সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের বিএম কনটেইনার ডিপোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনার ১৬ দিন পেরিয়ে গেছে। চমেক হাসপাতালের মর্গে থাকা লাশগুলোর কোনটি তাঁদের প্রিয়জনের, তা আজও শনাক্ত করতে পারেননি অনেকেই। ফলে স্বজনদের অপেক্ষায় এখনো চমেক হাসপাতালের মর্গে পড়ে রয়েছে পুড়ে অঙ্গার হওয়া ২০টি মরদেহ। সেই সঙ্গে আলামত সংগ্রহের জন্য এখনো ধ্বংসস্তূপ সরানো হয়নি।
এ ঘটনার তদন্তকারী কর্মকর্তা সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন বণিক জানান, বিএম কনটেইনার ডিপোর অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের ১০ ফায়ার ফাইটারসহ ৪৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনার পর চমেক হাসপাতালের মর্গে থাকা মরদেহগুলোর মধ্যে এখন পর্যন্ত ২৯ জনের মরদেহ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। হস্তান্তর করা মরদেহের মধ্যে তিনটি মরদেহ অনেকটা অনুমান করে নিয়ে গেছেন তাঁদের স্বজনেরা। তারা এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত নন যে ওই লাশগুলো আসলেই তাদের স্বজনের কি না?
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনায় নিখোঁজ চার ব্যক্তির পরিবার থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। তবে নিখোঁজের ডায়েরি হলেও প্রকৃতপক্ষে মর্গে পড়ে থাকা মরদেহগুলোর মধ্যে নিখোঁজ ব্যক্তিরা রয়েছেন বলে ধারণা করছেন তিনি। অগ্নিকাণ্ডে মরদেহগুলো পুড়ে অঙ্গার হওয়ায় তাঁদের শনাক্ত করতে পারছেন না স্বজনরা। তবে ডিএনএ পরীক্ষার রিপোর্ট এলে এ সমস্যার অবসান হয়ে যাবে।
ওসি আবুল কালাম আজাদ আরো বলেন, এত ভয়ানক অগ্নিকাণ্ড সচরাচর ঘটে না। এটি একটি ট্র্যাজেডি। এসব ক্ষেত্রে সবকিছু স্বাভাবিক হতে সময় লাগে। এখনো বিএম ডিপোর মূল ধ্বংসস্তূপ সরানো হয়নি। সেখানে আরও দেহাবশেষ আছে কি না, কেউ নিশ্চিত না। বিভিন্ন সংস্থা আলামত সংগ্রহ ও তদন্তকাজ চালিয়ে যাওয়ায় মূল ধ্বংসস্তূপ অক্ষুণ্ন রাখা হয়েছে। সবার তদন্ত শেষ হলে সেগুলো সরানো হবে। সে সময় এ বিষয়ে পুরোপুরি ধারণাও পাওয়া যাবে।
সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, এই ঘটনায় এখনো কোনো তদন্ত কমিটি তদন্ত শেষ করতে পারেনি। তারা অব্যাহত তদন্ত চালানোর পাশাপাশি বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করছেন। তদন্ত শেষ হলে হয়তো অনেক কিছু জানা যাবে।
প্রসঙ্গত, গত ৪ জুন শনিবার রাত সাড়ে ৯টায় সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের বিএম ডিপোতে থাকা একটি কনটেইনারে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। এতে সীতাকুণ্ড ও কুমিরা ফায়ার সার্ভিসের ১০ ফায়ার ফাইটারসহ ৪৯ জনের মৃত্যু হয়। ফায়ার ফাইটারসহ ২৩০ জনেরও অধিক মানুষ আহত হন। যার মধ্যে ৮৬ জন এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের বিএম কনটেইনার ডিপোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনার ১৬ দিন পেরিয়ে গেছে। চমেক হাসপাতালের মর্গে থাকা লাশগুলোর কোনটি তাঁদের প্রিয়জনের, তা আজও শনাক্ত করতে পারেননি অনেকেই। ফলে স্বজনদের অপেক্ষায় এখনো চমেক হাসপাতালের মর্গে পড়ে রয়েছে পুড়ে অঙ্গার হওয়া ২০টি মরদেহ। সেই সঙ্গে আলামত সংগ্রহের জন্য এখনো ধ্বংসস্তূপ সরানো হয়নি।
এ ঘটনার তদন্তকারী কর্মকর্তা সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন বণিক জানান, বিএম কনটেইনার ডিপোর অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের ১০ ফায়ার ফাইটারসহ ৪৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনার পর চমেক হাসপাতালের মর্গে থাকা মরদেহগুলোর মধ্যে এখন পর্যন্ত ২৯ জনের মরদেহ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। হস্তান্তর করা মরদেহের মধ্যে তিনটি মরদেহ অনেকটা অনুমান করে নিয়ে গেছেন তাঁদের স্বজনেরা। তারা এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত নন যে ওই লাশগুলো আসলেই তাদের স্বজনের কি না?
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনায় নিখোঁজ চার ব্যক্তির পরিবার থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। তবে নিখোঁজের ডায়েরি হলেও প্রকৃতপক্ষে মর্গে পড়ে থাকা মরদেহগুলোর মধ্যে নিখোঁজ ব্যক্তিরা রয়েছেন বলে ধারণা করছেন তিনি। অগ্নিকাণ্ডে মরদেহগুলো পুড়ে অঙ্গার হওয়ায় তাঁদের শনাক্ত করতে পারছেন না স্বজনরা। তবে ডিএনএ পরীক্ষার রিপোর্ট এলে এ সমস্যার অবসান হয়ে যাবে।
ওসি আবুল কালাম আজাদ আরো বলেন, এত ভয়ানক অগ্নিকাণ্ড সচরাচর ঘটে না। এটি একটি ট্র্যাজেডি। এসব ক্ষেত্রে সবকিছু স্বাভাবিক হতে সময় লাগে। এখনো বিএম ডিপোর মূল ধ্বংসস্তূপ সরানো হয়নি। সেখানে আরও দেহাবশেষ আছে কি না, কেউ নিশ্চিত না। বিভিন্ন সংস্থা আলামত সংগ্রহ ও তদন্তকাজ চালিয়ে যাওয়ায় মূল ধ্বংসস্তূপ অক্ষুণ্ন রাখা হয়েছে। সবার তদন্ত শেষ হলে সেগুলো সরানো হবে। সে সময় এ বিষয়ে পুরোপুরি ধারণাও পাওয়া যাবে।
সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, এই ঘটনায় এখনো কোনো তদন্ত কমিটি তদন্ত শেষ করতে পারেনি। তারা অব্যাহত তদন্ত চালানোর পাশাপাশি বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করছেন। তদন্ত শেষ হলে হয়তো অনেক কিছু জানা যাবে।
প্রসঙ্গত, গত ৪ জুন শনিবার রাত সাড়ে ৯টায় সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের বিএম ডিপোতে থাকা একটি কনটেইনারে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। এতে সীতাকুণ্ড ও কুমিরা ফায়ার সার্ভিসের ১০ ফায়ার ফাইটারসহ ৪৯ জনের মৃত্যু হয়। ফায়ার ফাইটারসহ ২৩০ জনেরও অধিক মানুষ আহত হন। যার মধ্যে ৮৬ জন এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে