শাহীন রহমান, পাবনা
পাবনার সাঁথিয়ায় জাল দলিলসহ ভুয়া কাগজপত্র তৈরি এবং ভূমি কর্মকর্তার সিল-স্বাক্ষর নকল করে প্রায় ৫২ বিঘা জমি দখলচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। এর সঙ্গে ভূমি অফিসের কর্মচারীরাও জড়িত আছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে জালিয়াতির সত্যতা পেয়েছেন ভূমি কর্মকর্তা। তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেন তিনি। পরে এ ঘটনায় মামলা করা হলে চক্রের মূল হোতা আবুল বাশারকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, সাঁথিয়ার গৌরিগ্রাম মৌজার ১৭ দশমিক ৩৬ একর জমির মালিক মাধব চন্দ্র চৌধুরীর ছেলে রাজেন্দ্র কুমার। তিনি দেশ স্বাধীনের আগে ভারতে চলে যান। পরে ওই জমি রাজেন্দ্র কুমারের নামে চূড়ান্তভাবে রেকর্ডভুক্ত হয়। এরপর ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে উপজেলা ভূমি অফিসের এক কর্মচারীর যোগসাজশে ওই জমিল জাল দলিল তৈরি এবং ভূমি কর্মকর্তার সিল-স্বাক্ষর নকল করে উপজেলা ভূমি অফিসে মিস মোকদ্দমার (হয়রানিমূলক মামলা) ভুয়া রায় তৈরি করে একটি চক্র। এরপর ওই বছরের অক্টোবর মাসে খাজনা পরিশোধ করেন চক্রের সদস্যরা। যার পরিপ্রেক্ষিতে জমি খারিজ করা হয়। কাগজপত্রে মিস কেসের রায় দেখানো হয়েছে ২০১৭ সালে। অথচ ২০১৭ সালে সাঁথিয়া উপজেলা ভূমি অফিসে মিস মোকদ্দমার এমন কোনো রায় হয়নি। ওই চক্রের দাবি করা ১৯৬১ ও ১৯৭৩ সালের দুটি দলিল জেলা রেজিস্ট্রার অফিসেও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
তদন্ত প্রতিবেদনে উঠে আসা ওই চক্রের কয়েকজন হলেন সাঁথিয়ার ইকরজানা গ্রামের আব্দুল লতিফ, বিলমহিষারচর গ্রামের আলাউদ্দিন প্রামাণিক, সোনাতলা গ্রামের গোলাম মোস্তফা, ঘুঘুদহ গ্রামের তাহিরন নেছা ও পাবনা পৌর সদরের কৃষ্ণপুর মহল্লার আমিরুল ইসলাম বাবু। পরবর্তী সময়ে তাঁরা আবুল বাশার, আব্দুল হাকিমসহ বেশ কয়েকজনের কাছে জমি বিক্রি করেন। কিন্তু সেই জমি তাঁদের দখলে নেই। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় ভূমিহীন মানুষ বসবাস ও চাষাবাদ করছেন।
পরে জমি খারিজ করে নেওয়ার বিষয়টি জানতে পেরে একই জমির মালিকানা দাবি করেন সাতজন। তাঁরা ভূমি অফিসে ওই খারিজ বাতিলের আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তে নামেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মনিরুজ্জামান।
মনিরুজ্জামান বলেন, তিনি মিস মোকদ্দমার নথি, ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ও সার্ভেয়ারের প্রতিবেদন, জমির দলিল, খারিজের কাগজপত্রসহ সবকিছু যাচাই-বাছাই করে নিশ্চিত হন, ১৭ দশমিক ৩৬ একর (৫২ বিঘা) জমি ওই চক্র জাল দলিল, মিস মোকদ্দমার ভুয়া রায় তৈরি এবং তৎকালীন ভূমি কর্মকর্তা আরাফাত রহমানের সিল-স্বাক্ষর নকল করে খারিজ করে নিয়েছেন। সেটেলমেন্ট অফিসের কর্মচারীদের সঙ্গে যোগসাজশ করে জমির মূল মালিক রাজেন্দ্র চৌধুরীর নামীয় খতিয়ানের মূল পৃষ্ঠা সরিয়ে ওই চক্রের নামে তিনটি আরএস খতিয়ান বিভিন্ন রেকর্ড ভলিউমে অবৈধভাবে সংযোজন করা হয়। কিন্তু তাঁরা জজকোর্ট পাবনা অফিসের রেকর্ড ভলিউমে অবৈধভাবে সংযোজন করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। এ ছাড়া মিস মোকদ্দমার ভুয়া আদেশও তৈরি করেছিলেন।
মনিরুজ্জামান আরও বলেন, ভূমি উন্নয়ন কর গ্রহণের আদেশ ২০১৭ সালে দেখানো হলেও চার বছর পর ২০২১ সালে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে জালিয়াতি সন্দেহাতীতভাবে নিশ্চিত হওয়ার পর গত ৬ জুন ওই জমির খারিজ বাতিল করেন তিনি।
এ বিষয়ে ঘুঘুদহ গ্রামের অভিযুক্ত আবুল বাশার বলেন, ‘আমার বাপ-দাদা থেকে জমি ভোগদখল করে আসছি। তাঁদের দলিল মোতাবেক খাজনা খারিজ হয়েছে। আমার মায়ের কাছ থেকে রেজিস্ট্রি করে নিয়ে খারিজ করেছি। এখন এসি ল্যান্ড খারিজ বাতিল করেছেন। আমরা আদালতে মামলা করেছি। সেটি আদালতে বিচারাধীন আছে। ২০২১ সালে আমার জমি কেনাও আছে। জমির দলিল তো এসি ল্যান্ড বাতিল বা ভুয়া প্রমাণ করতে পারেননি। এখন আদালতে মামলা চলছে, সেখানেই প্রমাণিত হবে।’
ইকরজানা গ্রামের আরেক অভিযুক্ত আব্দুল লতিফ বলেন, ‘আমি মূর্খ মানুষ, সইটাও ঠিকমতো করতে পারি না। সোনাতলা গ্রামের গোলাম মোস্তফা আমাকে জমি দেবে বলে আমার আইডি কার্ড ও ছবি নিল। ৬ বিঘা জমি আমার নামে দেবে বলে ৩ লাখ টাকাও নিছে। আমি তো জানি না যে সে এ রকম ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে এ কাজ করছে। এত ঝামেলা জানলে তো আমি জমি নিতাম না। এখন আইনে যেটা হয়, সেটা মেনে নিব।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বলেন, সবকিছু ভুয়া ও জালিয়াতি প্রমাণিত হওয়ার পর তাঁদের নামজারি বাতিল করা হয়েছে। সরকারি স্বার্থের ক্ষতিসাধন করায় তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট ইউএলও ও সরকারি কৌঁসুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে এই জালিয়াতি কাজে ভূমি অফিসের যেসব কর্মচারী জড়িত ছিল, তদন্ত করে তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর সুপারিশ পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে।
এদিকে, জালিয়াতি চক্রের ছয়জনকে আসামি করে গত ৩০ জুন মনিরুজ্জামান সাঁথিয়া থানায় একটি মামলা করেছেন। মামলায় মূল হোতা ঘুঘুদহ গ্রামের আবুল বাসারকে ওই দিন গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
পাবনার সাঁথিয়ায় জাল দলিলসহ ভুয়া কাগজপত্র তৈরি এবং ভূমি কর্মকর্তার সিল-স্বাক্ষর নকল করে প্রায় ৫২ বিঘা জমি দখলচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। এর সঙ্গে ভূমি অফিসের কর্মচারীরাও জড়িত আছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে জালিয়াতির সত্যতা পেয়েছেন ভূমি কর্মকর্তা। তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেন তিনি। পরে এ ঘটনায় মামলা করা হলে চক্রের মূল হোতা আবুল বাশারকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, সাঁথিয়ার গৌরিগ্রাম মৌজার ১৭ দশমিক ৩৬ একর জমির মালিক মাধব চন্দ্র চৌধুরীর ছেলে রাজেন্দ্র কুমার। তিনি দেশ স্বাধীনের আগে ভারতে চলে যান। পরে ওই জমি রাজেন্দ্র কুমারের নামে চূড়ান্তভাবে রেকর্ডভুক্ত হয়। এরপর ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে উপজেলা ভূমি অফিসের এক কর্মচারীর যোগসাজশে ওই জমিল জাল দলিল তৈরি এবং ভূমি কর্মকর্তার সিল-স্বাক্ষর নকল করে উপজেলা ভূমি অফিসে মিস মোকদ্দমার (হয়রানিমূলক মামলা) ভুয়া রায় তৈরি করে একটি চক্র। এরপর ওই বছরের অক্টোবর মাসে খাজনা পরিশোধ করেন চক্রের সদস্যরা। যার পরিপ্রেক্ষিতে জমি খারিজ করা হয়। কাগজপত্রে মিস কেসের রায় দেখানো হয়েছে ২০১৭ সালে। অথচ ২০১৭ সালে সাঁথিয়া উপজেলা ভূমি অফিসে মিস মোকদ্দমার এমন কোনো রায় হয়নি। ওই চক্রের দাবি করা ১৯৬১ ও ১৯৭৩ সালের দুটি দলিল জেলা রেজিস্ট্রার অফিসেও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
তদন্ত প্রতিবেদনে উঠে আসা ওই চক্রের কয়েকজন হলেন সাঁথিয়ার ইকরজানা গ্রামের আব্দুল লতিফ, বিলমহিষারচর গ্রামের আলাউদ্দিন প্রামাণিক, সোনাতলা গ্রামের গোলাম মোস্তফা, ঘুঘুদহ গ্রামের তাহিরন নেছা ও পাবনা পৌর সদরের কৃষ্ণপুর মহল্লার আমিরুল ইসলাম বাবু। পরবর্তী সময়ে তাঁরা আবুল বাশার, আব্দুল হাকিমসহ বেশ কয়েকজনের কাছে জমি বিক্রি করেন। কিন্তু সেই জমি তাঁদের দখলে নেই। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় ভূমিহীন মানুষ বসবাস ও চাষাবাদ করছেন।
পরে জমি খারিজ করে নেওয়ার বিষয়টি জানতে পেরে একই জমির মালিকানা দাবি করেন সাতজন। তাঁরা ভূমি অফিসে ওই খারিজ বাতিলের আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তে নামেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মনিরুজ্জামান।
মনিরুজ্জামান বলেন, তিনি মিস মোকদ্দমার নথি, ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ও সার্ভেয়ারের প্রতিবেদন, জমির দলিল, খারিজের কাগজপত্রসহ সবকিছু যাচাই-বাছাই করে নিশ্চিত হন, ১৭ দশমিক ৩৬ একর (৫২ বিঘা) জমি ওই চক্র জাল দলিল, মিস মোকদ্দমার ভুয়া রায় তৈরি এবং তৎকালীন ভূমি কর্মকর্তা আরাফাত রহমানের সিল-স্বাক্ষর নকল করে খারিজ করে নিয়েছেন। সেটেলমেন্ট অফিসের কর্মচারীদের সঙ্গে যোগসাজশ করে জমির মূল মালিক রাজেন্দ্র চৌধুরীর নামীয় খতিয়ানের মূল পৃষ্ঠা সরিয়ে ওই চক্রের নামে তিনটি আরএস খতিয়ান বিভিন্ন রেকর্ড ভলিউমে অবৈধভাবে সংযোজন করা হয়। কিন্তু তাঁরা জজকোর্ট পাবনা অফিসের রেকর্ড ভলিউমে অবৈধভাবে সংযোজন করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। এ ছাড়া মিস মোকদ্দমার ভুয়া আদেশও তৈরি করেছিলেন।
মনিরুজ্জামান আরও বলেন, ভূমি উন্নয়ন কর গ্রহণের আদেশ ২০১৭ সালে দেখানো হলেও চার বছর পর ২০২১ সালে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে জালিয়াতি সন্দেহাতীতভাবে নিশ্চিত হওয়ার পর গত ৬ জুন ওই জমির খারিজ বাতিল করেন তিনি।
এ বিষয়ে ঘুঘুদহ গ্রামের অভিযুক্ত আবুল বাশার বলেন, ‘আমার বাপ-দাদা থেকে জমি ভোগদখল করে আসছি। তাঁদের দলিল মোতাবেক খাজনা খারিজ হয়েছে। আমার মায়ের কাছ থেকে রেজিস্ট্রি করে নিয়ে খারিজ করেছি। এখন এসি ল্যান্ড খারিজ বাতিল করেছেন। আমরা আদালতে মামলা করেছি। সেটি আদালতে বিচারাধীন আছে। ২০২১ সালে আমার জমি কেনাও আছে। জমির দলিল তো এসি ল্যান্ড বাতিল বা ভুয়া প্রমাণ করতে পারেননি। এখন আদালতে মামলা চলছে, সেখানেই প্রমাণিত হবে।’
ইকরজানা গ্রামের আরেক অভিযুক্ত আব্দুল লতিফ বলেন, ‘আমি মূর্খ মানুষ, সইটাও ঠিকমতো করতে পারি না। সোনাতলা গ্রামের গোলাম মোস্তফা আমাকে জমি দেবে বলে আমার আইডি কার্ড ও ছবি নিল। ৬ বিঘা জমি আমার নামে দেবে বলে ৩ লাখ টাকাও নিছে। আমি তো জানি না যে সে এ রকম ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে এ কাজ করছে। এত ঝামেলা জানলে তো আমি জমি নিতাম না। এখন আইনে যেটা হয়, সেটা মেনে নিব।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বলেন, সবকিছু ভুয়া ও জালিয়াতি প্রমাণিত হওয়ার পর তাঁদের নামজারি বাতিল করা হয়েছে। সরকারি স্বার্থের ক্ষতিসাধন করায় তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট ইউএলও ও সরকারি কৌঁসুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে এই জালিয়াতি কাজে ভূমি অফিসের যেসব কর্মচারী জড়িত ছিল, তদন্ত করে তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর সুপারিশ পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে।
এদিকে, জালিয়াতি চক্রের ছয়জনকে আসামি করে গত ৩০ জুন মনিরুজ্জামান সাঁথিয়া থানায় একটি মামলা করেছেন। মামলায় মূল হোতা ঘুঘুদহ গ্রামের আবুল বাসারকে ওই দিন গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে