায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বাজারে সরবরাহ কম থাকায় দাম বাড়তির দিকে। গত সপ্তাহের তুলনায় বিভিন্ন ধরনের মাছ কেজিতে ১০০-১৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। সরবরাহ না বাড়লে মাছের দাম কমবে না।
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলায় মাত্র ১ সপ্তাহের ব্যবধানে প্রকারভেদে কেজিতে মাছের দাম বেড়েছে ৪৫ থেকে ১৫৫ টাকা। বাড়তি দামে মাছ কিনতে হিমশিম খাচ্ছে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষ। এদিকে বাজারে মাছের সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বেড়েছে পেয়েছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। মাছের খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে চাষ করা মাছের ওপরও।
গত শুক্রবার সকালে উপজেলার ভেদরগঞ্জ বাজার, মোল্লারহাট, সখীপুর বাজার, উত্তর তারবুনিয়া, বাংলাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে মাছের সরবরাহ চাহিদার তুলনায় অনেক কম। ইলিশের ভরা মৌসুম চললেও বাজারে নেই তেমন সরবরাহ। কিছুসংখ্যক ইলিশের দেখা পেলেও আকারে খুবই ছোট। ৫০০-৬০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি করতে দেখা গেছে। সরবরাহ কম থাকায় গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ১০০-১৫০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে এসব ছোট আকৃতির ইলিশ। গত সপ্তাহে এসব ইলিশ ৬০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হলেও শুক্রবার তা বিক্রি হয়েছে ৮০০-৮৫০ টাকা কেজি দরে। প্রাকৃতিক জলাশয়ের মাছের সংখ্যাও ছিল খুবই কম। তবে খামারে চাষ করা মাছে ভরপুর ছিল বিক্রেতাদের চৌকি। গত সপ্তাহের তুলনায় প্রাকৃতিক জলাশয়ের কই, কাতল, পাঙাশের দাম বেড়েছে কেজিতে ১০০-১৫০ টাকা। চাষের পাঙাশ গত সপ্তাহে ১৩০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও এই সপ্তাহে তা বিক্রি হচ্ছে ১৬৫-১৭০ টাকা দরে। মৎস্য খামারে চাষ করা কাতল, গ্রাসকার্প, শিং, কইসহ অন্যান্য মাছের নামও কেজিতে বেড়েছে ৩০-৭০ টাকা। চাষ করা রুই বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৪০০ টাকায়, যা পোনা মাছের সর্বোচ্চ দাম।
মাছের সরবরাহ কম থাকার কারণ জানতে জেলার পদ্মা ও মেঘনার তীরবর্তী মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে যোগাযোগ করে জানা গেছে, নদীতে মাছের পরিমাণ কমে গেছে। জেলেদের জালে মাছ আটকা পড়ছে না। সারা দিন নদীতে মাছ শিকার করে অল্প পরিমাণে নিয়ে আড়তে ফিরছেন জেলেরা। ইলিশের পরিমাণ একেবারেই কমে গেছে। দু-একটি ধরা পড়লেও তা সাইজে খুবই ছোট।
ভেদরগঞ্জ উপজেলার পদ্মা-মেঘনা পারের ইব্রাহিমপুর আড়তের তারেক মৃধা বলেন, সারা দিন মাছ শিকার করে অনেক সময় জেলেদের খরচের পয়সাও ওঠে না। বড় নৌকায় ১ হাজার ৬০ জন জেলে থাকেন। তারা দিনরাত নদীতে থাকার পর ৫-৭ হাজার টাকার মাছ বিক্রি করতে পারছেন। নৌকার তেলের খরচ বাদ দিলে আর কিছুই থাকে না। তাই অনেক জেলে নদীতে যেতে চাইছেন না। নদীতে মাছও একেবারে কম।
ভেদরগঞ্জ বাজারের মাছ বিক্রেতা ইয়াকুব মুন্সি বলেন, ‘গেল সপ্তাহে রুই মাছের দাম ছিল ৩৬০ টাকা। এ সপ্তাহে কেজিপ্রতি ৪০ টাকা বেড়েছে।’ মোল্লার বাজারের মাছের আড়তদার ফয়জুল মোল্লা বলেন, ‘মাছ কম ধরা পড়ায় রাজারে সরবরাহ কমে গেছে। অধিকাংশ জেলে চায়না দোয়ারি জালে মাছ শিকার করায় মাছের বংশবৃদ্ধি কমে যাওয়ায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বাজারে সরবরাহ কম থাকায় দাম বাড়তির দিকে। গত সপ্তাহের তুলনায় বিভিন্ন ধরনের মাছ কেজিতে ১০০-১৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। সরবরাহ না বাড়লে মাছের দাম কমবে না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে