গনেশ দাস, বগুড়া
উম্মে মাওয়া বগুড়া শহরের মালগ্রাম এলাকার বাসিন্দা শামিম আহম্মেদের সন্তান। ১০ ডিসেম্বর লটারিতে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলে বগুড়া সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে (ভিএম) মেধাতালিকায় ২৮ নম্বরে ভর্তির সুযোগ পায়। সে অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান থেকে দেওয়া ভর্তিফরম পূরণ করে জমা দেন বাবা শামিম আহম্মেদ। স্কুলের নির্দেশনা অনুযায়ী নির্দিষ্ট দোকান থেকে কাপড় কিনে ড্রেস বানাতে দেন সন্তানের জন্য; কিন্তু গত বুধবার স্কুল থেকে প্রকাশ করা সংশোধিত ভর্তি-তালিকায় উম্মে মাওয়ার নাম বাদ দেওয়া হয়। কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে দুবার আবেদন করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্কুলে যোগাযোগ করতে গেলে শামিম আহম্মেদকে জানানো হয় দুবার নয়, তাঁর মেয়ের নামে ছয়বার আবেদন করা হয়। এ কারণে তাঁর মেয়েকে ভর্তি করানো যাচ্ছে না।
শামিম আহম্মেদ জানান, ৪৬ বার আবেদন করা শিক্ষার্থীকেও ভর্তির তালিকায় রাখা হয়েছে। শামিম আহম্মেদের মতো এ রকম অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে অভিভাবকদের।
আর এ কারণেই বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের (ভিএম) ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে অভিভাবকদের মধ্যে। বুধবার রাতে দুই শতাধিক অভিভাবক মিটিং করে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন আরেক অভিভাবক শফিকুল ইসলাম।
এদিকে, একাধিকবার আবেদন ও লটারিতে নাম ওঠার ঘটনায় ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। এ কারণে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর থেকে তালিকা সংশোধনের নির্দেশ দেওয়া হয়। সংশোধিত সেই তালিকা প্রকাশের পর থেকেই ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন বাদপড়া শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা। তাঁরা দাবি করেন, অনেকে প্রভাতি ও দিবা শাখার জন্য পৃথক দুটি আবেদন করলেও একই শিক্ষার্থীর নামে শতাধিক আবেদনের অভিযোগ ভিত্তিহীন। সফটওয়্যারের জটিলতার বিষয়টি শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের ওপর চাপানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
শফিকুল ইসলাম অভিযোগ করেন, তাঁর মেয়ে শর্মিলা আকতারকে স্কুলে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করেছিলেন। লটারির ফলাফল প্রকাশের পর দেখা যায় শর্মিলার নাম মেধাতালিকার প্রথম, দ্বিতীয় ও ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে। পরে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায়, শর্মিলার নামে ১৫৬ বার আবেদন জমা পড়েছে।
শফিকুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমি একবারই আবেদন জমা দিয়েছি, সেখানে ১৫৬ বার কী করে আবেদন জমা হয়?’ একবার আবেদন করতে টেলিটকের মাধ্যমে ১১০ টাকা করে পরিশোধ করতে হয় বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের (ভিএম) প্রধান শিক্ষক রাবেয়া খাতুনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, প্রভাতি ও দিবা শাখায় একই জন্মনিবন্ধন ব্যবহার করে যাঁরা আবেদন করেছেন তাঁদের ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘যাচাই-বাছাই করতে আমাদেরও হিমশিম খেতে হচ্ছে। অন্যদিকে রয়েছে অভিভাবকদের চাপ। এ কারণে আমাদেরও কিছু ভুল হচ্ছে, সেগুলো সংশোধন করে তালিকা প্রকাশ করা হচ্ছে।’
উম্মে মাওয়া বগুড়া শহরের মালগ্রাম এলাকার বাসিন্দা শামিম আহম্মেদের সন্তান। ১০ ডিসেম্বর লটারিতে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলে বগুড়া সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে (ভিএম) মেধাতালিকায় ২৮ নম্বরে ভর্তির সুযোগ পায়। সে অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান থেকে দেওয়া ভর্তিফরম পূরণ করে জমা দেন বাবা শামিম আহম্মেদ। স্কুলের নির্দেশনা অনুযায়ী নির্দিষ্ট দোকান থেকে কাপড় কিনে ড্রেস বানাতে দেন সন্তানের জন্য; কিন্তু গত বুধবার স্কুল থেকে প্রকাশ করা সংশোধিত ভর্তি-তালিকায় উম্মে মাওয়ার নাম বাদ দেওয়া হয়। কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে দুবার আবেদন করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্কুলে যোগাযোগ করতে গেলে শামিম আহম্মেদকে জানানো হয় দুবার নয়, তাঁর মেয়ের নামে ছয়বার আবেদন করা হয়। এ কারণে তাঁর মেয়েকে ভর্তি করানো যাচ্ছে না।
শামিম আহম্মেদ জানান, ৪৬ বার আবেদন করা শিক্ষার্থীকেও ভর্তির তালিকায় রাখা হয়েছে। শামিম আহম্মেদের মতো এ রকম অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে অভিভাবকদের।
আর এ কারণেই বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের (ভিএম) ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে অভিভাবকদের মধ্যে। বুধবার রাতে দুই শতাধিক অভিভাবক মিটিং করে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন আরেক অভিভাবক শফিকুল ইসলাম।
এদিকে, একাধিকবার আবেদন ও লটারিতে নাম ওঠার ঘটনায় ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। এ কারণে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর থেকে তালিকা সংশোধনের নির্দেশ দেওয়া হয়। সংশোধিত সেই তালিকা প্রকাশের পর থেকেই ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন বাদপড়া শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা। তাঁরা দাবি করেন, অনেকে প্রভাতি ও দিবা শাখার জন্য পৃথক দুটি আবেদন করলেও একই শিক্ষার্থীর নামে শতাধিক আবেদনের অভিযোগ ভিত্তিহীন। সফটওয়্যারের জটিলতার বিষয়টি শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের ওপর চাপানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
শফিকুল ইসলাম অভিযোগ করেন, তাঁর মেয়ে শর্মিলা আকতারকে স্কুলে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করেছিলেন। লটারির ফলাফল প্রকাশের পর দেখা যায় শর্মিলার নাম মেধাতালিকার প্রথম, দ্বিতীয় ও ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে। পরে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায়, শর্মিলার নামে ১৫৬ বার আবেদন জমা পড়েছে।
শফিকুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমি একবারই আবেদন জমা দিয়েছি, সেখানে ১৫৬ বার কী করে আবেদন জমা হয়?’ একবার আবেদন করতে টেলিটকের মাধ্যমে ১১০ টাকা করে পরিশোধ করতে হয় বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের (ভিএম) প্রধান শিক্ষক রাবেয়া খাতুনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, প্রভাতি ও দিবা শাখায় একই জন্মনিবন্ধন ব্যবহার করে যাঁরা আবেদন করেছেন তাঁদের ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘যাচাই-বাছাই করতে আমাদেরও হিমশিম খেতে হচ্ছে। অন্যদিকে রয়েছে অভিভাবকদের চাপ। এ কারণে আমাদেরও কিছু ভুল হচ্ছে, সেগুলো সংশোধন করে তালিকা প্রকাশ করা হচ্ছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে