নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
পাঁচ বছর আগেও রাজশাহী শহরের গুরুত্বপূর্ণ অনেক রাস্তাঘাট ছিল সরু। অলিগলিতেও দেখা যেত অটোরিকশার জট। এখন গুরুত্বপূর্ণ সব রাস্তাই প্রশস্ত। নতুন করেও সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। শহরের আলোকায়ন নজর কাড়ে যে কারও। রাজশাহী এখন পরিচিতি পেয়েছে দেশের সেরা শহর হিসেবে। আসন্ন রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে এসব উন্নয়ন দেখিয়েই আবারও ভোট চাইবেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন।
দলীয় টিকিট পেয়েই ভোটের মাঠ গোছাতে শুরু করেছেন লিটন। এর অংশ হিসেবে তিনি নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন। বলছেন, গত পাঁচ বছরে রাজশাহী শহরের যে উন্নয়ন হয়েছে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। এত উন্নয়নের জন্যই মানুষ আবার নৌকায় ভোট দেবেন বলে তিনি মনে করছেন।
রাসিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী হিসেবে ১৫ এপ্রিল লিটনকে আবারও মনোনয়ন দেওয়া হয়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে মেয়র নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। তবে ২০১৩ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল নির্বাচিত হন। কিন্তু তাঁর পাঁচ বছর মেয়াদের বেশির ভাগ সময়ই চেয়ারে বসতে পারেননি। এক ডজনেরও বেশি মামলার আসামি হন তিনি। ফলে গ্রেপ্তার এড়াতে দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিলেন। মেয়রের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছিলেন। বুলবুল মেয়র থাকাকালে নগরবাসীর সামনে কোনো উন্নয়ন পরিকল্পনাও হাজির করতে পারেননি। ভেঙে পড়েছিল নাগরিক সেবা। যদিও বুলবুলের দাবি, প্রতিহিংসার বশে তাঁকে কোনো উন্নয়ন বরাদ্দ দেয়নি সরকার। এ কারণে নগরীর উন্নয়ন ব্যাহত হয়েছিল তাঁর সময়ে।
তবে ২০১৮ সালের নির্বাচনে আবারও মেয়র নির্বাচিত হন লিটন। নির্বাচনের কিছুদিন পরই প্রধানমন্ত্রী রাজশাহীর উন্নয়নে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেন। রাসিকের ইতিহাসে একসঙ্গে এটিই সবচেয়ে বেশি বরাদ্দের রেকর্ড। এই বিপুল টাকা বরাদ্দের ফলে উন্নয়ন-সৌন্দর্যে প্রতিনিয়তই বদলে যাচ্ছে রাজশাহী মহানগরী।
আগামী ২১ জুন রাসিকের নির্বাচন হতে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ তাদের মেয়র প্রার্থীর নাম ঘোষণা করলেও বিএনপি চুপ। দলটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না বলে এখন পর্যন্ত জানাচ্ছে। তবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ শিগগির তাদের মেয়র প্রার্থী চূড়ান্ত করবে বলে জানা গেছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থী লিটন মনে করছেন, বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচনে না এলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী দিতে পারে। অথবা নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টাও করতে পারে।
মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। উন্নয়নের ছোঁয়ায় রাজশাহীও বদলে গেছে। প্রশস্ত সড়ক, পরিচ্ছন্ন পরিবেশ, আলোকায়নসহ সর্বক্ষেত্রে মহানগরীর উন্নয়ন হয়েছে; যার সুফল পাচ্ছে এ অঞ্চলের মানুষ। এ নগরীর সুনাম দেশ ও বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। শেখ হাসিনার সরকার যেটি বলে, সেটি বাস্তবায়ন করে।
পাঁচ বছর আগেও রাজশাহী শহরের গুরুত্বপূর্ণ অনেক রাস্তাঘাট ছিল সরু। অলিগলিতেও দেখা যেত অটোরিকশার জট। এখন গুরুত্বপূর্ণ সব রাস্তাই প্রশস্ত। নতুন করেও সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। শহরের আলোকায়ন নজর কাড়ে যে কারও। রাজশাহী এখন পরিচিতি পেয়েছে দেশের সেরা শহর হিসেবে। আসন্ন রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে এসব উন্নয়ন দেখিয়েই আবারও ভোট চাইবেন আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন।
দলীয় টিকিট পেয়েই ভোটের মাঠ গোছাতে শুরু করেছেন লিটন। এর অংশ হিসেবে তিনি নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন। বলছেন, গত পাঁচ বছরে রাজশাহী শহরের যে উন্নয়ন হয়েছে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। এত উন্নয়নের জন্যই মানুষ আবার নৌকায় ভোট দেবেন বলে তিনি মনে করছেন।
রাসিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী হিসেবে ১৫ এপ্রিল লিটনকে আবারও মনোনয়ন দেওয়া হয়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে মেয়র নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। তবে ২০১৩ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল নির্বাচিত হন। কিন্তু তাঁর পাঁচ বছর মেয়াদের বেশির ভাগ সময়ই চেয়ারে বসতে পারেননি। এক ডজনেরও বেশি মামলার আসামি হন তিনি। ফলে গ্রেপ্তার এড়াতে দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিলেন। মেয়রের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছিলেন। বুলবুল মেয়র থাকাকালে নগরবাসীর সামনে কোনো উন্নয়ন পরিকল্পনাও হাজির করতে পারেননি। ভেঙে পড়েছিল নাগরিক সেবা। যদিও বুলবুলের দাবি, প্রতিহিংসার বশে তাঁকে কোনো উন্নয়ন বরাদ্দ দেয়নি সরকার। এ কারণে নগরীর উন্নয়ন ব্যাহত হয়েছিল তাঁর সময়ে।
তবে ২০১৮ সালের নির্বাচনে আবারও মেয়র নির্বাচিত হন লিটন। নির্বাচনের কিছুদিন পরই প্রধানমন্ত্রী রাজশাহীর উন্নয়নে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেন। রাসিকের ইতিহাসে একসঙ্গে এটিই সবচেয়ে বেশি বরাদ্দের রেকর্ড। এই বিপুল টাকা বরাদ্দের ফলে উন্নয়ন-সৌন্দর্যে প্রতিনিয়তই বদলে যাচ্ছে রাজশাহী মহানগরী।
আগামী ২১ জুন রাসিকের নির্বাচন হতে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ তাদের মেয়র প্রার্থীর নাম ঘোষণা করলেও বিএনপি চুপ। দলটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না বলে এখন পর্যন্ত জানাচ্ছে। তবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ শিগগির তাদের মেয়র প্রার্থী চূড়ান্ত করবে বলে জানা গেছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থী লিটন মনে করছেন, বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচনে না এলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী দিতে পারে। অথবা নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টাও করতে পারে।
মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। উন্নয়নের ছোঁয়ায় রাজশাহীও বদলে গেছে। প্রশস্ত সড়ক, পরিচ্ছন্ন পরিবেশ, আলোকায়নসহ সর্বক্ষেত্রে মহানগরীর উন্নয়ন হয়েছে; যার সুফল পাচ্ছে এ অঞ্চলের মানুষ। এ নগরীর সুনাম দেশ ও বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। শেখ হাসিনার সরকার যেটি বলে, সেটি বাস্তবায়ন করে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে