সৌগত বসু, ঢাকা
অচল ডেমু ট্রেনের পেছনেও হাত খুলে খরচ করছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। দুই অর্থবছরে (২০১৯-২০ ও ২০২০-২১) নষ্ট ডেমু ট্রেনগুলোর মেরামত, যন্ত্রাংশ ও জ্বালানি তেল কেনায় প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা ঢেলেছে রেলওয়ের দিনাজপুরের পার্বতীপুর ও চট্টগ্রামের পাহাড়তলী কার্যালয়।
বাংলাদেশ কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলের অধীন নিরীক্ষা অধিদপ্তরের প্রতিবেদনে এই খরচের তথ্য রয়েছে। এই নিরীক্ষা আপত্তির জবাব প্রায় তিন বছরেও দেয়নি রেলওয়ে। প্রতিবেদনে এই অনিয়মের জন্য দায়ী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হলেও এখনো কেউ বড় শাস্তি পায়নি।
রেলওয়ে সূত্র বলছে, রেলওয়েতে স্বল্প দূরত্বে যাত্রীসেবা দিতে ২০১৩ সালে ৬৫৪ কোটি টাকায় চীন থেকে ২০ সেট ডেমু ট্রেন কেনা হয়েছিল। একেকটি ডেমুর দাম পড়ে ৩২ কোটি ৭ লাখ টাকা। প্রতিটি ডেমুর মেয়াদকাল ছিল ৩০ বছর। ২৫-৩০ বছর সচল থাকার নিশ্চয়তাও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ছয় বছরের মাথায় ২০১৯ সাল থেকে ডেমু ট্রেনে যাত্রী পরিবহন বন্ধ হয়ে যায়। ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের লোকোশেডে সাতটি ডেমু এবং চট্টগ্রাম ও লালমনিরহাটের শেডে ১২টি ডেমু অচল পড়ে আছে। একমাত্র সচল ডেমুটি চলছে চট্টগ্রাম-দোহাজারী পথে। তবে সেটিও অনিয়মিত।
রেলওয়ের ওয়ে অ্যান্ড ওয়ার্কস ম্যানুয়াল, মেকানিক্যাল কোড অনুযায়ী প্রতিটি লোকোমোটিভের (রেল ইঞ্জিন) স্বাভাবিক আয়ুষ্কাল ২০ বছর। যেকোনো ইঞ্জিন বা যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে কার্যোপযোগী রাখতে নির্দিষ্ট সময় পর শিডিউল মেরামত করা হয়।
নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, মেয়াদ ফুরানোর আগেই অচল হয়ে যাওয়া ডেমু মেরামত এবং যন্ত্রাংশ কেনার নামে অনিয়মের জন্য রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের পার্বতীপুর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়তলী কার্যালয়ের দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ এবং আপত্তিকৃত অর্থ আদায় করে সরকারি কোষাগারে জমা দিতে বলা হয়েছে। পঞ্চগড়-পার্বতীপুর-লালমনিরহাট রুটের একটি ডেমুর মেরামত দেখিয়ে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স সামসুদ্দিন ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসকে ৮ লাখ ৯ হাজার ৩১০ টাকা পরিশোধ করে পার্বতীপুর কার্যালয়। একই অর্থবছরে পাহাড়তলী কার্যালয় পাঁচটি ডেমু মেরামত বাবদ খরচ দেখায় ২ কোটি ৯০ লাখ ২৩ হাজার ৭৩০ টাকা। অর্থাৎ ছয়টি ডেমুর মেরামতে মোট খরচ দেখানো হয় ২ কোটি ৯৮ লাখ ৩৩ হাজার ৪০ টাকা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কেনার সাত বছরের মধ্যে ডেমুর ইঞ্জিন মেরামতের নামে গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ বদলানো হয়েছে। ডেমু বন্ধ থাকলেও মেরামত বাবদ অর্থ পরিশোধ দেখানো হয়।
নিরীক্ষা প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বন্ধ থাকা দুটি ডেমু ট্রেনে ১ হাজার ৭১২ লিটার জ্বালানি তেল ও ৩২২ লিটার লুব অয়েল দেওয়া হয়েছে; যার মূল্য ২ লাখ ৭৫ টাকা। শুধু তা-ই নয়, এ দুটির বিপরীতে ২ কোটি ৪৪ লাখ ৬৮ হাজার ৬৬৬ টাকার যন্ত্রাংশও কেনা হয়েছে। এসব ঘটনা ২০২০-২১ অর্থবছরের। ২০২১ সালের ১৭ জুন পাহাড়তলীর ডিসিওএসের (পরিদর্শন) মাধ্যমে পার্বতীপুরের প্রধান সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রক এসব যন্ত্রাংশ কেনেন।
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতি প্রয়োগ না করে সীমিত দরপত্র পদ্ধতির মাধ্যমে ২০১৯-২০ অর্থবছরেও অনিয়মিতভাবে ৫৬টি চুক্তির মাধ্যমে ডেমুর জন্য ৬ কোটি ৭৫ লাখ ১৭ হাজার ৪০৩ টাকার ডিজেল ও যন্ত্রাংশ কেনা হয়।
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে এসব অনিয়মের জন্য দায়ী করা হয়েছে রেলওয়ের পাহাড়তলী কার্যালয়ের কর্মব্যবস্থাপক (ডিজেল) এবং পার্বতীপুর কার্যালয়ের কর্মব্যবস্থাপককে (ডিজেল)। প্রতিবেদনে তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করা হয়। পাশাপাশি ওই অর্থ তাঁদের কাছ থেকে আদায় করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে নিরীক্ষা অধিদপ্তর ২০২১ সালের আগস্টে রেলওয়ের সচিবকে চিঠি দিলেও জবাব দেওয়া হয়নি। সে সময় রেলসচিব ছিলেন মো. সেলিম রেজা। তিনি ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ওই পদে ছিলেন। এরপর রেলসচিব হন হুমায়ুন কবীর। তিনি এখনো এই পদে রয়েছেন। জানতে চাইলে গতকাল রোববার তিনি বলেন, তাঁর সময়ে এমন কোনো চিঠি পাননি। তাই এ বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। তাঁকে নিরীক্ষার বিষয়ে চিঠি দেওয়া হলে তিনি জবাব দেবেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নিরীক্ষা আপত্তির ব্যাখ্যায় রেলওয়ের পার্বতীপুর কার্যালয় ডেমুতে ব্যবহৃত ও মজুত জ্বালানি তেলের পরিমাণ জানালেও যন্ত্রাংশ কেনার বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি।
দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেলওয়েতে আপাদমস্তক দুর্নীতি হয়। ডেমু ট্রেনের পুরো টাকাই জলে গেছে। এর দায় রেল কর্তৃপক্ষ নেয়নি। এগুলো জনগণের টাকা। তিনি বলেন, এই যে প্রতারণার মাধ্যমে আরও পাঁচ কোটি টাকার বেশি নেওয়া হয়েছে, এটাও জনগণের টাকা। যেহেতু কর্তৃপক্ষ সুনির্দিষ্ট জবাব দিচ্ছে না, তাই ধরে নিতে হবে, এর সঙ্গে তাদের যোগসাজশ রয়েছে। শুধু নিরীক্ষায় এলে হবে না, এটাকে আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।
অচল ডেমু ট্রেনের পেছনেও হাত খুলে খরচ করছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। দুই অর্থবছরে (২০১৯-২০ ও ২০২০-২১) নষ্ট ডেমু ট্রেনগুলোর মেরামত, যন্ত্রাংশ ও জ্বালানি তেল কেনায় প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা ঢেলেছে রেলওয়ের দিনাজপুরের পার্বতীপুর ও চট্টগ্রামের পাহাড়তলী কার্যালয়।
বাংলাদেশ কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলের অধীন নিরীক্ষা অধিদপ্তরের প্রতিবেদনে এই খরচের তথ্য রয়েছে। এই নিরীক্ষা আপত্তির জবাব প্রায় তিন বছরেও দেয়নি রেলওয়ে। প্রতিবেদনে এই অনিয়মের জন্য দায়ী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হলেও এখনো কেউ বড় শাস্তি পায়নি।
রেলওয়ে সূত্র বলছে, রেলওয়েতে স্বল্প দূরত্বে যাত্রীসেবা দিতে ২০১৩ সালে ৬৫৪ কোটি টাকায় চীন থেকে ২০ সেট ডেমু ট্রেন কেনা হয়েছিল। একেকটি ডেমুর দাম পড়ে ৩২ কোটি ৭ লাখ টাকা। প্রতিটি ডেমুর মেয়াদকাল ছিল ৩০ বছর। ২৫-৩০ বছর সচল থাকার নিশ্চয়তাও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ছয় বছরের মাথায় ২০১৯ সাল থেকে ডেমু ট্রেনে যাত্রী পরিবহন বন্ধ হয়ে যায়। ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের লোকোশেডে সাতটি ডেমু এবং চট্টগ্রাম ও লালমনিরহাটের শেডে ১২টি ডেমু অচল পড়ে আছে। একমাত্র সচল ডেমুটি চলছে চট্টগ্রাম-দোহাজারী পথে। তবে সেটিও অনিয়মিত।
রেলওয়ের ওয়ে অ্যান্ড ওয়ার্কস ম্যানুয়াল, মেকানিক্যাল কোড অনুযায়ী প্রতিটি লোকোমোটিভের (রেল ইঞ্জিন) স্বাভাবিক আয়ুষ্কাল ২০ বছর। যেকোনো ইঞ্জিন বা যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে কার্যোপযোগী রাখতে নির্দিষ্ট সময় পর শিডিউল মেরামত করা হয়।
নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, মেয়াদ ফুরানোর আগেই অচল হয়ে যাওয়া ডেমু মেরামত এবং যন্ত্রাংশ কেনার নামে অনিয়মের জন্য রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের পার্বতীপুর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়তলী কার্যালয়ের দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ এবং আপত্তিকৃত অর্থ আদায় করে সরকারি কোষাগারে জমা দিতে বলা হয়েছে। পঞ্চগড়-পার্বতীপুর-লালমনিরহাট রুটের একটি ডেমুর মেরামত দেখিয়ে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স সামসুদ্দিন ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসকে ৮ লাখ ৯ হাজার ৩১০ টাকা পরিশোধ করে পার্বতীপুর কার্যালয়। একই অর্থবছরে পাহাড়তলী কার্যালয় পাঁচটি ডেমু মেরামত বাবদ খরচ দেখায় ২ কোটি ৯০ লাখ ২৩ হাজার ৭৩০ টাকা। অর্থাৎ ছয়টি ডেমুর মেরামতে মোট খরচ দেখানো হয় ২ কোটি ৯৮ লাখ ৩৩ হাজার ৪০ টাকা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কেনার সাত বছরের মধ্যে ডেমুর ইঞ্জিন মেরামতের নামে গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ বদলানো হয়েছে। ডেমু বন্ধ থাকলেও মেরামত বাবদ অর্থ পরিশোধ দেখানো হয়।
নিরীক্ষা প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বন্ধ থাকা দুটি ডেমু ট্রেনে ১ হাজার ৭১২ লিটার জ্বালানি তেল ও ৩২২ লিটার লুব অয়েল দেওয়া হয়েছে; যার মূল্য ২ লাখ ৭৫ টাকা। শুধু তা-ই নয়, এ দুটির বিপরীতে ২ কোটি ৪৪ লাখ ৬৮ হাজার ৬৬৬ টাকার যন্ত্রাংশও কেনা হয়েছে। এসব ঘটনা ২০২০-২১ অর্থবছরের। ২০২১ সালের ১৭ জুন পাহাড়তলীর ডিসিওএসের (পরিদর্শন) মাধ্যমে পার্বতীপুরের প্রধান সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রক এসব যন্ত্রাংশ কেনেন।
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতি প্রয়োগ না করে সীমিত দরপত্র পদ্ধতির মাধ্যমে ২০১৯-২০ অর্থবছরেও অনিয়মিতভাবে ৫৬টি চুক্তির মাধ্যমে ডেমুর জন্য ৬ কোটি ৭৫ লাখ ১৭ হাজার ৪০৩ টাকার ডিজেল ও যন্ত্রাংশ কেনা হয়।
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে এসব অনিয়মের জন্য দায়ী করা হয়েছে রেলওয়ের পাহাড়তলী কার্যালয়ের কর্মব্যবস্থাপক (ডিজেল) এবং পার্বতীপুর কার্যালয়ের কর্মব্যবস্থাপককে (ডিজেল)। প্রতিবেদনে তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করা হয়। পাশাপাশি ওই অর্থ তাঁদের কাছ থেকে আদায় করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে নিরীক্ষা অধিদপ্তর ২০২১ সালের আগস্টে রেলওয়ের সচিবকে চিঠি দিলেও জবাব দেওয়া হয়নি। সে সময় রেলসচিব ছিলেন মো. সেলিম রেজা। তিনি ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ওই পদে ছিলেন। এরপর রেলসচিব হন হুমায়ুন কবীর। তিনি এখনো এই পদে রয়েছেন। জানতে চাইলে গতকাল রোববার তিনি বলেন, তাঁর সময়ে এমন কোনো চিঠি পাননি। তাই এ বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। তাঁকে নিরীক্ষার বিষয়ে চিঠি দেওয়া হলে তিনি জবাব দেবেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নিরীক্ষা আপত্তির ব্যাখ্যায় রেলওয়ের পার্বতীপুর কার্যালয় ডেমুতে ব্যবহৃত ও মজুত জ্বালানি তেলের পরিমাণ জানালেও যন্ত্রাংশ কেনার বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি।
দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেলওয়েতে আপাদমস্তক দুর্নীতি হয়। ডেমু ট্রেনের পুরো টাকাই জলে গেছে। এর দায় রেল কর্তৃপক্ষ নেয়নি। এগুলো জনগণের টাকা। তিনি বলেন, এই যে প্রতারণার মাধ্যমে আরও পাঁচ কোটি টাকার বেশি নেওয়া হয়েছে, এটাও জনগণের টাকা। যেহেতু কর্তৃপক্ষ সুনির্দিষ্ট জবাব দিচ্ছে না, তাই ধরে নিতে হবে, এর সঙ্গে তাদের যোগসাজশ রয়েছে। শুধু নিরীক্ষায় এলে হবে না, এটাকে আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে