আগৈলঝাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি
মাল্টা চাষ করে মুখে হাসি ফুটেছে আগৈলঝাড়া উপজেলার অনেক চাষির। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উদ্যোগে সমতল ভূমির প্রদর্শনী প্লটে চাষ করা বারি জাত-১-এর মাল্টা এখন দখল করছে স্থানীয় বাজার।
উপজেলার মোল্লাপাড়া গ্রামের আসাদুল হক হাওলাদার ও বেলুহার গ্রামের জলিল শরীফ জানান, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সেখান থেকে বিনা মূল্যে বারি জাত-১-এর মাল্টা গাছের চারা পেয়ে ৫০ শতক করে জমিতে বারি জাত-১-এর মাল্টার চারা রোপণ করেছেন। সরকারের দ্বিতীয় শস্য বহুমুখী প্রকল্পের আওতায় নিবিড় পরিচর্যায় চারাগুলো বড় হয়ে এক বছরের মধ্যেই ফুল ও ফল ধরতে শুরু করেছে। প্রতিটি গাছে ৬০-৭০টি করে ফল ধরেছে।
অন্যদিকে উপজেলার বাকাল ইউনিয়নের ফুল্লশ্রী গ্রামের খলিলুর রহমান জানান, কয়েক বছর ধরে তাঁর রোপিত গাছে মাল্টা ধরে, তবে তা পরিমাণে কম ছিল। এ বছর ওই গাছগুলোয় প্রচুর ফল ধরেছে। ফলের কারণে নুয়েপড়া ডাল বেঁধে দিতে হয়েছে বাঁশ দিয়ে। তার প্রতিটি গাছে ৩০ থেকে ৪০ কেজি করে ফল হয়েছে। গাছ থেকে বছরে দুইবার ফল সংগ্রহ করা যায়। ফলের আকারও বেশ ভালো। গড়ে চারটি মাল্টায় এক কেজি ওজন হয়েছে। ইতিমধ্যে তিনি বাগান থেকে ফল বিক্রি শুরু করেছেন। প্রতি কেজি মাল্টা ১৫০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।
বাজারে হলুদ রঙের মাল্টা পাওয়া গেলেও এখানকার চাষি খলিলুর রহমান, আসাদুল হক হাওলাদার ও জলিল শরীফের বাগানের মাল্টার রং সবুজ। ফল পরিপক্ব হলে সবুজ রঙের মাল্টা খেতেও খুব মিষ্টি। চাহিদার কারণে বাড়ি থেকেই বেশির ভাগ ক্রেতারা মাল্টা কিনে নিচ্ছেন।
খলিলুর রহমানের মাল্টাবাগানের এক পাশে রয়েছে কমলা, জলপাই, আমলকী, লিচু, জাম্বুরা ও আমগাছ। এসব গাছেও ধরেছে প্রচুর ফল। কৃষি অফিসের মাধ্যমে গাছের চারাসহ সঠিক পরামর্শ নিয়ে তিনি মাল্টা চাষ করে একজন সফল চাষির মর্যাদা অর্জন করেছেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা চাষি খলিলুর রহমানের মাল্টাবাগান পরিদর্শন করেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দোলন চন্দ্র রায় জানান, আসাদুল হক হাওলাদার, জলিল শরীফ ও খলিলুর রহমানের বাগান দেখে অনেকেই এখন মাল্টা চাষে আগ্রহ প্রকাশ করছেন। পুষ্টির চাহিদা মেটাতে কৃষি কার্যালয় থেকে মাল্টাগাছের চারা বিনা মূল্যে বিতরণ করা হয়েছে। কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমাদের দেশের বিজ্ঞানীরা জনগণের স্বাস্থ্য ও পুষ্টিগুণের কথা চিন্তা করে বারি-১ জাতের মাল্টা উদ্ভাবন করেছেন। সমতল ভূমির দো-আঁশ মাটি মাল্টা চাষের জন্য বেশ উপযোগী। উপজেলায় মোট ২৬টি প্রদর্শনী প্লট করা হয়েছে। এখন ওই প্রদর্শনী দেখে অনেকেই মাল্টা চাষে আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
মাল্টা চাষ করে মুখে হাসি ফুটেছে আগৈলঝাড়া উপজেলার অনেক চাষির। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উদ্যোগে সমতল ভূমির প্রদর্শনী প্লটে চাষ করা বারি জাত-১-এর মাল্টা এখন দখল করছে স্থানীয় বাজার।
উপজেলার মোল্লাপাড়া গ্রামের আসাদুল হক হাওলাদার ও বেলুহার গ্রামের জলিল শরীফ জানান, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সেখান থেকে বিনা মূল্যে বারি জাত-১-এর মাল্টা গাছের চারা পেয়ে ৫০ শতক করে জমিতে বারি জাত-১-এর মাল্টার চারা রোপণ করেছেন। সরকারের দ্বিতীয় শস্য বহুমুখী প্রকল্পের আওতায় নিবিড় পরিচর্যায় চারাগুলো বড় হয়ে এক বছরের মধ্যেই ফুল ও ফল ধরতে শুরু করেছে। প্রতিটি গাছে ৬০-৭০টি করে ফল ধরেছে।
অন্যদিকে উপজেলার বাকাল ইউনিয়নের ফুল্লশ্রী গ্রামের খলিলুর রহমান জানান, কয়েক বছর ধরে তাঁর রোপিত গাছে মাল্টা ধরে, তবে তা পরিমাণে কম ছিল। এ বছর ওই গাছগুলোয় প্রচুর ফল ধরেছে। ফলের কারণে নুয়েপড়া ডাল বেঁধে দিতে হয়েছে বাঁশ দিয়ে। তার প্রতিটি গাছে ৩০ থেকে ৪০ কেজি করে ফল হয়েছে। গাছ থেকে বছরে দুইবার ফল সংগ্রহ করা যায়। ফলের আকারও বেশ ভালো। গড়ে চারটি মাল্টায় এক কেজি ওজন হয়েছে। ইতিমধ্যে তিনি বাগান থেকে ফল বিক্রি শুরু করেছেন। প্রতি কেজি মাল্টা ১৫০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।
বাজারে হলুদ রঙের মাল্টা পাওয়া গেলেও এখানকার চাষি খলিলুর রহমান, আসাদুল হক হাওলাদার ও জলিল শরীফের বাগানের মাল্টার রং সবুজ। ফল পরিপক্ব হলে সবুজ রঙের মাল্টা খেতেও খুব মিষ্টি। চাহিদার কারণে বাড়ি থেকেই বেশির ভাগ ক্রেতারা মাল্টা কিনে নিচ্ছেন।
খলিলুর রহমানের মাল্টাবাগানের এক পাশে রয়েছে কমলা, জলপাই, আমলকী, লিচু, জাম্বুরা ও আমগাছ। এসব গাছেও ধরেছে প্রচুর ফল। কৃষি অফিসের মাধ্যমে গাছের চারাসহ সঠিক পরামর্শ নিয়ে তিনি মাল্টা চাষ করে একজন সফল চাষির মর্যাদা অর্জন করেছেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা চাষি খলিলুর রহমানের মাল্টাবাগান পরিদর্শন করেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দোলন চন্দ্র রায় জানান, আসাদুল হক হাওলাদার, জলিল শরীফ ও খলিলুর রহমানের বাগান দেখে অনেকেই এখন মাল্টা চাষে আগ্রহ প্রকাশ করছেন। পুষ্টির চাহিদা মেটাতে কৃষি কার্যালয় থেকে মাল্টাগাছের চারা বিনা মূল্যে বিতরণ করা হয়েছে। কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমাদের দেশের বিজ্ঞানীরা জনগণের স্বাস্থ্য ও পুষ্টিগুণের কথা চিন্তা করে বারি-১ জাতের মাল্টা উদ্ভাবন করেছেন। সমতল ভূমির দো-আঁশ মাটি মাল্টা চাষের জন্য বেশ উপযোগী। উপজেলায় মোট ২৬টি প্রদর্শনী প্লট করা হয়েছে। এখন ওই প্রদর্শনী দেখে অনেকেই মাল্টা চাষে আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে