সানজিদা সামরিন, ঢাকা
খুব বেশি দূরের কথা নয়; ২০০০ সালের আগে চাকমা সম্প্রদায়ের নারীরা বিয়ের দিন শাড়ি পরতেন। বিশেষ এ দিনটিতে চাকমা নারীরা নিজেদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পিননহাদি পরতেন না। চাকমা নারীদের পোশাকের নিচের অংশকে বলা হয় পিনন। ওপরের পরিধেয় পোশাকটি হচ্ছে হাদি।
চাকমা সম্প্রদায়ের রোজকার ব্যবহৃত আড়ম্বরহীন পরিধেয় পিননহাদিতে যেন বিয়ের দিনটিতে মধ্যমণি হয়ে ওঠা দুষ্কর ছিল। পাশাপাশি কনের মাথায় যে মোটা কাপড়ের আলোয়ান দেওয়া হতো, তা দীর্ঘ সময় মাথায় রাখাও ছিল কষ্টসাধ্য। তাই বিয়েতে প্রথমে শাড়ি ও পরে লেহেঙ্গা বেছে নিতে শুরু করেন চাকমা নারীরা। অন্যদিকে ছেলেরাও ফিনফিনে খাটো ধুতিতে খুব একটা স্বচ্ছন্দবোধ করতেন না। কিন্তু বিয়ের মতো জীবনের বিশেষ দিনটিতে নিজেদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক উপেক্ষিত থাকবে, সেটা মেনে নিতে পারেননি আর্য্যেশ্বরী বুটিক পেরাবাহর স্বত্বাধিকারী ও ফ্যাশন উদ্যোক্তা সৌম্য চাকমা।
চাকমা মেয়েদের পরিধেয় পিননহাদিকে কী করে বিয়েতে পরার উপযোগী করে তোলা যায় তা নিয়েই ভাবতে লাগলেন সৌম্য চাকমা।বইপত্র আর গুগল ঘেঁটে নতুন নতুন আইডিয়া টুকতে লাগলেন। কী করে ঐতিহ্যবাহী পোশাকেই চাকমা তরুণ-তরুণীদের বিয়ের পিঁড়িতে বসানো যায় তা নিয়ে কাজ করতে শুরু করলেন। সময়টা ২০০৮ সাল। একটু একটু করে বিয়ের পোশাকে ফিউশন আনার চেষ্টা চালাচ্ছেন সৌম্য চাকমা। ধীরে ধীরে দেখা গেল আশপাশের মানুষ তৈরি পোশাকগুলো পছন্দ করছে।
২০১৪ সালে ফেসবুকে আর্য্যেশ্বরী বুটিক পেরাবাহ নামে একটি পেজ খোলেন সৌম্য। এ ছাড়া রাঙামাটি শহরে স্টেডিয়ামের পাশে একটি আউটলেট খোলেন তিনি। সৌম্য চাকমা বলেন, ‘চাকমা ভাষায় পেরাবাহ মানে হচ্ছে বাবুই পাখির বাসা। বাবুই পাখি শিল্পী পাখি, তাই ক্রিয়েটর হিসেবে নিজের বুটিক হাউসের নাম পেরাবাহ রেখেছি।’
পিননহাদির নকশা, কাপড় ও অন্যান্য অনুষঙ্গে নতুনত্ব আনার পর ধীরে ধীরে স্থানীয় অনেকেই পিননহাদির ব্রাইডাল কালেকশনের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। সৌম্য চাকমা জানান, ঘন কারুকার্য ও আভিজাত্যের ছোঁয়া থাকে বলে বিয়ের জন্য তৈরি পিননহাদির দাম একটু বেশি। যেহেতু অনেক দামি সাধারণের পক্ষে এটা কেনা একটু কঠিন। তবে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছাতে দামটা একটু কমিয়ে আনার চেষ্টাও চলছে বলে জানান সৌম্য।
পিননের রকমফের
পিনন দুই ধরনের কাপড়ে বোনা হয়। রেয়ন ও সুতি। বিয়ের জন্য যেসব পিনন তৈরি হয়, সেগুলো রেয়নে বোনা হলে দাম বেশি হয়।রেয়নেও পরিবর্তন এসেছে। আগে রাঙামাটিতে একধরনের বাঁশ পাওয়া যেত, কর্ণফুলী রেয়ন মিলে সে বাঁশের আঁশ থেকে একধরনের সূক্ষ্ম ও মিহি সুতা তৈরি হতো। এই সুতায় তৈরি কাপড়গুলো হতো মসৃণ। বর্তমানে চীন থেকে আমদানি করা রেয়ন দিয়ে পিনন তৈরি করা হয়। তবে প্রতিদিনের ব্যবহারের জন্য সুতি কাপড় দিয়ে পিনন তৈরি করা হয়। এগুলোর দাম তুলনামূলক কম।
কাস্টোমাইজ করা যায়
পিননের ওপরে পরার জন্য ব্লাউজ বা টপসের মতো পোশাকটি সাধারণত ক্রেতার পছন্দমতো কাপড়েই তৈরি করে দেন সৌম্য চাকমা। তিনি বলেন, ‘ক্রেতা যদি রেয়নের ব্লাউজ বানিয়ে দিতে বলেন, তাহলে সেটা বানিয়ে দেওয়া হয়। কেউ যদি মসলিন, সাটিন, কাতান বা সুতি দিয়ে বানাতে চান তাহলে সেভাবেই বানিয়ে দেওয়া হয়।’ কাটিং ও নকশা কাস্টমাইজ করে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
নকশা
গণিতের যেমন সূত্র থাকে, তেমনি পিননহাদিরও বুননশৈলী রয়েছে। সৌম্য চাকমা বলেন, ‘চাকমা পোশাকের নকশার একটি চার্ট আছে। যার নাম আলাম। আলামে পিননহাদির অনেক ধরনের বুননশৈলী আছে। বিয়ের পিননহাদির নকশা আলাম থেকে তুলে আনি।’
ঘোমটায় নতুনত্ব
সৌম্য চাকমা বলেন, ‘আলোয়ান বলে যে চাদরের মতো কাপড়টি কনেরা আগে মাথায় দিতেন, সেটা অনেক ভারী ছিল। তাই আমি ভাবলাম, ঘোমটা দেওয়ার কাপড়টা যদি একটু পাতলা কাপড় দিয়ে বানানো হয়, তাহলে দেখতেও ভালো লাগে আবার বহন করাও সহজ হয়।’ পিননহাদির সঙ্গে মাথায় ঘোমটা দেওয়ার জন্য সৌম্য চাকমা নেট,টিস্য়ু বা মসলিনের মতো পাতলা কাপড় দিয়ে ওড়না তৈরি করেন। জমকালো ভাব আনতে এসব ওড়নায় পাথর, কারচুপি বা হাতের কাজ করেন।
চাকমা পুরুষদের বিয়ের পোশাক
চাকমা পুরুষদের বিয়ের ঐতিহ্যবাহী পোশাক হলো ধুতি। সেগুলো আকারে ও লম্বায় একটু খাটো ছিল। বেশ পাতলা কাপড়ের ছিল বলে অনেকেই গুছিয়ে পরতে পারতেন না। তা ছাড়া দীর্ঘক্ষণ পরে থাকাও যেত না। সৌম্য চাকমা মোটা সুতি কাপড়ে প্যান্টের আদলে ধুতিগুলো তৈরি করতে শুরু করলেন, যাতে সহজেই পরা যায়। এতে বেশ সাড়াও পাওয়া গেছে।
ধুতির সঙ্গে পরার জন্য শর্ট পাঞ্জাবি, কটি, ফতুয়া বা লং পাঞ্জাবিগুলো ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ীই বানানো হয়। এগুলো তৈরি হয় সুতি কাপড়ে। তবে পাগড়ির মতো মাথায় বেঁধে নেওয়ার জন্য যে কাপড়টি বরেরা পরেন তা কখনো কখনো রেয়ন দিয়ে তৈরি হয়। এ কাপড়টির নাম হবং।
দরদাম
ব্রাইডাল পিননহাদির পুরো সেটের দাম পড়ে ১৮ হাজার থেকে ৪৫ হাজার টাকার মধ্যে। বরের পোশাক সেট হিসেবে নিলে, অর্থাৎ ধুতি, পাঞ্জাবি ও কটি একসঙ্গে নিলে দাম পড়বে ৮ হাজার থেকে সাড়ে ৮ হাজার টাকা।
খুব বেশি দূরের কথা নয়; ২০০০ সালের আগে চাকমা সম্প্রদায়ের নারীরা বিয়ের দিন শাড়ি পরতেন। বিশেষ এ দিনটিতে চাকমা নারীরা নিজেদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পিননহাদি পরতেন না। চাকমা নারীদের পোশাকের নিচের অংশকে বলা হয় পিনন। ওপরের পরিধেয় পোশাকটি হচ্ছে হাদি।
চাকমা সম্প্রদায়ের রোজকার ব্যবহৃত আড়ম্বরহীন পরিধেয় পিননহাদিতে যেন বিয়ের দিনটিতে মধ্যমণি হয়ে ওঠা দুষ্কর ছিল। পাশাপাশি কনের মাথায় যে মোটা কাপড়ের আলোয়ান দেওয়া হতো, তা দীর্ঘ সময় মাথায় রাখাও ছিল কষ্টসাধ্য। তাই বিয়েতে প্রথমে শাড়ি ও পরে লেহেঙ্গা বেছে নিতে শুরু করেন চাকমা নারীরা। অন্যদিকে ছেলেরাও ফিনফিনে খাটো ধুতিতে খুব একটা স্বচ্ছন্দবোধ করতেন না। কিন্তু বিয়ের মতো জীবনের বিশেষ দিনটিতে নিজেদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক উপেক্ষিত থাকবে, সেটা মেনে নিতে পারেননি আর্য্যেশ্বরী বুটিক পেরাবাহর স্বত্বাধিকারী ও ফ্যাশন উদ্যোক্তা সৌম্য চাকমা।
চাকমা মেয়েদের পরিধেয় পিননহাদিকে কী করে বিয়েতে পরার উপযোগী করে তোলা যায় তা নিয়েই ভাবতে লাগলেন সৌম্য চাকমা।বইপত্র আর গুগল ঘেঁটে নতুন নতুন আইডিয়া টুকতে লাগলেন। কী করে ঐতিহ্যবাহী পোশাকেই চাকমা তরুণ-তরুণীদের বিয়ের পিঁড়িতে বসানো যায় তা নিয়ে কাজ করতে শুরু করলেন। সময়টা ২০০৮ সাল। একটু একটু করে বিয়ের পোশাকে ফিউশন আনার চেষ্টা চালাচ্ছেন সৌম্য চাকমা। ধীরে ধীরে দেখা গেল আশপাশের মানুষ তৈরি পোশাকগুলো পছন্দ করছে।
২০১৪ সালে ফেসবুকে আর্য্যেশ্বরী বুটিক পেরাবাহ নামে একটি পেজ খোলেন সৌম্য। এ ছাড়া রাঙামাটি শহরে স্টেডিয়ামের পাশে একটি আউটলেট খোলেন তিনি। সৌম্য চাকমা বলেন, ‘চাকমা ভাষায় পেরাবাহ মানে হচ্ছে বাবুই পাখির বাসা। বাবুই পাখি শিল্পী পাখি, তাই ক্রিয়েটর হিসেবে নিজের বুটিক হাউসের নাম পেরাবাহ রেখেছি।’
পিননহাদির নকশা, কাপড় ও অন্যান্য অনুষঙ্গে নতুনত্ব আনার পর ধীরে ধীরে স্থানীয় অনেকেই পিননহাদির ব্রাইডাল কালেকশনের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। সৌম্য চাকমা জানান, ঘন কারুকার্য ও আভিজাত্যের ছোঁয়া থাকে বলে বিয়ের জন্য তৈরি পিননহাদির দাম একটু বেশি। যেহেতু অনেক দামি সাধারণের পক্ষে এটা কেনা একটু কঠিন। তবে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছাতে দামটা একটু কমিয়ে আনার চেষ্টাও চলছে বলে জানান সৌম্য।
পিননের রকমফের
পিনন দুই ধরনের কাপড়ে বোনা হয়। রেয়ন ও সুতি। বিয়ের জন্য যেসব পিনন তৈরি হয়, সেগুলো রেয়নে বোনা হলে দাম বেশি হয়।রেয়নেও পরিবর্তন এসেছে। আগে রাঙামাটিতে একধরনের বাঁশ পাওয়া যেত, কর্ণফুলী রেয়ন মিলে সে বাঁশের আঁশ থেকে একধরনের সূক্ষ্ম ও মিহি সুতা তৈরি হতো। এই সুতায় তৈরি কাপড়গুলো হতো মসৃণ। বর্তমানে চীন থেকে আমদানি করা রেয়ন দিয়ে পিনন তৈরি করা হয়। তবে প্রতিদিনের ব্যবহারের জন্য সুতি কাপড় দিয়ে পিনন তৈরি করা হয়। এগুলোর দাম তুলনামূলক কম।
কাস্টোমাইজ করা যায়
পিননের ওপরে পরার জন্য ব্লাউজ বা টপসের মতো পোশাকটি সাধারণত ক্রেতার পছন্দমতো কাপড়েই তৈরি করে দেন সৌম্য চাকমা। তিনি বলেন, ‘ক্রেতা যদি রেয়নের ব্লাউজ বানিয়ে দিতে বলেন, তাহলে সেটা বানিয়ে দেওয়া হয়। কেউ যদি মসলিন, সাটিন, কাতান বা সুতি দিয়ে বানাতে চান তাহলে সেভাবেই বানিয়ে দেওয়া হয়।’ কাটিং ও নকশা কাস্টমাইজ করে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
নকশা
গণিতের যেমন সূত্র থাকে, তেমনি পিননহাদিরও বুননশৈলী রয়েছে। সৌম্য চাকমা বলেন, ‘চাকমা পোশাকের নকশার একটি চার্ট আছে। যার নাম আলাম। আলামে পিননহাদির অনেক ধরনের বুননশৈলী আছে। বিয়ের পিননহাদির নকশা আলাম থেকে তুলে আনি।’
ঘোমটায় নতুনত্ব
সৌম্য চাকমা বলেন, ‘আলোয়ান বলে যে চাদরের মতো কাপড়টি কনেরা আগে মাথায় দিতেন, সেটা অনেক ভারী ছিল। তাই আমি ভাবলাম, ঘোমটা দেওয়ার কাপড়টা যদি একটু পাতলা কাপড় দিয়ে বানানো হয়, তাহলে দেখতেও ভালো লাগে আবার বহন করাও সহজ হয়।’ পিননহাদির সঙ্গে মাথায় ঘোমটা দেওয়ার জন্য সৌম্য চাকমা নেট,টিস্য়ু বা মসলিনের মতো পাতলা কাপড় দিয়ে ওড়না তৈরি করেন। জমকালো ভাব আনতে এসব ওড়নায় পাথর, কারচুপি বা হাতের কাজ করেন।
চাকমা পুরুষদের বিয়ের পোশাক
চাকমা পুরুষদের বিয়ের ঐতিহ্যবাহী পোশাক হলো ধুতি। সেগুলো আকারে ও লম্বায় একটু খাটো ছিল। বেশ পাতলা কাপড়ের ছিল বলে অনেকেই গুছিয়ে পরতে পারতেন না। তা ছাড়া দীর্ঘক্ষণ পরে থাকাও যেত না। সৌম্য চাকমা মোটা সুতি কাপড়ে প্যান্টের আদলে ধুতিগুলো তৈরি করতে শুরু করলেন, যাতে সহজেই পরা যায়। এতে বেশ সাড়াও পাওয়া গেছে।
ধুতির সঙ্গে পরার জন্য শর্ট পাঞ্জাবি, কটি, ফতুয়া বা লং পাঞ্জাবিগুলো ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ীই বানানো হয়। এগুলো তৈরি হয় সুতি কাপড়ে। তবে পাগড়ির মতো মাথায় বেঁধে নেওয়ার জন্য যে কাপড়টি বরেরা পরেন তা কখনো কখনো রেয়ন দিয়ে তৈরি হয়। এ কাপড়টির নাম হবং।
দরদাম
ব্রাইডাল পিননহাদির পুরো সেটের দাম পড়ে ১৮ হাজার থেকে ৪৫ হাজার টাকার মধ্যে। বরের পোশাক সেট হিসেবে নিলে, অর্থাৎ ধুতি, পাঞ্জাবি ও কটি একসঙ্গে নিলে দাম পড়বে ৮ হাজার থেকে সাড়ে ৮ হাজার টাকা।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে