দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সরকারি গণগ্রন্থাগার এখন পাঠক শূন্য। বই আছে থরে থরে কমতি কেবল পাঠকের। খুব একটা দেখা মেলেনা বই প্রেমীদের। গ্রন্থাগার একেবারেই নিস্তব্ধ। কোনো কোলাহল নেই, ভিড় নেই, বই প্রেমীদের আড্ডা নেই।
গ্রন্থাগারের চারদিকে বিরাজ করছে সুনসান নীরবতা। এক অদ্ভুত পরিবেশ। গত মঙ্গলবার সরেজমিনে উপজেলার একেএম কলেজে অবস্থিত সরকারি গণগ্রন্থাগারে গিয়ে দেখা যায় এই চিত্র।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একে মেমোরিয়াল কলেজে অবস্থিত গ্রন্থাগারটি কলেজ খোলা থাকলে কিছু পাঠক হয়। উপজেলার এই সরকারি গণগ্রন্থাগারটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয় ২০১৩ সালের ৮ জুন। গণগ্রন্থাগারটি পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত করা হয় ২০১৫ সালের ১৬ মে।
সরকারি গণগ্রন্থাগার সূত্রে জানা যায়, গ্রন্থাগারটি পাঠকদের জন্য উন্মুক্তের পর কয়েক বছর বেশ ভালো পাঠক ছিল। সেই সময়ে পাঠকের আনাগোনায় মুখরিত ছিল গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণ। উপজেলার সরকারি গণগ্রন্থাগারটিতে সব মিলিয়ে ৭ হাজার ৬৭৯টি গ্রন্থ রয়েছে।
এর মধ্যে বাংলায় প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৭ হাজার ৪০৬টি আর ইংরেজিতে প্রকাশিত গ্রন্থ রয়েছে ২১৩টি। গল্প, উপন্যাস, কবিতার বই, শিশুতোষ বই, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা বই, শেখ রাসেলকে নিয়ে লেখা বই, ইতিহাস, ধর্মীয় বই, সংগীতের বই, শরীর চর্চার বই, মনোবিজ্ঞান, চিকিৎসা বিজ্ঞান, ভূগোল, দর্শন সহ আরও অনেক রকম বই আছে এই গ্রন্থাগারে।
এ ছাড়া প্রতিদিনের সংবাদপত্রতো আছেই। এখানে রয়েছে এক সঙ্গে বসে ১০০ জনের অধিক পাঠক বই পড়ার মতো বিশাল লাইব্রেরি।
এত সুযোগ-সুবিধা থাকার পরেও কেন পাঠক নেই গ্রন্থাগারে এর উত্তর জানা নেই গ্রন্থাগার সংশ্লিষ্টদের। উপজেলার সরকারি গণগ্রন্থাগারের সহকারী লাইব্রেরিয়ান মো. আঃ রশীদ আজকের পত্রিকাকে জানান, কোভিড ১৯ মহামারির কারণে দীর্ঘদিন গ্রন্থাগারটি বন্ধ থাকায় এমন অবস্থা হয়েছে। গ্রন্থাগারে পাঠক বৃদ্ধির জন্য উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আমাদের পক্ষ থেকে প্রচারণা চালানো হয়। খুব শিগগিরই আমরা পাঠক বৃদ্ধির লক্ষ্যে জোরালো পদক্ষেপ নিব।
এ বিষয়ে দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুন্নাহার শেফা আজকের পত্রিকাকে জানান, উপজেলায় সরকারি গণগ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা সরকারের একটি মহৎ উদ্দেশ্য। এই উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে হলে নতুন নতুন পাঠক তৈরির কোনো বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, এখনকার শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইলেকট্রনিকস ডিভাইসের প্রতি আসক্তি বেড়েছে। ডিভাইসের ক্ষতিকর দিকগুলো থেকে তাদের ফেরাতে হবে। তাদেরকে বই মুখি করতে পারইলেই সেটা সম্ভব হবে। উপজেলার সরকারি গণগ্রন্থাগারে পাঠক বৃদ্ধির লক্ষ্যে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে ইতিমধ্যে আমি উপজেলা সহকারী লাইব্রেরিয়ানকে নির্দেশনা দিয়েছি। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সরকারি গণগ্রন্থাগার এখন পাঠক শূন্য। বই আছে থরে থরে কমতি কেবল পাঠকের। খুব একটা দেখা মেলেনা বই প্রেমীদের। গ্রন্থাগার একেবারেই নিস্তব্ধ। কোনো কোলাহল নেই, ভিড় নেই, বই প্রেমীদের আড্ডা নেই।
গ্রন্থাগারের চারদিকে বিরাজ করছে সুনসান নীরবতা। এক অদ্ভুত পরিবেশ। গত মঙ্গলবার সরেজমিনে উপজেলার একেএম কলেজে অবস্থিত সরকারি গণগ্রন্থাগারে গিয়ে দেখা যায় এই চিত্র।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একে মেমোরিয়াল কলেজে অবস্থিত গ্রন্থাগারটি কলেজ খোলা থাকলে কিছু পাঠক হয়। উপজেলার এই সরকারি গণগ্রন্থাগারটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয় ২০১৩ সালের ৮ জুন। গণগ্রন্থাগারটি পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত করা হয় ২০১৫ সালের ১৬ মে।
সরকারি গণগ্রন্থাগার সূত্রে জানা যায়, গ্রন্থাগারটি পাঠকদের জন্য উন্মুক্তের পর কয়েক বছর বেশ ভালো পাঠক ছিল। সেই সময়ে পাঠকের আনাগোনায় মুখরিত ছিল গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণ। উপজেলার সরকারি গণগ্রন্থাগারটিতে সব মিলিয়ে ৭ হাজার ৬৭৯টি গ্রন্থ রয়েছে।
এর মধ্যে বাংলায় প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৭ হাজার ৪০৬টি আর ইংরেজিতে প্রকাশিত গ্রন্থ রয়েছে ২১৩টি। গল্প, উপন্যাস, কবিতার বই, শিশুতোষ বই, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা বই, শেখ রাসেলকে নিয়ে লেখা বই, ইতিহাস, ধর্মীয় বই, সংগীতের বই, শরীর চর্চার বই, মনোবিজ্ঞান, চিকিৎসা বিজ্ঞান, ভূগোল, দর্শন সহ আরও অনেক রকম বই আছে এই গ্রন্থাগারে।
এ ছাড়া প্রতিদিনের সংবাদপত্রতো আছেই। এখানে রয়েছে এক সঙ্গে বসে ১০০ জনের অধিক পাঠক বই পড়ার মতো বিশাল লাইব্রেরি।
এত সুযোগ-সুবিধা থাকার পরেও কেন পাঠক নেই গ্রন্থাগারে এর উত্তর জানা নেই গ্রন্থাগার সংশ্লিষ্টদের। উপজেলার সরকারি গণগ্রন্থাগারের সহকারী লাইব্রেরিয়ান মো. আঃ রশীদ আজকের পত্রিকাকে জানান, কোভিড ১৯ মহামারির কারণে দীর্ঘদিন গ্রন্থাগারটি বন্ধ থাকায় এমন অবস্থা হয়েছে। গ্রন্থাগারে পাঠক বৃদ্ধির জন্য উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আমাদের পক্ষ থেকে প্রচারণা চালানো হয়। খুব শিগগিরই আমরা পাঠক বৃদ্ধির লক্ষ্যে জোরালো পদক্ষেপ নিব।
এ বিষয়ে দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুন্নাহার শেফা আজকের পত্রিকাকে জানান, উপজেলায় সরকারি গণগ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা সরকারের একটি মহৎ উদ্দেশ্য। এই উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে হলে নতুন নতুন পাঠক তৈরির কোনো বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, এখনকার শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইলেকট্রনিকস ডিভাইসের প্রতি আসক্তি বেড়েছে। ডিভাইসের ক্ষতিকর দিকগুলো থেকে তাদের ফেরাতে হবে। তাদেরকে বই মুখি করতে পারইলেই সেটা সম্ভব হবে। উপজেলার সরকারি গণগ্রন্থাগারে পাঠক বৃদ্ধির লক্ষ্যে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে ইতিমধ্যে আমি উপজেলা সহকারী লাইব্রেরিয়ানকে নির্দেশনা দিয়েছি। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে