নরসিংদী (রায়পুরা) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরায় শীতকালীন সবজির দাম এখনো কমেনি। উপজেলার পাইকারি ও খুচরা বাজারে ভরা মৌসুমেও তুলনামূলক বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে শীতকালীন সবজি। তা ছাড়া খুচরা ও পাইকারিতে দামের পার্থক্যও অনেক। স্থানীয় খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বাজারে দাম বেশি বলেই তাঁদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। পাইকারেরা বলছেন, ডিসেম্বরের শুরুতে বৃষ্টি হওয়ায় সবজির ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে। কৃষকদের কাছ থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। উল্টো কৃষকেরা বলছেন, তাঁরাও বেশি লাভ করতে পারছেন না। লাভের গুড় খাচ্ছেন মধ্যস্বত্বভোগীরা। এদিকে ভরা মৌসুমেও সবজির দাম না কমায় নাভিশ্বাস উঠেছে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তদের।
গত বৃহস্পতিবার উপজেলার বিভিন্ন বাজারে গেলে বিক্রেতারা বলেন, ডিসেম্বরের শুরুতে হওয়া বৃষ্টির কারণে সবজি ব্যাপক নষ্ট হয়েছে। সবজির উৎপাদন কমে গেছে। তাই দাম কমছে না। উপজেলার পাইকারি হাট রাধাগঞ্জ ও জঙ্গিশিবপুর বাজার ঘুরে দেখা যায়, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা কৃষকের কাছে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন।
পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি আলু ৩০ টাকা, পেঁয়াজ ৪০, পেঁয়াজের টোসা ১০, কাঁচামরিচ ২০-২৩, শিম ৩০-৪০, পাকা টমেটো ৩০-৩৫, কাঁচা টমেটো ১৬, ধনেপাতা ৮০, প্রতিটি লেবু ২-৩, লাউ ৩০-৪৫, ফুলকপি ২০-৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
খুচরা বাজারে প্রতি কেজি আলু ৪০ টাকা, পেঁয়াজ ৪৫-৫০, পেঁয়াজের টোসা ২০, কাঁচামরিচ ৪০-৫০, শিম ৩৫-৫০, পাকা টমেটো ৩৫-৪৫, কাঁচা টমেটো ২৫, ধনেপাতা ১০০, প্রতিটি লেবু ৫, লাউ ৪৫-৬০, ফুলকপি ৩০-৪০, ডাঁটা প্রতি আঁটি ৫-৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
উত্তর বাখরনগর গ্রামের কৃষক স্বপন বিশ্বাস বলেন, ‘আমি ৪৬ শতক জমিতে বিভিন্ন সবজির চাষ করেছি। খরচ হয়েছে ৩০ হাজার টাকা। ১০ হাজার টাকা বিক্রি করতে পেরেছি। লাভের মুখ দেখতে শুরু করেছিলাম। হঠাৎ বৃষ্টিতে ফসল নষ্ট করে দিল। এখন খরচ তুলতেই হিমশিম খাচ্ছি।’
নয়ন মিয়া নামের এক কৃষক বলেন, ‘এ বছর সবজি আবাদ করে প্রত্যেক কৃষককে লোকসান গুনতে হচ্ছে। বাজারে দাম বেশি হলেও আমরা বেশি দামে বিক্রি করতে পারি না।’ খুচরা বিক্রেতা কবির মিয়া বলেন, ‘পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে বলেই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
পাইকার মজনু মিয়া বলেন, ‘কয়েক দিন আগে বৃষ্টি হয়েছিল। এ কারণে সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তাই এখন ভরা মৌসুম হলেও উৎপাদন কম। তা ছাড়া সব ধরনের সবজির চাহিদাই এখন বেশি। তাই আমাদেরও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে এবং বিক্রিও করতে হচ্ছে বেশি দামে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বনি আমিন খান বলেন, বেশির ভাগ বেকার এবং বিদেশফেরত কর্মীরা কৃষিকাজে আগ্রহ বেশ দেখাচ্ছেন। গত বছরের তুলনায়, এ বছর সবজির আবাদ বেড়েছে। বৃষ্টির কারণে ক্ষতি হওয়ায় বাজারে সবজির দাম বেশি।
নরসিংদীর রায়পুরায় শীতকালীন সবজির দাম এখনো কমেনি। উপজেলার পাইকারি ও খুচরা বাজারে ভরা মৌসুমেও তুলনামূলক বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে শীতকালীন সবজি। তা ছাড়া খুচরা ও পাইকারিতে দামের পার্থক্যও অনেক। স্থানীয় খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বাজারে দাম বেশি বলেই তাঁদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। পাইকারেরা বলছেন, ডিসেম্বরের শুরুতে বৃষ্টি হওয়ায় সবজির ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে। কৃষকদের কাছ থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। উল্টো কৃষকেরা বলছেন, তাঁরাও বেশি লাভ করতে পারছেন না। লাভের গুড় খাচ্ছেন মধ্যস্বত্বভোগীরা। এদিকে ভরা মৌসুমেও সবজির দাম না কমায় নাভিশ্বাস উঠেছে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তদের।
গত বৃহস্পতিবার উপজেলার বিভিন্ন বাজারে গেলে বিক্রেতারা বলেন, ডিসেম্বরের শুরুতে হওয়া বৃষ্টির কারণে সবজি ব্যাপক নষ্ট হয়েছে। সবজির উৎপাদন কমে গেছে। তাই দাম কমছে না। উপজেলার পাইকারি হাট রাধাগঞ্জ ও জঙ্গিশিবপুর বাজার ঘুরে দেখা যায়, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা কৃষকের কাছে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন।
পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি আলু ৩০ টাকা, পেঁয়াজ ৪০, পেঁয়াজের টোসা ১০, কাঁচামরিচ ২০-২৩, শিম ৩০-৪০, পাকা টমেটো ৩০-৩৫, কাঁচা টমেটো ১৬, ধনেপাতা ৮০, প্রতিটি লেবু ২-৩, লাউ ৩০-৪৫, ফুলকপি ২০-৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
খুচরা বাজারে প্রতি কেজি আলু ৪০ টাকা, পেঁয়াজ ৪৫-৫০, পেঁয়াজের টোসা ২০, কাঁচামরিচ ৪০-৫০, শিম ৩৫-৫০, পাকা টমেটো ৩৫-৪৫, কাঁচা টমেটো ২৫, ধনেপাতা ১০০, প্রতিটি লেবু ৫, লাউ ৪৫-৬০, ফুলকপি ৩০-৪০, ডাঁটা প্রতি আঁটি ৫-৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
উত্তর বাখরনগর গ্রামের কৃষক স্বপন বিশ্বাস বলেন, ‘আমি ৪৬ শতক জমিতে বিভিন্ন সবজির চাষ করেছি। খরচ হয়েছে ৩০ হাজার টাকা। ১০ হাজার টাকা বিক্রি করতে পেরেছি। লাভের মুখ দেখতে শুরু করেছিলাম। হঠাৎ বৃষ্টিতে ফসল নষ্ট করে দিল। এখন খরচ তুলতেই হিমশিম খাচ্ছি।’
নয়ন মিয়া নামের এক কৃষক বলেন, ‘এ বছর সবজি আবাদ করে প্রত্যেক কৃষককে লোকসান গুনতে হচ্ছে। বাজারে দাম বেশি হলেও আমরা বেশি দামে বিক্রি করতে পারি না।’ খুচরা বিক্রেতা কবির মিয়া বলেন, ‘পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে বলেই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
পাইকার মজনু মিয়া বলেন, ‘কয়েক দিন আগে বৃষ্টি হয়েছিল। এ কারণে সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তাই এখন ভরা মৌসুম হলেও উৎপাদন কম। তা ছাড়া সব ধরনের সবজির চাহিদাই এখন বেশি। তাই আমাদেরও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে এবং বিক্রিও করতে হচ্ছে বেশি দামে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বনি আমিন খান বলেন, বেশির ভাগ বেকার এবং বিদেশফেরত কর্মীরা কৃষিকাজে আগ্রহ বেশ দেখাচ্ছেন। গত বছরের তুলনায়, এ বছর সবজির আবাদ বেড়েছে। বৃষ্টির কারণে ক্ষতি হওয়ায় বাজারে সবজির দাম বেশি।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে